Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Reza.

Pages: 1 ... 15 16 [17] 18 19 ... 26
241
Permanent Campus of DIU / The saddest scene.
« on: February 22, 2018, 12:23:54 AM »
কিছু শিশু কেঁদে চলেছে। তাদের কান্নায় পৃথিবীর সব দুঃখ যেন প্রকাশিত হয়ে যাচ্ছে। যে মুখে দুষ্ট হাসি করতো খেলা। কিংবা যে চোখ বড় বড় হয়ে যেত বিস্ময়ে। সেখানে চোখের জল ছাড়া আর কিছু নেই। পৃথিবীর যা কিছু ভাল - যা কিছু অহংকারের সব কিছু ধূলিসাৎ করে কেঁদে চলে শিশু গুলো। তারা কেঁদে চলে - বাতাসে তার হু হু শব্দ শোনা যায়। দিনের আলো ভিন্ন হয়ে যায়। যে কবিতা পড়া হচ্ছিল তার অর্থ পরিবর্তিত হয়ে যায়। কিছু কবিতা মিথ্যা হয়ে যায়। ধমনীতে ঠাণ্ডা স্রোত প্রবাহিত হয়। পাশ দিয়ে যাওয়া পথিক থমকে দাড়িয়ে যায়।
যে শিশুরা হেসে উঠলে চারিদিক আলো হয়ে যেত - সেখানে এখন নিকশ কাল অন্ধকার নেমে এসেছে। দালান কোঠার বেলকনি থেকে শত চোখ তাকিয়ে থাকে অপরাধীর মত। ফুল ফুটলেও, বাতাসে তার সুগন্ধ থাকলেও তারা এই কান্নার কাছে পরাজিত। এত কষ্টের কান্না সহ্য করার ক্ষমতা কোন পাষাণেরও নাই।
ইচ্ছা করে সব মায়ায় তাদের মাথায় হাত বুলিয়ে দুঃখ ভুলিয়ে দেই। আবার হেসে উঠুক তারা। পথিক ফিরে যাক ঘরে। আকাশ বাতাস আবার আলোকিত হয়ে উঠুক।

(পরাজিত স্বপ্নচারী।)

242
Textile Engineering / The saddest scene.
« on: February 22, 2018, 12:23:12 AM »
কিছু শিশু কেঁদে চলেছে। তাদের কান্নায় পৃথিবীর সব দুঃখ যেন প্রকাশিত হয়ে যাচ্ছে। যে মুখে দুষ্ট হাসি করতো খেলা। কিংবা যে চোখ বড় বড় হয়ে যেত বিস্ময়ে। সেখানে চোখের জল ছাড়া আর কিছু নেই। পৃথিবীর যা কিছু ভাল - যা কিছু অহংকারের সব কিছু ধূলিসাৎ করে কেঁদে চলে শিশু গুলো। তারা কেঁদে চলে - বাতাসে তার হু হু শব্দ শোনা যায়। দিনের আলো ভিন্ন হয়ে যায়। যে কবিতা পড়া হচ্ছিল তার অর্থ পরিবর্তিত হয়ে যায়। কিছু কবিতা মিথ্যা হয়ে যায়। ধমনীতে ঠাণ্ডা স্রোত প্রবাহিত হয়। পাশ দিয়ে যাওয়া পথিক থমকে দাড়িয়ে যায়।
যে শিশুরা হেসে উঠলে চারিদিক আলো হয়ে যেত - সেখানে এখন নিকশ কাল অন্ধকার নেমে এসেছে। দালান কোঠার বেলকনি থেকে শত চোখ তাকিয়ে থাকে অপরাধীর মত। ফুল ফুটলেও, বাতাসে তার সুগন্ধ থাকলেও তারা এই কান্নার কাছে পরাজিত। এত কষ্টের কান্না সহ্য করার ক্ষমতা কোন পাষাণেরও নাই।
ইচ্ছা করে সব মায়ায় তাদের মাথায় হাত বুলিয়ে দুঃখ ভুলিয়ে দেই। আবার হেসে উঠুক তারা। পথিক ফিরে যাক ঘরে। আকাশ বাতাস আবার আলোকিত হয়ে উঠুক।

(পরাজিত স্বপ্নচারী।)

243
Permanent Campus of DIU / Inequality in our society.
« on: February 19, 2018, 06:06:19 AM »
প্রায় ১৪ - ১৫ বছর আগের কথা। আমাদের নিজেদের বাসায় তখন ৩ - ৪ বছর হয়েছে। জুন মাসে বর্ষার সময় খেয়াল করলাম বাসার ছাদে অনেক ময়লা আর শেওলা পড়ে গেছে। বুঝলাম বাসার কাজের লোকের পক্ষে এইটা পরিস্কার করা সম্ভব নয়। গেলাম উত্তরার আজমপুরে। অনেক দিন থেকেই দেখেছি সেখানে শ্রমজীবী মানুষের ভীর থাকে। সাধারণ ভাষায় এদেরকে কামলা বলা হয়। তখন আমাদের এরিয়াতে অনেক বিল্ডিঙয়ের কন্সট্রাকশন মহাসমারোহে চলতেছে। তাই সকালে সেখানে অনেক বেশি ভীর হয় এই শ্রেণীর কর্মজীবী মানুষের। এরা সকালে বিভিন্ন জেলা থেকে এসে বাস থেকে নেমে এইখানে কাজের অপেক্ষা করে। আবার দিন শেষে কাজ করে বাসে বাড়ি ফিরে যায়। এদের মধ্য দিয়ে যখন যাচ্ছিলাম দেখলাম ভিন্ন এক জগত। সবার এক উৎসুক দৃষ্টি আমাকে ফলো করে চলেছিল। যাই হোক ভীরের বাইরে থেকে দুইজনকে নিয়ে আসলাম। ছাদ দেখিয়ে দিলাম।
দুই জন কোদাল আর ঝুড়ি নিয়ে কাজ করতে লাগল। এর মধ্যে শুরু হল ঝুম বৃষ্টি। তাতেও তাদের কোন বিরাম নাই। সেই বৃষ্টির মাঝেই পরিস্কার করে চলল তারা। একবার বললাম বৃষ্টি থামলে কাজ শুরু করতে। জ্বর টর হতে পারে। শুনলো না। এক নাগাড়ে দোতালার ছাদ থেকে শেওলা পরিস্কার করে নীচে নামাতে লাগলো। কয়েকবার বললাম সাবধানে কাজ করতে - পিছলিয়ে যেন পড়ে না যায়। পরিশেষে বুঝলাম এই কথা গুলো তাদের অভিজ্ঞতার ডিকশনারিতে নাই।
তখন এই শ্রেণীর একজন শ্রমজীবী মানুষকে সারা দিন কাজ করালে ৮০ টাকা দিতে হত। এর বাইরে আর কিছু না। নাই কোন দুপুরের খাবার দেয়ার বা তার অর্থ দেয়ার ব্যাপার।
আমাদের সমাজে এইশ্রেনীর মানুষদের জীবন কত ভিন্ন। এদেরকে কেউ বসতে বলে না। গেটেই এদের স্থান। এর ভীতরে এদের কোন প্রবেশাধিকার নাই। আমরা আমাদের সমাজের সমশ্রেনীর মানুষদের হায় হেলো বলি - আপ্যায়ন করি। কিন্তু এদের প্রতি আমাদের অনেক ভিন্ন আচরন থাকে। আমাদের সমাজে তারা এলিয়েন। এদের সনতানদের কে কেউ আদর করে ডাকে না। বা চকলেট লজেন্স সাধে না। কোন ক্লাসে পড়ে বা কোন স্কুলে যায় তা প্রশ্ন করা অবান্তর বলে মনে হয় আমাদের কাছে। এরা যখন আমাদের পাশে আসে তখন কি সুস্পস্ট ভাবে পার্থক্যটা চোখে পড়ে।
অথচ পথে ঘাটে বিপদে পড়লে আর কেউ এগিয়ে না আসলেও এরা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়।
আমরা নিজেরা ব্রেকফাস্ট লাঞ্চ ডিনার করতে করতে ভাবি এর পরে কি খাব। এদের বেলায় আমাদের মনে হয় দুই বেলা খেতে পারলেই এদের জন্য অনেক। জন্মদিন, নিউ ইয়ার, নববর্ষে কেক কাটি, বিভিন্ন রঙয়ের জামা পড়ি। পরের বিশেষ দিনে সেই গুলো বাতিল করে দেই। আর এদের খালি গায়ে থাকাই আমাদের কাছে খুব স্বাভাবিক মনে হয়। পরিশেষে মনে হচ্ছে - শিক্ষা সেইটা না - যা আমাদের ইনকাম বাড়িয়ে দেয়। শিক্ষা সেইটাই যেইটা আমাদের জীবনে কষ্ট করতে শেখায়।

(আমার ফেসবুক পোস্ট থেকে।)

244
Textile Engineering / Inequality in our society.
« on: February 19, 2018, 06:05:27 AM »
প্রায় ১৪ - ১৫ বছর আগের কথা। আমাদের নিজেদের বাসায় তখন ৩ - ৪ বছর হয়েছে। জুন মাসে বর্ষার সময় খেয়াল করলাম বাসার ছাদে অনেক ময়লা আর শেওলা পড়ে গেছে। বুঝলাম বাসার কাজের লোকের পক্ষে এইটা পরিস্কার করা সম্ভব নয়। গেলাম উত্তরার আজমপুরে। অনেক দিন থেকেই দেখেছি সেখানে শ্রমজীবী মানুষের ভীর থাকে। সাধারণ ভাষায় এদেরকে কামলা বলা হয়। তখন আমাদের এরিয়াতে অনেক বিল্ডিঙয়ের কন্সট্রাকশন মহাসমারোহে চলতেছে। তাই সকালে সেখানে অনেক বেশি ভীর হয় এই শ্রেণীর কর্মজীবী মানুষের। এরা সকালে বিভিন্ন জেলা থেকে এসে বাস থেকে নেমে এইখানে কাজের অপেক্ষা করে। আবার দিন শেষে কাজ করে বাসে বাড়ি ফিরে যায়। এদের মধ্য দিয়ে যখন যাচ্ছিলাম দেখলাম ভিন্ন এক জগত। সবার এক উৎসুক দৃষ্টি আমাকে ফলো করে চলেছিল। যাই হোক ভীরের বাইরে থেকে দুইজনকে নিয়ে আসলাম। ছাদ দেখিয়ে দিলাম।
দুই জন কোদাল আর ঝুড়ি নিয়ে কাজ করতে লাগল। এর মধ্যে শুরু হল ঝুম বৃষ্টি। তাতেও তাদের কোন বিরাম নাই। সেই বৃষ্টির মাঝেই পরিস্কার করে চলল তারা। একবার বললাম বৃষ্টি থামলে কাজ শুরু করতে। জ্বর টর হতে পারে। শুনলো না। এক নাগাড়ে দোতালার ছাদ থেকে শেওলা পরিস্কার করে নীচে নামাতে লাগলো। কয়েকবার বললাম সাবধানে কাজ করতে - পিছলিয়ে যেন পড়ে না যায়। পরিশেষে বুঝলাম এই কথা গুলো তাদের অভিজ্ঞতার ডিকশনারিতে নাই।
তখন এই শ্রেণীর একজন শ্রমজীবী মানুষকে সারা দিন কাজ করালে ৮০ টাকা দিতে হত। এর বাইরে আর কিছু না। নাই কোন দুপুরের খাবার দেয়ার বা তার অর্থ দেয়ার ব্যাপার।
আমাদের সমাজে এইশ্রেনীর মানুষদের জীবন কত ভিন্ন। এদেরকে কেউ বসতে বলে না। গেটেই এদের স্থান। এর ভীতরে এদের কোন প্রবেশাধিকার নাই। আমরা আমাদের সমাজের সমশ্রেনীর মানুষদের হায় হেলো বলি - আপ্যায়ন করি। কিন্তু এদের প্রতি আমাদের অনেক ভিন্ন আচরন থাকে। আমাদের সমাজে তারা এলিয়েন। এদের সনতানদের কে কেউ আদর করে ডাকে না। বা চকলেট লজেন্স সাধে না। কোন ক্লাসে পড়ে বা কোন স্কুলে যায় তা প্রশ্ন করা অবান্তর বলে মনে হয় আমাদের কাছে। এরা যখন আমাদের পাশে আসে তখন কি সুস্পস্ট ভাবে পার্থক্যটা চোখে পড়ে।
অথচ পথে ঘাটে বিপদে পড়লে আর কেউ এগিয়ে না আসলেও এরা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়।
আমরা নিজেরা ব্রেকফাস্ট লাঞ্চ ডিনার করতে করতে ভাবি এর পরে কি খাব। এদের বেলায় আমাদের মনে হয় দুই বেলা খেতে পারলেই এদের জন্য অনেক। জন্মদিন, নিউ ইয়ার, নববর্ষে কেক কাটি, বিভিন্ন রঙয়ের জামা পড়ি। পরের বিশেষ দিনে সেই গুলো বাতিল করে দেই। আর এদের খালি গায়ে থাকাই আমাদের কাছে খুব স্বাভাবিক মনে হয়। পরিশেষে মনে হচ্ছে - শিক্ষা সেইটা না - যা আমাদের ইনকাম বাড়িয়ে দেয়। শিক্ষা সেইটাই যেইটা আমাদের জীবনে কষ্ট করতে শেখায়।

(আমার ফেসবুক পোস্ট থেকে।)

245
Permanent Campus of DIU / Originality of different nations of the world.
« on: February 16, 2018, 10:33:22 PM »
ইউটিউবে সার্চে লিখলাম চাইনিজ মুভি। যেগুলো আসলো সেগুলো প্রধানতঃ কুম্ফু কারাতের মুভি। একই রকম মুভি দেখতে পাবেন কোরিয়ান ও জাপানিজ মুভিতে। ভারতীয় উপমহাদেশের মুভিতে কি থাকে তা আমরা সবাই কিছু হলেও জানি। নাচ গান থাকবেই। পশ্চিমের দিকের আরব অঞ্চলের মুভিতে আছে উচ্চবিত্তের ঘরোয়া কাহিনী। ইউরোপিয়ান মুভিতে কিছু আছে পুরানো দিনের ঐতিহাসিক মুভি। আমেরিকান মুভিতে একশন আছে। এছাড়াও আছে মানব মনের কষ্ট ও রহস্য নিয়ে মুভি। যদিও আমরা তাদের অনেক বেশী ইহলৌকিক জগত নিয়ে ব্যাস্ত মনে করি।
আপনি বিভিন্ন দেশের এলাকা ভিত্তিক ইউটিউবে গান দেখুন। মুভির মতই তাদের মধ্যে মিল পাবেন।
এলাকা অনুযায়ী সব গান ও মুভিতে মিল দেখা যায়। অর্থাৎ তাদের চিন্তা ভাবনা ও দৈনন্দিন জীবন যাপনে মিল পাওয়া যায়। (আমেরিকান মুভিতে কখনোই নায়ক নায়িকা সঙ্গী সাথী নিয়ে গণ নাচ শুরু করে না।)
একই ভাবে যদি আমরা দেখি তাহলে পাবো যে - চায়না, কোরিয়া, জাপান - বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক্স শিল্পে উন্নত। তাদের কাজ কারবারে অনেক মিল থাকে। আরব দেশগুলো তেল বিক্রির টাকার বদৌলতে অনেক বিলাসী জীবন যাপন করে। আফ্রিকা মহাদেশ প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর হলেও তারা দরিদ্র। ভারতীয় উপমহাদেশের দেশ গুলো সেই কবে থেকে তাদের নিজেদের মধ্যেই রাজনৈতিক অধিকার নিয়ে সংগ্রাম করে চলে যাচ্ছে।
সর্বদা আমরা আমাদের ও অন্যদের দোষ গুন নিয়ে আলোচনা করি। অনেক জাতিকেই বিভিন্ন কারণে দায়ী করি। আমাদের অনুধাবন করতে হবে যে দোষ গুণ সম্পর্কে এতো সহজে সিদ্ধান্ত টানলে ভুল হবে। আমার মনে হচ্ছে যে আমরা জন্মগত ও জাতিগত ভাবে অনেক বৈশিস্ট ধারণ করে চলি। তাই দেশ দখল বা যুদ্ধ বাধিয়ে কোন কিছুর সমাধান করা সম্ভব বলে আমার মনে হয় না। এর জন্য দরকার জাতিগুলোর বৈশিস্ট ও ঐতিহাসিক ব্যাপার গুলোকে পাঠ করা।

(আমার ফেসবুক পোস্ট থেকে।)

246
Textile Engineering / Originality of different nations of the world.
« on: February 16, 2018, 10:32:30 PM »
ইউটিউবে সার্চে লিখলাম চাইনিজ মুভি। যেগুলো আসলো সেগুলো প্রধানতঃ কুম্ফু কারাতের মুভি। একই রকম মুভি দেখতে পাবেন কোরিয়ান ও জাপানিজ মুভিতে। ভারতীয় উপমহাদেশের মুভিতে কি থাকে তা আমরা সবাই কিছু হলেও জানি। নাচ গান থাকবেই। পশ্চিমের দিকের আরব অঞ্চলের মুভিতে আছে উচ্চবিত্তের ঘরোয়া কাহিনী। ইউরোপিয়ান মুভিতে কিছু আছে পুরানো দিনের ঐতিহাসিক মুভি। আমেরিকান মুভিতে একশন আছে। এছাড়াও আছে মানব মনের কষ্ট ও রহস্য নিয়ে মুভি। যদিও আমরা তাদের অনেক বেশী ইহলৌকিক জগত নিয়ে ব্যাস্ত মনে করি।
আপনি বিভিন্ন দেশের এলাকা ভিত্তিক ইউটিউবে গান দেখুন। মুভির মতই তাদের মধ্যে মিল পাবেন।
এলাকা অনুযায়ী সব গান ও মুভিতে মিল দেখা যায়। অর্থাৎ তাদের চিন্তা ভাবনা ও দৈনন্দিন জীবন যাপনে মিল পাওয়া যায়। (আমেরিকান মুভিতে কখনোই নায়ক নায়িকা সঙ্গী সাথী নিয়ে গণ নাচ শুরু করে না।)
একই ভাবে যদি আমরা দেখি তাহলে পাবো যে - চায়না, কোরিয়া, জাপান - বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক্স শিল্পে উন্নত। তাদের কাজ কারবারে অনেক মিল থাকে। আরব দেশগুলো তেল বিক্রির টাকার বদৌলতে অনেক বিলাসী জীবন যাপন করে। আফ্রিকা মহাদেশ প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর হলেও তারা দরিদ্র। ভারতীয় উপমহাদেশের দেশ গুলো সেই কবে থেকে তাদের নিজেদের মধ্যেই রাজনৈতিক অধিকার নিয়ে সংগ্রাম করে চলে যাচ্ছে।
সর্বদা আমরা আমাদের ও অন্যদের দোষ গুন নিয়ে আলোচনা করি। অনেক জাতিকেই বিভিন্ন কারণে দায়ী করি। আমাদের অনুধাবন করতে হবে যে দোষ গুণ সম্পর্কে এতো সহজে সিদ্ধান্ত টানলে ভুল হবে। আমার মনে হচ্ছে যে আমরা জন্মগত ও জাতিগত ভাবে অনেক বৈশিস্ট ধারণ করে চলি। তাই দেশ দখল বা যুদ্ধ বাধিয়ে কোন কিছুর সমাধান করা সম্ভব বলে আমার মনে হয় না। এর জন্য দরকার জাতিগুলোর বৈশিস্ট ও ঐতিহাসিক ব্যাপার গুলোকে পাঠ করা।

(আমার ফেসবুক পোস্ট থেকে।)

247
Textile Engineering / Silent answer.
« on: February 15, 2018, 01:26:58 AM »
পৃথিবী একই ভাবে ঘুড়ে চলে।
এই পৃথিবীর বুকে মানুষ বিচরণ করে বেড়ায়। শস্য উৎপাদন করে। নদীতে বাঁধ দেয়। কখনো মানুষ তার গর্ভে সঞ্চিত রত্ন ভাণ্ডারের খোঁজ করে। কখনো যুদ্ধ বিগ্রহে জড়িয়ে পড়ে। সহস্র হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। আবার এই মানুষেরাই কখনোবা ভালোবাসা দিবস বা পহেলা ফাল্গুন পালন করে। যুদ্ধ ও হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে তারা মানব বন্ধনও করে।
পৃথিবীর এতে কোন ভ্রূক্ষেপ নাই। সে মুহূর্তের জন্য থামে না - বা স্তব্ধ হয়ে যায় না। সকাল হয় তার পর দুপুর বিকেল সন্ধ্যা গড়িয়ে হয় রাত। শীতকাল গিয়ে আসে বসন্ত - গ্রীষ্ম পার হয়ে বর্ষা। সে এতটুকু বিচলিত হয় না।
কখনো ক্ষমতার হাত বদল হয়। কখনোবা ঐশ্বর্যের। যে পৃথিবীকে পদাবনত করতে মানুষ সদাতৎপর তারই কোন বিকার নাই।
পৃথিবীর বয়স ৪৫০ কোটি বছর। হাজার বছর ধরে সে দেখে এসেছে মানুষের এই বৃথা আস্ফালন। এক জন আসে - দাপিয়ে বেড়ায় পৃথিবী। যেন এই সে হয়ে গেল পৃথিবীর সর্বাধিকারী। কিন্তু মৃত্যুর পর তার ঠাই হয় এই পৃথিবীর মাটির নীচে। পচে যায় গলে যায় - হয়ে যায় পৃথিবীর মাটিরই অংশ। পৃথিবীর মাটিতে চাপা পড়ে মানুষের সব অহংকার আর দম্ভ। পৃথিবীর তাতেও কোন বিকার নাই। আবেগহীন নিশব্দে সে ঘুড়ে চলে। অহমিকাকে অপমানিত করার জন্য সে যেন বেছে নিয়েছে তার গম্ভীর নিসশব্দতাকে।

(আমার ফেসবুক পোস্ট থেকে।)

248
Permanent Campus of DIU / Silent answer.
« on: February 15, 2018, 01:26:12 AM »
পৃথিবী একই ভাবে ঘুড়ে চলে।
এই পৃথিবীর বুকে মানুষ বিচরণ করে বেড়ায়। শস্য উৎপাদন করে। নদীতে বাঁধ দেয়। কখনো মানুষ তার গর্ভে সঞ্চিত রত্ন ভাণ্ডারের খোঁজ করে। কখনো যুদ্ধ বিগ্রহে জড়িয়ে পড়ে। সহস্র হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। আবার এই মানুষেরাই কখনোবা ভালোবাসা দিবস বা পহেলা ফাল্গুন পালন করে। যুদ্ধ ও হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে তারা মানব বন্ধনও করে।
পৃথিবীর এতে কোন ভ্রূক্ষেপ নাই। সে মুহূর্তের জন্য থামে না - বা স্তব্ধ হয়ে যায় না। সকাল হয় তার পর দুপুর বিকেল সন্ধ্যা গড়িয়ে হয় রাত। শীতকাল গিয়ে আসে বসন্ত - গ্রীষ্ম পার হয়ে বর্ষা। সে এতটুকু বিচলিত হয় না।
কখনো ক্ষমতার হাত বদল হয়। কখনোবা ঐশ্বর্যের। যে পৃথিবীকে পদাবনত করতে মানুষ সদাতৎপর তারই কোন বিকার নাই।
পৃথিবীর বয়স ৪৫০ কোটি বছর। হাজার বছর ধরে সে দেখে এসেছে মানুষের এই বৃথা আস্ফালন। এক জন আসে - দাপিয়ে বেড়ায় পৃথিবী। যেন এই সে হয়ে গেল পৃথিবীর সর্বাধিকারী। কিন্তু মৃত্যুর পর তার ঠাই হয় এই পৃথিবীর মাটির নীচে। পচে যায় গলে যায় - হয়ে যায় পৃথিবীর মাটিরই অংশ। পৃথিবীর মাটিতে চাপা পড়ে মানুষের সব অহংকার আর দম্ভ। পৃথিবীর তাতেও কোন বিকার নাই। আবেগহীন নিশব্দে সে ঘুড়ে চলে। অহমিকাকে অপমানিত করার জন্য সে যেন বেছে নিয়েছে তার গম্ভীর নিসশব্দতাকে।

(আমার ফেসবুক পোস্ট থেকে।)

249
Textile Engineering / Multi dimensional professions.
« on: February 07, 2018, 11:26:21 PM »
আমাদের চারিপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অসংখ্য জীবাণু। খালি চোখে এদেরকে দেখা যায় না। কেবলমাত্র অণুবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে তাদের দেখা যায়। বিজ্ঞানীরাই এই অণুবীক্ষণ যন্ত্র আবিস্কার করেছেন। বিজ্ঞানীরাই এই অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে জীবাণু নিয়ে গবেষণা করেন। তাদের মাধ্যমেই আমরা জীব জগতের এই এক বিশাল একটি অংশ সম্পর্কে জানতে পারি। আমাদের দৃষ্টি শক্তিকে বহুগুণ বাড়িয়ে দেয় তাদের আবিস্কার।
কবি ও সাহিত্যিকদের কাজ হল আমাদের চারিদিকের মানবিক আবেগ ঘটিত ব্যাপার গুলোকে মাগনিফাই করে আমাদের অনুধাবণ করানো। সে আবিস্কার করেছে ছন্দ কখনোবা কথামালা। যার সাহায্যে আমাদের চারিদিকে জীবাণুর মতই লুকিয়ে থাকা ও ঘটে যাওয়া বিভিন্ন আবেগ গত ব্যাপারকে দেখতে সাহায্য করা।
দার্শনিকের কাজ হল বিভিন্ন জিনিসকে সাধারণ মানুষকে ভিন্ন দৃষ্টি কোণ থেকে দেখতে সাহায্য করা। আর্টিস্টের কাজ হল ছবি আঁকা।
এইবার আসি শিক্ষকের প্রসঙ্গে। তাকে কখনও বা বিজ্ঞানীর মত চিন্তা করতে হচ্ছে। কথা সাহিত্যিকের মত সাবলীল ভাষায় তা বুঝিয়ে দিতে হচ্ছে। দার্শনিকের মত বিভিন্ন দৃষ্টি কোণ থেকে বুঝাতে হচ্ছে। বোর্ডে একে চলতে হচ্ছে আর্টিস্টের মত যাতে সবাই সহজে বুঝতে পারে। অভিনেতার মতই বহু জনের সামনে চলে তার প্রেজেনটেশন।
এইবার আরেকটি প্রসঙ্গ। রাজনৈতিক নেতানেত্রীদের একাধারে বিজ্ঞানী, কথা সাহিত্যিক দার্শনিক ও শিক্ষক হতে হয়। এর সাথে তাদের থাকতে হয় সমর বিদ্যা এবং অর্থনৈতিক জ্ঞান। এবং এইখানেই একজন শিক্ষক ও একজন রাজনৈতিক পেশাজীবীদের পার্থক্য হয়। বল প্রয়োগের ও কমার্শিয়াল হওয়ার কোন ব্যাপার নাই শিক্ষক পেশা জীবীদের। এবং এইটাই শিক্ষক পেশাকে মহান করেছে।

(মাই থিওরিটিক্যাল থিংকিং)

(আমার ফেসবুক পোস্ট থেকে।)

250
Permanent Campus of DIU / Multi dimensional professions.
« on: February 07, 2018, 11:25:26 PM »
আমাদের চারিপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অসংখ্য জীবাণু। খালি চোখে এদেরকে দেখা যায় না। কেবলমাত্র অণুবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে তাদের দেখা যায়। বিজ্ঞানীরাই এই অণুবীক্ষণ যন্ত্র আবিস্কার করেছেন। বিজ্ঞানীরাই এই অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে জীবাণু নিয়ে গবেষণা করেন। তাদের মাধ্যমেই আমরা জীব জগতের এই এক বিশাল একটি অংশ সম্পর্কে জানতে পারি। আমাদের দৃষ্টি শক্তিকে বহুগুণ বাড়িয়ে দেয় তাদের আবিস্কার।
কবি ও সাহিত্যিকদের কাজ হল আমাদের চারিদিকের মানবিক আবেগ ঘটিত ব্যাপার গুলোকে মাগনিফাই করে আমাদের অনুধাবণ করানো। সে আবিস্কার করেছে ছন্দ কখনোবা কথামালা। যার সাহায্যে আমাদের চারিদিকে জীবাণুর মতই লুকিয়ে থাকা ও ঘটে যাওয়া বিভিন্ন আবেগ গত ব্যাপারকে দেখতে সাহায্য করা।
দার্শনিকের কাজ হল বিভিন্ন জিনিসকে সাধারণ মানুষকে ভিন্ন দৃষ্টি কোণ থেকে দেখতে সাহায্য করা। আর্টিস্টের কাজ হল ছবি আঁকা।
এইবার আসি শিক্ষকের প্রসঙ্গে। তাকে কখনও বা বিজ্ঞানীর মত চিন্তা করতে হচ্ছে। কথা সাহিত্যিকের মত সাবলীল ভাষায় তা বুঝিয়ে দিতে হচ্ছে। দার্শনিকের মত বিভিন্ন দৃষ্টি কোণ থেকে বুঝাতে হচ্ছে। বোর্ডে একে চলতে হচ্ছে আর্টিস্টের মত যাতে সবাই সহজে বুঝতে পারে। অভিনেতার মতই বহু জনের সামনে চলে তার প্রেজেনটেশন।
এইবার আরেকটি প্রসঙ্গ। রাজনৈতিক নেতানেত্রীদের একাধারে বিজ্ঞানী, কথা সাহিত্যিক দার্শনিক ও শিক্ষক হতে হয়। এর সাথে তাদের থাকতে হয় সমর বিদ্যা এবং অর্থনৈতিক জ্ঞান। এবং এইখানেই একজন শিক্ষক ও একজন রাজনৈতিক পেশাজীবীদের পার্থক্য হয়। বল প্রয়োগের ও কমার্শিয়াল হওয়ার কোন ব্যাপার নাই শিক্ষক পেশা জীবীদের। এবং এইটাই শিক্ষক পেশাকে মহান করেছে।

(মাই থিওরিটিক্যাল থিংকিং)

(আমার ফেসবুক পোস্ট থেকে।)

251
Permanent Campus of DIU / Tale of a easy generation.
« on: February 05, 2018, 12:22:53 AM »
এখন সব কিছুই সহজ। কারো কথা মনে হলে তাকে মোবাইলে কল করুন। স্কাইপে তে কথা বলুন। ভাইবার আমাদের চব্বিশ ঘন্টা যোগাযোগ করিয়ে রাখতেছে। কিছু জানতে চান? লাইব্রেরীতে যাওয়ার দরকারও নাই। গুগুলে লিখে ফেলুন যা জানতে চান। কোথায় খাবেন? কোথায় কিভাবে যাবেন? আছে গুগুল ও গুগুল ম্যাপ্স। কোন জিনিসের কত দাম? বাসায় বসেই অনলাইনে সব জিনিশ এমনকি গরু পর্যন্ত কেনা যায়। কোন মুভি দেখতে ইচ্ছা করতেছে? কিংবা শুনতে ইচ্ছা করতেছে কোন গান? ইউটিউবে বসে যান। হঠাৎ মাঝ রাতে টাকার দরকার পড়লেও এ টি এমে তুলে আনতে কয়েক মিনিটের ব্যাপার মাত্র। তবে সব থেকে সহজ হয়েছে পড়াশুনা করা। পরদিন বৃষ্টি হবে না খটখটে রোদ যাবে তাও জানা যাচ্ছে মুহূর্তের মধ্যে।
এখন মানুষের সাথে যোগাযোগ করা সহজ। বন্ধুত্ব করা সহজ।
এমনকি আত্মীয়তাও হয়ে যায়। বিয়ের মাধ্যমে।
এইটা হল সহজ সময় ও সহজ জেনারেশনের যুগ। কঠিন বলতে কিছু নাই। এই সহজ সময়ে অনলাইনে চিটিং করাও সহজ হয়ে গেছে। আননোন নাম্বার থেকে কল আসলে ভয় ধরে যায়। বন্ধুত্ব ও বিয়ে হচ্ছে সহজে আবার ভেঙ্গেও যাচ্ছে সহজে। তাদের কাছে সুন্দর জায়গা যেখানে ওয়াই ফাই আছে। না থাকলে বোরিং জায়গা। সহজ জেনারেশনে রিপেয়ার বলতে কিছু নাই। ভেঙ্গে গেলে ফেলে দেও। রিপু করা - মেরামত করা এখন সেকেলে। ডিকশনারী থেকে মুছে ফেলতে হবে রিপু, মেরামত, তালি দেয়া, ঠিক করা - এই শব্দ গুলো। অপেক্ষা করতে হয় না কিছুতেই। ত্যাগ ও তিতক্ষা অর্থহীন শব্দ এই যুগে। কেউ কারো জন্যে আর অপেক্ষা করে বসে থাকে না।
এদের জীবন কাহিনী ছোট কয়েকটি শব্দে বর্ণনা করে দেয়া যায়। ইন
এ রিলেশন, ব্রেক আপ, এক্স ফ্রেন্ড, ইন এ রিলেশন এন্ড ইটস কমপ্লিকেটেড।
তারা সুখী। ঠিক ততক্ষন - যতক্ষণ ওয়াই ফাই আছে। তবে আমি নিশ্চিত করে জানিনা ওয়াই ফাই না থাকলে তাদের জীবন কেমন যাবে।

(আমার ফেসবুক পোস্ট থেকে।)

252
Textile Engineering / Tale of a easy generation.
« on: February 05, 2018, 12:20:23 AM »
এখন সব কিছুই সহজ। কারো কথা মনে হলে তাকে মোবাইলে কল করুন। স্কাইপে তে কথা বলুন। ভাইবার আমাদের চব্বিশ ঘন্টা যোগাযোগ করিয়ে রাখতেছে। কিছু জানতে চান? লাইব্রেরীতে যাওয়ার দরকারও নাই। গুগুলে লিখে ফেলুন যা জানতে চান। কোথায় খাবেন? কোথায় কিভাবে যাবেন? আছে গুগুল ও গুগুল ম্যাপ্স। কোন জিনিসের কত দাম? বাসায় বসেই অনলাইনে সব জিনিশ এমনকি গরু পর্যন্ত কেনা যায়। কোন মুভি দেখতে ইচ্ছা করতেছে? কিংবা শুনতে ইচ্ছা করতেছে কোন গান? ইউটিউবে বসে যান। হঠাৎ মাঝ রাতে টাকার দরকার পড়লেও এ টি এমে তুলে আনতে কয়েক মিনিটের ব্যাপার মাত্র। তবে সব থেকে সহজ হয়েছে পড়াশুনা করা। পরদিন বৃষ্টি হবে না খটখটে রোদ যাবে তাও জানা যাচ্ছে মুহূর্তের মধ্যে।
এখন মানুষের সাথে যোগাযোগ করা সহজ। বন্ধুত্ব করা সহজ।
এমনকি আত্মীয়তাও হয়ে যায়। বিয়ের মাধ্যমে।
এইটা হল সহজ সময় ও সহজ জেনারেশনের যুগ। কঠিন বলতে কিছু নাই। এই সহজ সময়ে অনলাইনে চিটিং করাও সহজ হয়ে গেছে। আননোন নাম্বার থেকে কল আসলে ভয় ধরে যায়। বন্ধুত্ব ও বিয়ে হচ্ছে সহজে আবার ভেঙ্গেও যাচ্ছে সহজে। তাদের কাছে সুন্দর জায়গা যেখানে ওয়াই ফাই আছে। না থাকলে বোরিং জায়গা। সহজ জেনারেশনে রিপেয়ার বলতে কিছু নাই। ভেঙ্গে গেলে ফেলে দেও। রিপু করা - মেরামত করা এখন সেকেলে। ডিকশনারী থেকে মুছে ফেলতে হবে রিপু, মেরামত, তালি দেয়া, ঠিক করা - এই শব্দ গুলো। অপেক্ষা করতে হয় না কিছুতেই। ত্যাগ ও তিতক্ষা অর্থহীন শব্দ এই যুগে। কেউ কারো জন্যে আর অপেক্ষা করে বসে থাকে না।
এদের জীবন কাহিনী ছোট কয়েকটি শব্দে বর্ণনা করে দেয়া যায়। ইন
এ রিলেশন, ব্রেক আপ, এক্স ফ্রেন্ড, ইন এ রিলেশন এন্ড ইটস কমপ্লিকেটেড।
তারা সুখী। ঠিক ততক্ষন - যতক্ষণ ওয়াই ফাই আছে। তবে আমি নিশ্চিত করে জানিনা ওয়াই ফাই না থাকলে তাদের জীবন কেমন যাবে।

(আমার ফেসবুক পোস্ট থেকে।)

253
Permanent Campus of DIU / Our contagious mind.
« on: January 24, 2018, 12:23:57 AM »
কলেজে পড়ার সময় একটি কাজ করতাম। যখন পড়তে ইচ্ছা করতো না - তখন আমাদের ক্লাসের রুমের ব্লক গুলো ঘুড়ে দেখতাম - আমাদের ক্লাসের কয়জন তখন পড়াশুনা করতেছে?
যদি বেশীর ভাগ তখন পড়াশুনা করতো তাহলে আমিও আবার পড়তে বসতাম। যদি বেশীর ভাগ অন্য কিছু করতো তাহলে আমি আর পড়তে বসতাম না। (আমার বন্ধুদের কখনও এইটা জানানো হয় নাই।)
এখনও ফেসবুকে লাইক দেওয়ার সময় মাঝে মাঝে এইটা দেখি যে আর কে ও কয়জন ওইটাতে লাইক দিয়েছে।
আমরা নিজেরাও জানিনা আমরা কত ভাবে অন্যদের বিভিন্ন কাজ করতে প্রভাবিত করি প্রতি মুহূর্তে। আমরা যদি কিছু নাও করি তাতেও অন্যজন যে প্রভাবিত হয় তার প্রমাণ আমি কলেজ লাইফেই পেয়েছি।
মানুষের অনেক ছোঁয়াচে রোগ রয়েছে। বসন্ত, ভাইরাল সহ বিভিন্ন প্রকারের জ্বর, স্কিন ডিজিস সহ অনেক অসুখই ছোঁয়াচে। যার কোন ছোঁয়াচে অসুখ হয় তার থেকে আমরা দূরে থাকি বা তাকে আলাদা করে দেই। আমরা জানি যে তা না করলে আমরাও অসুস্থ হয়ে যাব।
কিন্তু আমরা আমাদের দৈনন্দিন কাজে প্রতি মুহূর্তে যে আমাদের পাশের মানুষদের দ্বারা আক্রান্ত বা প্রভাবিত হই তা কি আমরা খেয়াল করে দেখেছি?

(আমার ফেসবুক পোস্ট থেকে।)

254
Textile Engineering / Our contagious mind.
« on: January 24, 2018, 12:22:39 AM »
কলেজে পড়ার সময় একটি কাজ করতাম। যখন পড়তে ইচ্ছা করতো না - তখন আমাদের ক্লাসের রুমের ব্লক গুলো ঘুড়ে দেখতাম - আমাদের ক্লাসের কয়জন তখন পড়াশুনা করতেছে?
যদি বেশীর ভাগ তখন পড়াশুনা করতো তাহলে আমিও আবার পড়তে বসতাম। যদি বেশীর ভাগ অন্য কিছু করতো তাহলে আমি আর পড়তে বসতাম না। (আমার বন্ধুদের কখনও এইটা জানানো হয় নাই।)
এখনও ফেসবুকে লাইক দেওয়ার সময় মাঝে মাঝে এইটা দেখি যে আর কে ও কয়জন ওইটাতে লাইক দিয়েছে।
আমরা নিজেরাও জানিনা আমরা কত ভাবে অন্যদের বিভিন্ন কাজ করতে প্রভাবিত করি প্রতি মুহূর্তে। আমরা যদি কিছু নাও করি তাতেও অন্যজন যে প্রভাবিত হয় তার প্রমাণ আমি কলেজ লাইফেই পেয়েছি।
মানুষের অনেক ছোঁয়াচে রোগ রয়েছে। বসন্ত, ভাইরাল সহ বিভিন্ন প্রকারের জ্বর, স্কিন ডিজিস সহ অনেক অসুখই ছোঁয়াচে। যার কোন ছোঁয়াচে অসুখ হয় তার থেকে আমরা দূরে থাকি বা তাকে আলাদা করে দেই। আমরা জানি যে তা না করলে আমরাও অসুস্থ হয়ে যাব।
কিন্তু আমরা আমাদের দৈনন্দিন কাজে প্রতি মুহূর্তে যে আমাদের পাশের মানুষদের দ্বারা আক্রান্ত বা প্রভাবিত হই তা কি আমরা খেয়াল করে দেখেছি?

(আমার ফেসবুক পোস্ট থেকে।)

255
Textile Engineering / Memories of wall writing.
« on: January 21, 2018, 11:59:54 PM »
১৫ বছর আগে আমার ভাগ্নি ক্লাস ওয়ানে পড়তো। কুমিল্লা থেকে ছুটিতে বেড়াতে এসেছিল। তাকে নিয়ে যখন বাইরে যেতাম রাস্তার পাশের কোন দেওয়ালে কোন লেখা দেখলেই দাঁড়িয়ে যেত - বানান করে পড়তো লেখা গুলো। খুব মজা লাগতো আমার। তখন আবার সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন সামনে ছিল। তাই দেওয়াল লিখনের অভাব ছিল না। 
এরপর আমার ছেলে পড়া শিখলো। সেও রাস্তায় বের হয়ে দেওয়ালের লেখা পড়ার জন্য দাড়িয়ে যেত। একই ভাবে বানান করে পড়ে চলতো লেখা গুলো। এছাড়াও বাসার ভিতরের দেওয়ালে চলত তার স্কুলের লেখা ও ছবি আঁকা। এমন কোন বাচ্চা নাই যে ছোট বেলায় দেওয়ালে লিখে নাই বা ছবি আকে নাই। আমার ছেলে কিছুটা বড় হয়েছে। বাসা রং করা হয়েছে। এইবার আমার মেয়ে লেখা শিখেছে। সেও লিখে চলে দেওয়ালে। তাই আবার বাসা রং করার সময় এসেছে।
প্রথমবার আমাদের বাসা রং করার পর মন কিছুটা খারাপ হয়েছিল। কেননা ছোটদের লেখা যেমন দেওয়ালে ছিল - তেমন কোন জায়গায় হয়ত আমাদের ছোট বড় সবার উচ্চতার দাগ কাঁটা ছিল। বাসা রং করার পর মনে হল সুন্দর হলেও অনেক স্মৃতি চিহ্ন হারিয়ে গেছে। বারান্দার রং সাদা থেকে ধূসর করায় আলোও কিছুটা কম ও পরিবর্তিত হয়েছিল। নতুনের মাঝে কি এক বিষাদ কাজ করতেছিল আমার মনে।
১৫ - ১৬ বছর আগে এয়ারপোর্ট পার হওয়ার সময় একটি লেখা দেখতাম "অপেক্ষায় - নজির"। পেপারেও লেখা হয়েছিল এই দেওয়াল লিখনটি নিয়ে। রহস্যের অন্ত ছিল না - কে এই নজির? কিসের জন্য তার অপেক্ষা?
সময় চলে যায়। কিন্তু ফিরে ফিরে আসে দেওয়াল লিখন। বাসার ভিতরের দেওয়াল লিখন একটি পরিবারের বিভিন্ন স্মৃতির চিহ্ন বহন করে। তেমন একমাত্র দেওয়ালই সাক্ষী থাকে একটি দেশের কালপরিক্রমার।

(আমার আগের ফেসবুক পোস্ট থেকে।)

Pages: 1 ... 15 16 [17] 18 19 ... 26