Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Reza.

Pages: 1 ... 16 17 [18] 19 20 ... 26
256
Permanent Campus of DIU / Memories of wall writing.
« on: January 21, 2018, 11:57:39 PM »
১৫ বছর আগে আমার ভাগ্নি ক্লাস ওয়ানে পড়তো। কুমিল্লা থেকে ছুটিতে বেড়াতে এসেছিল। তাকে নিয়ে যখন বাইরে যেতাম রাস্তার পাশের কোন দেওয়ালে কোন লেখা দেখলেই দাঁড়িয়ে যেত - বানান করে পড়তো লেখা গুলো। খুব মজা লাগতো আমার। তখন আবার সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন সামনে ছিল। তাই দেওয়াল লিখনের অভাব ছিল না। 
এরপর আমার ছেলে পড়া শিখলো। সেও রাস্তায় বের হয়ে দেওয়ালের লেখা পড়ার জন্য দাড়িয়ে যেত। একই ভাবে বানান করে পড়ে চলতো লেখা গুলো। এছাড়াও বাসার ভিতরের দেওয়ালে চলত তার স্কুলের লেখা ও ছবি আঁকা। এমন কোন বাচ্চা নাই যে ছোট বেলায় দেওয়ালে লিখে নাই বা ছবি আকে নাই। আমার ছেলে কিছুটা বড় হয়েছে। বাসা রং করা হয়েছে। এইবার আমার মেয়ে লেখা শিখেছে। সেও লিখে চলে দেওয়ালে। তাই আবার বাসা রং করার সময় এসেছে।
প্রথমবার আমাদের বাসা রং করার পর মন কিছুটা খারাপ হয়েছিল। কেননা ছোটদের লেখা যেমন দেওয়ালে ছিল - তেমন কোন জায়গায় হয়ত আমাদের ছোট বড় সবার উচ্চতার দাগ কাঁটা ছিল। বাসা রং করার পর মনে হল সুন্দর হলেও অনেক স্মৃতি চিহ্ন হারিয়ে গেছে। বারান্দার রং সাদা থেকে ধূসর করায় আলোও কিছুটা কম ও পরিবর্তিত হয়েছিল। নতুনের মাঝে কি এক বিষাদ কাজ করতেছিল আমার মনে।
১৫ - ১৬ বছর আগে এয়ারপোর্ট পার হওয়ার সময় একটি লেখা দেখতাম "অপেক্ষায় - নজির"। পেপারেও লেখা হয়েছিল এই দেওয়াল লিখনটি নিয়ে। রহস্যের অন্ত ছিল না - কে এই নজির? কিসের জন্য তার অপেক্ষা?
সময় চলে যায়। কিন্তু ফিরে ফিরে আসে দেওয়াল লিখন। বাসার ভিতরের দেওয়াল লিখন একটি পরিবারের বিভিন্ন স্মৃতির চিহ্ন বহন করে। তেমন একমাত্র দেওয়ালই সাক্ষী থাকে একটি দেশের কালপরিক্রমার।

(আমার আগের ফেসবুক পোস্ট থেকে।)

257
Permanent Campus of DIU / We have to preserve our mother nature.
« on: January 18, 2018, 07:10:11 PM »
সেই ১৯৮৬ সালে কলেজ থেকে ভোর বেলা ঢাকায় বাসায় ফিরতেছিলাম। পাবনা থেকে নগরবাড়ি রাস্তার দুই পাশে বিশাল বিশাল গাছ ছিল। দুই পাশের গাছগুলোর ডালপালা রাস্তার উপরে চাঁদোয়া তৈরি করেছিল। (পরে বিজ্ঞান বইয়ে পড়েছিলাম ওইটাকে ক্যানোপি বলে।) ১২ - ১৩ বছর বয়সের আমি বাসের সামনের সিটে বসে মুগ্ধ হয়ে পুরো পথ দেখে চলেছিলাম সেই মুগ্ধকর দৃশ্য। ৩১ বছর আগের সেই ছবি মনে পড়ল যশোরের শতবর্ষী গাছ গুলো ছবি পেপারে দেখে।
বুয়েটের আসেপাশে ও আজিমপুরেও বেশ কিছু শতবর্ষী গাছ আছে। বিশাল বিশাল সেই গাছগুলো দেখলে মন ভরে যায়।
আমাদের এলাকাতেও রাস্তা ও নতুন ফুটপাথের কাজের জন্য অনেক গাছ কাটা পড়েছে। সে গুলো শতবর্ষী না হলেও ১০ - ১৫ বছর বয়স হয়েছিল। এইগুলো আর পূরণ হবে না।
ছোটবেলায় একবার একটি কৃষ্ণচূড়া গাছে পঙ্গপালের মত এক রকম পোকার আক্রমন দেখেছিলাম। পরের দিনই গাছটি নেড়া হয়ে গেল। তার কিছুদিন পর গাছটি মরে যায়।
আমরা উন্নত হচ্ছি। মানুষ হিসেবে যতটা - তার থেকে অনেক বেশী নাগরিক হিসেবে।
কিন্তু আমরা জানিনা যে আমরা ঢাকার মানুষেরা প্রকৃতির কাছে পঙ্গপালের থেকেও ভয়ংকর প্রাণী হিসেবে দেখা দিয়েছি।

(আমার ফেসবুক পোস্ট থেকে।)

258
Textile Engineering / We have to preserve our mother nature.
« on: January 18, 2018, 07:08:40 PM »
সেই ১৯৮৬ সালে কলেজ থেকে ভোর বেলা ঢাকায় বাসায় ফিরতেছিলাম। পাবনা থেকে নগরবাড়ি রাস্তার দুই পাশে বিশাল বিশাল গাছ ছিল। দুই পাশের গাছগুলোর ডালপালা রাস্তার উপরে চাঁদোয়া তৈরি করেছিল। (পরে বিজ্ঞান বইয়ে পড়েছিলাম ওইটাকে ক্যানোপি বলে।) ১২ - ১৩ বছর বয়সের আমি বাসের সামনের সিটে বসে মুগ্ধ হয়ে পুরো পথ দেখে চলেছিলাম সেই মুগ্ধকর দৃশ্য। ৩১ বছর আগের সেই ছবি মনে পড়ল যশোরের শতবর্ষী গাছ গুলো ছবি পেপারে দেখে।
বুয়েটের আসেপাশে ও আজিমপুরেও বেশ কিছু শতবর্ষী গাছ আছে। বিশাল বিশাল সেই গাছগুলো দেখলে মন ভরে যায়।
আমাদের এলাকাতেও রাস্তা ও নতুন ফুটপাথের কাজের জন্য অনেক গাছ কাটা পড়েছে। সে গুলো শতবর্ষী না হলেও ১০ - ১৫ বছর বয়স হয়েছিল। এইগুলো আর পূরণ হবে না।
ছোটবেলায় একবার একটি কৃষ্ণচূড়া গাছে পঙ্গপালের মত এক রকম পোকার আক্রমন দেখেছিলাম। পরের দিনই গাছটি নেড়া হয়ে গেল। তার কিছুদিন পর গাছটি মরে যায়।
আমরা উন্নত হচ্ছি। মানুষ হিসেবে যতটা - তার থেকে অনেক বেশী নাগরিক হিসেবে।
কিন্তু আমরা জানিনা যে আমরা ঢাকার মানুষেরা প্রকৃতির কাছে পঙ্গপালের থেকেও ভয়ংকর প্রাণী হিসেবে দেখা দিয়েছি।

(আমার ফেসবুক পোস্ট থেকে।)

259
বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টে বিভিন্ন মেশিন ও যন্ত্রপাতির প্রয়োগ ও ব্যাবহার শিখানো হয়। এইগুলো শেখানোর সময় এর সাথে বিভিন্ন তত্ত্বীয় বিষয়াবলীও চলে আসে।
আমার অভিজ্ঞতা বলে ইঞ্জিনিয়ারিং সাব্জেক্টে হাতে কলমে মেশিন ও ইকুইপমেন্টের সাহায্যে শিক্ষণীয় বিষয় গুলো অনেক সহজে শেখানো যায়। যা বই বা ক্লাস লেকচারের পাতার পর পাতা পড়িয়েও অনেক কষ্টেও শিখানো যায় না। ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে ল্যাব ও তত্ত্বীয় বিষয় গুলো একে অন্যের পরিপূরক হিসেবে কাজ করে।
ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে অধ্যয়নরত ছাত্র ছাত্রীরা ল্যাবে বিষয়গুলো ঠিক মত শিখতে পারলে তাদের তত্ত্বীয় পড়াশুনা অনেক কম করলেও চলে। তাদের তখন কেবল দরকার পড়ে যা দেখেছে তাই পরিস্কার লেখনির মাধ্যমে খাতায় ফুটিয়ে তোলা।
আমার আরেকটি অভিজ্ঞতা বলে যে সব ছাত্র ছাত্রী ল্যাব খুব মনোযোগ দিয়ে করে তাদের সার্বিক ফলাফলও ভাল হয়। অপরপক্ষে ল্যাব কোর্সে যে দুর্বল তার সার্বিক ফলাফলও ভাল হয় না।
তাই যে কোন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স শিখানোর পূর্ব শর্ত হল যথেষ্ট পরিমাণ ল্যাব সুবিধা থাকা।
আমরা অনেক সময়ই ছাত্র ছাত্রীদের ভাল ফলাফলের জন্য বেশী পড়াশুনা করতে বলি। কিন্তু আমাদের এটাও খেয়াল রাখতে হবে যে ইঞ্জিনিয়ারিং এর বিষয় গুলো হাতে কলমে মেশিনে দেখাতে না পারলে অনেকের কাছেই সেগুলো দুর্বোধ্য থেকে যায়। তাই অনেকেই আশানুরূপ ফলাফল করতে পারে না। এমনকি অনেকেই হয়ত পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়।   
তাই ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয় মাত্রই যথোপযুক্ত ল্যাব ফ্যাসিলিটি অর্থাৎ যথেষ্ট পরিমানে মেশিন ও ইকুইপমেন্ট থাকা জরুরী।

260
বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্টে বিভিন্ন মেশিন ও যন্ত্রপাতির প্রয়োগ ও ব্যাবহার শিখানো হয়। এইগুলো শেখানোর সময় এর সাথে বিভিন্ন তত্ত্বীয় বিষয়াবলীও চলে আসে।
আমার অভিজ্ঞতা বলে ইঞ্জিনিয়ারিং সাব্জেক্টে হাতে কলমে মেশিন ও ইকুইপমেন্টের সাহায্যে শিক্ষণীয় বিষয় গুলো অনেক সহজে শেখানো যায়। যা বই বা ক্লাস লেকচারের পাতার পর পাতা পড়িয়েও অনেক কষ্টেও শিখানো যায় না। ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে ল্যাব ও তত্ত্বীয় বিষয় গুলো একে অন্যের পরিপূরক হিসেবে কাজ করে।
ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে অধ্যয়নরত ছাত্র ছাত্রীরা ল্যাবে বিষয়গুলো ঠিক মত শিখতে পারলে তাদের তত্ত্বীয় পড়াশুনা অনেক কম করলেও চলে। তাদের তখন কেবল দরকার পড়ে যা দেখেছে তাই পরিস্কার লেখনির মাধ্যমে খাতায় ফুটিয়ে তোলা।
আমার আরেকটি অভিজ্ঞতা বলে যে সব ছাত্র ছাত্রী ল্যাব খুব মনোযোগ দিয়ে করে তাদের সার্বিক ফলাফলও ভাল হয়। অপরপক্ষে ল্যাব কোর্সে যে দুর্বল তার সার্বিক ফলাফলও ভাল হয় না।
তাই যে কোন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স শিখানোর পূর্ব শর্ত হল যথেষ্ট পরিমাণ ল্যাব সুবিধা থাকা।
আমরা অনেক সময়ই ছাত্র ছাত্রীদের ভাল ফলাফলের জন্য বেশী পড়াশুনা করতে বলি। কিন্তু আমাদের এটাও খেয়াল রাখতে হবে যে ইঞ্জিনিয়ারিং এর বিষয় গুলো হাতে কলমে মেশিনে দেখাতে না পারলে অনেকের কাছেই সেগুলো দুর্বোধ্য থেকে যায়। তাই অনেকেই আশানুরূপ ফলাফল করতে পারে না। এমনকি অনেকেই হয়ত পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়।   
তাই ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয় মাত্রই যথোপযুক্ত ল্যাব ফ্যাসিলিটি অর্থাৎ যথেষ্ট পরিমানে মেশিন ও ইকুইপমেন্ট থাকা জরুরী।

261
যোগাযোগের এই চরম উৎকর্ষের যুগে আমরা কেমন আছি?
যোগাযোগের উন্নতি শুরু হয় লেখন পদ্ধতি আবিস্কারের মাধ্যমে। লেখার উদ্দেশ্য হল - সময় ও স্থানকে অতিক্রম করা।
যিনি আমার সামনে আছেন তাকে যা বলার তাতো আমরা মুখেই বলতে পারি। আমরা তখনই লিখি যখন তিনি অনেক দূরে থাকেন। আগেকার কালের চিঠি লেখা এর সুন্দর উদাহরণ। বর্তমানের ইমেইল ও মোবাইল মেসেজও কেবল মাত্র দূরত্বের কারনে লেখা হয়। এক সাথে অনেক জনকে কিছু জানানোর দরকার হলে আমরা লিখিত ভাবে ইমেইল, লিফলেট, বিজ্ঞাপনের সাহায্য নেই। পেপারের উদ্দেশ্য হল সবাইকে খবর জানানো। সব ক্ষেত্রেই স্থানকে অতিক্রম করাই উদ্দেশ্য থাকে।
ভেবে দেখলাম মানুষের যে চেষ্টা ও অধ্যাবসায় তার সবটাই এই সময় ও স্থানকে অতিক্রম করার কাহিনী। আমরা চাই দ্রুত এক জায়গা থেকে আর এক জায়গায় মেসেজ পৌছাতে। টেলিগ্রাম ও টেলিফোনের আবিস্কার এই পথ ধরেই হয়েছে। যেটা অতীতে স্বশরীরে গিয়ে জানাতে হত সেটা ঘরে বসেই জানানো সম্ভব হল। এখন আমরা উকি দিতেছি আমাদের মহাকাশেরও দুরের স্থানে।
কিন্তু তারপরও মানুষ মারা যাচ্ছে যুদ্ধবিগ্রহে। সে মহাকাশের উপগ্রহ থেকে দেখতেছে মানুষের উপর ধ্বংসলীলা। সে ফেসবুকে লাইক বা এংগ্রি বাটন চাপ দিয়ে ঘুমাতে যাচ্ছে। ওই পর্যন্তই।
পরিশেষে আমার মনে হচ্ছে - মানুষ তথ্য আদান প্রদানে যত কিছু আবিস্কারে যত্নশীল - তার সিকি পরিমান যদি নিজেদের মানবিক গুনাবলির উন্নতির দিকে মনোযোগ দিত তাহলে তার উপকার অনেক বেশি হত।

(আমার ফেসবুক পোস্ট ২৬ - ১২ - ২০১৭)

262
Textile Engineering / Conquering time and distance can not be the only aim.
« on: December 26, 2017, 01:17:17 AM »
যোগাযোগের এই চরম উৎকর্ষের যুগে আমরা কেমন আছি?
যোগাযোগের উন্নতি শুরু হয় লেখন পদ্ধতি আবিস্কারের মাধ্যমে। লেখার উদ্দেশ্য হল - সময় ও স্থানকে অতিক্রম করা।
যিনি আমার সামনে আছেন তাকে যা বলার তাতো আমরা মুখেই বলতে পারি। আমরা তখনই লিখি যখন তিনি অনেক দূরে থাকেন। আগেকার কালের চিঠি লেখা এর সুন্দর উদাহরণ। বর্তমানের ইমেইল ও মোবাইল মেসেজও কেবল মাত্র দূরত্বের কারনে লেখা হয়। এক সাথে অনেক জনকে কিছু জানানোর দরকার হলে আমরা লিখিত ভাবে ইমেইল, লিফলেট, বিজ্ঞাপনের সাহায্য নেই। পেপারের উদ্দেশ্য হল সবাইকে খবর জানানো। সব ক্ষেত্রেই স্থানকে অতিক্রম করাই উদ্দেশ্য থাকে।
ভেবে দেখলাম মানুষের যে চেষ্টা ও অধ্যাবসায় তার সবটাই এই সময় ও স্থানকে অতিক্রম করার কাহিনী। আমরা চাই দ্রুত এক জায়গা থেকে আর এক জায়গায় মেসেজ পৌছাতে। টেলিগ্রাম ও টেলিফোনের আবিস্কার এই পথ ধরেই হয়েছে। যেটা অতীতে স্বশরীরে গিয়ে জানাতে হত সেটা ঘরে বসেই জানানো সম্ভব হল। এখন আমরা উকি দিতেছি আমাদের মহাকাশেরও দুরের স্থানে।
কিন্তু তারপরও মানুষ মারা যাচ্ছে যুদ্ধবিগ্রহে। সে মহাকাশের উপগ্রহ থেকে দেখতেছে মানুষের উপর ধ্বংসলীলা। সে ফেসবুকে লাইক বা এংগ্রি বাটন চাপ দিয়ে ঘুমাতে যাচ্ছে। ওই পর্যন্তই।
পরিশেষে আমার মনে হচ্ছে - মানুষ তথ্য আদান প্রদানে যত কিছু আবিস্কারে যত্নশীল - তার সিকি পরিমান যদি নিজেদের মানবিক গুনাবলির উন্নতির দিকে মনোযোগ দিত তাহলে তার উপকার অনেক বেশি হত।

(আমার ফেসবুক পোস্ট ২৬ - ১২ - ২০১৭)

263
Textile Engineering / Inferior quality indicator.
« on: December 22, 2017, 07:54:34 PM »
যে ছাত্র নকল করে - সে আগেই জানে যে এছাড়া সে পাস করতে পারবে না।
সে জানে যে - ছাত্র হিসেবে সে ইনফিরিওর কোয়ালিটির।
যে অফিসকর্মী বসের কানে সহকর্মীর নামে মিথ্যা কুৎসা রটায় - সে জানে এছাড়া তার প্রোমশন ইঙ্ক্রিমেন্ট হবে না।
সে জানে কর্মী হিসেবে সে ইনফিরিওর কোয়ালিটির।
এইভাবে যদি আরো দেখা যায় - দেখা যাবে সকল নকল, মিথ্যা, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যাবহারের পিছনের মূল কারণ হল - ইনফিরিওর কোয়ালিটি।
এই রকম ঘটনার শিকার হলে তাচ্ছিল্য মিশ্রিত করুণার হাসি ছাড়া আর কিছু আসা উচিৎ নয়।

(আমার পুরানো ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে নেওয়া।)   

264
Permanent Campus of DIU / Inferior quality indicator.
« on: December 22, 2017, 07:52:51 PM »
যে ছাত্র নকল করে - সে আগেই জানে যে এছাড়া সে পাস করতে পারবে না।
সে জানে যে - ছাত্র হিসেবে সে ইনফিরিওর কোয়ালিটির।
যে অফিসকর্মী বসের কানে সহকর্মীর নামে মিথ্যা কুৎসা রটায় - সে জানে এছাড়া তার প্রোমশন ইঙ্ক্রিমেন্ট হবে না।
সে জানে কর্মী হিসেবে সে ইনফিরিওর কোয়ালিটির।
এইভাবে যদি আরো দেখা যায় - দেখা যাবে সকল নকল, মিথ্যা, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যাবহারের পিছনের মূল কারণ হল - ইনফিরিওর কোয়ালিটি।
এই রকম ঘটনার শিকার হলে তাচ্ছিল্য মিশ্রিত করুণার হাসি ছাড়া আর কিছু আসা উচিৎ নয়।

(আমার পুরানো ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে নেওয়া।)   

265
Textile Engineering / Balanced education required for fruitful life.
« on: December 07, 2017, 10:28:48 AM »
ভেবে দেখলাম সাইন্স, কমার্স ও আর্টসের মধ্যে সব থেকে সহজ হল সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং।
কেননা আপনি সেখানে যা নিয়ে পড়তেছেন - তা নিজ চোখে দেখতে পারতেছেন মেশিন ও কলকব্জায়। এইখানে ল্যাবে আপনি কাজ করতেছেন - শিখতেছেন সব কিছু হাতে কলমে। পরীক্ষায় উত্তরে লিখতেছেন যা দেখেছেন তা।
কমার্সের কিছু জিনিস আছে ধারনা মূলক বা কনসেপচুয়াল। অনেক ক্ষেত্রেই খালি চোখে দেখা যায় না। কিন্তু কাগজে লিখে বা হিসেব করে বুঝিয়ে দেয়া যায়।
এইবার আসি আর্টস ও হিউমানিটিজে। এই বিষয় গুলোর পুরোটাই মন ও হৃদয় দিয়ে অনুভব করার বিষয়। এইখানে যা শিখতেছেন তার কিছুই আপনি চোখে দেখবেন না। কাগজে লিখেও শিখানোর কিছু নাই এই সব বিষয়ে। এইবার যা দেখেন নাই তা বর্ণনা করে চলুন লিখিত ভাবে পরিস্কার ভাষায়। আমার মতে এইটা খুবই কঠিন ব্যাপার হওয়ার কথা।
আমাদের সময় আমরা ক্লাস এইট পর্যন্ত ইতিহাস পড়েছিলাম। যতটুকু মনে পড়ে ভূগোল ৪০, পৌরনীতি ৪০, ও ইতিহাস ২০ এই তিনটি বিষয় মিলে ১০০ নাম্বারের একটি সাবজেক্ট যার নাম ছিল সোস্যাল সাইন্স - সেই বিষয়টি পড়তে হত।
এখন স্কুল বা কলেজের কোন লেভেলে ইতিহাস পড়ানো হয় কিনা - তা আমার জানা নাই। তবে ছোটদের কথোপকথোন শুনে ইতিহাস সাবজেক্টের কোন অস্তিত্ব বর্তমানে আছে বলে মনে হয় না। এখন আমরা সবাই সাইন্স বিষয়টি আমাদের জীবনের একমাত্র সমাধান এইটা মেনে নিয়েছি।
ভেবে দেখলাম আমাকে সব থেকে বেশী ভাবিয়েছে বা যে সব প্রশ্ন মনে কষ্ট জাগিয়েছে তার সব গুলোই আর্টস ও কোন কোন ক্ষেত্রে কমার্সের। সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রবলেম গুলো যে মাথায় আসেনি তা নয়। কিন্তু অল্প চেষ্টাতে প্রশ্ন গুলোর সমাধান পাওয়া যায় এই ধারণা হয়েছে। এর উত্তর গুলো বই, নেট, ল্যাব ও ফিল্ডে কিছুদিন কাজ করলেই পাওয়া সম্ভব। এই বিষয়ের প্রশ্ন গুলো মনে কষ্ট জাগায় না। নিতান্তই পেশাগত কারণে প্রশ্ন গুলো চলে আসে। কিন্তু এর বাইরে যেসব প্রশ্ন আর্টস ও হিউমানিটিজ সাবজেক্টের তা তত সহজে পাওয়া সম্ভব নয়। অনেক ক্ষেত্রেই উত্তর গুলোতে অস্পস্টতা ও মতান্তর আছে।
এক সময় বলা হত - আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থা ব্রিটিশরা এমন ভাবে করেছিল যেন তারা তাদের অফিসে কাজ করার জন্য ভাল কেরানী পায়। আমার মনে হয় বর্তমানের এই টাকার উপর নির্ভরশীল কর্পোরেট দুনিয়া কৌশলে শিক্ষা ব্যাবস্থাকে এমন ভাবে সাজিয়েছে যেন তার কর্পোরেট অফিসের জন্য একনিষ্ঠ কর্মী পায়। এর বেশী কিছু নয়। এই জন্যই বিলিওনিয়ার ব্যাবসায়িকে অনেক উচ্চাসনে উঠিয়ে প্রচার করা হয়।
আমাদের মনে যে সব জিজ্ঞাসা ও দ্বন্দ্ব কাজ করে তার কোন সমাধান করার কোন সুযোগ পড়াশোনার কোন পর্যায়ে রাখা হয়নি। যেন সে নিজেকে চেনার ও জানার কোন সুযোগ না পায়। তার যে কিউবিকলের বাইরেও একটি জগৎ আছে তা লুকিয়ে রাখা হয়েছে সুনিপুণ ভাবে। ঠিক যেভাবে ফার্মের মুরগি বড় করা হয় ঠিক সেই ভাবেই তাকে লালন পালন করা হচ্ছে। কিছুই স্লো হবে না, সব হতে হবে স্মারটার। এইটাই আমাদের মন ও মননে গেথে দেওয়া হচ্ছে নিপুন দক্ষতায়।

(উদাহরণ স্বরূপ সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিঙয়ের কিছু কমন প্রশ্নের স্ট্রাকচার দেয়া যেতে পারে। কম্পিউটার মোবাইল সহ বিভিন্ন সামগ্রী কিভাবে কাজ করে? এই সব ক্ষেত্রে সর্ব শেষ আবিস্কার কি? সব সামগ্রীর আরো উন্নতি করা ও খরচ কমানই বিভিন্ন সাইন্স সাব্জেক্টের মূল মাথা ব্যাথা থাকে। ম্যান মেশিন ম্যাটেরিয়াল মানি ও ম্যানেজমেন্ট এর সমতা আনাতেই এর সময় চলে যায়। এই প্রশ্ন গুলো ও তার উত্তর কেবল মাত্র আমাদের পেশাগত জীবনকে প্রভাবিত করতে পারে। আমাদের মানসিক ও আত্মিক উন্নয়নে এই গুলোর সমাধান কোন প্রভাব ফেলে না। আমাদের ভাবায় না বা মনে কষ্ট জাগায় না। মানুষ হিসেবে আমাদের যত ভাল ভাল অর্জন তা আর্টস ও হিউমানিটিজ সাবজেক্ট গুলোতেই শিখি। সাইন্সের সাবজেক্ট গুলো আমাদের দ্রুত করতে করতে বর্তমানে মনে হচ্ছে মানুষের থেকে রোবট ও কম্পিউটার হয়ে জন্ম নিলে সার্থকতা বেশী হত। সাইন্সের যার যে বিষয়ে বিচরণ সে সেইটা নিয়েই মেতে থাকে। কিন্তু জন্ম হওয়া মাত্রই বিভিন্ন বিষয় ভিত্তিক গন্ডির বাইরে সব মানুষেরই মনে কমন কিছু প্রশ্ন জাগে। যা কিনা আর্টস ও হিউমানিটিজ বিষয়ে আলোচ্য। এই বিষয় গুলো পড়ার সময় নিজেদের মানুষ হিসেবে খুঁজে পাই। অপরপক্ষে সাইন্সের বিষয়ে আমরা কেবল মাত্র যন্ত্রপাতির স্তুতি করা শিখি। অথচ এই গুলো ছাড়া অসংখ্য মানুষ হাজার বছর পার করেছে এবং করে যাচ্ছে।
অথচ আমরা ধীরে ধীরে নিজেদের গুরুত্ব কমাতে কমাতে নিঃশেষ করে ফেলতেছি।)

266
Permanent Campus of DIU / Balanced education required for fruitful life.
« on: December 07, 2017, 10:26:42 AM »
ভেবে দেখলাম সাইন্স, কমার্স ও আর্টসের মধ্যে সব থেকে সহজ হল সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং।
কেননা আপনি সেখানে যা নিয়ে পড়তেছেন - তা নিজ চোখে দেখতে পারতেছেন মেশিন ও কলকব্জায়। এইখানে ল্যাবে আপনি কাজ করতেছেন - শিখতেছেন সব কিছু হাতে কলমে। পরীক্ষায় উত্তরে লিখতেছেন যা দেখেছেন তা।
কমার্সের কিছু জিনিস আছে ধারনা মূলক বা কনসেপচুয়াল। অনেক ক্ষেত্রেই খালি চোখে দেখা যায় না। কিন্তু কাগজে লিখে বা হিসেব করে বুঝিয়ে দেয়া যায়।
এইবার আসি আর্টস ও হিউমানিটিজে। এই বিষয় গুলোর পুরোটাই মন ও হৃদয় দিয়ে অনুভব করার বিষয়। এইখানে যা শিখতেছেন তার কিছুই আপনি চোখে দেখবেন না। কাগজে লিখেও শিখানোর কিছু নাই এই সব বিষয়ে। এইবার যা দেখেন নাই তা বর্ণনা করে চলুন লিখিত ভাবে পরিস্কার ভাষায়। আমার মতে এইটা খুবই কঠিন ব্যাপার হওয়ার কথা।
আমাদের সময় আমরা ক্লাস এইট পর্যন্ত ইতিহাস পড়েছিলাম। যতটুকু মনে পড়ে ভূগোল ৪০, পৌরনীতি ৪০, ও ইতিহাস ২০ এই তিনটি বিষয় মিলে ১০০ নাম্বারের একটি সাবজেক্ট যার নাম ছিল সোস্যাল সাইন্স - সেই বিষয়টি পড়তে হত।
এখন স্কুল বা কলেজের কোন লেভেলে ইতিহাস পড়ানো হয় কিনা - তা আমার জানা নাই। তবে ছোটদের কথোপকথোন শুনে ইতিহাস সাবজেক্টের কোন অস্তিত্ব বর্তমানে আছে বলে মনে হয় না। এখন আমরা সবাই সাইন্স বিষয়টি আমাদের জীবনের একমাত্র সমাধান এইটা মেনে নিয়েছি।
ভেবে দেখলাম আমাকে সব থেকে বেশী ভাবিয়েছে বা যে সব প্রশ্ন মনে কষ্ট জাগিয়েছে তার সব গুলোই আর্টস ও কোন কোন ক্ষেত্রে কমার্সের। সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রবলেম গুলো যে মাথায় আসেনি তা নয়। কিন্তু অল্প চেষ্টাতে প্রশ্ন গুলোর সমাধান পাওয়া যায় এই ধারণা হয়েছে। এর উত্তর গুলো বই, নেট, ল্যাব ও ফিল্ডে কিছুদিন কাজ করলেই পাওয়া সম্ভব। এই বিষয়ের প্রশ্ন গুলো মনে কষ্ট জাগায় না। নিতান্তই পেশাগত কারণে প্রশ্ন গুলো চলে আসে। কিন্তু এর বাইরে যেসব প্রশ্ন আর্টস ও হিউমানিটিজ সাবজেক্টের তা তত সহজে পাওয়া সম্ভব নয়। অনেক ক্ষেত্রেই উত্তর গুলোতে অস্পস্টতা ও মতান্তর আছে।
এক সময় বলা হত - আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থা ব্রিটিশরা এমন ভাবে করেছিল যেন তারা তাদের অফিসে কাজ করার জন্য ভাল কেরানী পায়। আমার মনে হয় বর্তমানের এই টাকার উপর নির্ভরশীল কর্পোরেট দুনিয়া কৌশলে শিক্ষা ব্যাবস্থাকে এমন ভাবে সাজিয়েছে যেন তার কর্পোরেট অফিসের জন্য একনিষ্ঠ কর্মী পায়। এর বেশী কিছু নয়। এই জন্যই বিলিওনিয়ার ব্যাবসায়িকে অনেক উচ্চাসনে উঠিয়ে প্রচার করা হয়।
আমাদের মনে যে সব জিজ্ঞাসা ও দ্বন্দ্ব কাজ করে তার কোন সমাধান করার কোন সুযোগ পড়াশোনার কোন পর্যায়ে রাখা হয়নি। যেন সে নিজেকে চেনার ও জানার কোন সুযোগ না পায়। তার যে কিউবিকলের বাইরেও একটি জগৎ আছে তা লুকিয়ে রাখা হয়েছে সুনিপুণ ভাবে। ঠিক যেভাবে ফার্মের মুরগি বড় করা হয় ঠিক সেই ভাবেই তাকে লালন পালন করা হচ্ছে। কিছুই স্লো হবে না, সব হতে হবে স্মারটার। এইটাই আমাদের মন ও মননে গেথে দেওয়া হচ্ছে নিপুন দক্ষতায়।

(উদাহরণ স্বরূপ সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিঙয়ের কিছু কমন প্রশ্নের স্ট্রাকচার দেয়া যেতে পারে। কম্পিউটার মোবাইল সহ বিভিন্ন সামগ্রী কিভাবে কাজ করে? এই সব ক্ষেত্রে সর্ব শেষ আবিস্কার কি? সব সামগ্রীর আরো উন্নতি করা ও খরচ কমানই বিভিন্ন সাইন্স সাব্জেক্টের মূল মাথা ব্যাথা থাকে। ম্যান মেশিন ম্যাটেরিয়াল মানি ও ম্যানেজমেন্ট এর সমতা আনাতেই এর সময় চলে যায়। এই প্রশ্ন গুলো ও তার উত্তর কেবল মাত্র আমাদের পেশাগত জীবনকে প্রভাবিত করতে পারে। আমাদের মানসিক ও আত্মিক উন্নয়নে এই গুলোর সমাধান কোন প্রভাব ফেলে না। আমাদের ভাবায় না বা মনে কষ্ট জাগায় না। মানুষ হিসেবে আমাদের যত ভাল ভাল অর্জন তা আর্টস ও হিউমানিটিজ সাবজেক্ট গুলোতেই শিখি। সাইন্সের সাবজেক্ট গুলো আমাদের দ্রুত করতে করতে বর্তমানে মনে হচ্ছে মানুষের থেকে রোবট ও কম্পিউটার হয়ে জন্ম নিলে সার্থকতা বেশী হত। সাইন্সের যার যে বিষয়ে বিচরণ সে সেইটা নিয়েই মেতে থাকে। কিন্তু জন্ম হওয়া মাত্রই বিভিন্ন বিষয় ভিত্তিক গন্ডির বাইরে সব মানুষেরই মনে কমন কিছু প্রশ্ন জাগে। যা কিনা আর্টস ও হিউমানিটিজ বিষয়ে আলোচ্য। এই বিষয় গুলো পড়ার সময় নিজেদের মানুষ হিসেবে খুঁজে পাই। অপরপক্ষে সাইন্সের বিষয়ে আমরা কেবল মাত্র যন্ত্রপাতির স্তুতি করা শিখি। অথচ এই গুলো ছাড়া অসংখ্য মানুষ হাজার বছর পার করেছে এবং করে যাচ্ছে।
অথচ আমরা ধীরে ধীরে নিজেদের গুরুত্ব কমাতে কমাতে নিঃশেষ করে ফেলতেছি।)

267
Textile Engineering / Headaches at different ages.
« on: November 28, 2017, 10:36:35 PM »
মানুষের বয়সের সাথে সাথে তার পছন্দ ও অভ্যাস পরিবর্তন হয়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে আগে সে যা পছন্দ করত তা পরিবর্তন হয়। শিশুর পছন্দ যা থাকে সেই যখন বৃদ্ধ হয় তা তখন তা আর পছন্দ করেন না। কখনো কখনো যেন কিছু জিনিসে চোখ খুলে যায়। আবার কিছু জিনিস আর দেখতে পান না - যা তিনি আগে সব সময় ভাবতেন ও দেখতেন। লিস্ট করার চেষ্টা করলাম বিভিন্ন বয়সে সাধারণতঃ তার কি কি নিয়ে মাথা ব্যাথা থাকে সে গুলো। 

৩ - ১০ ঃ খেলনা, কার্টুন, কমিক, নতুন স্কুলে ভর্তি, গেম, খেলাধুলা, কার্টুন, স্কুলের ছুটির দিন।
১০ - ২০ ঃ বন্ধু বান্ধব, স্কুলের ছুটির দিন, কোচিং ও পরীক্ষার শেষ হওয়া, নতুন কলেজে ভর্তি, বন্ধু বান্ধব, ফেসবুক 
২০ - ৩০ ঃ ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি, চাকুরীর ইন্টারভিউ, বেতন, বোনাস, বিয়ে, ছেলে মেয়ের জন্ম।
৩০ - ৪০ ঃ প্রোমশন, ইঙ্ক্রিমেন্ট, ছেলে মেয়ের স্কুলে ভর্তি ও অফিসে কাজের চাপ। 
৪০ - ৫০ ঃ সুগার, প্রেসার, ওভার ওয়েট, মর্নিং ওয়াক, প্রাইভেট কার।
৫০ - ৬০ ঃ রিটায়ারমেন্ট, পেনশন, নতুন ফ্ল্যাট, ছেলে মেয়ের বিয়ে। 
৬০ - ৭০ ঃ খবরের কাগজ, টি ভির খবর। 

(আমার পুরানো ফেসবুক পোস্ট অবলম্বনে।)   

268
Permanent Campus of DIU / Headaches at different ages.
« on: November 28, 2017, 10:33:53 PM »
মানুষের বয়সের সাথে সাথে তার পছন্দ ও অভ্যাস পরিবর্তন হয়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে আগে সে যা পছন্দ করত তা পরিবর্তন হয়। শিশুর পছন্দ যা থাকে সেই যখন বৃদ্ধ হয় তা তখন তা আর পছন্দ করেন না। কখনো
কখনো যেন কিছু জিনিসে চোখ খুলে যায়। আবার কিছু জিনিস আর দেখতে পান না - যা তিনি আগে সব সময় ভাবতেন ও দেখতেন। লিস্ট করার চেষ্টা করলাম বিভিন্ন বয়সে সাধারণতঃ তার কি কি নিয়ে মাথা ব্যাথা থাকে সে গুলো। 

৩ - ১০ ঃ খেলনা, কার্টুন, কমিক, নতুন স্কুলে ভর্তি, গেম, খেলাধুলা, কার্টুন, স্কুলের ছুটির দিন।
১০ - ২০ ঃ বন্ধু বান্ধব, স্কুলের ছুটির দিন, কোচিং ও পরীক্ষার শেষ হওয়া, নতুন কলেজে ভর্তি, বন্ধু বান্ধব, ফেসবুক 
২০ - ৩০ ঃ ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি, চাকুরীর ইন্টারভিউ, বেতন, বোনাস, বিয়ে, ছেলে মেয়ের জন্ম।
৩০ - ৪০ ঃ প্রোমশন, ইঙ্ক্রিমেন্ট, ছেলে মেয়ের স্কুলে ভর্তি ও অফিসে কাজের চাপ। 
৪০ - ৫০ ঃ সুগার, প্রেসার, ওভার ওয়েট, মর্নিং ওয়াক, প্রাইভেট কার।
৫০ - ৬০ ঃ রিটায়ারমেন্ট, পেনশন, নতুন ফ্ল্যাট, ছেলে মেয়ের বিয়ে। 
৬০ - ৭০ ঃ খবরের কাগজ, টি ভির খবর। 

(আমার পুরানো ফেসবুক পোস্ট অবলম্বনে।)     

269
Textile Engineering / Searching myself.
« on: November 13, 2017, 12:25:05 AM »
ভাবতেছিলাম আমি মানে কি? আমি মানে আমার পোশাক বা পরিধেয় অবশ্যই না। আমি মানে আমার চশমা মানিব্যাগ কলম ব্যাগ কোনটাই না। আমি মানে আমার হাত পা মাথা কোনটাই না। আমার নখ চুল আমি কেটে ফেলি। আমার দেহের কোষ মরে যায় আবার নতুন কোষ জন্মায়। ব্লাড সেল মরে গিয়ে আবার নতুন ব্লাড সেল তৈরি হয়। সঠিক ভাবে বলতে গেলে ওইগুলো আমার জিনিস। তাহলে আমি কোথায়? Where am I?
কেউ কেউ বলে জীন ভূত মানুষের উপর আসর করে। আমিও কি ঠিক সেভাবেই আমার সব কিছুর মাঝে আছি? আমার দেহ না থাকলে আমি নাই। আবার যেখানে আমার দেহ আছে - সেখানেই আমি আছি। সেখানেই আমি ক্ষুধা তৃষ্ণা অনুভব করি। অন্য কোথাও না।
একজনের কাছে শুনেছিলাম মানুষ মানে তার তিনটি অংশ থাকে। দেহ - মন - আত্মা।
দেহের ক্ষুধা তৃষ্ণা কষ্ট সবাই সহজেই বুঝে। খাদ্য বস্ত্র বাসস্থান তার চাহিদা। মানুষ ভেদে তার চাহিদা একই রকম থাকে। দৃষ্টি, শব্দ, স্পর্শ, স্বাদ ও গন্ধ দেহের পঞ্চ ইন্দ্রিয়কে তুষ্ট রাখে।
মনেরটা এক এক জনের কাছে এক এক রকম। সেখানে এক এক জন এক এক জিনিসে কষ্ট বা সুখ অনুভব করে। অনেক সময়ই এক জন যেটাতে আনন্দ অনুভব করে অন্যজন তাতে কষ্ট পেতে পারে। কিসে সে কষ্ট পাবে কিসে সে আনন্দ পাবে তা আগে থেকে বলা কঠিন। নিজের মনকে অনেক সময়ই অপরিচিত মনে হয়।
সময় বা বয়সের সাথে সাথে দেহ ও মনের পরিবর্তন হয়।
আত্মার ব্যাপারটা আমার কাছে কিছুটা জটিল মনে হয়। মানুষ ক্ষুধায় কষ্ট পায়। আবার ভাল খবরে মন ভাল হয়। সোল বা আত্মা হয়ত আমরা কখনো কখনো অনুভব করি আমাদের বিবেক হিসেবে।
এক্স এক্সিস, ওয়াই এক্সিস ও জেড এক্সিসের মাধ্যমে একটি বিন্দুর অবস্থান নির্ণয় করা যায়। ঠিক সেইরকম - আমার দেহ - মন ও আত্মা যেখানে আমিও সেখানে।

270
Permanent Campus of DIU / Searching myself.
« on: November 13, 2017, 12:24:14 AM »
ভাবতেছিলাম আমি মানে কি? আমি মানে আমার পোশাক বা পরিধেয় অবশ্যই না। আমি মানে আমার চশমা মানিব্যাগ কলম ব্যাগ কোনটাই না। আমি মানে আমার হাত পা মাথা কোনটাই না। আমার নখ চুল আমি কেটে ফেলি। আমার দেহের কোষ মরে যায় আবার নতুন কোষ জন্মায়। ব্লাড সেল মরে গিয়ে আবার নতুন ব্লাড সেল তৈরি হয়। সঠিক ভাবে বলতে গেলে ওইগুলো আমার জিনিস। তাহলে আমি কোথায়? Where am I?
কেউ কেউ বলে জীন ভূত মানুষের উপর আসর করে। আমিও কি ঠিক সেভাবেই আমার সব কিছুর মাঝে আছি? আমার দেহ না থাকলে আমি নাই। আবার যেখানে আমার দেহ আছে - সেখানেই আমি আছি। সেখানেই আমি ক্ষুধা তৃষ্ণা অনুভব করি। অন্য কোথাও না।
একজনের কাছে শুনেছিলাম মানুষ মানে তার তিনটি অংশ থাকে। দেহ - মন - আত্মা।
দেহের ক্ষুধা তৃষ্ণা কষ্ট সবাই সহজেই বুঝে। খাদ্য বস্ত্র বাসস্থান তার চাহিদা। মানুষ ভেদে তার চাহিদা একই রকম থাকে। দৃষ্টি, শব্দ, স্পর্শ, স্বাদ ও গন্ধ দেহের পঞ্চ ইন্দ্রিয়কে তুষ্ট রাখে।
মনেরটা এক এক জনের কাছে এক এক রকম। সেখানে এক এক জন এক এক জিনিসে কষ্ট বা সুখ অনুভব করে। অনেক সময়ই এক জন যেটাতে আনন্দ অনুভব করে অন্যজন তাতে কষ্ট পেতে পারে। কিসে সে কষ্ট পাবে কিসে সে আনন্দ পাবে তা আগে থেকে বলা কঠিন। নিজের মনকে অনেক সময়ই অপরিচিত মনে হয়।
সময় বা বয়সের সাথে সাথে দেহ ও মনের পরিবর্তন হয়।
আত্মার ব্যাপারটা আমার কাছে কিছুটা জটিল মনে হয়। মানুষ ক্ষুধায় কষ্ট পায়। আবার ভাল খবরে মন ভাল হয়। সোল বা আত্মা হয়ত আমরা কখনো কখনো অনুভব করি আমাদের বিবেক হিসেবে।
এক্স এক্সিস, ওয়াই এক্সিস ও জেড এক্সিসের মাধ্যমে একটি বিন্দুর অবস্থান নির্ণয় করা যায়। ঠিক সেইরকম - আমার দেহ - মন ও আত্মা যেখানে আমিও সেখানে।

Pages: 1 ... 16 17 [18] 19 20 ... 26