Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - masudur

Pages: 1 ... 8 9 [10] 11
136
Thank you very much for your resourceful post. I think everyone will consider it more carefully from now before visiting doctors. God bless you.

137
Thank you very much for your resourceful post.

138
Faculty Forum / Re: ভালোবাসুন নিজেকে
« on: May 10, 2018, 06:07:22 PM »
Thank you very much for your useful post.

139
Useful information

140
সুন্দর পরামর্শ। ধন্যবাদ।

141
Informative post.

142
দরকারি তথ্য এইগুলো। ধন্যবাদ।

143
Faculty Sections / Useful Google Search Techniques [INFOGRAPHIC]
« on: May 10, 2018, 01:03:01 AM »
Infographics are very amazing thing to get information about something in an image. Here is a infographics on Google search techniques.

144
PDF ডকুমেন্টের সাথে আমরা সবাই কমবেশি পরিচিত। পড়াশুনা, গবেষণা, অফিসকর্ম সবরকম কাজেই অন্যান্য ফরম্যাটের ডকুমেন্টের চেয়ে PDF ডকুমেন্ট বেশি ব্যবহৃত হয়। বসের ইন্সট্রাকশন, স্যারের অ্যাসাইনমেন্ট, বুক ডাউনলোড এসব কাজে পিডিএফের বিকল্প নাই। 
এই পিডিএফ ফরম্যাটের পরিচিতি, ইতিহাস, সুবিধা, অসুবিধা নিয়ে আমার এবারের spate। বিশেষ সংযোজন হিসেবে থাকছে কীভাবে অফিস ২০১৩ ডকুমেন্টকে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড পিডিএফ ডকুমেন্ট বানাবেন তার ছবিসহ বর্ণনা।

PDF এর পূর্ণরূপ Portable Document Format. এটি ফাইলের এক্সটেনশন হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যেকোন অপারেটিং সিস্টেমে ডকুমেন্ট দেখার সবচেয়ে জনপ্রিয় ফরম্যাট এটি। একে fixed-layout flat document বলে কারণ এতে টেক্সট, ফন্ট, ইমেজ বা অন্যান্য ধরণের তথ্য (মার্কআপ ইনফো)কে একই লেআউটে দেখানো হয় (মানে একই রকম ভাবে)।
১৯৯১ সালে Adobe Systems এর সহ-উদ্ভাবক জন ওয়ার্নক তার Camelot নামের সিস্টেমের জন্য এই ফাইল ফরম্যাট তৈরি করে। ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত একমাত্র adobe Systemsই এটি ব্যবহার করত (নিজেদের সম্পদ হিসেবে)। পরে এরা স্বত্বাধিকার রেখে সবার জন্য বিনামূল্যে উন্মুক্ত করে দেয়। জুলাই ২০০৮ এ ISO-32000-1:2008 স্ট্যান্ডার্ডে Adobe এর Public Patent License করেদেয়। অ্যাডোব স্বত্ত্ব ছাড়েনি। তবে পিডিএফকে র‍য়ালিটি-ফ্রী করে দিয়েছে। অর্থাৎ পিডিএফ নিয়ে কাজ করলে (কাজ বলতে বোঝানো হচ্ছে আপ্লিকেশন তৈরি, ডেভেলপ করা ইত্যাদি) অ্যাডোবকে টাকা দিতে হবে না বা অনুমতি নিতে হবে না। ১৯৯৩ সালে পিডিএফ ভার্শন ১.০ বের হওয়ার পর ২০০৯ সাল পর্যন্ত অ্যাডোব পিডিএফ ১.৭ ভার্শন প্রকাশ করে। এখন ISO (ISO/NP 32000-2) ঠিক করে দেয় পিডিএফ এর নতুন ভার্শনগুলো কেমন হবে!



PDF এর কিছু এক্সটেনশন বেরিয়েছিলো কিন্তু সেগুলো তেমন জনপ্রিয়তা পায়নি। যেমন- PDF/X (পিডিএফফর এক্সচেঞ্জ), PDF/A (পিডিএফফর আর্কাইভ), PDF/E (পিডিএফফর ইঞ্জিনিয়ারিং) ইত্যাদি।

এই পিডিএফ ফরম্যাটের সুবিধা হল-
— যেকোন অপারেটিং সিস্টেমে চলে।
—এই ফরম্যাটে ডকুমেন্টের সাইজ অনেক কম হয়।   
— পোর্টেবিলিটি এর একটি ভালো সুবিধা।
— এই ধরণের ডকুমেন্ট ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয় কম (almost no chance)।
— এই ফরম্যাট সিকিউরড। যে কেউ চাইলেই এর পরিবর্তন করতে পারে না।
— এখনকার ব্রাউজারগুলোতে সরাসরি পিডিএফ ফাইল পড়া যায়।

এতো সুবিধার কথা বললাম, কিছু অসুবিধার কথাও জানা যাক-
— খুব প্রয়োজনের সময়ও এই ধরণের ডকুমেন্ট Edit করতে পারবেন না।
— পিডিএফ ফাইল থেকে টেক্সট কপি করা ঝামেলার কাজ।
— পিডিএফ ফাইলে পেপারের আকার (A4/Letter)ফিক্সড থাকে।

কিছু জনপ্রিয় Pdf সফটওয়্যার হলো- Adobe Reader, Foxit Reader, NitroPDF, doPDF, CutePDF, PDFedit, Qiqqa ইত্যাদি।

পিডিএফ এর পাশাপাশি আছে আরও অনেক রকম অনলাইন ডকুমেন্ট ভিউয়ার- ePub, DjVu, .mobi, PICT (for Mac) ইত্যাদি।

তথ্যসুত্রঃ উইকি, অ্যাডোব সিস্টেমের ওয়েবসাইট, মাইক্রোসফট অফিসের ওয়েবসাইট।

146
সাজেক উপত্যকা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় সতেরশ ফুট উচ্চতায়- যেন রাঙামাটির ছাদ। সাজেকের কংলাক চূড়া থেকে মেঘমুক্ত সময়ে দূর থেকে তাকালে পাহাড়ের বন্ধন পেরিয়ে চোখে পড়ে কাপ্তাই লেকের সুবিশাল জলধারা। ক্যামেরার লেন্স নয় চোখের রেটিনায় ধরা দেবে মনোমুগ্ধকর দৃশ্য।

কংলাকের অন্য পাশে ছড়িয়ে আছে বাংলাদেশের সীমানা ছুঁয়ে থাকা গভীর বন। বন থেকে ক্রমশ এখানে অরণ্যের ডানা আকাশ ছুঁয়েছে। নিবিড় বন কাচালং রির্জাভ ফরেস্টের অংশ। তরু পল্লবের ছায়ায ঘেরা আমাদের সাজেক-কংলাক।

সাজেকের পথে এবারের যাত্রাটা নদীপথ ধরে, নীল জল ছুঁয়ে পাড়ি দিব কাপ্তাই লেক। যাত্রার শুরুটা রাঙামাটির রিজার্ভ বাজার থেকে।

তখনও ভোরের আলোয় আড়মোড়া ভাঙেনি প্রকৃতি। দূরের পাহাড় ছুঁয়ে আছে লেকের টলমল জলের বুকে কত শত জলজ প্রাণী। হলুদ পাহাড় থেকে ঝরছে সোনালি আলোর ধারা। নীলকাশে মেঘ-রৌদ্দুর হাওয়ায়- লঞ্চে চড়ে রওনা হলাম শান্ত জলের ধারায়। সহযাত্রীদের রাতে ক্লান্তি যেন কেটে গেল নীল জলের মুগ্ধতায়। জলের ধারা ভেঙে ভেঙে অভিযাত্রীর দল ছুটল লংগদু পথে।

এখানে হাতের রেখার মতো ছোট ছোট দ্বীপ ছড়িয়ে আছে জলের চারপাশে। যেন জলদ্বীপের মাঝখানে ছোট ছোট বসতি। পানকৌড়ির ঝাঁকে কয়েকটা সারস পাখিও উড়ছে পানির উপর।

সবুজ পাহাড়, স্বচ্ছ পানি, নীল আকাশের বাহারি রংয়ের পসরা। জলের পথে একে একে পেরিয়ে যাচ্ছি ছোট্ট দ্বীপ। বিহার, বাজার, জেলেদের মাঝ ধরার ঘাট, পাথুরে পাহাড়।

শুভলং বাজারে কিছুক্ষণের বিরতি পেরিয়ে আবার যাত্রা হল গভীর লেক ধরে। বিস্তৃত লেক চারপাশে। অনেকাংশে জলের সীমানাটুকু চোখ এড়িয়ে যাই। বসন্তের সকাল প্রকৃতির স্নিগ্ধতায় মুগ্ধ হবে যে কেউ, লেকের পাশের প্রাকৃতিক বনজুড়ে হলুদ রংয়ের ক্যানভাস।
নীল জল ছুঁয়ে আছে দ্বীপগ্রাম কাট্টলি বিল, ছোট ছোট দ্বীপ, নিঃশব্দের জলাভূমিতে জেগে আছে কাট্টলি বিল বাজার। কাট্টলি বিল পেরিয়ে আমাদের লঞ্চ নোঙর করে লংগদু ঘাটে। লংগদু নেমেই মধ্যাহ্নভোজের পর্ব শেষ করি।

লেকের তীরে সবুজ জনপথ লংগদু, লংগদু জীপে যাত্রা করলাম মাঝ দুপুরে। দুপুরে অলস প্রকৃতি, সর্পিল পাহাড়ে পথ পেরিয়ে সবুজ বনানীতে চললাম, দূরের পাহাড়গুলো যেন আকাশ হেলান দেয়। কালো পাহাড়ে সীমানা পেরিয়ে দুর্গম বনের গন্ধ মেখে পাহাড়ের পথে সাজেকগামী পর্যটকের দল। দুপুরের রোদ মেখে জীপের ছাদে চললাম উপত্যকার দিকে, পথে স্বল্প চা বিরতি। চায়ের উষ্ণতাও যেন পাহাড়ের গন্ধ।

খোলা আকাশের নিচে বিশাল সমৃদ্ধ বনভূমির দিকে চোখ যায়। পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে পাহাড়িয়া জুম চাষ, বাহারি ফসলের চাষে ভরপুর পাহাড়। উড়োবাজার, গঙ্গারামমুথ, নন্দরাম এসব পাহাড়ি-পাড়া পেরিয়ে আমাদের দ্বিতীয় যাত্রা বিরতি শেষ করে পৌছে গেলাম রুইলুই পাড়ায়।

তখন প্রায় সন্ধ্যা। পূর্ণিমায় আলোকিত পাহাড়ি রাজ্য। গভীর অরণ্যের পাড়ার দুপাশে কাচালং রির্জাভ ফরেস্টের দুর্গম বনাঞ্চল। আকাশজুড়ে সহস্র নক্ষত্র। আকাশের তারা যেন আছড়ে পড়বে পাহাড়ের পৃথিবীতে। উপত্যকা ভাঁজে ভাঁজে জমবে মেঘ, সাদা মেঘে ঢেকে যাচ্ছে পাহাড়। পূর্ণিমায় আলোয় আলোকিত পুরো পাড়া।

ধবধবে জোছনার আলোয় আলোকিত উপত্যকার পুরো রাজ্য। রাতের আলোয়, কাছে দূরের পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে জেগে উঠছে ঘন সাদা কুয়াশা। এমনই ঘন যে, কুয়াশাকে মনে হয় মেঘের ভেলা। এরকমই মেঘের ভেলায় ডুবে যাওয়া পাহাড়ের চূড়াকে মনে হচ্ছিল সমুদ্রের পানিতে দাঁড়িয়ে থাকা বিচ্ছিন্ন দ্বীপ। বিভ্রম জাগে, একি আমাদের চেনা পৃথিবী!

প্রয়োজনীয় তথ্য: নৌপথে রাঙামাটি, শুভলং, কাট্টলি বিল, লংগদুও বেড়ানো যাবে সাথে সাজেক ভ্রমণ। ঢাকা থেকে এসি /ননএসি বাসে রাঙামাটি পৌঁছে, রাঙামাটি থেকে দেশি বোট বা লঞ্চে করে লংগদু, লংগদু থেকে জিপে করে সাজেক পৌঁছানো যায়।

নৌপথে সাজেক যাওয়ার সুবিধে হল এক ট্রিপে অনেকগুলো নান্দনিক জায়গায় বেড়ানো যায়। তবে সাজেকে রাত যাপনের জন্য রির্সোট বা রির্জাভ জিপ আগে থেকে ঠিক করে রাখতে হবে।

147
আমি ১ ঘন্টা ব্যায়াম করি।

149
আমাদের ঐতিহ্যের করুণ দশা।

Pages: 1 ... 8 9 [10] 11