Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - nafees_research

Pages: 1 ... 12 13 [14] 15 16 ... 22
196
দারিদ্র্য বিমোচনে প্রযুক্তির উন্নয়ন করছে আলিবাবা: জ্যাক মা

চীন অর্থনৈতিকভাবে এগিয়েছে। তবে দেশটির অনেক মানুষ এখনো দারিদ্র্যের কবল থেকে মুক্তি পায়নি। এসব মানুষকে স্থায়ীভাবে দারিদ্র্যমুক্ত করার অঙ্গীকার করেছে ই-কমার্স জায়ান্ট আলিবাবা। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী চেয়ারম্যান জ্যাক মা বলেছেন, চীনের দারিদ্র্য বিমোচনে প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। আলিবাবা দারিদ্র্য বিমোচনে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াচ্ছে। খবর সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট।

সম্প্রতি চীনের গুইঝু প্রদেশে অনুষ্ঠিত ‘চায়না ইন্টারন্যাশনাল বিগ ডাটা ইন্ডাস্ট্রি এক্সপো’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন জ্যাক মা। বক্তৃতায় তিনি বলেন, চীন থেকে দারিদ্র্য দূর করতে হলে সম্পদের ওপর ভিত্তি করে পদক্ষেপ নিতে হবে। অপেক্ষাকৃত পিছিয়ে পড়া অঞ্চলগুলোর শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসম্পদের অসম বরাদ্দে পরিবর্তন আনতে হবে।

জ্যাক মা বলেন, এখন তথ্য ও ইন্টারনেটের মাধ্যমে চীনা কৃষকরা তাদের জমি থেকে বেশি আয়ের সুযোগ পাচ্ছেন। প্রসঙ্গত, আলিবাবার অনলাইন সেবা তাওবাও প্লাটফর্ম ব্যবহার করে কৃষক তাদের কৃষিপণ্য বিক্রির সুযোগ পেয়ে আসছেন।

চীনের ন্যাশনাল ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিকসের (এনবিএস) তথ্য বলছে, গত বছর চীনের ১ কোটি ২৯ লাখ ৯০ হাজার মানুষ দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পেয়েছে। তবে দেশটির গ্রামীণ এলাকার প্রায় ৩ কোটি ৬০ হাজার মানুষ এখনো দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করছে।

যাদের মানুষের মাথাপিছু আয় বছরে ৩ হাজার ইউয়ানের কম, চীন সাধারণত তাদের দারিদ্র্য বলে বিবেচনা করে। ২০২০ সালের মধ্যে চীন সরকার দারিদ্র্যের হার শূন্যে নামিয়ে আনার অঙ্গীকার করেছে।

একই অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন আলিবাবা ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের প্রেসিডেন্ট হু শাওমিং। তিনি বলেন, চীনের সমস্যা সমাধানে প্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। হু শাওমিং জানান, আগামী তিন বছরে গুইঝু প্রদেশের আট হাজার শিক্ষার্থী ও প্রযুক্তিসংশ্লিষ্ট পেশাজীবীকে তারা প্রশিক্ষণ দেবেন, যাতে এসব ব্যক্তি আলিবাবার ব্যবসায় যুক্ত হতে পারেন ও তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়।

গত ডিসেম্বরে ই-কমার্স জায়ান্টটি ১ হাজার কোটি ইয়ান (১৫০ কোটি ডলার) মূল্যের আলিবাবা পোভার্টি রিলিফ ফান্ড গঠনের ঘোষণা দেয়। আলিবাবা জানায়, তাদের দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে— স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পরিবেশগত অবস্থার উন্নয়ন। এছাড়া যেসব এলাকায় দরিদ্র মানুষের সংখ্যা বেশি, তারা যেন অনলাইনে আরো বেশি পণ্য বিক্রি করতে পারে, তাও এ কর্মসূচির মধ্যে পড়ে।

Source: http://bonikbarta.net/bangla/news/2018-05-31/159519/%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A7%9F%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE:-%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%95-%E0%A6%AE%E0%A6%BE/

197
পাইপ পরিদর্শন রোবট নিয়ে রাশিয়ার স্টার্টআপ ভিলেজে বাংলাদেশি উদ্যোক্তারা

বাংলাদেশের দুই তরুণ উদ্ভাবক তৈরি করেছেন পাইপ পরিদর্শনের উপযোগী বিশেষ একধরনের রোবট। নিজস্ব অর্থায়নে ও উদ্যোগে তৈরি এ রোবট নিয়ে তাঁরা অংশ নিচ্ছেন রাশিয়ার ‘স্টার্টআপ ভিলেজ’ নামের একটি উদ্যোক্তাদের বিশেষ প্রতিযোগিতায়। এখানে বিভিন্ন দেশের উদ্যোক্তারা তাঁদের উদ্ভাবন সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরে বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণ করার সুযোগ পান।

আজ বুধবার থেকে শুরু এই ‘স্টার্টআপ ভিলেজ’ নামের উদ্যোক্তাদের বিশেষ আয়োজন চলবে আগামী ১ জুন পর্যন্ত। রাশিয়া ও সিআইএস অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে আয়োজিত সবচেয়ে বড় মেলা এ ‘স্টার্টআপ ভিলেজ’, যা প্রতিবছর রাশিয়ার স্কলকোভো শহরে আয়োজিত হয়। এ মেলায় অংশ নিতে সারা পৃথিবী থেকে আসে নামীদামি সব স্টার্টআপ কোম্পানি, আন্তর্জাতিক আইটি ও ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠান। দুই দিনব্যাপী চলা এ মেলা আয়জন করে থাকে রাশিয়ার স্কলকোভো ফাউন্ডেশন।

এবারের মেলায় প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ রোবোটিকস ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে প্রদর্শিত হচ্ছে পাইপ ইন্সপেকশন রোবট। এ রোবটের কাজ হচ্ছে গ্যাস অথবা পানির পাইপের ব্লক বা ফাটল নির্ণয় করা ও পাইপলাইন-সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় সব তথ্য আহরণ করা।



রোবোটিকস ফাউন্ডেশনের টিম লিডার তানভির তাবাসসুম বলেন, পাইপ ইন্সপেকশন রোবট ব্যবহারের মাধ্যমে জীবনের ঝুঁকি কমবে। প্রতিবছর ঢাকা শহরের বন্যা ও অধিক বৃষ্টিপাতের ফলে জনজীবনে যে দুর্বিষহ প্রভাব পড়ে, তা থেকেও পরিত্রাণ পাওয়া যাবে। এ প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে শহরতলির পাইপলাইনে কোনো ধরনের সমস্যা বা ব্লক আছে কি না, তা আগাম জানা যাবে। এতে ঢাকা ওয়াসা ও সিটি করপোরেশনগুলো আগাম প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে সারিয়ে তুলতে পারবে ত্রুটিযুক্ত পাইপ। এর ফলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সময় বাঁচবে, ব্যয় কমবে। ঘনঘন রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির প্রবণতা ও জনদুর্ভোগ কমে যাবে।

জার্মানিতে উচ্চতর শিক্ষা নেওয়া তানভির প্রথম আলোকে বলেন, উন্নত বিশ্বে এ প্রযুক্তির ব্যবহার একেবারে নতুন নয়। তবে বাংলাদেশের জন্য দারুণ কার্যকর রোবটটিকে কম খরচে ব্যবহারের উপযোগী করা হয়েছে। আপাতত এটির প্রোটোটাইপ রাশিয়ায় তুলে ধরা হচ্ছে। এটি তৈরিতে সহযোগিতা পেলে তাতে আরও নানা ফিচার যুক্ত করে উন্নত রোবটে রূপ দেওয়া হবে।

রোবটটির নকশাবিদ ও বাংলাদেশ রোবোটিকস ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা হাফিজুল ইমরান রোবটটি আরও উন্নত করার এবং পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করার আশা প্রকাশ করেন।

দেশে এ রোবটের উদ্বোধন করে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (সচিব) হোসনে আরা বেগম বলেছিলেন, দেশের তরুণ উদ্যোক্তারা অনেক ভালো ভালো কাজ করছেন। তরুণদের উদ্ভাবনী কাজে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ পাশে থাকবে বলে জানান তিনি।

Source: http://www.prothomalo.com/technology/article/1499206/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AA-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8-%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%86%E0%A6%AA-%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87

198

পাইপ পরিদর্শন রোবট নিয়ে রাশিয়ার স্টার্টআপ ভিলেজে বাংলাদেশি উদ্যোক্তারা

বাংলাদেশের দুই তরুণ উদ্ভাবক তৈরি করেছেন পাইপ পরিদর্শনের উপযোগী বিশেষ একধরনের রোবট। নিজস্ব অর্থায়নে ও উদ্যোগে তৈরি এ রোবট নিয়ে তাঁরা অংশ নিচ্ছেন রাশিয়ার ‘স্টার্টআপ ভিলেজ’ নামের একটি উদ্যোক্তাদের বিশেষ প্রতিযোগিতায়। এখানে বিভিন্ন দেশের উদ্যোক্তারা তাঁদের উদ্ভাবন সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরে বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণ করার সুযোগ পান।

আজ বুধবার থেকে শুরু এই ‘স্টার্টআপ ভিলেজ’ নামের উদ্যোক্তাদের বিশেষ আয়োজন চলবে আগামী ১ জুন পর্যন্ত। রাশিয়া ও সিআইএস অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে আয়োজিত সবচেয়ে বড় মেলা এ ‘স্টার্টআপ ভিলেজ’, যা প্রতিবছর রাশিয়ার স্কলকোভো শহরে আয়োজিত হয়। এ মেলায় অংশ নিতে সারা পৃথিবী থেকে আসে নামীদামি সব স্টার্টআপ কোম্পানি, আন্তর্জাতিক আইটি ও ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠান। দুই দিনব্যাপী চলা এ মেলা আয়জন করে থাকে রাশিয়ার স্কলকোভো ফাউন্ডেশন।

এবারের মেলায় প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ রোবোটিকস ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে প্রদর্শিত হচ্ছে পাইপ ইন্সপেকশন রোবট। এ রোবটের কাজ হচ্ছে গ্যাস অথবা পানির পাইপের ব্লক বা ফাটল নির্ণয় করা ও পাইপলাইন-সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় সব তথ্য আহরণ করা।



রোবোটিকস ফাউন্ডেশনের টিম লিডার তানভির তাবাসসুম বলেন, পাইপ ইন্সপেকশন রোবট ব্যবহারের মাধ্যমে জীবনের ঝুঁকি কমবে। প্রতিবছর ঢাকা শহরের বন্যা ও অধিক বৃষ্টিপাতের ফলে জনজীবনে যে দুর্বিষহ প্রভাব পড়ে, তা থেকেও পরিত্রাণ পাওয়া যাবে। এ প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে শহরতলির পাইপলাইনে কোনো ধরনের সমস্যা বা ব্লক আছে কি না, তা আগাম জানা যাবে। এতে ঢাকা ওয়াসা ও সিটি করপোরেশনগুলো আগাম প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে সারিয়ে তুলতে পারবে ত্রুটিযুক্ত পাইপ। এর ফলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সময় বাঁচবে, ব্যয় কমবে। ঘনঘন রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির প্রবণতা ও জনদুর্ভোগ কমে যাবে।

জার্মানিতে উচ্চতর শিক্ষা নেওয়া তানভির প্রথম আলোকে বলেন, উন্নত বিশ্বে এ প্রযুক্তির ব্যবহার একেবারে নতুন নয়। তবে বাংলাদেশের জন্য দারুণ কার্যকর রোবটটিকে কম খরচে ব্যবহারের উপযোগী করা হয়েছে। আপাতত এটির প্রোটোটাইপ রাশিয়ায় তুলে ধরা হচ্ছে। এটি তৈরিতে সহযোগিতা পেলে তাতে আরও নানা ফিচার যুক্ত করে উন্নত রোবটে রূপ দেওয়া হবে।

রোবটটির নকশাবিদ ও বাংলাদেশ রোবোটিকস ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা হাফিজুল ইমরান রোবটটি আরও উন্নত করার এবং পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করার আশা প্রকাশ করেন।

দেশে এ রোবটের উদ্বোধন করে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (সচিব) হোসনে আরা বেগম বলেছিলেন, দেশের তরুণ উদ্যোক্তারা অনেক ভালো ভালো কাজ করছেন। তরুণদের উদ্ভাবনী কাজে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ পাশে থাকবে বলে জানান তিনি।

Source: http://www.prothomalo.com/technology/article/1499206/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AA-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8-%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%86%E0%A6%AA-%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A7%87

199
অ্যাপলে কোন পদে কত বেতন?

অ্যাপল ইনকরপোরেটেডের কর্মীদের বেতনের তালিকা তৈরি করেছে সংবাদভিত্তিক ওয়েব পোর্টাল ‘বিজনেস ইনসাইডার’। সে তালিকা থেকে শীর্ষ দশ এখানে প্রকাশ করা হলো। স্বভাবতই প্রধান নির্বাহী থেকে শুরু করে উচ্চপর্যায়ের নির্বাহীদের বেতনের তথ্য এই তালিকায় উল্লেখ করা হয়নি।

জ্যেষ্ঠ পরিচালক
বেতন: ৩ লাখ ৯ হাজার ১১৩ ডলার (বার্ষিক)

পরিচালক
বেতন: ২ লাখ ৫৪ হাজার ডলার

সফটওয়্যার প্রকৌশল পরিচালক
বেতন: ২ লাখ ৩০ হাজার ৫৫১ ডলার

জ্যেষ্ঠ পরামর্শক
বেতন: ২ লাখ ১৩ হাজার ৫৭৯ ডলার

ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টর
বেতন: ২ লাখ ১০ হাজার ডলার

জ্যেষ্ঠ প্রকৌশল ব্যবস্থাপক
বেতন: ২ লাখ ৪ হাজার ১০০ ডলার

সফটওয়্যার প্রকৌশল ব্যবস্থাপক (২)
বেতন: ২ লাখ ১ হাজার ৫১২ ডলার

ব্যবস্থাপক (৩)
বেতন: ২ লাখ ৩৩ ডলার

প্রকৌশল ব্যবস্থাপক (২)
বেতন: ১ লাখ ৯৭ হাজার ৩৯৩ ডলার

জ্যেষ্ঠ সফটওয়্যার প্রকৌশল ব্যবস্থাপক
বেতন: ১ লাখ ৯৪ হাজার ৭৮৬ ডলার

সূত্র: গ্লাসডোর

News link: http://www.prothomalo.com/technology/article/1500646/%E0%A6%85%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A6%A6%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%A4-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%A8

200
Business Administration / 7 Key Points to Sustain e-Commerce Growth
« on: May 30, 2018, 11:56:34 PM »

202
মেসি-ইনিয়েস্তাদের গায়ে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’

দিন কয়েক পরই রাশিয়ায় বসছে ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’, বিশ্বকাপ ফুটবল। এই ফুটবলযুদ্ধে স্বভাবতই নেই ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ে ১৯৭তম দল বাংলাদেশ। তবে বাংলাদেশ না থেকেও থাকবে লিওনেল মেসি, মেসুত ওজিল, আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাদের সঙ্গে। বিশ্বের এই সেরা ফুটবলাররা পরবেন ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ লেখা জ্যাকেট।

হ্যাঁ, বিশ্বকাপে বাংলাদেশে তৈরি জ্যাকেট পরবেন বিশ্বের নামী ফুটবলাররা। চট্টগ্রামের কেইপিজেডের একটি পোশাক কারখানায় বাংলাদেশি শ্রমিকদের হাতে তৈরি হয়েছে আর্জেন্টিনা, জার্মানি, স্পেন, বেলজিয়াম, কলম্বিয়া, মেক্সিকো, স্বাগতিক রাশিয়া দলের অফিশিয়াল জ্যাকেট।



এই দেশগুলোর জ্যাকেট, জার্সিসহ অন্যান্য জিনিসপত্র স্পনসর করেছে খ্যাতনামা খেলার সামগ্রী প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান অ্যাডিডাস। তবে বাংলাদেশ থেকে কেবল দলগুলোর জ্যাকেট তৈরি করে নিয়েছে অ্যাডিডাস। এই জ্যাকেট তৈরি হয়েছে চট্টগ্রামের কেইপিজেডের ইয়াংওয়ানের অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী শু ইন্ডাস্ট্রিজের একটি কারখানায়।

অ্যাডিডাস বাংলাদেশের মার্চেন্ডাইজার ব্যবস্থাপক এ এস এম রিফাত হক প্রথম আলোকে বলেন, অ্যাডিডাস আর্জেন্টিনা, জার্মানি, স্পেন, বেলজিয়াম, কলম্বিয়া, মেক্সিকো, স্বাগতিক রাশিয়া দলের অফিশিয়াল স্পনসর। সে সুবাদে বাংলাদেশে এই দলগুলোর কিছু জ্যাকেট তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া জার্সি, মোজাসহ অন্যান্য সামগ্রী অন্যান্য দেশে তৈরি হয়েছে। অফিশিয়াল এই জ্যাকেট পরেই খেলার সময় সাইড বেঞ্চে থাকবেন ফুটবলার ও কর্মকর্তারা।

এসব জ্যাকেটের কলারের নিচে ট্যাগ লাগানো রয়েছে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’। গত বছরের আগস্ট থেকে এই পোশাক তৈরি শুরু হয়। ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসব পোশাকের জাহাজীকরণ শেষ হয়। অত্যন্ত গোপনীয়তার মাধ্যমে এসব কাজ করা হয়।

এই জ্যাকেটগুলোর কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যেমন চারবারের চ্যাম্পিয়ন জার্মান দলের জ্যাকেটের বাঁ পাশে চারটি তারকাচিহ্ন ও দুবারের চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা দলের জ্যাকেটের বাঁ পাশে দুটি তারকাচিহ্ন রয়েছে। একটি তারকাচিহ্ন রয়েছে স্পেনের জ্যাকেটে।

দলগুলোর কাছে পৌঁছানোর আগে যেন এসব জ্যাকেট বাজারে না যায়, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। শ্রমিক থেকে শুরু করে কোনো কর্মকর্তা এ বিষয়ে মুখ খুলতে নারাজ। তবে বিশ্বকাপের দলগুলোর পোশাক তৈরি করে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানটি খুব উচ্ছ্বসিত।

কর্ণফুলী শু ইন্ডাস্ট্রিজের উপমহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও নিরাপত্তা) স্কোয়াড্রন লিডার (অব.) মো. শামসুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশ বিশ্বকাপে নেই। তবে বিশ্বকাপের অনেক ফুটবল দল এখানকার তৈরি পোশাক পরবে, সেটা অনেক গর্বের। ওই পোশাক আমাদের প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছে। আমাদের শ্রমিকেরাও যখন সেটা দেখবেন, তখন তাঁদেরও ভালো লাগবে।’

বিশ্বের কোটি কোটি দর্শকের মতো এ দেশের মানুষও বিশ্বকাপের জন্য মুখিয়ে রয়েছেন। বাংলাদেশে দর্শকদের অনেকেই আর্জেন্টিনা, জার্মানি, স্পেনের মতো দলের সমর্থক। এসব দলের পোশাক তৈরির সঙ্গে জড়িত শ্রমিকেরাও খুবই খুশি। এক শ্রমিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমি আর্জেন্টিনা দলের সমর্থক। মেসি, আগুয়েরোরা আমাদের তৈরি পোশাক পরে খেলবেন, সেটা খুবই আনন্দের।’

Source: http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1497676/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E2%80%98%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A1-%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E2%80%99

203
মেসি-ইনিয়েস্তাদের গায়ে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’

দিন কয়েক পরই রাশিয়ায় বসছে ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’, বিশ্বকাপ ফুটবল। এই ফুটবলযুদ্ধে স্বভাবতই নেই ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ে ১৯৭তম দল বাংলাদেশ। তবে বাংলাদেশ না থেকেও থাকবে লিওনেল মেসি, মেসুত ওজিল, আন্দ্রেস ইনিয়েস্তাদের সঙ্গে। বিশ্বের এই সেরা ফুটবলাররা পরবেন ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ লেখা জ্যাকেট।

হ্যাঁ, বিশ্বকাপে বাংলাদেশে তৈরি জ্যাকেট পরবেন বিশ্বের নামী ফুটবলাররা। চট্টগ্রামের কেইপিজেডের একটি পোশাক কারখানায় বাংলাদেশি শ্রমিকদের হাতে তৈরি হয়েছে আর্জেন্টিনা, জার্মানি, স্পেন, বেলজিয়াম, কলম্বিয়া, মেক্সিকো, স্বাগতিক রাশিয়া দলের অফিশিয়াল জ্যাকেট।



এই দেশগুলোর জ্যাকেট, জার্সিসহ অন্যান্য জিনিসপত্র স্পনসর করেছে খ্যাতনামা খেলার সামগ্রী প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান অ্যাডিডাস। তবে বাংলাদেশ থেকে কেবল দলগুলোর জ্যাকেট তৈরি করে নিয়েছে অ্যাডিডাস। এই জ্যাকেট তৈরি হয়েছে চট্টগ্রামের কেইপিজেডের ইয়াংওয়ানের অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী শু ইন্ডাস্ট্রিজের একটি কারখানায়।

অ্যাডিডাস বাংলাদেশের মার্চেন্ডাইজার ব্যবস্থাপক এ এস এম রিফাত হক প্রথম আলোকে বলেন, অ্যাডিডাস আর্জেন্টিনা, জার্মানি, স্পেন, বেলজিয়াম, কলম্বিয়া, মেক্সিকো, স্বাগতিক রাশিয়া দলের অফিশিয়াল স্পনসর। সে সুবাদে বাংলাদেশে এই দলগুলোর কিছু জ্যাকেট তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া জার্সি, মোজাসহ অন্যান্য সামগ্রী অন্যান্য দেশে তৈরি হয়েছে। অফিশিয়াল এই জ্যাকেট পরেই খেলার সময় সাইড বেঞ্চে থাকবেন ফুটবলার ও কর্মকর্তারা।

এসব জ্যাকেটের কলারের নিচে ট্যাগ লাগানো রয়েছে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’। গত বছরের আগস্ট থেকে এই পোশাক তৈরি শুরু হয়। ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসব পোশাকের জাহাজীকরণ শেষ হয়। অত্যন্ত গোপনীয়তার মাধ্যমে এসব কাজ করা হয়।

এই জ্যাকেটগুলোর কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যেমন চারবারের চ্যাম্পিয়ন জার্মান দলের জ্যাকেটের বাঁ পাশে চারটি তারকাচিহ্ন ও দুবারের চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা দলের জ্যাকেটের বাঁ পাশে দুটি তারকাচিহ্ন রয়েছে। একটি তারকাচিহ্ন রয়েছে স্পেনের জ্যাকেটে।

দলগুলোর কাছে পৌঁছানোর আগে যেন এসব জ্যাকেট বাজারে না যায়, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। শ্রমিক থেকে শুরু করে কোনো কর্মকর্তা এ বিষয়ে মুখ খুলতে নারাজ। তবে বিশ্বকাপের দলগুলোর পোশাক তৈরি করে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানটি খুব উচ্ছ্বসিত।

কর্ণফুলী শু ইন্ডাস্ট্রিজের উপমহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও নিরাপত্তা) স্কোয়াড্রন লিডার (অব.) মো. শামসুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশ বিশ্বকাপে নেই। তবে বিশ্বকাপের অনেক ফুটবল দল এখানকার তৈরি পোশাক পরবে, সেটা অনেক গর্বের। ওই পোশাক আমাদের প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছে। আমাদের শ্রমিকেরাও যখন সেটা দেখবেন, তখন তাঁদেরও ভালো লাগবে।’

বিশ্বের কোটি কোটি দর্শকের মতো এ দেশের মানুষও বিশ্বকাপের জন্য মুখিয়ে রয়েছেন। বাংলাদেশে দর্শকদের অনেকেই আর্জেন্টিনা, জার্মানি, স্পেনের মতো দলের সমর্থক। এসব দলের পোশাক তৈরির সঙ্গে জড়িত শ্রমিকেরাও খুবই খুশি। এক শ্রমিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমি আর্জেন্টিনা দলের সমর্থক। মেসি, আগুয়েরোরা আমাদের তৈরি পোশাক পরে খেলবেন, সেটা খুবই আনন্দের।’

Source: http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1497676/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E2%80%98%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%A1-%E0%A6%87%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E2%80%99

204
Govt launches mobile app project to curb child marriage

In an effort to curb child marriage in the country, the government has initiated a project titled “Age verification and marriage registration through mobile app,” aiming to make the app available for public use in August.

This project was implemented as a pilot project by the Access to Information (a2i) project of the Prime Minister's Office and Plan International implemented in Kurigram district last year.

During the six month trial period, the pilot project stopped more than 3,000 child marriages, according to a2i.

When operational, the app will be connected to a national information desk and digital database to verify the ages of the brides and grooms.

The marriage registrar must verify the ages of brides and grooms by dialing a designated USSD code, 16100, or by sending an SMS to 16100.

During the process, the information regarding the marriage registration will be sent to either the bride or the groom concerned via SMS.

After the registration, the system will receive a 12-digit registration number to be recorded on the marriage register.

According to the Ministry of Women and Children Affairs, the rate of child marriage under the age of 15 has declined from 62.8% in 2015 to 10.7% in 2017. Marriage under the age of 18 has gone down from 62.8% in 2015 to 59.7% in 2016.

However, according to the Bangladesh Mahila Parishad (BMP), the number of child marriages in Bangladesh has gone up to 197 in 2017 from 94 in 2015.

Source: https://www.dhakatribune.com/bangladesh/2018/05/18/govt-launches-mobile-app-project-to-curb-child-marriage

205
Abu Dhabi Global Market and KPMG launch fintech innovation challenge

Abu Dhabi Global Market (ADGM), the International Financial Centre in Abu Dhabi, and KPMG Lower Gulf Limited “KPMG LG” are pleased to launch the second edition of FinTech Abu Dhabi Innovation Challenge (the Challenge) and push ahead with efforts to drive innovation in the financial services industry.
The inaugural Innovation Challenge organized last year generated strong interest among regional financial institutions about the potential benefits of collaborating with FinTech startups. As a result, this year’s challenge will primarily focus on generating real case studies in the adoption of FinTech solutions by major UAE institutions, including government entities and regulators.

The final demo day will be held in conjunction with the annual FinTech Abu Dhabi Summit (FinTech AD), taking place on 17 September 2018 at Fairmont Bab Al Bahr, Abu Dhabi.

Simultaneously, KPMG LG will extend the operations of its Digital Village in the region and will operate from ADGM’s Innovation Centre. Initially established in Singapore, the KPMG Digital Village is a symbiotic ecosystem dedicated to matching, fostering and forging innovation ventures between companies and start-ups. The platform intends to help start-ups as they look to grow to the next stage and equip corporate clients with one of the latest innovation technologies.

Scope and structure of 2018 Innovation Challenge

UAE-based institutions (“Corporate Champions”) will begin by collaborating with ADGM to identify a specific business problem that can be resolved by financial technology. Both ADGM and KPMG LG will then issue a global call to action inviting local and global FinTech entrepreneurs to apply for the opportunity to work with the designated Corporate Champions. The best selected applications will be paired with the Corporate Champions and will work together to develop ready-for-adoption solutions. The product of this collaboration will be presented to an audience of international financial institutions, regulators, professional services firms and startups at FinTech AD 2018 on 17 September.

The selected Corporate Champions will be given the opportunity to tap into KPMG’s expertise in managing the innovation process, and will benefit from a purpose-built prototype solution to a business issue that will improve commercial outcomes. Successful applicants will gain direct access to leading UAE institutions and the opportunity to demonstrate their technological capabilities to potential clients in the wider financial industry during FinTech AD 2018. To help them gain a stronger foothold in the region, ADGM will also allow the successful candidates to set up their base in its offices and operate from its Innovation Centre’s co-working space.

Vikas Papriwal, Head of Advisory for KPMG LG, said: “We are excited about the prospects of setting up the KPMG Digital Village in the ADGM Innovation Centre on Al Maryah Island. At the same time, we look forward to working closely with the respective government and private sector entities to help co-develop innovative solutions as part of the Innovation Challenge.”

Umair Hameed, Partner, Financial Services, KPMG LG, said: “FinTech has an immense potential to transform the financial services sector in the region. We are absolutely thrilled to team up with ADGM on the latest edition of the Innovation Challenge, which will showcase real cases of how FinTech addresses specific business needs.”

Mr Richard Teng, Chief Executive Officer, Financial Services Regulatory Authority of ADGM, commented: “ADGM is excited to welcome KPMG Digital Village to establish its second global centre in ADGM after Singapore. By bringing corporates, start-ups, investors, and government bodies together in a collaborative ecosystem to drive the adoption and integration of innovative solutions, the KPMG Digital Village aim to establish a robust ecosystem with strong networks for open innovation to succeed.

We are proud to launch the second Innovation Challenge teamed up with KPMG LG. Last year’s Challenge demonstrated FinTech’s immense potential to solve industry-wide problems. This year’s Challenge will go one step further and showcase how these solutions can be implemented by big businesses. The Challenge is a fantastic platform for ADGM to connect established financial institutions and corporations who have earned their clients’ trust and business over many years, with the innovative FinTech players who promise to transform how financial services are delivered. We look forward to the participants showcasing the outcome of their collaboration at FinTech AD 2018 in September.”

Source: https://www.finextra.com/pressarticle/74051/abu-dhabi-global-market-and-kpmg-launch-fintech-innovation-challenge

206
জাহাজ শিল্প থেকে স্যাটেলাইট নির্মাণের প্রাণকেন্দ্র স্কটল্যান্ড

ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের শুরুতে জাহাজ নির্মাণ শিল্পের কেন্দ্র হয়ে ওঠা স্কটিশ শহর গ্লাসগো এখন ধীরে ধীরে স্যাটেলাইট নির্মাণের প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে।

মহাকাশ শিল্পসংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে অন্য যেকোনো শহরের চেয়ে সর্বাধিক স্যাটেলাইট তৈরি করছে গ্লাসগো। বিশেষ করে তারা ছোট আকারের ‘কিউবস্যাটস’ তৈরিতে বেশ দক্ষতার পরিচয় দিচ্ছে। এ স্যাটেলাইটগুলো আবহাওয়ার পূর্বাভাস থেকে শুরু করে গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেমের (জিপিএস) ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা রাখছে।

স্যাটেলাইট নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ক্লাইড স্পেসের ব্যবসা উন্নয়ন বিভাগের প্রধান পিটার এন্ডারসন বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘জাহাজ নির্মাণে সব সময়ই স্কটল্যান্ডের সুখ্যাতি ছিল। এখন আমরা মহাকাশযান তৈরি করছি।’

ক্লাইড স্পেস ২০১৪ সালে স্কটল্যান্ডের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কোনো স্যাটেলাইট নির্মাণ করেছে। পরবর্তী দুবছরের মাথায় প্রতি মাসে অন্তত ছয়টি করে স্যাটেলাইট নির্মাণ করছে প্রতিষ্ঠানটি।

মহাকাশসামগ্রী নির্মাণের ক্ষেত্রে খুবই সম্ভাবনাময় জায়গায় রয়েছে স্কটল্যান্ড। স্কটল্যান্ডে দুটি মহাকাশ বন্দর নির্মাণের পরিকল্পনা চলছে বলে জানা গেছে।

ব্রেক্সিট পরিপ্রেক্ষিতে দেশে তৈরি মহাকাশসামগ্রীর প্রয়োজন বেড়েছে ব্রিটেনের। কারণ ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) থেকে বেরিয়ে এলে প্রায় ১ হাজার কোটি ইউরোর গ্যালিলিও গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম (জিপিএস) থেকে বঞ্চিত হবে ব্রিটেন।

যুক্তরাজ্য গ্যালিলিওতে পূর্ণাঙ্গ প্রবেশাধিকার চায়, কিন্তু ‘নিরাপত্তা সুরক্ষার’ প্রয়োজনে ব্রিটেন থেকে স্পেনে একটি ঘাঁটি স্থানান্তর করা হচ্ছে। আগামী ২০২৬ সালে এ সিস্টেমটি পুরোদমে কার্যকর হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টেরিসা মে প্রকৌশলী ও মহাকাশ বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছেন। যুক্তরাজ্যের মহাকাশ সংস্থার নেতৃত্বে এ টাস্কফোর্সটি ‘ব্রিটিশদের জন্য একটি গ্লোবাল নেভিগেশন স্যাটেলাইট সিস্টেম উন্নয়নে কাজ করবে, যা ক্ষেপণাস্ত্রের পথনির্দেশক হিসেবে কাজ করবে।’

২০১০ সালের পর থেকে স্কটল্যান্ডের মহাকাশ খাতটি ৭০ শতাংশেরও বেশি সম্প্রসারিত হয়েছে। অ্যারোস্পেস বাণিজ্য সংগঠন এডিএস স্কটল্যান্ড জানাচ্ছে, গেল বছর এ খাতে ২৭০ কোটি পাউন্ড আয় করেছে। এছাড়া এ খাতে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে ৭ হাজার ৫০০ জন কর্মীর।

যুক্তরাষ্ট্রের স্যাটেলাইট নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্পায়ার গ্লোবালের সঙ্গে যৌথভাবে ক্লাইড স্পেস ২০১৪ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত ৮০টি স্যাটেলাইট তৈরি করেছে।

উদীয়মান এ মহাকাশ শিল্পটি আরো ছোটখাটো বিভিন্ন স্টার্টআপকে অনুপ্রাণিত করছে। যেমন আলবাঅরবিটাল নামে একটি স্টার্ট আপ প্রতিষ্ঠান ইউনিকর্ন ওয়ান নামে তাদের প্রথম স্যাটেলাইট উেক্ষপণের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

স্কটল্যান্ডের প্রত্যাশা, খুব শিগগিরই তাদের নিজস্ব লঞ্চপ্যাড থাকবে। স্কটিশ আইনপ্রণেতারা গত এপ্রিলে দেশটির পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত নর্থ ইউইস্ট দ্বীপ পরিদর্শন করেছেন এবং একটি ভার্টিকাল উেক্ষপণ কেন্দ্র নির্মাণের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেছেন।

রয়াল অবজারভেটরি এডিনবার্গের গবেষক মাতজাজ ভিদমার বলেন, ‘আমরা নিকটভবিষ্যতের কোনো একসময়ে স্কটল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলীয় যেকোনো স্থানে একটি উল্লম্বিক (ভার্টিকাল) উেক্ষপণ কেন্দ্র দেখতে যাচ্ছি।

তবে খুব সম্ভব শিগগিরই প্রেস্টউইকে একটি আনুভূমিক (হরাইজনটাল) উেক্ষপণ কেন্দ্র দেখব।’

আনুভূমিক উেক্ষপণ কেন্দ্রে প্রথাগত উড়োজাহাজের মাধ্যমে রকেট বহন করে বেশ উঁচুতে নিয়ে গিয়ে কক্ষপথে ছাড়া হয়।

স্কটল্যান্ডে যে হারে স্যাটেলাইট তৈরি বৃদ্ধি পাচ্ছে, তা তুলনামূলক ‘আশপাশের অন্যান্য এলাকার চেয়ে অনেক বেশি’ বলে মনে করেন ভিদমার।

তিনি আরো বলেন, ‘আপনি যদি অনেক ছোট ছোট জুতার ফিতা একসঙ্গে করেন, তাহলে আপনি বেশ বড় একটি দড়ি পাবেন।’

Source: http://bonikbarta.net/bangla/news/2018-05-29/159290/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%9C-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA-%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%9F%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1/

207
২০২৭ সাল নাগাদ ৫০ লাখ নতুন কর্মসংস্থান

প্রযুক্তির উত্থান গত শতকের শেষার্ধে। একুশ শতকের শুরুর দিকে তা উত্কর্ষ লাভ করে। উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় খাতটি এখন ডিজিটাল রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। প্রযুক্তি খাত এখন সাইবার নিরাপত্তা, ক্লাউড সার্ভিস, ডাটা অ্যানালিটিকস প্রভৃতি উপখাতে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। এসব উপখাতে বিশেষ দক্ষতাসম্পন্ন পেশাজীবীদের চাহিদা ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। আর এ বাড়তি চাহিদার কারণেই ২০২৭ সাল নাগাদ বিশ্বজুড়ে ৫০ লাখের বেশি কর্মসংস্থান তৈরি হবে। প্রযুক্তি খাতের বাজার বিশ্লেষক ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ডাটা করপোরেশনের (আইডিসি) সাম্প্রতিক একটি জরিপে এমনটি জানানো হয়েছে। খবর পিটিআই।

শীর্ষস্থানীয় আইটি ও নেটওয়ার্কিং কোম্পানি সিসকোর পৃষ্ঠপোষকতায় জরিপটি পরিচালনা করে আইডিসি। এর ফলাফলে বলা হয়েছে, প্রযুক্তির উপখাতগুলোর বেশির ভাগ পদেই বিশেষ দক্ষতাসম্পন্ন কর্মীর অভাব রয়েছে। সুতরাং যেসব আইটি পেশাজীবীর সুনির্দিষ্ট দক্ষতা বা সনদ রয়েছে, তাদের জন্য আগামীতে ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। প্রযুক্তির যেসব উপখাতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কর্মসংস্থান তৈরি হবে বলে আইডিসির জরিপে বলা হয়েছে, সেগুলো হলো— ডাটা ম্যানেজমেন্ট ও অ্যানালিটিকস, সাইবার নিরাপত্তা, তথ্যপ্রযুক্তি অবকাঠামো, সফটওয়্যার ও অ্যাপলিকেশনস ডেভেলপমেন্ট এবং ডিজিটাল রূপান্তর।

আইডিসির জরিপে ২০২৭ সাল নাগাদ যে ৫০ লাখ কর্মসংস্থানের কথা বলা হয়েছে, তার বেশির ভাগই তৈরি হবে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে। আইডিসির হিসাব বলছে, আগামী এক দশকে এ অঞ্চলে বিশেষ দক্ষতাভিত্তিক কর্মসংস্থান হবে ২৯ লাখ। উত্তর ও লাতিন আমেরিকার ক্ষেত্রে সংখ্যাটি যথাক্রমে ১২ ও ৬ লাখ।

আইডিসির প্রোগ্রাম ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশিং অ্যান্ডারসনের ভাষায়, ‘বর্তমানে প্রযুক্তি খাত অগ্রসর হচ্ছে ডিজিটাল রূপান্তরের ওপর ভর করে। এর ফলে নতুন কর্মসংস্থানের চাহিদা তৈরি হচ্ছে। যারা তথ্যপ্রযুক্তি খাতে তাদের ক্যারিয়ার এগিয়ে নিতে চান বা নতুন ক্যারিয়ার গড়তে চান, তাদের জন্য সামনে খুব ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু প্রযুক্তির সব উপখাতেই তো আর সমান কর্মসংস্থান হবে না। কোন খাতে এরই মধ্যে কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে আর কোন খাতে ভবিষ্যতে হবে, তা জানার জন্য আমাদের এ জরিপ পথনির্দেশক হিসেবে কাজ করবে।’

প্রযুক্তির উত্কর্ষের কারণে উৎপাদন খাতে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থার প্রচলন বাড়ছে। এর ফলে খাতটিতে মানবসম্পদের ব্যবহার ও কর্মসংস্থান ধীরে ধীরে কমছে। তবে প্রযুক্তি যে শুধু মানুষের জীবিকা কেড়ে নিচ্ছে তা নয়। বরং ধরন পাল্টে নতুন নতুন কর্মসংস্থানও তৈরি করছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যেমন প্রযুক্তির কয়েকটি উপখাতের গুরুত্ব বাড়ছে, ঠিক তেমনই এসব উপখাতে বিশেষ দক্ষতাসম্পন্ন কর্মীর চাহিদাও বাড়ছে।

নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হবে ভালো কথা। কিন্তু এসব কাজে কি দক্ষ কর্মী পাওয়া যাবে? আইডিসির জরিপ বলছে, কিছু পদ রয়েছে, যেগুলো পূরণ করা কঠিন হয়ে পড়বে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে— নেটওয়ার্ক ও সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেটর, সোস্যাল মিডিয়া ম্যানেজার বা অ্যাডমিনিস্ট্রেটর, ওয়েব ডেভেলপার, মোবাইল অ্যাপলিকেশন ডেভেলপার, ডাটাবেজ আর্কিটেক্ট, সিস্টেম অ্যানালিস্ট, ডাটা ইঞ্জিনিয়ার ও বিজনেস ইন্টেলিজেন্স আর্কিটেক্ট ডেভেলপার।

তথ্যপ্রযুক্তি পেশাজীবীদের এসব পদের জন্য নিজেদেরকে প্রস্তুত করতে হবে। এক্ষেত্রে চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো যেসব খাতে কর্মী চায়, সেসব খাতে তাদের দক্ষতার সনদ অর্জন করতে হবে। আইডিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতি ১০টি প্রতিষ্ঠানের সাতটিই কর্মী নিয়োগ ও পদোন্নতি প্রদানের ক্ষেত্রে আইটি সার্টিফিকেশনসকে প্রাধান্য দেয়।

Source: http://bonikbarta.net/bangla/news/2018-05-29/159256/%E0%A7%A8%E0%A7%A6%E0%A7%A8%E0%A7%AD-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%A6-%E0%A7%AB%E0%A7%A6-%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%96-%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%A8/

209

সাইফুলের সৌরচালিত ‘উভচর’ সাইকেল



সাইকেলের হ্যান্ডেল ও ক্যারিয়ারে সৌর বিদ্যুতের প্যানেল। দুই চাকার দুই পাশে চারটি গোলাকার টিউব। টিউবের সাহায্যে সাইকেলটি পানিতে ভেসে থাকে। সাইকেল চালাতে প্যাডল ব্যবহার করতে হয় না। কারণ, এটি সৌরবিদ্যুতে চলে। শুধু পানিতে নয়, স্থলপথেও সাইকেলটি চালানো যায়। তখন টিউব চারটি চাকার দুই পাশে আটকে রাখা হয়।

সৌরবিদ্যুচ্চালিত এই ‘উভচর’ সাইকেলটি সাইফুল ইসলামের (৪০)। তাঁর বাড়ি ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার পাইকপাড়া গ্রামে। তিনি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ‘সৌর শক্তি আলো’র সালথা উপজেলা শাখার ব্যবস্থাপক।

সদর উপজেলার ধলা মোড় এলাকায় পদ্মা নদীর একটি ক্যানেলে গত মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে সাইফুল ইসলামকে সাইকেলটি চালাতে দেখা যায়। সেখানে ঘণ্টাখানেক তিনি সাইকেল চালান। ২০০ মিটার ক্যানেল অতিক্রম করেন। এ সময় তাঁকে দেখতে নদীর পাড়ে অনেক মানুষ ভিড় করেন। পরে তিনি স্থলপথে সাইকেল চালিয়ে চলে যান।

Source: http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1498241/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AB%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8C%E0%A6%B0%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%A4-%E2%80%98%E0%A6%89%E0%A6%AD%E0%A6%9A%E0%A6%B0%E2%80%99-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B2

210
তাঁরা ফেসবুক ছেড়ে যান না কেন?

বাইরে থেকে দেখলে ফেসবুকের চাকরি থেকে ইস্তফা দেওয়ার সেরা সময় এখন। তথ্য কেলেঙ্কারি নিয়ে এমন দুর্দিন, এমন চাপ আগে কখনো আসেনি। তবু ঊর্ধ্বতন কর্মীদের কেউই কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি ছেড়ে যাননি। শুধু দুর্দিনে না, শীর্ষ নির্বাহীদের তালিকায় তেমন কোনো পরিবর্তন প্রতিষ্ঠার পর থেকেই দেখা যায়নি। বিভাগ বদলেছে, কাজের ধরন বদলেছে, কেউ কেউ নতুন দায়িত্ব পেয়েছেন। তবে কেউই চাকরি ছেড়ে যাননি।
২০১৬ সালের শুরুতে টুইটারের নির্বাহী দলে যে ১০ সদস্য ছিলেন, তাঁদের মাত্র ৩ জন এখন সেখানে কাজ করেন। ১৪ মাস আগে আইপিওর পর থেকে চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার, তিন ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং জেনারেল কাউন্সেল হারিয়েছে স্ন্যাপচ্যাট। আর আইপিওর আগেই এক রকম ঝেড়ে সাজানো হয়েছে উবার। ফেসবুক সেখানে ব্যতিক্রম।

ব্যাপারটা এমন না যে অন্য প্রতিষ্ঠানে বেশি বেতনে তাঁদের কাজের সুযোগ নেই। প্রধান নির্বাহী হওয়ার যোগ্যতা রাখেন এমন কর্মীর সংখ্যা অ্যাপল-গুগলের চেয়ে ফেসবুকেই বেশি। তবে কেন তাঁরা ফেসবুক ছাড়েন না? কারণটা এভাবে বলেছেন প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা মাইক শ্রোফার, ‘এর (ফেসবুক) উদ্দেশ্য এবং মানুষ।’ সঙ্গে যোগ করেন, ‘শেরিল স্যান্ডবার্গ, মার্ক জাকারবার্গ, ক্রিস কক্স চোখ বন্ধ করে যেখানেই আঙুল ফেলবেন, চমৎকার একজন মানুষ পাবেন।’ সেরা সহকর্মীদের ব্যাপার তো বোঝা গেল। আর উদ্দেশ্য? ক্রিস বলেন, ‘আমার মনে হয়, আমি বড় পরিবর্তন আনতে পারব। যত দিন পর্যন্ত আমার কিংবা তাঁদের মনে না হবে যে আমি আর সে অবদান রাখতে পারছি না, তত দিন কাজ করে যাব।’

আরেকটা কারণ হলো, ফেসবুকের ঊর্ধ্বতন কর্মীদের অনেকেই ‘দ্য মার্ক জাকারবার্গ’ হয়ে ওঠার আগে থেকেই তাঁকে চেনেন। কাজের বাইরে তাঁরা বন্ধু। ফেসবুকের প্রথম কর্মীদের একজন নাওমি গ্লেইট। তিনি একবার সহকর্মীদের সম্পর্কে বলেছিলেন, ‘তাঁদের সঙ্গে আমি যেকোনো কাজ করতে রাজি। সেটা যদি টয়লেট পরিষ্কারও হয়, তাতেও সমস্যা নেই।’

মার্ক জাকারবার্গ আর প্রধান পণ্য কর্মকর্তা ক্রিস কক্সের বাসা কাছাকাছি। মাঝেমধ্যে একসঙ্গে ছুটি কাটাতে যেতেও দেখা যায় তাঁদের। আর এই দুজনের স্ত্রীও এখন নাওমি গ্লেইটের বন্ধু। সব মিলিয়ে এক পরিবার যেন। সে সম্পর্কও নিশ্চয় একটা কারণ।

সূত্র: http://www.prothomalo.com/technology/article/1497586/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%81%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AB%E0%A7%87%E0%A6%B8%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%95-%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A7%9C%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8

Pages: 1 ... 12 13 [14] 15 16 ... 22