Daffodil International University

IT Help Desk => Internet => Topic started by: Mohammed Abu Faysal on November 22, 2012, 09:27:10 AM

Title: ফেসবুক-ফোন, নাম্বার লাগবে না, চলবে গ্রুপ-কল.
Post by: Mohammed Abu Faysal on November 22, 2012, 09:27:10 AM
ফেসবুকের মাধ্যমেই ফেসবুক বন্ধুকে ফোন করা যাবে- বন্ধুর ফোন নাম্বার ছাড়াই। আর ফোন করা যাবে এক সাথে অনেককে। শিগ্রই এ সেবা দিতে শুরু করবে বলে জানিয়েছে ফ্রান্সভিত্তিক বহুজাতিক মোবাইল ফোন কম্পানি অরেঞ্জ। সামাজিক যোগাযোগ সাইট ফেসবুক যে কতো জনপ্রিয় এবং এর যে কোন দেশ-বিদেশ নেই তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। ফলে ফেসবুক ফোন প্রযুক্তি হয়ে উঠতে পারে যোগাযোগ মাধ্যমের যুগান্তকরী এক ঘটনা। অরেঞ্জ কর্মকর্তারা বলছেন, তাঁরা ফ্রান্স থেকে যাত্রা শুরু করছেন মাত্র; বিশাল আন্তর্জাতিক বাজারের বিষয়টি তাঁদের মাথায় আছে।

গতকাল বুধবার টেকক্রাঞ্চ এক প্রতিবেদনে জানায়, ফেসবুকের সাথে অংশিদারিত্ব চুক্তির মাধ্যমেই অরেঞ্জ প্রযুক্তিসেবাটি তৈরি করেছে এবং এটি আইপি ফোন থেকে একেবারেই আলাদা। এক্ষেত্রে
ব্যবহৃত হয়েছে ফেসবুকের এপিআই তথা অ্যাপলিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস। অরেঞ্জ এই ফেসবুক ফোনসেবাটির নাম দিয়েছে "পার্টি কল"- যা আগামী গ্রীষ্মেই ফ্রান্সে বাজারজাত হবে। অরেঞ্জ
জানিয়েছে ডেস্কটপ ও মোবাইল ফেসবুকের দুই প্লাটফরম থেকেই এই সেবাটি উপভোগ করা যাবে এবং কল করার জন্য ফোন নাম্বারের দরকার পড়বে না। একজন গ্রাহক ফোন দিলে অরেঞ্জ তার
নিজস্ব নেটওয়ার্কের মাধ্যমে অপর প্রান্তের গ্রাহকের কাছে কলটি পাঠিয়ে দেবে। আর এ কারণেই মনে করা হচ্ছে যে প্রযুক্তিটি একদিন যুগান্তকারী হয়ে উঠতে পারে, বদলে দিতে পারে প্রচলিত
ফোন ব্যবস্থাকে।

অরেঞ্জ আগে থেকেই তাদের "লিবন" (লাইফ ইজ বেটার অন-এল, আই, বি, এন) অ্যাপের মাধ্যমে ইন্টারনেট ভিত্তিক ফোনসেবা দিয়ে আসছে। তবে এটি শুধু আইফোন অ্যাপ এবং এনড্রয়েড
অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে। অরেঞ্জ বলছে, তাদের পার্টি কল সেবা লিবন বা স্কাইপির মতো কোন আইপি ফোনসেবা নয়। বরং পার্টি কল সেবার আওতায় একজন ফেসবুক
ব্যবহারকারী ফোন করলে তা সরাসরি অরেঞ্জের ভয়েস নেটওয়ার্কে চলে যাবে।

অরেঞ্জের একজন মুখপাত্র টেকক্রাঞ্চকে বলেছেন, ২০১৩ সালের গ্রীষ্মে সেবাটি ফ্রান্সে বাজারজাত করা হবে। তিনি বলেন, অরেঞ্জ ফোনের মালিক হচ্ছে ফ্রান্স টেলিকম এবং ইতিমধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি
ইউরোপসহ বিশ্বের বিভিন্ন অগ্রসরমান মার্কেটে পা রেখেছে। ফলে ফেসবুক ফোন অনায়াসেই ফ্রান্স থেকে যাত্রা শুরু করে ছড়িয়ে পড়বে নানা দেশে।


Ref: http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Recipe&pub_no=1069&cat_id=1&menu_id=0&news_type_id=3&news_id=301846
Title: Re: ফেসবুক-ফোন, নাম্বার লাগবে না, চলবে গ্রুপ-কল.
Post by: sethy on November 22, 2012, 11:44:57 AM
Great information..........................
Title: Whether Public International Law is a soft law?
Post by: Ferdousi Begum on November 22, 2012, 03:19:54 PM
The term ‘soft law’ refers to quasi-legal instruments which do not have any legally binding force or whose binding force is somewhat weaker than the binding force of any traditional law. Traditionally, the term ‘soft law’ is associated with international law. In the context of international law, the term ‘soft law’ covers such elements such as most Resolutions and Declarations of the UN General Assembly, for example, the ‘Universal Declaration of Human Rights’. In international law, the terminology of ‘soft law’" remains relatively controversial because there are some international practitioners who do not accept its existence and for others, there is quite some confusion as to its status in the realm of law. A rule of law is a norm coupled with coercive power. International soft law is only the norm. Now-a-days it works with respect to two fundamental questions of international security law: (1) the legality of the threat or use of nuclear weapons, and (2) the legality of the use of force in humanitarian intervention under the “responsibility to protect” doctrine. In both cases the idea & respect for Public International Law is somehow misused by some states. Therefore question arises whether Public International Law is a soft law or not? Because, now-a-days United Nations is somehow failed to maintain peace & order throughout the world & it cannot be able to bind any state to follow its rules. Thus, the question remains unsolved.
Title: Fats encourage overeating
Post by: tamim_saif on November 22, 2012, 07:27:47 PM
(http://www.sciencenewsforkids.org/wp-content/uploads/2011/07/donut.jpg)

Scientists find that fats push an “eat more” button in rats
Title: Bangladesh Software Testing Board Offer Training on "ISTQB Certified Tester"
Post by: suvro.dhaka on November 24, 2012, 03:37:12 PM
Training
on
ISTQB Certified Tester-Foundation Level
[/b]

Class Start      :  December 01, 2012
Class End        :  December 31, 2012
Time                  :  5:30am - 7:30pm   


Training Overview:
Bangladesh Software Testing Board (BSTB), in association with Daffodil International University (DIU) is offering the training programs. And the syllabus forms the basis for the International Software Testing Qualification Board (ISTQB) at the Foundation Level. Some local Test Engineers/ Experts will show some Software Tools also. The syllabus will help candidates in their preparation for the examination.

Total Hours    :  14                      
Session         :  07                
Course Fees    :  7,500                     
(Special Discount for DIU Students)


For details please contact:
Jobsbd.com
102/1 Shukrabad (Level 5),
Mirpur Road,Dhanmondi
Dhaka- 1207, Bangladesh
Tel: 9114331, 911 8014, 9114935, 912 0029, 9118497
Cell No:01811458834, 01713493162
Email: learning@jobsbd.com
Title: মানুষের উপর জিনের আছর : কারণ, প্রতিকার ও সুরক
Post by: najim on November 26, 2012, 11:30:30 AM

মানুষের উপর জিনের আছর : কারণ, প্রতিকার ও সুরক্ষার উপায় -১

প্রথম কথা

একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের কাছে বসা ছিলাম। তার স্ত্রীও একজন ভাল ডাক্তার। উভয়ে ধর্মপ্রাণ। হজ করেছেন এক সাথেই। দুটো মেয়েকেই তানজীমুল উম্মাহ মাদরাসাতে ভর্তি করিয়েছেন। আমাকে বললেন, তানজীমুল উম্মাহ মাদরাসা আরবী মিডিয়ামের স্কলাস্টিকা তাই না? আমি বললাম, হ্যা। উদ্দেশ্য তার উৎসাহকে স্বাগত জানানো। মানে তারা দুটো সন্তানকেই মাদরাসায় ভর্তি করিয়ে গর্ববোধ করেন। কতখানি ধর্মপ্রাণ হলে এমন হতে পারে তা আপনার ভেবে দেখার বিষয় বটে। রোগী দেখার ফাঁকে ফাঁকে আমার সাথে গল্প করছেন। শুধু আমার সাথেই নয়। আলেম-উলামাদের কাউকে কাছে পেলে আন্তরিকতার সাথেই আলাপ করেন। জানতে চান। জানাতে চান।

একজন মহিলা আসল, সাথে তার মেয়ে।  সে  রোগের বিবরণ দিয়ে বলল, কয়েকদিন আগে ওকে জিনে আছর করেছিল। ওঝা-ফকিরেরা জিন তাড়িয়েছে। এ কথা শুনে ডাক্তার সাহেব রেগে গেলেন। বললেন, কিসের জিন? জিন বলতে কিছু আছে নাকি? জিন আবার মানুষকে ধরে নাকি? যত সব অন্ধ বিশ্বাস! জিন-ভূত বলতে কোন কিছু নেই। জিনে মানুষ ধরে না। মানুষকে আছর করে না। এটা মানসিক রোগ দ্বারা সৃষ্ট একটি কল্পনা। এ কল্পনার কারণে সৃষ্টি হয়েছে একটি অস্বাভাবিক অবস্থা।

তার আবেগ কমে গেলে আমি তাকে এ বিষয়টি বুঝাতে চেষ্টা করলাম। কিন্তু এতে তার কোন আগ্রহ দেখলাম না। আমি বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে চাইলেই সে অন্য প্রসঙ্গের অবতারণা করে। আমি বুঝলাম, এ বিষয়ে আলোচনা তার পছন্দ নয়। সে যা বুঝেছে, সেটাকেই সে চুরান্ত বলে বিশ্বাস করে নিয়েছে। বিশ্বাসটা যে সংশোধন করার প্রয়োজন এটা তিনি বুঝতে চাচ্ছেন না।

আসলে কি জিন আছে? জিন কী? ইসলাম কী বলে? জিনদের অস্তিত্বে বিশ্বাস না করা ইসলামে কতখানি গ্রহণযোগ্য? জিন কি মানুষকে আছর করে? এ সম্পর্কে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি কী? এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব এ প্রবন্ধে।

 যে সকল বিষয় এখানে আলোচনা করব সেগুলো হল:

এক.  জিনের পরিচয়
দুই.  জিনের প্রকার
তিন.  জিনের অস্তিত্বে বিশ্বাস ঈমানের দাবি
চার.  জিন কি মানুষকে আছর করে?
পাঁচ.  জিন ও ভূতের মধ্যে পার্থক্য
ছয়.  মানসিক রোগী আর জিনে-ধরা রোগীর মধ্যে পার্থক্য
সাত.  কি কারণে জিন চড়াও হয়?
আট.  জিনের আছরের প্রকারভেদ
নয়.  জিনের আছর থেকে বাঁচতে হলে যা করতে হবে
দশ.  জিনের আছরের চিকিৎসা
এগার.  জিনের অধিকার রক্ষায় আমাদের করণীয়

১) জিনের পরিচয়
জিন আল্লাহ তাআলার একটি সৃষ্টি। যেমন তিনি ফেরেশ্‌তা, মানুষ সৃষ্টি করেছেন তেমনি সৃষ্টি করেছেন জিন। তাদের বিবেক, বুদ্ধি, অনুভূতি শক্তি রয়েছে। তাদের আছে ভাল ও মন্দের মধ্যে পার্থক্য করার ক্ষমতা। তাদের মধ্যে আছে ভাল জিন ও মন্দ জিন। আল কুরআনে  জিনদের বক্তব্য উল্লেখ করে বলা হয়েছে:

আর নিশ্চয় আমাদের কতিপয় সৎকর্মশীল এবং কতিপয় এর ব্যতিক্রম। আমরা ছিলাম বিভিন্ন মত ও পথে বিভক্ত। (সূরা আল জিন : ১১)

এ গোষ্ঠির নাম জিন রাখা হয়েছে, কারণ জিন শব্দের অর্থ গোপন। আরবী জিন শব্দ থেকে ইজতিনান এর অর্থ হল ইসতেতার বা গোপন হওয়া। যেমন আল কুরআনে আল্লাহ বলেছেন :

فَلَمَّا جَنَّ عَلَيْهِ اللَّيْلُ

অতঃপর যখন রাত তার উপর আচ্ছন্ন হল ... (সূরা আল আনআম : ৭৬)

এখানে জান্না অর্থ হল, আচ্ছন হওয়া, ঢেকে যাওয়া, গোপন হওয়া।

তারা মানুষের দৃষ্টি থেকে গোপন থাকে বলেই তাদের নাম রাখা হয়েছে জিন। যেমন আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন:

নিশ্চয় সে ও তার দলবল তোমাদেরকে দেখে যেখানে তোমরা তাদেরকে দেখ না। (সূরা আল আরাফ : ২৭)

জিনদের সৃষ্টি করা হয়েছে আগুন দিয়ে। মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ বলেন:

আর ইতঃপূর্বে জিনকে সৃষ্টি করেছি উত্তপ্ত অগ্নিশিখা থেকে। (সূরা আল হিজর : ২৭)

এ আয়াত দ্বারা আমরা আরো জানতে পারলাম যে, আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মানুষ সৃষ্টি করার পূর্বে জিন সৃষ্টি করেছেন। ইরশাদ হয়েছে:

আর অবশ্যই আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি শুকনো ঠনঠনে, কালচে কাদামাটি থেকে। আর এর পূর্বে জিনকে সৃষ্টি করেছি উত্তপ্ত অগ্নিশিখা থেকে। (সূরা আল হিজর : ২৬-২৭)

আল্লাহ তাআলা যে উদ্দেশ্যে মানুষ সৃষ্টি করেছেন সে-ই উদ্দেশ্যেই জিনকে সৃষ্টি করেছিলেন। তিনি বলেন:

আর জিন ও মানুষকে কেবল এজন্যই সৃষ্টি করেছি যে, তারা আমার ইবাদাত করবে। (সূরা আয যারিয়াত : ৫৬)

জিনদের কাছেও তিনি নবী ও রাসূল প্রেরণ করেছিলেন। তিনি বলেন:

হে জিন ও মানুষের দল, তোমাদের মধ্য থেকে কি তোমাদের নিকট রাসূলগণ আসেনি, যারা তোমাদের নিকট আমার আয়াতসমূহ বর্ণনা করত এবং তোমাদের এই দিনের সাক্ষাতের ব্যাপারে তোমাদেরকে সতর্ক করত? তারা বলবে, আমরা আমাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিলাম। আর দুনিয়ার জীবন তাদেরকে প্রতারিত করেছে এবং তারা নিজেদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে যে, তারা ছিল কাফির। (সূরা আল আনআম : ১৩০)

এ আয়াত দ্বারা স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়, বিচার দিবসে মানুষের যেমন বিচার হবে তেমনি জিন জাতিকেও বিচার ও জবাবদিহিতার সম্মুখীন হতে হবে।

তারা বিবিধ রূপ ধারণ করতে পারে বলে হাদীসে এসেছে। এমনিভাবে দ্রুত এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে পারে বলে আল কুরআনের সূরা আন নামলে উল্লেখ করা হয়েছে।

আসমানী কিতাবে যারা বিশ্বাসী-ইহুদী, খৃষ্টান ও মুসলমান- তারা সকলে জিনের অস্তিত্বে বিশ্বাস করে। তারা কেউ জিনের অস্তিত্ব অস্বীকার করে না। পৌত্তলিক, কতিপয় দার্শনিক, বস্তুবাদী গবেষকরা জিনের অস্তিত্ব অস্বীকার করে না। দার্শনিকদের একটি দল বলে থাকে, ফেরেশ্‌তা ও জিন রূপক অর্থে ব্যবহার করা হয়। সুন্দর চরিত্রকে ফেরেশ্‌তা আর খারাপ চরিত্রকে জিন বা শয়তান শব্দ দিয়ে বুঝানো হয়। অবশ্য তাদের এ বক্তব্য কুরআন ও সুন্নাহর সম্পূর্ণ পরিপন্থী।

২) জিনের প্রকার
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ সম্পর্কে বলেছেন :

জিন তিন প্রকার। এক. যারা শূন্যে উড়ে বেড়ায়। দুই. কিছু সাপ ও কুকুর। তিন. মানুষের কাছে আসে ও চলে যায়।

(সূত্র : তাবারানী। প্রখ্যাত হাদীস বিশারদ শায়খ আলবানী হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। দেখুন, সহীহ আল জামে আস সাগীর, হাদীস নং ৩১১৪, আবু সালাবা আল খাশানী রা. থেকে বর্ণিত।) (মুজামু আলফাজ আল-আকীদাহ)

জিন বিভিন্ন প্রাণীর রূপ ধারণ করতে পারে। কিন্তু তাদের একটি গ্রুপ সর্বদা সাপ ও কুকুরের বেশ ধারণ করে চলাফেরা করে মানব সমাজে। এটা তাদের স্থায়ী রূপ।

৩) জিনের অস্তিত্বে বিশ্বাস ঈমানের দাবী
একজন মুসলিমকে অবশ্যই জিনের অস্তিত্ব স্বীকার করতে হবে। যদি সে জিনের অস্তিত্ব অস্বীকার করে, তাহলে সে মুমিন থাকবে না। জিনের অস্তিত্ব স্বীকার ঈমান বিল গাইব বা অদৃশ্যের প্রতি ঈমান আনার অন্তর্ভূক্ত। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আল কুরআনের প্রায় পঞ্চাশ বার জিনের আলোচনা করেছেন। জিনজাতির সৃষ্টি, সৃষ্টির উদ্দেশ্য, তাদের ইসলাম গ্রহণ, মানুষের পূর্বে তাদের সৃষ্টি করা, ইবলীস জিনের অন্তর্ভূক্ত, সূরা আর রাহমানে জিন ও মানুষকে এক সাথে সম্বোধন, নবী সুলাইমান আলাহিসসালাম  এর আমলে জিনদের কাজ-কর্ম করা, তাদের মধ্যে রাজমিস্ত্রী ও ডুবুরী থাকার কথা, তাদের রোজ হাশরে বিচার শাস্তি ও পুরস্কারের সম্মুখীন হওয়া ইত্যাদি বহু তথ্য আল কুরআনে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন উল্লেখ করেছেন। তাদের সম্পর্কে বলতে যেয়ে সূরা আল-জিন নামে একটি পূর্ণাঙ্গ সূরা নাযিল করেছেন। তাই কোন মুসলমান জিনের অস্তিত্বকে অস্বীকার করে আল্লাহর কালামকে অস্বীকার করার মত কাজ করতে পারে না। তেমনি জিনকে রূপক অর্থে ব্যবহার করার কথাও ভাবতে পারে না। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকীদা এটাই। বিভ্রান্ত ও বিলুপ্ত মুতাযিলা ও জাহমিয়্যা সমপ্রদায় জিনের অস্তিত্ব স্বীকার করে না।

৪) জিন কি মানুষকে আছর করে?
এর উত্তর হল, অবশ্যই জিন মানুষকে আছর করতে পারে। স্পর্শ দ্বারা পাগল করতে পারে। মানুষের উপর ভর করতে পারে। তাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তার জীবনের স্বাভাবিক কাজ-কর্ম ব্যাহত করতে পারে। এটা বিশ্বাস করতে হয়। তবে এ বিষয়টি কেহ অবিশ্বাস করলে তাকে কাফের বলা যাবে না। সে ভুল করেছে, এটা বলা হবে।জিন যে মানুষকে আছর করে তার কিছু প্রমাণ: আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন-

الَّذِينَ يَأْكُلُونَ الرِّبَا لَا يَقُومُونَ إِلَّا كَمَا يَقُومُ الَّذِي يَتَخَبَّطُهُ الشَّيْطَانُ مِنَ الْمَسِّ

যারা সুদ খায়, তারা তার ন্যায় দাড়াবে, যাকে শয়তান স্পর্শ করে পাগল বানিয়ে দেয়। (সূরা আল বাকারা : ২৭৫)

এ আয়াত দ্বারা যে সকল বিষয় স্পষ্টভাবে বুঝা যায়:

এক. যারা সূদ খায় তাদের শাস্তির ধরণ সম্পর্কে ধারণা।

দুই. শয়তান বা জিন মানুষকে স্পর্শ দ্বারা পাগলের মত করতে পারে।

তিন. মানুষের উপর শয়তান বা জিনের স্পর্শ একটি সত্য বিষয়। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই।

চার. জিন-শয়তানের এ স্পর্শ দ্বারা মানুষ যেমন আধ্যাত্নিক দিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তেমনি শারীরিক দিক দিয়েও অস্বাভাবিক হয়ে যায়।

আল্লাহ তাআলা বলেন:

আর যে পরম করুণাময়ের জিকির থেকে বিমুখ থাকে আমি তার জন্য এক শয়তানকে নিয়োজিত করি, ফলে সে হয়ে যায় তার সঙ্গী। (সূরা যুখরুফ : ৩৬)

এ আয়াত দ্বারা যা স্পষ্ট হল : মহান রাহমান ও রহীম আল্লাহ তাআলার জিকির থেকে বিরত থাকা জিন শয়তানের স্পর্শ দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার একটি কারণ।

আল্লাহ তাআলা বলেন:

আর স্মরণ কর আমার বান্দা আইউবকে, যখন সে তার রবকে ডেকে বলেছিল, শয়তান তো আমাকে কষ্ট ও আযাবের ছোঁয়া দিয়েছে। (সূরা সাদ : ৪১)

এ আয়াত দ্বারা আমরা স্পষ্টভাবে বুঝলাম:

এক. শয়তান নবী আইউব আলাহিস সালামকে স্পর্শ করে শারীরিক রোগ-কষ্ট বাড়িয়ে দিয়েছিল।

দুই. তিনি শয়তানের স্পর্শ থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহ তাআলার কাছেই প্রার্থনা করেছিলেন।

আল্লাহ তাআলা বলেন:

নিশ্চয় যারা তাকওয়া অবলম্বন করেছে যখন তাদেরকে শয়তানের পক্ষ থেকে কোন কুমন্ত্রণা স্পর্শ করে তখন তারা আল্লাহকে স্মরণ করে। তখনই তাদের দৃষ্টি খুলে যায়। (সূরা আল আরাফ : ২০১)

এ আয়াত থেকে যা বুঝে আসে তা হল:

এক. যারা মুত্তাকী বা আল্লাহ ভীরু তাদেরকেও জিন বা শয়তান স্পর্শ করতে পারে। তারা মুত্তাকী হয়েও জিন বা শয়তানের আছরে নিপতিত হতে পারে।

দুই. যারা মুত্তাকী তাদের শয়তান বা জিন স্পর্শ করলে তারা আল্লাহ-কেই স্মরণ করে। অন্য কোন কিছুর দ্বারস্থ হয় না।

তিন. মুত্তাকীগণ জিন বা শয়তান দ্বারা স্পর্শ হয়ে আল্লাহকে স্মরণ করলে তাদের সত্যিকার দৃষ্টি খুলে যায়।

আল্লাহ তাআলা বলেন:

আর যদি শয়তানের পক্ষ হতে কোন প্ররোচনা তোমাকে প্ররোচিত করে, তবে তুমি আল্লাহর আশ্রয় চাও। নিশ্চয় তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ। (সূরা আল আরাফ : ২০০)

এ আয়াতে স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হল:

এক. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামকেও জিন-শয়তান আছর করতে পারে।

দুই. জিন আছর করলে বা শয়তানের কুমন্ত্রণা অনুভব করলে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

তিন. সূরা আল ফালাক ও সূরা আন-নাছ হল জিন শয়তানের আছর থেকে আশ্রয় প্রার্থনার অতি মুল্যবান বাক্য। এ আয়াতের তাফসীর দ্বারা এটা প্রমাণিত।

হাদীসে এসেছে - আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম  বলেছেন, অবশ্যই শয়তান মানুষের রক্তের শিরা উপশিরায় চলতে সক্ষম। ( বুখারী ও মুসলিম)

হাদীসে আরো এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম  একদিন বললেন, গত রাতে একটি শক্তিশালী জিন আমার উপর চড়াও হতে চেয়েছিল। তার উদ্দেশ্য ছিল আমার নামাজ নষ্ট করা। আল্লাহ তার বিরুদ্ধে আমাকে শক্তি দিলেন। ( বুখারী, সালাত অধ্যায়)

ইমাম ইবনে হাজার আসকালানী রহ. এ হাদীসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত নাসায়ীর বর্ণনায় আরো এসেছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম  বলেছেন, আমি তাকে ধরে ফেললাম। আছার দিলাম ও গলা চেপে ধরলাম। এমনকি তার মুখের আদ্রতা আমার হাতে অনুভব করলাম।

এ হাদীস থেকে আমরা যা জানতে পারলাম :

এক. জিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামকেও আছর করতে চেয়েছিল।

দুই. জিনটি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নামাজ নষ্ট করার জন্য তাঁর কাছে এসেছিল।

তিন. ইফরীত শব্দের বাংলা অর্থ হল ভূত। জিনদের মধ্যে যারা দুষ্ট ও মাস্তান প্রকৃতির তাদের ইফরীত বলা হয়।

চার. জিন দেখে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম  কোন ভয় পাননি। তিনি তার সাথে লড়াই করে পরাস্ত করেছেন।

পাঁচ. জিনদের শরীর বা কাঠামো আছে যদিও তা সাধারণত আমাদের দৃষ্টিগোচর হয় না।

Title: Re: মানুষের উপর জিনের আছর : কারণ, প্রতিকার ও সুর
Post by: najim on November 27, 2012, 10:35:43 AM

মানুষের উপর জিনের আছর : কারণ, প্রতিকার ও সুরক্ষার উপায় -2


Pls go through the link for part - 2

http://www.quraneralo.com/jinn-2/
Title: ধূমপানে মস্তিষ্কের ‘কার্যক্ষমতা কমে’
Post by: Shamsuddin on November 27, 2012, 10:51:18 AM
ধূমপানে মস্তিষ্কের ‘কার্যক্ষমতা কমে’

ধূমপানের ফলে মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি, শিক্ষণ ও কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ণয়ের ক্ষমতা কমে যায় বলে জানিয়েছেন একদল ব্রিটিশ গবেষক।

Source: Internet
Title: Re: ধূমপানে মস্তিষ্কের ‘কার্যক্ষমতা কমে’
Post by: tamim_saif on November 27, 2012, 11:16:30 AM
we should not smoke for the better future of next generation .
Title: Re: ধূমপানে মস্তিষ্কের ‘কার্যক্ষমতা কমে’
Post by: fernaz on November 27, 2012, 11:26:54 AM
Smoking is surely a deadly health hazard.
Title: Re: ধূমপানে মস্তিষ্কের ‘কার্যক্ষমতা কমে’
Post by: Shamsuddin on November 27, 2012, 11:28:35 AM
We should not smoke for our better future, better generation !
Title: Re: ধূমপানে মস্তিষ্কের ‘কার্যক্ষমতা কমে’
Post by: nmoon on November 27, 2012, 11:32:16 AM
Smoking is very bad habit, so we should avoid it.
Title: Re: ধূমপানে মস্তিষ্কের ‘কার্যক্ষমতা কমে’
Post by: Shamsuddin on November 27, 2012, 02:36:37 PM
I agree with Moon madam, think encourage to avoid them whose are smoking . 
Title: Gopal Bhar or Gopal Bhand (Bengali: গোপাল ভাঁড়)
Post by: Shamim Ansary on November 27, 2012, 09:00:26 PM
Gopal Bhar or Gopal Bhand (Bengali: গোপাল ভাঁড়) was a legendary court jester in medieval Bengal. He was in the court of Raja Krishnachandra, the famous king of Nadia in the 18th century AD......

গোপাল ভাঁড়:

১৭০০ শতাব্দীতে গোপাল ভাঁড়ের জন্ম হয় কৃঞ্চনগরের এক নিম্নবিত্ত বাঙালী পরিবারে। প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়ার সুযোগ না পেলেও, তিনি তার বুদ্ধিদীপ্ত বাদানুবাদ ও ব্যবহারের জন্যে ভীষন পরিচিতি লাভ করেন। হাস্য-রস ও বুদ্ধিদীপ্ত আচরনের জন্য কৃঞ্চনগরের (বর্তমান পশ্চিমবাংলার নদীয়া অঞ্চল) রাজা কৃঞ্চচন্দ্র তাকে রাজ্যসভায় স্থান দিয়েছিলেন। তিনি হাস্য-রস দিয়ে রাজাকে আমেদিত করতেন এবং অনেক সমস্যা সুরাহায় সাহায্য করতেন।

একবার মুর্শিদাবাদের নবীন নবাব সিরাজউদ্দোলা বেড়াতে বেড়াতে কৃঞ্চনগর রাজ্যে এসে পৌঁছালেন। রাজার পিতৃশ্রাদ্ধের জন্যে রাখা ষাড়টি আলগা খেয়ে খেয়ে আরো মোটা তাজা হয়ে উঠেছে। একদিন নবাবের সামনে এসে পড়ল ষাড়টি। ভোজন বিলাসী নবাব আলগা ষাড়টি মালিকবিহিন মনে করে ধরে নিয়ে গেলেন তার ক্যাম্পে। মজাদার ভোজ হবে ষাড়টি দিয়ে।

খবরটি পৌঁছল রাজা কৃষচন্দ্রের কাছে। চিন্তায় পড়লেন তিনি। ষাড়টি ফেরৎ চেয়ে নবাবকে ক্ষ্যাপানো ঠিক হবে না। তাছাড়া তার রাজ্যে মুসলমান নবাব গরু জবাই করে খেলেতো হিন্দু ধর্মের আর মান থাকবে না। চিন্তায় চিন্তায় বিষন্ন হলো রাজা। গোপাল দরবারে এসে জানতে চাইলো রাজা এতো বিষন্ন কেন। ঘটনা শুনে গোপাল রাজাকে অভয় দিয়ে বললো, “আমি অনায়াসে ষাড়টাকে ফিরিয়ে নিয়ে আসতে পারবো”। রাজা বললো, “দেখিস, নবাব যেন ক্ষেপে না যায়”। রাজাকে সম্নান জানিয়ে গোপাল রওয়ানা হলো নবাবের ক্যাম্পের দিকে।

গোপালের হাসি-ঠাট্টা নবাবের অজানা নয়। অনেক হাস্য-রস বিনিময়ের পর গোপাল জিজ্ঞেস করলো, “নবাব সাহেব, এই ষাড়টি এখানে বাঁধা রয়েছে কেন?” “ষাড়টি জবাই করে বিরাট এক ভোজের আয়োজন করছি কাল,” বললো নবাব। গোপাল বললো , “হুজুর হলেন দয়ার সাগর, বেড়াতে এসেও কৃষনগরের লোকদের উপকার করতে ভুলেননি। নবাব কিছু বুঝে উঠতে পারলোনা। জিজ্ঞেস করলো, “ভোজের জন্যে ষাড় জবাই দেবো – এতে কৃষনগরের লোকের উপকার হবে কিভাবে?” গোপাল জানালো, “নবাব বোধহয় জানেন না যে এই ষাড়টি শাক-সবজি নয় মানুষের মল ও শুকুরের বিষ্ঠা খেয়ে এতো নাদুস নুদুস হয়েছে। ফলে ষাড়টির গায়ে ভীষন গন্ধ এবং এলাকার লোকজন এটাকে বিদায় করতে পারলেই বাঁচে”।

নোংরা খাবার খেয়ে ষাড়টি নাদুস-নুদুস হয়েছে কথাটা ভেবে নবাবের ভোজের জন্যে ক্ষুধা মিটে গেল! তিনি আদেশ দিলেন ষাড়টি দুরে কোথাও ছেড়ে দিয়ে আসতে। গোপাল নবাবকে সেলাম ঠুকে ক্যাম্প থেকে বের হয়ে গেল। রাজা কৃষচন্দ্র ষাড়টি ফিরে পেয়ে গোপালকে পুরস্কার দিলেন।

অন্য একটা গল্পে আছে যে গোপালের এক দরিদ্র প্রতিবেশী ছিলো। লোকটি অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো করার চিন্তায় সবরকম দিবা স্বপ্নে বিভোর থাকতো। একদিন সে তার স্ত্রীকে বললো, “ আমার কিছু টাকা হলে কয়েকটা গাভী কিনবো”। স্ত্রী বললো, “আজ্ঞে, তা’হলে আমাদের অনেক দুধ থাকবে। দুধ দিয়ে ঘি ও মাখন বানাবো”। স্বামী বললো, “ দুধ ও ঘি বিক্রি করে অনেক টাকা করতে পারবো”। স্ত্রী বললো, “বেশী দুধ হলে আমার বোনকে কিছুটা দিতে পারবো”। স্বামী বললো, “সেকি কথা? তোমার বোনকে কোন দুধ দেয়া যাবে না। বরং অতিরিক্ত দুধ বিক্রি করে সংসারে আরো টাকা আনবো”। এভাবে বাদানুবাদে স্বামী-স্ত্রীতে ঝগড়া বেধে গেল। স্বামী আরো বললো, “আমি যখন বাড়ীতে থাকবো না তখন যেন আমার অনুপস্থিতিতে তোমার বোনকে চুপি চুপি দুধ দিতে না পারো তার ব্যবস্থা আমি করছি”। এ-কথা বলে সে বাড়ীর হাড়িগুলো ভাঙ্গতে লাগলো। স্বামী বললো, “তোমার হাড়ি সব ভেঙ্গেঁ দিচ্ছি। হাড়ি না থাকলে তুমি তোমার বোনকে আর দুধ দিতে পারবে না”।

তখন তাদের বাড়ীর পাশ দিয়ে গোপাল যাচ্ছিল। লোকটির হাড়ি ভাঙ্গার কর্ম দেখে জিজ্ঞিস করলো, “হ্যাগো হাড়ি ভাঙ্গছো কেন?” সব শুনে গোপাল তার হাতে থাকা একটা বাঁশের লাঠী মাথার উপর শূন্য আকাশে খোঁচা দিতে থাকলো। গোপালের ব্যবহার দেখে প্রতিবেশী জিজ্ঞেস করলো, “ গোপাল বাবু তুমি লাঠি দিয়ে শূন্যে খোঁচা দিচ্ছ কেন?” গোপাল উত্তর করলো “তোমার গরু তাড়িয়ে দিচ্ছি। তারা আমার সবজি বাগানের শশা খেয়েছে”। লোকটি আশ্চার্য হয়ে বললো, “ তোমার বাগানের শশা খেয়েছে? তোমারতো কোন সবজী বাগানই নেই! শশা আসবে কোথা থেকে?” গোপাল বললো, “একদিন আমার বাগান হবে। তখন বাগানে অনেক শশা ফলবে”। এ কথা বলে গোপাল আবার আকাশের দিকে লাঠি দিয়ে খোঁচা দিতে থাকলো। এতোক্ষনে প্রতিবেশী বুঝতে পারলো সে ভুলে নিজের বাড়ীর হাড়ি ভাঙ্গছে। সে গোপালকে ধন্যবাদ দিলো তার ভুল ভাঙ্গানোর জন্যে।

একদিন রাজা কৃষচন্দ্র গোপালের বুদ্ধি পরীক্ষার জন্যে এক ফন্দি আটলেন। রাজা বললেন, “গোপাল, বড় চিন্তায় আছি”। গোপাল জিজ্ঞেস করলো, “মহারাজ, কিসের চিন্তা আপনাকে ভাবনায় ফেলেছে?” রাজা বললেন, “সত্য ও মিথ্যার মাঝে দূরত্ব কতটুকু তা ভেবে পাচ্ছিনা। তুমি কি এ ব্যাপারে কোন সাহায্য করতে পারে?” গোপাল বললো, “ এ আবার তেমন কঠিন ভাবনার কথা হলো! চোখ ও কানের মাঝে যে দুরত্ব, সত্য ও মিথ্যার মাঝেও সেই দুরত্ব”। রাজা গোপালের কথার মানে বুঝতে না পেরে বিশ্লেষন দাবী করলেন। গোপাল বললো, “ মহারাজ, যা কানে শুনবেন তা যদি চাক্ষুষ প্রমান করতে পারেন, তাহলে সেটাই হবে সত্যি। আর যা কানে শুনবেন কিন্তু চাক্ষুষ প্রমান নেননি, সেটা সত্যি বলে ধরে নিবেন না। তাহলে দেখা যায় সত্য-মিথ্যার সাথে চোখ-কানের একটা শক্তিশালী সম্পর্ক রয়েছে। সেজন্যে বলেছি চোখ-কানের মাঝে যে দুরত্ব, সত্য-মিথ্যার মাঝে সেই দুরত্ব”। রাজা কৃষচন্দ্র বুঝতে পারলেন গোপাল শুধু ভাঁড় নয়, বুদ্ধিমানও বটে।
Title: Re: Whether Public International Law is a soft law?
Post by: shahida sultana shimu on November 27, 2012, 09:32:05 PM
DEAR ma`am,
                     Thanks for your nice presentation.in our presentation you defined the soft law. according to this define,public international law is a soft law.it is a traditional law.it also maintain it`s custom,tradition.
Title: আক্কেল দাঁতের যত কথা
Post by: Mohammed Abu Faysal on November 28, 2012, 09:54:24 AM
কে বা কখন এই দাঁতটির নাম  আক্কেল দাঁত রেখেছেন তা বহু গবেষণা করেও আমি বের করতে পরিনি। তবে এই ‘আক্কেল দাঁত’ নামটি দেয়ার পেছনে যে যথেষ্ট যুক্তিসঙ্গত কতকগুলো কারণ রয়েছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বিজ্ঞানসম্মত মতে এ দাঁতটি মানুষের মুখে ১৮ বছর বয়স থেকে যে কোন সময়ে উঠতে পারে। তাহলে সহজেই অনুমান করুন ঐ সব বয়সের চারিত্রিক বৈশিষ্ট গুলো। শিশু বা কৈশোরে সব কিছু বুঝবার ক্ষমতা থাকে না তবে কৈশোর  থেকে  যৌবনে পৌঁছে একজন পুরুষ বা নারীর বুদ্ধি বিবেচনার ব্যাপ্তি ঘটে এবং এটাই স্বাভাবিকভাবে স্বীকৃত। একথা সবাই জানে একজন পুনাঙ্গ ব্যক্তির মুখে সর্বমোট ৩২টি দাঁত গজায় এবং এ ৩২টি দাঁতই হঠাত্ করে গজায় না। প্রাথমিকভাবে একটি শিশুর ৬ মাস বয়স থেকে তার  মুখে দুধ দাঁত উঠতে শুরু করে, যাকে বলা হয় অস্থায়ী দাঁত বা ডেসিডুয়াস টিথ। কারণ, এ সকল দাঁত অস্থায়ী, একটি নির্দিষ্ট সময়ে উঠে আবার একটি নির্দিষ্ট সময়ে এ দাঁতগুলো পড়ে যায় এবং ঐ স্থানে যে দাঁতটি পুনরায় আর্বিভূত হয় তাকেই বলা হয় স্থায়ী দাঁত।

দিনটি আমার সঠিক মনে নেই তবে খুব সম্ভবত ১৯৭৮ সালে ডিসেম্বর মাসে যখন আমি মিটফোর্ড হাসপাতালে চাকরি করি,  একজন  রোগী তার ডান দিকের গাল ও মুখ ফোলা নিয়ে আমার কাছে আসে। আমি নিয়ম মাফিক তাকে পরীক্ষা করে বললাম, ঘাবড়াবার কিছু নেই, আপনার আক্কেল আসছে’।  “আক্কেল আসছে? তার মানে? আমি বললাম, বুঝতে পারলেন না? মানে আপনার আক্কেল দাঁতটি এতদিনে উঠতে শুরু করেছে।”  আপনার আক্কেল হয়েছে। লোকটি আরো বিস্মিত হলো। বুঝতে পারলেন না? মানে আপনার আক্কেল দাঁতটি

এতদিনে উঠতে শুরু করেছে। লোকটি আরো বিস্মিত হলো। তাহলে এতদিন কি আমি বেয়াক্কেল ছিলাম? আমি আমার মুখ থেকে মাক্সটি খুলতে খুলতে স্বাভাবিকভাবেই উত্তর দিলাম, সেটা আপনিই জানেন? দাড়িয়ে থাকা নার্সের মিটিমিটি হাসি দেখে লোকটি হয়ত আমার রসিকতা বুঝতে পারল।

শেষ পর্যন্ত লোকটির আক্কেল দাঁত অর্থাত্ ইমপেকটিড মেন্ডিবুলার থার্ড মোলার দুটি দাঁত এক্সরে ও বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষার পর তুলে দেয়ার পর সে সুস্থ হয়ে ওঠে। এ হচ্ছে আক্কেল দাঁতের একটি গল্প। অবশ্য এই দাঁতটিকে নিয়ে আরও সব মজার মজার গল্প রয়েছে। কেউ কেউ এই দাঁতটিকে বুদ্ধির দাঁত বা wisedom  দাঁত ও বলে থাকেন।

আক্কেল দাঁত এর বিভিন্ন অবস্থান সমূহ

সাধারণত আক্কেল দাঁত বা উইজডম টিথ পর্যাপ্ত স্থান না পেয়ে চোয়ালের ভিতরে বা নিচের দিকে থাকতে পারে। আক্কেল দাঁতের এই অবস্থানগুলোকে চার ভাগে ভাগ করা যায়। শৈল্য চিকিত্সার মাধ্যমে এই সমস্ত আক্কেল দাঁত তুলে ফেলার আগে অবশ্যই X- Ray (OPG) এর সাহায্যে সঠিক অবস্থান জেনে নেয়া প্রয়োজন। চোয়ালের আক্কেল দাঁতগুলো স্বাভাবিকভাবে বেরিয়ে আসেতে না পারলে নিম্নলিখিত উপসর্গ দেখা দিতে পারে।

১. ব্যথা: আক্কেল দাঁত উঠার কারণে দাঁতে ব্যথা হলে পাশ্ববর্তী স্থানে ডেন্টাল ক্যারিজে আক্রান্ত দাঁতের উপস্থিতি নির্ণয় করা প্রয়োজন। অনেক ক্ষেত্রে পাশের দাঁতে ধাক্কা বা চাপ সৃষ্টি ও মাড়ির প্রদাহের কারণে ব্যথা হতে পারে ।

২. প্রদাহ: যখন আক্কেল দাঁত সম্পূর্ণভাবে উঠতে পারে না তখন দাঁতের  ক্রাউন বা মুকুট অংশটিকে ঢেকে রাখে উপরিভাগের মাংস বা মাড়ি। মাড়ির ও দাঁতের মুকুট এর মধ্যবর্তীস্থানে জমা হয় খাদ্য কনা। ধীরে ধীরে জন্ম নেয় অসংখ্য জীবানু। এ অবস্থায় মাড়িতে প্রদাহ সৃষ্টি হয়। যার বৈজ্ঞানিক নাম পেরিকরোনাইটিস। এই প্রদাহের কারণে মাড়ি ফুলে যায়, তীব্র ব্যথা অণুভূত হয় এবং উপরের দাঁতের সঙ্গে মাড়ির ক্রমাগত ঘর্ষণ বা কামড়ে ঘা ক্ষত সৃষ্টি হয়।

পেরিকরোনাইটিস

অসম্পূন্নভাবে বেরিয়ে আসা আক্কেল দাঁতটির উপরিভাগ যে নরম টিস্যু দ্বারা আবৃত থাকে তার ভিতরে খাদ্য কনা জমে থাকার কারণে অসংখ্য জীবানুর জন্ম হয় এবং প্রদাহ বা ইনফেকশন সৃষ্টি হয়। এই অবস্থাকে বলা হয় পেরিকরোনাইটিস। কৃত্রিম দাঁতের নিচে অবস্থান

চোয়ালের ভিতরে অবস্থানকারী একটি আক্কেল দাঁত অন্য সবকটি দাঁত পড়ে যাবার পর বেরিয়ে আসতে পারে, ফলে নীচের পাটির দাঁতের নিচে ব্যথা বা প্রদাহ সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

১. ডেন্টাল ক্যারিজ: আক্কেল দাঁতের অসমান অবস্থানের কারণে খাদ্য কনা জমা হয়ে ডেন্টাল ক্যারিজ সৃষ্টি হয়। দাঁত সম্পূর্ণভাবে বেরিয়ে না আসলে এ ক্যারিজ দাঁতকে ফিলিং করাটা অর্থহীন সুতরাং মুকুট বা ক্রাউন ভয়ানকভাবে ভেঙ্গে যাওয়ার আগেই দাঁতটি তুলে ফেলাই ভালো।
২. পাশ্ববর্তী সামনের দ্ব্বিতীয় মলার দাঁত আক্রান্ত মাড়ির দ্বিতীয় দাঁতটি ক্রমাগত ধাক্কা খেতে খেতে একদিকে হেলে পড়তে পারে, তাছাড়া দুই দাঁতের সংযোগ স্থলটিতে খাদ্যকনা জমা থাকার সুযোগে একটি পেরিওপকেট বা প্রদাহ সৃষ্টি হতে পারে।
৩. সিস্ট:তৃতীয় মলার বা আক্কেল দাঁতটির ক্রাউন বা মুকুট একটি ডেন্টিজেরাস সিস্ট দ্ব্বারা ঢাকা থাকতে পারে। এবং দাঁতটি চোয়ালের নিচের বা পিছনের দিকে অবস্থান করতে পারে।

আক্কেল দাঁত এর কারণে সৃস্ট বিপদ সমূহ আক্কেল দাঁত সমূহের অসমান ও ভিতরে অবস্থানের কারণে সামনের স্বাভাবিক দাঁতে ক্রমাগত ধাক্কা বা চাপ সৃষ্টি করে। ফলে স্বাভাবিক দাঁতসমুহে সামনের দিকে হেলে পড়ে চোয়ালের সম্মুখ ভাগের দাঁতগুলোকে বিচ্ছিন্ন বা আঁকাবাঁকা করে দিতে পারে। যে সমস্ত উপসর্গ দেখা দিতে পারে সেগুলো হচ্ছে-

১. মাড়ির প্রদাহ বা ইনফেকশন
২. হাড়ের প্রদাহ
৩. দাঁতের অংশের ধীরে ধীরে ক্ষয়
৪. নার্ভ এর উপর চাপ সৃষ্টি
জটিল অবস্থা যদি আক্কেল দাঁত উঠার সময় অতিরিক্ত প্রদাহ সৃষ্টির ফলে মুখ হা করতে অসুবিধা হয়। মুখের একটি অংশ ফুলে যায় এবং গাল ও চোয়ালের অংশ সহ গ্লান্ড আক্রান্ত হয়। তবে মেট্রোনিডাজল ও এমোস্কীসিলিন জাতীয় এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা নিরাপদ। স্থানীয়ভাবে প্রদাহ ও গালের ফুলা কমে এলে আক্কেল দাঁতটি সঠিক অবস্থান ও রক্তের অবস্থাসহ অন্যান্য ওষুধ গ্রহণের ইতিহাস জেনে নেয়ার পর তুলে ফেলাই ভালো। প্রতিরোধ ও চিকিত্সা মুখ গহ্বর নিয়মিত পরিস্কার রাখা প্রয়োজন,  যাতে আক্কেল দাঁতটিও নরম টিস্যুর মাংসখন্ডটির মাঝখানে কোনো খাদ্যকনা জমে থাকতে না পারে। একটি এক্সরের মাধ্যমে দাঁতের সঠিক অবস্থান ও সেইসাথে পার্শ্ববর্তী দাঁতের সাথে এর সম্পর্কটাও জেনে নেয়া প্রয়োজন। প্রতিবার আহারের পর বা খাদ্য গ্রহণের পর নিয়মিত অল্প গরম লবণ পানিতে কুলি করলে প্রদাহ বা
ব্যথা হবার সম্ভাবনা থাকে। তবে এর জন্য স্বভাবিকভাবে দাঁত বের
হয়ে না আসা পর্যন্ত স্থায়ীভাবে নিরাময় সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে যদি এক্সরের মাধ্যমে লক্ষ করা যায় যে আক্কেল দাঁতটির অবস্থান খুবই অস্বাভাবিক যা কখনোই স্বাভাবিক ভাবে বের হবার সম্ভাবনা নেই
অথবা পাশের দাঁতটি ডেন্টাল ক্যারিজে আক্রান্ত তবে স্থানীয় প্রদাহ নিরাময়ের পর তুলে ফেলা প্রয়োজন। যদি উপরের পাটির দাঁতটি আক্কেল দাঁতের মাংসখন্ডের উপরে ক্রমাগত আঘাত করতে থাকে এবং নিচের আক্কেল দাঁতটি ফেলে দিবার মত বৈজ্ঞানিক যুক্তি সঙ্গত কারণ থাকে তবে তুলে ফেলাই ভালো। তবে উপরের দাঁতটির কারণে নীচের
মাংসে ক্রমাগত ঘর্ষণে ক্ষত বা ঘা সৃষ্টি হলে উপরের পাটির দাঁতের ধারালো অংশ সমুহ ঘষে মসৃন করা প্রয়োজন। এই সমস্ত আক্কেল দাঁত উঠবার সময় নিরাময় পাওয়ার অন্যান্য অসুবিধা ছাড়া যদি আক্কেল দাঁতটির আশেপাশে অল্প প্রদাহ থাকে তবে নিয়মিত আহারের পর দাঁত ব্রাশ,  ডেন্টাল ফ্লস করা এবং অল্প গরম লবণ পানিতে কুলিকুচি করাই উত্তম ব্যবস্থা।


Ref: http://new.ittefaq.com.bd/news/view/175135/2012-11-28/24
Title: Organ transplant pioneer Joseph Murray dies at 93
Post by: tamim_saif on November 28, 2012, 12:17:45 PM
Reuters-

Dr. Joseph Murray, the surgeon who carried out the first successful kidney transplant and later won a Nobel Prize for his work in medicine and physiology, died on Monday in Boston at the age of 93.

Murray died after suffering a stroke last Thursday, Brigham and Women's Hospital spokesman Tom Langford said.

Murray and his team completed the first human organ transplant in 1954, taking a kidney from one identical twin and giving it to his twin brother, opening a new field in medicine, the hospital said.

"The world is a better place because of all Dr. Murray has given. His legacy will forever endure in our hearts and in every patient who has received the gift of life through transplantation," hospital president Dr. Elizabeth Nabel said in a statement.

Later in his career, Murray continued to search for ways of suppressing a patient's immune response to prevent it from rejecting foreign tissue, eventually becoming a co-winner of the Nobel Prize for Physiology or Medicine in 1990.

"Difficulties are opportunities. This is a quote that sits atop my father's desk at home. It reflects the unwavering optimism of a great man who was generous, curious, and always humble," his son Rick said in a statement.

Murray began a career in medicine on graduating from Harvard Medical School in the 1940s, and developed an interest in transplanting tissue while working with service personnel injured in World War Two, according to the Britannica Online Encyclopedia.

He completed his surgical training at the Brigham and Women's Hospital and later returned to join the staff and serve as chief of plastic surgery.

With broad interests beyond medicine, Murray said in a brief autobiography for the Nobel Prize organization that he and his extended family had been "blessed in our lives beyond my wildest dreams."

"My only wish would be to have 10 more lives to live on this planet. If that were possible, I'd spend one lifetime each in embryology, genetics, physics, astronomy and geology," he said.
"The other lifetimes would be as a pianist, backwoodsman, tennis player, or writer for the National Geographic."

More than 600,000 people worldwide have received transplants since Murray's innovation, the hospital said.
Title: Adhan
Post by: Shamim Ansary on November 28, 2012, 02:09:59 PM
(http://i46.tinypic.com/2d6myy1.jpg)
Title: Re: Adhan
Post by: Md. Khairul Bashar on November 28, 2012, 03:21:58 PM
subhan-allah very nice post. thank you sir for your great post "The Meaning of Adhan".
Title: Re: ধূমপানে মস্তিষ্কের ‘কার্যক্ষমতা কমে’
Post by: Narayan on November 28, 2012, 04:00:19 PM
মানুষ আসলে কেন ধূমপান করে?

কারন বের করতে পারলে এটা বন্ধ করা সম্ভব।
Title: Re: ফেসবুক-ফোন, নাম্বার লাগবে না, চলবে গ্রুপ-কল.
Post by: sazirul on November 28, 2012, 08:20:47 PM
Is it free or we have to pay for this ?
Title: JOB OPPORTUNITY
Post by: TOFAZZAL on November 29, 2012, 02:10:34 AM
Axim Group is seeking application from interested Bangladeshi Nationals to fill the following position.

Position: Executive Officer
Required Qualifications:

1. Education: Minimum a Master’s degree in any field preferably in Business Administration or Social Sciences.

2. Language Proficiency: Level 4 (Fluent) speaking, reading and writing English and Bangla is required. Language proficiency will be tested.

3. Computer Proficiency: MS OFFICE and Internet. (Graphics design and Website management will add extra point in score)

4. Skills and Abilities: The responsible must have the ability to deal with public, to draft rapidly and clearly in both Bangla and English. Ability to analyze and evaluate problems of diverse stages and difficulty; Initiative, alertness, adaptability, tact and good judgment are required. Good administrative ability with leadership attitude is highly appreciated. S/he must be trustworthy, obedient, faithful and NON SMOKER.

Applications with a CV should be emailed to aximgroup@yahoo.com addressing to the Managing Director, Axim Group. Application should be received no later than 10 December 2012.

Only short listed candidates will be called for interview.

For more details: 01682947582 01754755288
Title: Study IDs kerosene lamps as big source of black carbon
Post by: tamim_saif on November 29, 2012, 12:00:29 PM
(http://esciencenews.com/files/images/201211287143010.jpg)
The primary source of light for more than a billion people in developing nations is also churning out black carbon at levels previously overlooked in greenhouse gas estimates, according to a new study led by researchers at UC Berkeley and the University of Illinois. Results from field and lab tests found that 7 to 9 percent of the kerosene in wick lamps -- used for light in 250-300 million households without electricity -- is converted to black carbon when burned. In comparison, only half of 1 percent of the emissions from burning wood is converted to black carbon.

Factoring in the new study results leads to a twenty-fold increase in estimates of black carbon emissions from kerosene-fueled lighting. The previous estimates come from established databases used by the Intergovernmental Panel on Climate Change and others. One kilogram of black carbon, a byproduct of incomplete combustion and an important greenhouse gas, produces as much warming in a month as 700 kilograms of carbon dioxide does over 100 years, the authors said.

"The orange glow in flames comes from black carbon, so the brighter the glow, the more black carbon is being made," said study principal investigator Tami Bond, associate professor of civil and environmental engineering at the University of Illinois at Urbana-Champaign. "If it's not burned away, it goes into the atmosphere."

The findings, published online this month in the journal Environmental Science & Technology, are coming out at the same time that the United Nations Climate Change Conference kicks off in Doha, Qatar. While officials from around the world are seeking effective policies and guidelines for cutting greenhouse gas emissions, the study authors note that the simple act of replacing kerosene lamps could pack a wallop toward that effort.

source: science news
Title: Moral Evaluations of Harm Are Instant and Emotional
Post by: tamim_saif on November 29, 2012, 12:17:26 PM
(http://images.sciencedaily.com/2012/11/121128182725.jpg)
ScienceDaily (Nov. 2012) — People are able to detect, within a split second, if a hurtful action they are witnessing is intentional or accidental, new research on the brain at the University of Chicago shows.
Title: Flexible, Low-Voltage Circuits Made Using Nanocrystals
Post by: tamim_saif on November 29, 2012, 12:36:27 PM
(http://images.sciencedaily.com/2012/11/121126143001.jpg)


ScienceDaily (Nov. 2012) — Electronic circuits are typically integrated in rigid silicon wafers, but flexibility opens up a wide range of applications. In a world where electronics are becoming more pervasive, flexibility is a highly desirable trait, but finding materials with the right mix of performance and manufacturing cost remains a challenge.
Title: How To Recover Deleted Email from GMail
Post by: nmoon on November 29, 2012, 02:47:10 PM
When you delete emails from Gmail, they are not deleted completely but your deleted emails are moving to the Trash bin and they are kept until they are deleted by the owner of the account, or for another 30 days of time period. You can recover deleted emails from GMail account in a pretty simple way by following these simple steps.

Please open browser and go to the address gmail.com. Log in with your Google credentials, and open your email account. Locate the trash on the left sidebar. If you are unable to locate the trash button, you can see More button as shown in the figure. You may need to click on the More link to expand it see more side bar labels.

 (http://img.mashtips.com//2012/12/more.png)

Once you locate the ‘Trash’ label on Gmail side bar, click on it to open the trash content.Now you will be able to see all deleted emails on there. Locate the message from Trash, you’d like to move to your inbox or any other location, and check the box next to the sender’s name. You can alternatively use the select all option to recover all emails found in the trash at once.
(http://img.mashtips.com//2012/12/find-trash.png)

 

Now click on the icon show in picture to move your email from trash to the desired location. Once you move it, then go to the moved location to get your recovered message.
(http://img.mashtips.com//2012/12/restore-recycle.jpg)
 

If the deleted messages are not found in Trash, you can try try to search for the messages by using any contained keyword in the email. In most case the messages have not been deleted but only moved to another folder.

If you’ve deleted a message permanently, by selecting Delete Forever from your Spam or Trash, or you deleted your message 30 days before, you won’t be able to recover the message using the Gmail interface. If you think your account is compromised and you would like google to investigate whether recovery is possible, you can contact Google for their support to recover deleted Email from GMail.
Title: টাইম বর্ষসেরার তালিকায় তৃতীয় স্থানে মালাø
Post by: Badshah Mamun on November 29, 2012, 06:43:54 PM
টাইম সাময়িকীর বর্ষসেরা ব্যক্তিত্বের তালিকায় এখন পর্যন্ত তৃতীয় স্থানে রয়েছে মালালা ইউসুফজাই। গতকাল রাত ১২টা পর্যন্ত এক লাখ ১২ হাজার ৪৫৯ জন ভোটার মালালার পক্ষে ভোট দিয়েছেন। আর বিপক্ষে দিয়েছেন ৩০ হাজার ৪৫৮ জন।

(http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x1000/img/uploads/media/2012/11/28/2012-11-28-18-03-56-50b6520cf0a3f-untitled-6.jpg)
মালালা ইউসুফজাই

পাকিস্তানের এই কিশোরী গত ৯ অক্টোবর সোয়াত উপত্যকায় তালেবানের গুলিতে আহত হয়। বর্তমানে যুক্তরাজ্যের বার্মিংহামে সে চিকিত্সা নিচ্ছে। নারী শিক্ষার উন্নয়নে কাজ করতে গিয়ে তালেবানের রোষানলে পড়ে অকুতোভয় এই কিশোরী। একই ঘটনায় তার দুই সহপাঠীও আহত হয়।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তালিকার শীর্ষস্থানে ছিলেন মিসরের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি (পক্ষে দুই লাখ ৩৭ হাজার ২১২ ভোট, বিপক্ষে দুই লাখ ৫৩ হাজার ১৬০ ভোট)। দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন (পক্ষে এক লাখ ৭২ হাজার ৭৫৩ ভোট, বিপক্ষে ৬৬ হাজার ৯৭৯ ভোট)।
তালিকায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের মতো বিশ্বনেতাদের পেছনে ফেলেছে মালালা। ওবামা আছেন অষ্টম অবস্থানে। অন্যদিকে হিলারি আছেন ১৫তম স্থানে। মোট ৩৮ জন বিশ্বনেতা ও সেলিব্রিটি এই তালিকায় রয়েছেন।
টাইম সাময়িকী প্রতিবছর বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব নির্বাচন করে। প্রতিষ্ঠানটির সম্পাদকদের ভোটে এই নির্বাচন হয়। তবে পাঠকেরাও ভোটে অংশ নেওয়ার সুযোগ পান। ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই ভোটাভুটি চলবে। বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে ১৪ ডিসেম্বর।
এদিকে ফরেন পলিসি নামে আরেকটি মার্কিন সাময়িকীর ‘বিশ্ব চিন্তাবিদদের’ তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে মালালা। টাইম।


Source: http://prothom-alo.com/detail/date/2012-11-29/news/309185
Title: Plz submit as soon as possible...
Post by: jayanta karmaker on December 01, 2012, 12:14:47 AM

এসো বন্ধুত্বকে করি আলিঙ্গন ...

আলোকচিত্র, চিত্রাংকন ও রচনা প্রতিযোগিতা

বিষয়:   বন্ধুত্ব

নিয়মাবলী:

আলোকচিত্রের ক্ষেত্রে:
প্রত্যেক প্রতিযোগিকে অবশ্যই নিজের তোলা ছবি দিতে হবে। কোন মাধ্যম থেকে ডাউনলোড করা ছবি গ্রহনযোগ্য হবেনা।
একজন প্রতিযোগি সর্বোচ্চ দুটি ছবি দিতে পারবে।
ছবি কমপক্ষে ২০০০ পিক্সেল হতে হবে।

চিত্রাংকন:
অবশ্যই নিজের আঁকা হতে হবে।
একজন প্রতিযোগী সর্বোচ্চ দুটি চিত্র দিতে পারবে।

রচনা প্রতিযোগিতা:
সর্বোচ্চ ২০০০  শব্দের মধ্যে  হতে হবে।

রেজিষ্ট্রেশন ফি:
আলোকচিত্র- ১৫০ টাকা
চিত্রাংকন- ৫০ টাকা
রচনা- ৫০ টাকা

জমা দেয়ার স্থান: ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সেন্টার( সিডিসি), চতুর্থ তলা, প্রিন্স প্লাজা।

জমা দেয়ার শেষ তারিখ: ০৫/১২/১২

 আয়োজনে- ড্যাফোডিল বন্ধুসভা
Title: Re: Plz submit as soon as possible...
Post by: Md. Khairul Bashar on December 01, 2012, 09:28:52 AM
thanks for arranging such great event. love for Daffodil Bondhusova.
Title: How much prepared Bangladesh?
Post by: Mohammed Abu Faysal on December 02, 2012, 09:36:36 AM
ইন্টারনেটে জনসাধারণের অবাধ বিচরণ থাকবে, নাকি সরকার এটি নিয়ন্ত্রণ করবে। এটি এখন বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হলেও বাংলাদেশ সরকারের কোনো মাথাব্যথা নেই। এ বিষয়ে বিশ্বের কাছে নিজেদের মতামত কী হবে, সে বিষয়ে জানা নেই খোদ ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের।
আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের (আইটিইউ) পক্ষ থেকে ইন্টারনেটের ওপর নিয়ন্ত্রণের সুপারিশ করা হয়েছে। এই সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে, দেশের সরকারই ঠিক করে দেবে তাদের দেশে কোন কোন ওয়েবসাইট দেখা যাবে বা কোনটি দেখা যাবে না। এমনকি এখনকার মতো ইচ্ছা করলেই অন্য দেশের সাইটে প্রবেশ করে তথ্য জানার সুযোগ থাকবে না। তাতেও বাদ সাধবে সংশ্লিষ্ট সরকার। গ্রাহককে অর্থের বিনিময়ে এবং নিজ দেশের সরকারের অনুমতি নিয়ে অন্য দেশের তথ্য জানতে হবে। এমনকি এক দেশের নাগরিক বিশ্বের অন্য কোনো দেশে গিয়ে এখন যেমন ই-মেইল, ফেসবুক, টুইটার ব্যবহার করতে পারে, নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি আরোপ করা হলে তখন এ সুযোগ বন্ধ হয়ে যাবে।
৩ থেকে ১৪ ডিসেম্বর আইটিইউয়ের উদ্যোগে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে হতে যাচ্ছে ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স অন ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশনস (ডব্লিউসিআইটি) সম্মেলন। জাতিসংঘের ১৯৪টি সদস্য দেশের ভোট বলে দেবে ইন্টারনেটে সাধারণের অবাধ বিচরণ থাকবে কী থাকবে না? এই সংগঠনের সদস্য হওয়ায় বাংলাদেশকেও এ বিষয়ে ভোট দিতে হবে বা তাদের মতামত জানাতে হবে। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশে ভেতরে এখনো গণশুনানি বা সচেতনতাও তৈরি হয়নি।
সম্প্রতি ঢাকা সফর করে গেছেন ফিনল্যান্ডের সাবেক টেলিযোগাযোগমন্ত্রী ও আইটিইউয়ের ব্রডব্যান্ড ফর কমিশনের বিশেষ দূত সুভি লিনডেন। তিনি প্রথম আলোর সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট প্রতিদিন বদলে দিচ্ছে দুনিয়া। আর এই পরিবর্তনকে আরও বেশি কার্যকর ও উন্নয়নমুখী করতে চলছে নিত্যনতুন পরিকল্পনা। বিশেষ করে ইন্টারনেটের কোনো নিয়ন্ত্রক বা স্বত্বাধিকারী নেই বলেই এত দ্রুত এর বিকাশ সম্ভব হয়েছে। এর উন্মুক্ততা ও বিকেন্দ্রীকরণই এর শক্তি। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ইন্টারনেট ব্যবহার ও সেবা সম্প্রসারণ, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখা ও সাধারণ নাগরিকদের মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় সুনির্দিষ্টভাবে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।’
বাংলাদেশের ভিশন ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ তৈরি, এ বিষয়ে সরকারের মনোভাব কী? এবং আইটিইউর এ সম্মেলন বাংলাদেশের অবস্থান বিষয়ে—বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস বলেন, ‘বাংলাদেশে বিভিন্ন পরিস্থিতির কারণে এ বিষয়ে তেমন একটা প্রস্তুতি বা কোনো ধরনের পাবলিক হিয়ারিং বা গণশুনানি করা সম্ভব হয়নি। তবে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ইন্টারনেট উন্মুক্ত রাখার বিষয়ে একটা পজেশন পেপার তৈরি করার চেষ্টা করব। দেখা যাক, অন্যান্য দেশগুলো কী করে? বেশি ভোট যেদিকে যাবে, ফলাফলও সেদিকে যাবে।’
বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে মতবিনিময় সভা: ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান কী হবে সে ব্যাপারে গত ২৮ নভেম্বর ইন্টারনেট সোসাইটি বাংলাদেশ ঢাকা চ্যাপ্টার এবং ভয়েস যৌথভাবে ঢাকায় এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। এই সভায় বক্তারা বলেন, এমনিতেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার ইন্টারনেটের ওপর নজরদারি বাড়াচ্ছে। এ রকম একটা অবস্থায় যদি সরকারের কাছে আরও ক্ষমতা যায়, তাহলে বিভিন্ন দেশের ইন্টারনেটের অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত হবে। বিশেষ করে আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলো বেশি সমস্যায় পড়বে। তারা বলেন, ইন্টারনেটের ভবিষ্যৎ নির্ধারণের জন্য আইটিইউ উপযুক্ত জায়গা নয়। শুধু বিভিন্ন দেশের সরকার সেখানে মতামত প্রদান করতে পারে এবং এসব সরকারের মধ্যে কেউ কেউ অবাধ এবং স্বাধীন ইন্টারনেট সমর্থন করে না। ফলে বর্তমান নীতিমালার পরিবর্তনের ফলে সেনসরশিপ বেড়ে যেতে পারে এবং উদ্ভাবনের পথ রুদ্ধ হতে পারে।
এই মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিটিআরসির সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ। আলোচনা করেন ভয়েসের নির্বাহী পরিচালক আহমেদ স্বপন মাহমুদ, ইন্টারনেট সোসাইটি বাংলাদেশ ঢাকা চ্যাপ্টারের সভাপতি সৈয়দ ফয়সাল হাসান, বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটির সভাপতি মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম, আইএসপি অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি সুমন আহমেদ, সামহোয়্যারইন ব্লগের প্রধান সৈয়দা গুলশান ফেরদৌস প্রমুখ।



Ref: http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-12-02/news/309978
Title: Re: বাংলাদেশ কতটুকু প্রস্তুত?
Post by: sazirul on December 03, 2012, 01:51:33 PM
I think it's not a good proposal for us. It should keep open for public. After all it has some negative point but we have to be positive about using Internet.
Thanks for sharing.
Title: Re: Organ transplant pioneer Joseph Murray dies at 93
Post by: tariq on December 17, 2012, 11:26:01 PM
Certainly its an indisputable loss in the field of medicine. Hope following his path doctors will find some way so we shall not lose such talents at lest this early.. 
Title: Re: Whether Public International Law is a soft law?
Post by: farzanamili on January 12, 2013, 11:51:33 AM
yes, public international law is a soft law,it has no binding force. It gives only moral pressure on the parties to conform with the laws. The weakness of public international law lies in the sovereignty of the countries.
Title: Re: Whether Public International Law is a soft law?
Post by: Ferdousi Begum on January 12, 2013, 03:11:32 PM
Agreed. But that does not mean the non-existence of such kind of laws.
Title: Re: Whether Public International Law is a soft law?
Post by: farzanamili on January 13, 2013, 10:43:16 AM
Obviously it exists though it has no binding force.
Title: One of the aboriginal of the world"TOTO"
Post by: sushmita on January 14, 2013, 11:59:57 PM
One of the most interesting tribes of this world is The TOTO who reside in the Dooars area of West Bengal, India – not so far from our country Bangladesh. The toto is designated as one of the six underdeveloped tribes of west Bengal. Mongoloid tribal communities namely, Toto, Mech, Rava, Lepchas, Bhutia etc., are found in the Sub-Himalayan region of West Bengal, of which Toto: a small tribal group is found only in Totopara of Madarihaat police station of Jalpaiguri district of West Bengal.

The totos  are perhaps the the only tribes which have least population of their own in this world and thus they got the reserved status as their community is in danger . In 1901 census their population was only 171 among which 72 were male & 99 were female.Thank God, Their population is gradually increasing. According to 1985 census their population was reached to 785 .
HOUSE  TYPE:
Their houses are made of bamboo split walls with bamboo platform.In front of their room there is an open projected space of Bamboo platform known as “ Dui”. Their hut is known as “Sha or Nakosa”.Tthe houses are built on wooden or bamboo posts about 5-6 feet above the ground.They have only one room in the hut whose length is about 12-15 feet & breadth is about 8-10 feet.The room is devided into 3 parts :
1.   SIRI- used for sleeping purpose of family members
2.   DAICHIKO-SIRI- they use this portion for guests’ sleeping purpose
3.   CHIMA or ZIRI-the place for ancestral deities.
Toto believes that their God Oda and Pisu live in CHIMA where they keep the pitcher or “ Eu” ,( home made liquor ) , drinking materials of Eu and a wooden stool as a symbol of their God. The outsiders are not entitled to enter into the ZIRI.There are a separate cooking place , merring , in SIRI and DAICHIKO-SIRI.

SOCIAL ORGANIZATION
A Toto family is usually small, patrilocal and descent is traced from male line.Usually the composition  of a toto family is husband, wife and their unmarried children. Most of the families are of monogamous type.The Totos are an endogamous group having 13 exogamous clan or SARKHEA.The clans are BAUDHBEI, BADUBEI,LINKAJIBEI, NURUNCHANGOBEI, DHIRENCHANGOBEI, NUBEBEI, BANGOBEI,DANTROBEI,MANTROBEI,DANKOBEI,MANKOBEI,MANCHINGBEI & PISENCHANGOBEI.
1.   Marriage:  The first & foremost criteria of a marital alliance is clan exogamy.Now child marriage is absent. Monogamy is the rule but in practice some of them keep more than one wife. Senior sororate  is not allowed but polygyny and junior levirate are permitted. As per rule the marriage ritual among the Toto is devided into two types whichdepends on the economic condition of the party. The ore prestigious and respectable one is “ DEBO BEHAO ”  or  “ BARO BEHAO “in which the whole village is to be fed with sacrifices of atleast three cows and it is of luxurious type. The other is “ JIPEBA BEHAO” or “ CHHOOTO BEHAO “  in which two cows or two pigs are sacrificed .
2.   Death: They bury the dead bodies in their respective clan ossuary which is located towards east of the village. A non Toto is not allowed to touch a dead body of a Toto. Before leaving house one areca-nut, betel and some coin ( paisa) re kept in the mouth of the corpse. In the death procession no female member is allowed but it is accompanied by clan members and neighbours. The body is then taken to burial ground with procession and during that time all the doors of the enroute house to the clan ossuary are closed due to fear of evil spirits.

Title: Re: One of the aboriginal of the world"TOTO"
Post by: irina on January 16, 2013, 03:29:14 PM
I did never know this. Interesting.
Thank you.
Title: Re: How To Recover Deleted Email from GMail
Post by: nayeemfaruqui on February 19, 2013, 05:11:04 PM
useful post.. thanks
Title: Re: How To Recover Deleted Email from GMail
Post by: Tajmary on February 19, 2013, 10:41:06 PM
Very useful post..
Title: Re: How To Recover Deleted Email from GMail
Post by: tany on February 20, 2013, 12:17:22 AM
very informative post.....