31
Cricket / রাসেল-ঝড়ে ফাইনালে সাকিবের দল
« on: August 06, 2016, 06:19:41 PM »
ঝড় শব্দটা ক্রিকেটে অতি ব্যবহারে একরকম ক্লিশেই হয়ে গেছে। তবে আজ ক্যারিবিয়ান লিগে আন্দ্রে রাসেল যা করলেন, সেটার জন্য ঝড়ের চেয়ে জুতসই কিছু খুঁজে পাওয়া কঠিন।
সাইক্লোনের মতোই তো একের পর এক বল উড়িয়ে ফেললেন মাঠের বাইরে, সেঞ্চুরি করেছেন ৪২ বলে। সাকিব আল হাসানের সৌভাগ্যই বলতে হবে, এক প্রান্ত থেকে জ্যামাইকা তালাওয়াসের সেই ঝড় দেখতে পেরেছেন। সাকিব নিজেও ১৯ রান করার পর বল হাতে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ত্রিনবাগো নাইট রাইডার্সকে ১৯ রানে হারিয়ে ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ফাইনালেও চলে গেছে তালাওয়াস। আগামীকাল ফাইনালে প্রতিপক্ষ গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্স।
টসে হেরে ব্যাট করতে নেমেছিল তালাওয়াস। ভালো শুরু করেও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি ক্রিস গেইল, ২৬ বলে ৩৫ রান করে আউট হয়ে গেছেন। রাসেল ও সাকিব যখন ক্রিজে, ৬৭ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে একটু এলোমেলো তালাওয়াস। ম্যাচের তখন বাকি আর ১০ ওভার ৫ বল। শেষ পর্যন্ত যে তালাওয়াসের রান ১৯৫–তে পৌঁছাল, সেটা প্রায় রাসেলেরই একার কৃতিত্ব। মুখোমুখি প্রথম চার বলে ১ নিয়েছিলেন। পঞ্চম বলে সেই যে ছয় মেরে শুরু, এরপর আর থামাথামি নেই। ১১টি ছয় মেরেছেন, এর মধ্যে বেশির ভাগই আছড়ে ফেলেছেন মাঠের বাইরে। ম্যাচের আয়ু লম্বা হওয়ার জন্য রাসেলকে ‘দোষ’ দেওয়াই যায়! ৯৪ থেকে ছয় মেরেই পৌঁছেছেন সেঞ্চুরিতে। আউট হয়ে গেছেন ১০০ রান করেই। ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে এটাই সবচেয়ে দ্রুততম সেঞ্চুরি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটারদের মধ্যে এর চেয়ে কম বলে সেঞ্চুরি করেছেন শুধু ক্রিস গেইল (৩০ বলে)। তার আগে সাকিবের সঙ্গে পঞ্চম উইকেট জুটিতে রাসেল তুলে ফেলেছেন ৯৯ রান। এর মধ্যে সাকিবের অবদান মাত্র ১৯, ২৩ বল খেলে।
বলে বল হাতে সেই আক্ষেপ অনেকটুকুই পুষিয়ে দিয়েছেন সাকিব। প্রথম ওভারে ১২ রান দিয়ে কোনো উইকেট পাননি। পরের ওভারে প্রথম বলেই হাশিম আমলা ছয় মারলেন। কিন্তু পরের বলে সেই কাজ করতে গিয়ে আমলা স্টাম্পড। সুনীল নারাইন এসে প্রথম বলেই ছয়। পরের বলেই আবার উড়িয়ে মারতে গিয়েই ক্যাচ দিলেন। পঞ্চম বলে ব্রেন্ডন ম্যাককালাম নিলেন এক রান। শেষ বলে আবার উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ দিলেন ডোয়াইন ব্রাভো। ১ ওভারে ১১ রান দিয়ে সাকিবের ৩ উইকেট!
তবে জ্যামাইকার ১৯৫ রান তাড়া করতে হয়নি ত্রিনবাগোকে, বৃষ্টির কারণে তাদের লক্ষ্য শেষ পর্যন্ত ১২ ওভারে দাঁড়িয়েছিল ১৩০। আমলা (২৮ বলে ৩৭) ও কলিন মানরোই (২৬ বলে ৩৮), যা একটু চেষ্টা করেছিলেন। সেঞ্চুরির পর বল হাতেও উজ্জ্বল রাসেল, নিয়েছেন ২ উইকেট। হ্যাটট্রিকের সুযোগও পেয়েছিলেন। সেটা না হওয়ায় অবশ্য ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলরাউন্ডারের খুব একটা আফসোস থাকার কথা নয়!
সাইক্লোনের মতোই তো একের পর এক বল উড়িয়ে ফেললেন মাঠের বাইরে, সেঞ্চুরি করেছেন ৪২ বলে। সাকিব আল হাসানের সৌভাগ্যই বলতে হবে, এক প্রান্ত থেকে জ্যামাইকা তালাওয়াসের সেই ঝড় দেখতে পেরেছেন। সাকিব নিজেও ১৯ রান করার পর বল হাতে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ত্রিনবাগো নাইট রাইডার্সকে ১৯ রানে হারিয়ে ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ফাইনালেও চলে গেছে তালাওয়াস। আগামীকাল ফাইনালে প্রতিপক্ষ গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্স।
টসে হেরে ব্যাট করতে নেমেছিল তালাওয়াস। ভালো শুরু করেও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি ক্রিস গেইল, ২৬ বলে ৩৫ রান করে আউট হয়ে গেছেন। রাসেল ও সাকিব যখন ক্রিজে, ৬৭ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে একটু এলোমেলো তালাওয়াস। ম্যাচের তখন বাকি আর ১০ ওভার ৫ বল। শেষ পর্যন্ত যে তালাওয়াসের রান ১৯৫–তে পৌঁছাল, সেটা প্রায় রাসেলেরই একার কৃতিত্ব। মুখোমুখি প্রথম চার বলে ১ নিয়েছিলেন। পঞ্চম বলে সেই যে ছয় মেরে শুরু, এরপর আর থামাথামি নেই। ১১টি ছয় মেরেছেন, এর মধ্যে বেশির ভাগই আছড়ে ফেলেছেন মাঠের বাইরে। ম্যাচের আয়ু লম্বা হওয়ার জন্য রাসেলকে ‘দোষ’ দেওয়াই যায়! ৯৪ থেকে ছয় মেরেই পৌঁছেছেন সেঞ্চুরিতে। আউট হয়ে গেছেন ১০০ রান করেই। ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে এটাই সবচেয়ে দ্রুততম সেঞ্চুরি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটারদের মধ্যে এর চেয়ে কম বলে সেঞ্চুরি করেছেন শুধু ক্রিস গেইল (৩০ বলে)। তার আগে সাকিবের সঙ্গে পঞ্চম উইকেট জুটিতে রাসেল তুলে ফেলেছেন ৯৯ রান। এর মধ্যে সাকিবের অবদান মাত্র ১৯, ২৩ বল খেলে।
বলে বল হাতে সেই আক্ষেপ অনেকটুকুই পুষিয়ে দিয়েছেন সাকিব। প্রথম ওভারে ১২ রান দিয়ে কোনো উইকেট পাননি। পরের ওভারে প্রথম বলেই হাশিম আমলা ছয় মারলেন। কিন্তু পরের বলে সেই কাজ করতে গিয়ে আমলা স্টাম্পড। সুনীল নারাইন এসে প্রথম বলেই ছয়। পরের বলেই আবার উড়িয়ে মারতে গিয়েই ক্যাচ দিলেন। পঞ্চম বলে ব্রেন্ডন ম্যাককালাম নিলেন এক রান। শেষ বলে আবার উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ দিলেন ডোয়াইন ব্রাভো। ১ ওভারে ১১ রান দিয়ে সাকিবের ৩ উইকেট!
তবে জ্যামাইকার ১৯৫ রান তাড়া করতে হয়নি ত্রিনবাগোকে, বৃষ্টির কারণে তাদের লক্ষ্য শেষ পর্যন্ত ১২ ওভারে দাঁড়িয়েছিল ১৩০। আমলা (২৮ বলে ৩৭) ও কলিন মানরোই (২৬ বলে ৩৮), যা একটু চেষ্টা করেছিলেন। সেঞ্চুরির পর বল হাতেও উজ্জ্বল রাসেল, নিয়েছেন ২ উইকেট। হ্যাটট্রিকের সুযোগও পেয়েছিলেন। সেটা না হওয়ায় অবশ্য ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলরাউন্ডারের খুব একটা আফসোস থাকার কথা নয়!