Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - subartoeee

Pages: 1 ... 7 8 [9]
122
This is a good post for awareness.

124
২৭ শ্রাবণ ১৪২১, সোমবার আগস্ট ১১, ২০১৪ ৫:১৫ পিএম FaceBook  twitter  utube  RSS Feed English version
 BanglaNews24.com Logo মালয়েশিয়া
Radio

প্রচ্ছদ| জাতীয় | রাজনীতি | অর্থনীতি-ব্যবসা | আন্তর্জাতিক | খেলা | বিনোদন | তথ্যপ্রযুক্তি | ইচ্ছেঘুড়ি | ফিচার | শিল্প-সাহিত্য | লাইফস্টাইল | শেয়ার | মালয়েশিয়া
এভিয়াট্যুর | চট্টগ্রাম প্রতিদিন | ইসলাম | মুক্তমত | নিউইয়র্ক | রাশিফল | ট্রাভেলার্স নোটবুক | নাগরিক মন্তব্য | বিদ্যুৎ ও জ্বালানি | জেলার খবর 

প্রচ্ছদ  »  মালয়েশিয়া
৫ জুন ২০১৪ ৯:৩৫:০০ এএম বৃহস্পতিবার
1412
 
  Print
চ্যালেঞ্জিং অ্যাসাইনমেন্টে মালয়েশিয়ায় মাজেদুল নয়ন ও সাজেদা সুইটি
মাহমুদ মেনন, হেড অব নিউজ
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
মাজেদুল নয়ন ও সাজেদা সুইটি
মাজেদুল নয়ন ও সাজেদা সুইটি
Decrease font   Enlarge font
ফেভারিটিজম সাংবাদিকতায় একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। সম্পাদকের ফেভারিটিজম অর্জন যে কোনো সংবাদকর্মীর জন্যই একটি বড় চ্যালেঞ্জ। একজন রিপোর্টার তার যোগ্যতা ও দক্ষতা দিয়েই তা অর্জন করে। সংবাদ মাধ্যম কর্তৃপক্ষ তখন এই রিপোর্টারদের ওপর নির্ভর করে। যে কাজগুলো অপেক্ষাকৃত কঠিন ও চ্যালেঞ্জিং সেগুলো তাদের ওপর ছেড়ে দিয়ে নিশ্চিন্ত থাকে।

বাংলানিউজের মাজেদুল নয়ন ও সাজেদা সুইটি  এমনই দুই রিপোর্টার যারা এডিটর ইন চিফের ফেভারিটিজম অর্জন করেছেন। তাদের ওপর নির্ভরতা যত বাড়ছে, তাদের দায়িত্বের পরিধি ও পেশাগত খাটুুনি তত বাড়ছে। দেওয়া হচ্ছে আরও নতুন নতুন চ্যালেঞ্জিং অ্যাসাইনমেন্ট।

তেমনই অ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে বুধবার রাতে এই দুই রিপোর্টার উড়েছেন মালয়েশিয়ার পথে। গত গভীর রাতে পৌঁছে গেছেন কুয়ালালামপুরে। প্রায় এক মাস সেখানে অবস্থান করবেন বাংলানিউজের এই দুই সংবাদকর্মী।

মাজেদুল নয়ন এর আগেও মালয়েশিয়ার বিভিন্ন শহর ঘুরে রিপোর্ট করেছেন। সেই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে এবার ছুটবেন আরও নতুন কিছুর সন্ধানে। 

১১ লাখ বাংলাদেশির খবর জানতে তারা দু’জন চষে বেড়াবেন মালয়েশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলো। লিখবেন প্রবাসী বাংলাদেশিদের জীবনযাত্রা, কাজ ও দেশের জন্য তাদের অবদানের নানা কাহিনী। মালয়েশিয়ায় যেসব বাংলাদেশি তাদের ভাগ্য গড়েছেন, নিজেদের ব্যবসা গড়ে তুলেছেন, কিংবা নিজস্ব দক্ষতা যোগ্যতায় অর্জন করেছেন আরও বড় কিছু, হয়ে গেছেন মূলধারারই একজন তাদের কথাও লিখবেন বাংলানিউজের এই দুই কর্মী। তাদের সহযোগিতা করতে হাত বাড়িয়ে দেবেন মালয়েশিয়ায় বাংলানিউজের কয়েক লাখ পাঠক।

মাজেদুল নয়ন ও সাজেদা সুইটির সঙ্গে যোগাযোগের ঠিকানা mazadul.noyon@gmail.com এবং shajeda.sweety@gmail.com । বাংলানিউজের এই দুই কর্মীকে সার্বিক  সহযোগিতার জন্য মালয়েশিয়া প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলানিউজের এডিটর ইন চিফ আলমগীর হোসেন। আর বাংলানিউজের এই আয়োজনে সঙ্গী হয়েছে রিজেন্ট এয়ারওয়েজ।
- See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/296164.html#sthash.ZOwCYRLG.dpuf

125
কুয়ালালামপুর: পর্যটনের পাশাপাশি মালয়েশিয়া এখন শিক্ষার তীর্থও হয়ে উঠেছে যেন। প্রতি বছরই এখানে বিভিন্ন দেশ থেকে আসছেন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী। বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও পিছিয়ে নেই মালয়েশিয়ায় এসে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের দৌড়ে।

কিন্তু পর্যাপ্ত তথ্য না থাকায় প্রতিনিয়তই নানামুখী বিড়ম্বনার শিকার হতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। বিষয়টি বুঝেই মালয়েশিয়ায় পড়াশুনার খুটিনাটি তুলে ধরার এই উদ্যোগ নিয়েছে বাংলানিউজ। এ লেখায় ভর্তিসহ একাডেমিক বিষয় যেমন জানা যাবে, তেমনি জানা যাবে শিক্ষার ব্যয় নির্বাহের জন্য খণ্ডকালীন কাজের টুকিটাকিও।

পাঠকের সুবিধার্থে এ লেখায় শিক্ষা বিষয়ক তথ্যগুলোকে আলাদা আলাদা লাইনে বিন্যস্ত করা হলো-

১. আন্তর্জাতিক ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় islamic
অবস্থানঃ গোম্বাক, কুয়ালালামপুর থেকে ২৫ কি.মি. দূরে।
ধরনঃ আধা-সরকারি।
বর্তমানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা: প্রায় ২৫০
উল্লেখযোগ্য বিষয়ঃ প্রকৌশল, কম্পিউটার বিজ্ঞান, বিজ্ঞান, ব্যবসা শিক্ষা, অর্থনীতি, চিকিৎসাবিজ্ঞান, ইসলামিক শিক্ষা, আইন, স্থাপত্য বিদ্যা ইত্যাদি।
ভর্তির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ
জিপিএ: ন্যূনতমঃ ২.৫
আই.এল.টি.এসঃ ৬.০ অথবা টোফেলঃ ৫৫০
ইনটেকঃ ফেব্রুয়ারি ও সেপ্টেম্বর
সেমিস্টার ফিসঃ ৫ হাজার রিঙ্গিত প্রতি সেমিস্টার [বছরে দু’টি সেমিস্টার]/
(১ রিঙ্গিত = ২৬ টাকা)
ওয়েবসাইটঃ http://www.iium.edu.my/
প্রয়োজনীয় তথ্যঃ http://www.iium.edu.my/admissions/international

২. ইউনিভার্সিটি পুত্রা মালয়েশিয়াUPM
অবস্থানঃ সেরদাং
ধরনঃ সরকারি
বর্তমানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যাঃ প্রায় ১৫০। ৯০ শতাংশ মাস্টার্স।
উল্লেখযোগ্য বিষয়ঃ কৃষি বিজ্ঞান, প্রকৌশল, কম্পিউটার বিজ্ঞান, বিজ্ঞান, ব্যবসা শিক্ষা, অর্থনীতি, আইন, স্থাপত্যবিদ্যা ইত্যাদি।
ভর্তির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ
জিপিএঃ নুন্যতমঃ ৩.০
আই.এল.টি.এসঃ ৬.০ অথবা টোফেলঃ ৫৫০
ইনটেকঃ ফেব্রুয়ারি ও সেপ্টেম্বর
সেমিস্টার ফিসঃ ৬ হাজার রিঙ্গিত প্রতি সেমিস্টার [বছরে দু’টি সেমিস্টার]
ওয়েবসাইটঃ http://www.upm.edu.my/
প্রয়োজনীয় তথ্যঃ http://smp.upm.edu.my/smp/action/security/loginSmpApplicantSetup

৩. মাল্টিমিডিয়া ইউনিভার্সিটি/multimedia
অবস্থানঃ সাইবারজায়া।
ধরনঃ বেসরকারি
বর্তমানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যাঃ প্রায় ১০০
উল্লেখযোগ্য বিষয়ঃ কম্পিউটার বিজ্ঞান, সফটওয়্যার ডিজাইন, মাল্টিমিডিয়া ও ইনফর্মেশন কমিউনিকেশন, প্রকৌশল, তথ্যবিজ্ঞান, ব্যবসা শিক্ষা।
ভর্তির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ
জিপিএঃ ন্যূনতমঃ ৩.০
আই.এল.টি.এসঃ ৬.০ অথবা টোফেলঃ ৫৫০
ইনটেকঃ ফেব্রুয়ারি ও সেপ্টেম্বর
সেমিস্টার ফিসঃ ১০ হাজার রিঙ্গিত প্রতি সেমিস্টার [বছরে দু’টি সেমিস্টার]- ব্যাচেলর
ওয়েবসাইটঃ https://www.mmu.edu.my/
প্রয়োজনীয় তথ্যঃ https://www.mmu.edu.my/index.php?req=153

৪. ইউনিভার্সিটি কেবাংসান মালয়েশিয়াkebangsa
অবস্থানঃ বাংগি, সেলাঙ্গর
ধরনঃ সরকারি
বর্তমানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যাঃ প্রায় ৫০-৬০।
উল্লেখযোগ্য বিষয়ঃ সমাজবিজ্ঞান, কম্পিউটার বিজ্ঞান, প্রকৌশল, তথ্যবিজ্ঞান, ব্যবসা শিক্ষা ইত্যাদি।
উনিভার্সিটি কেবাংসান মালয়েশিয়ায় এখন শুধু মাস্টার্স এর জন্য আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
ব্যাচেলর এ শুধু অর্থনীতি ও কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগে আবেদন করতে পারবেন।
ভর্তির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ
জিপিএঃ ন্যূনতমঃ ৩.৩
আই.এল.টি.এসঃ ৬.০ অথবা টোফেলঃ ৫৫০
ইনটেকঃ ফেব্রুয়ারি ও সেপ্টেম্বর
সেমিস্টার ফিসঃ ৪ হাজার ৬০০ রিঙ্গিত প্রতি সেমিস্টার [বছরে দু’টি সেমিস্টার]- ব্যাচেলর
ওয়েবসাইটঃ http://www.ukm.my/v5/
প্রয়োজনীয় তথ্যঃ http://www.ukm.my/v5/admission/undergraduate/programmes-offered-international-students/

126
মালয়েশিয়া: মালয়েশিয়ায় পড়তে এসে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন এমন অভিযোগ প্রচুর বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে পাওয়া যাচ্ছে।

নামে বেনামে বিভিন্ন এজেন্টের মাধ্যমে সেখানে মালয়েশিয়ায় আসার পর প্রতারিত হচ্ছেন তারা। অনেকের কাছ থেকে বেশি অর্থ হাতিয়ে নিয়েও পাঠানো হচ্ছে নিম্ন মানের প্রতিষ্ঠানে।

আর না জেনে-বুঝে এই ফাঁদে পড়ে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন অনেক মেধাবী ছাত্র ছাত্রীরা। তাই দেশটিতে আসার আগে খুটিনাটি বিষয়গুলো জানা প্রয়োজন। নিম্নে পাঁচপি বিষয় উল্লেখ করা হলো-

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ভালোভাবে জানুন:
কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাচ্ছেন তার সম্পর্কে ভালো ভাবে জানুন। এজেন্টের কথায় রাজি না হয়ে নিজে থেকে কিছুটা জানার চেষ্টা করুন।

সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আগে কেউ ভর্তি হয়েছে-এমন কারো সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করুন। তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে এগুলো যাচাই করা অনেক সহজ।

না জেনে বুঝে আগেই অর্থ প্রদান থেকে দুরে থাকুন। কোন প্রশ্ন থাকলে সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরাসরি যোগাযোগ করুন। ই-মেইল পাঠানোর চেষ্টা করুন। সব প্রতিষ্ঠান ভর্তি সম্পর্কিত অফার লেটার দিয়ে থাকে। এ ব্যাপারে নিশ্চিত থাকুন।     

২। আপনার উদ্দেশ্য কী?:
আপনার উদ্দেশ্য ক‍ী তা নিজেকে প্রশ্ন করুন। আপনি কী পড়াশোনা করতে যাচ্ছেন না কাজ করতে, নাকি উভয়ই? সত্যি করে বলতে চাই, কাজের পাশে পড়াশুনা করা প্রায় অসম্ভব এখানে।

প্রায় ৯০ শতাংশ শিক্ষার্থী কাজের চাপে পড়াশোনা ছেড়ে দেন। আর যদি পড়াশোনার জন্য আসতে চান তাহলে অবশ্যই ভালো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে হবে। একটি ভালো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবার খরচ আর বাংলাদেশে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের খরচ প্রায় এক।

৩। খরচ সম্পর্কে জানুন:
মালয়েশিয়ায় থাকা খাওয়া যাতায়াতের জন্য জন প্রতি খরচ পরবে মাসে আনুমানিক ১২০০ রিঙ্গিত। ( ১ রিঙ্গিত = ২৫ টাকা )।

এখানে সবাই রুম শেয়ার করে থাকে। এটি স্বাভাবিক। প্রতিটি অ্যাপার্টমেন্টে থাকে মাস্টার রুম, মিডেল রুম এবং স্মল রুম। যার ভাড়া যথাক্রমে ৮০০, ৫৫০ এবং ৪৫০ এর কাছাকাছি। রুম ভাড়ার ক্ষেত্রে তিন মাসের অগ্রিম ভাড়া প্রযোজ্য।

যাতায়াত মালয়েশিয়ায় একটি বড় সমস্যা। চেষ্টা করবেন কোনো ট্রেন বা বাস স্টেশনের কাছাকাছি থাকতে। ট্যাক্সি খরচ কিছুটা ব্যয় বহুল।
প্রথম এক কিলোমিটার ভাড়া দিতে হবে ৩ রিঙ্গিত। পরবর্তী প্রতি কিলোমিটার এর ভাড়া ০.৮০ করে। বাস এবং ট্রেনের ভাড়া সর্বনিম্ন  ০.৫০ রিঙ্গিত থেকে ২.৫০ রিঙ্গিত পর্যন্ত।

৪। অপরিচিত মানুষ থেকে দ‍ূরে থাকুন:
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি সবার একটি বড় অভিযোগ এখানে তারা বিদেশি থেকে দেশি মানুষদের দ্বারা বেশি প্রতারিত হন। তাই সবাইকে অনুরোধ করা হচ্ছে, কম সময়ে কাউকে বিশ্বাস করবেন না।

সবসময় সতর্ক থাকবেন। নিজের পরিচিত লোকজনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখ‍ুন। মালয়েশিয়া থেকে বাংলাদেশে মোবাইল খরচ অনেক কম।
তাই পরিবারের সঙ্গেও সবসময় যোগাযোগ রাখতে পারেন। ২৪ ঘণ্টা পুলিশের সাহায্য নিন ৯৯৯ নম্বরে কল করে।

মালয়েশিয়ায় থাকাকালীন সময় দুইটি জিনিস খেয়াল রাখবেন। এক, মোবাইলে পর্যাপ্ত চার্জ এবং ক্রেডিট। বিদেশে বাংলাদেশের মতো পথের পাশে কোনো ফ্লেক্সিলোডের দোকান নেই। দয়া করে গুরুত্ব সহকারে নেবেন বিষয়টি। হাসির বিষয় হলেও অনেক জরুরি এটি। 

৫। দক্ষতার পরিচয় দিন:
আপনি যে বিষয় সম্পর্কে জানুন না কেন? সেই টি ভালো ভাবে জানার চেষ্টা করুন। কোন ভাষা জানা থাকলে সেটি সবচেয়ে বেশি কাজে লাগাতে পারবেন।

কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষ হোন। নিজস্ব কৌশল কাজে লাগানোর চেষ্টা করুন। চেষ্টা করুন কোন বিষয়ের উপর বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষণ নিতে । বিদেশে এসব প্রশিক্ষণ নিতে অনেক অর্থের প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশে যার মূল্য অস্বাভাবিকভাবে কম। - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/313107.html#sthash.GlxpkKZM.dpuf

127
I feel proud as a Bangladeshi I think the research students of Bangladesh will be encouraged from Dr. Saidur Rahman for his valuable contribution in research area.

129
Thanks for this post for awareness.

130
This is a good idea for research proposal so thanks for this post.

131
Faculty Forum / আকাশে হাসছে সুপারমুন
« on: August 10, 2014, 09:06:23 PM »
মর্তের মানুষের কাছে কল্পলোকের চাঁদ আরো সুস্পষ্ট হয়ে ধরা দিয়েছে যেন।  রোববার রাতের আকাশে যে চাঁদ হাসছে তার আকার স্বাভাবিকের চেয়ে বড়। আর নেমে এসেছে পৃথিবীর অনেকটা কাছে।

তাই বছরের দ্বিতীয় পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ (সুপারমুন) দেখার সুযোগ পাচ্ছে দেশবাসী। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন সুপারমুন।

চাঁদ যখন তার স্বাভাবিক অক্ষ থেকে কিছুটা সরে এসে পৃথিবীর কাছাকাছি অবস্থান করে তখন আকাশে ‍সুপারমুন দেখা যায়। এ সময় চাঁদ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি উজ্জ্বল ও বড় দেখায়। তবে চাঁদের এ আকার খুব স্বল্প সময়ের জন্য স্থায়ী হয়।



এদিন চাঁদ পৃথিবী থেকে ৩ লাখ ৫৬ হাজার ৮৯৬ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থান করে। এর আগে ২০১৩ সালের ২৩ জুন পৃথিবী থেকে সবচেয়ে কম দূরত্বে (৩,৫৬,৯৯১ কিলোমিটার) অবস্থান করে চাঁদ।

পরবর্তীতে এ ধরনের সুপারমুন দেখতে বিশ্ববাসীকে আরও এক বছর অপেক্ষা করতে হবে বলে জানিয়েছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। ২০১৫ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর চাঁদ পৃথিবীর আরও কাছাকাছি অবস্থান করবে। সে সময় পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব হবে ৩ লাখ ৫৬ হাজার ৮৭৭ কিলোমিটার।



পরবর্তী বছর অর্থাৎ ২০১৬ সালে পৃথিবীর আরও কাছে চলে আসবে চাঁদ। ওই বছরের ১৪ নভেম্বরের সুপারমুনে পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব হবে তিন লাখ ৫৬ হাজার ৫০৯ কিলোমিটার। এর ১৮ বছর পর অর্থাৎ ২০৩৪ সালের ২৫ নভেম্বর চাঁদ পৃথিবীর আরও কাছাকাছি অবস্থান করবে বলে জানিয়েছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।


চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমে তিনবার এ সুপারমুন দেখা যাবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর আবারও তা দেখা যাবে। এর আগে গত জুলাই মাসে বছরের প্রথম সুপারমুন দেখা যায়।

132
পশ্চিম আফ্রিকায় মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে ইবোলা ভাইরাস। ইতোমধ্যে বহু লোক মারা গেছেন ইবোলা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে। শুধু আফিক্রাবসীই নন, বিশ্বব্যাপী ইবোলা ভাইরাস আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

ইবোলা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে বিশ্বব্যাপী জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। পশ্চিম আফ্রিকায় বিভিন্ন শান্তি মিশনে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী সদস্যরাসহ বিভিন্ন বাহিনীর শান্তিরক্ষীরা কর্মরত রয়েছেন। যাদের মাধ্যমে বংলাদেশেও চলে আসতে পারে এই ভাইরাস।

প্রাণঘাতী ইবোলা ভাইরাস প্রতিরোধে বাংলাদেশেও সতর্কতা জারি করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয় থেকে ইতোমধ্যেই ৯০ দিনের বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। দেশের সব আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, স্থল ও নৌবন্দরে চিকিৎসক দল ভাইরাস আক্রান্ত মানুষদের শনাক্তে কাজ করবে।

এছাড়াও চিকিৎসক দলের কার্যক্রম সমন্বয় ও তদারকি করবে স্বাস্থ্য সচিবের নেতৃত্বে গঠিত অ্যাকশন কমিটি। এ দলে স্বাস্থ্য অধিদফতর, আইইডিসিআর, ইমিগ্রেশনসহ সংশ্লিষ্ট দফতরের প্রতিনিধি থাকবেন বলেও জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম।

তবে প্রাণঘাতী এই ভাইরাস যেন বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন জনসচেতনতা। এ কারণে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য ইবোলা ভাইরাস সংক্রান্ত কিছু জরুরি তথ্য তুলে দেওয়া হলো।

ইবোলা কী?
ইবোলা ভাইরাস আগে রক্তপ্রদাহজনিত জ্বর [Ebola hemorrhagic fever (EHF)] হিসেবেই সমধিক পরিচিত ছিল। ইবোলা মূলত একটি আরএনএ ভাইরাস। যেটির নামকরণ করা হয়েছে কঙ্গোর ইবোলা নদীর নাম থেকে। ইবোলা ভাইরাস গোত্রের ৫টির মধ্যে ৩টি প্রজাতি মানুষের শরীরে সংক্রমিত হয়ে গুরুতর অসুস্থ করার ক্ষমতা রাখে! বাকি ২টি মানুষের জন্য তেমন ক্ষতিকর নয়। এদের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক হচ্ছে জাইরে (Zaire) ইবোলা ভাইরাস (জাইরে হলো একটি জায়গার নাম যেখানে সর্বপ্রথম এই ভাইরাসে কোনো মানুষ আক্রান্ত হয়েছিলো)। প্রথমবার এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর হার ছিল শতকার ৯০ শতাংশ! ভয়াবহ এই ভাইরাসটি মানবদেহে রক্তপাত ঘটায়। লিভার, কিডনিকে অকেজো করে দেয়, রক্তচাপ কমিয়ে দেয়, হৃৎপিণ্ডের স্পন্দন কমিয়ে দেয় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস ব্যাহত করে।

133
This is helpful for those who will want to higher study.

Pages: 1 ... 7 8 [9]