Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - subartoeee

Pages: 1 [2] 3 4 ... 9
16
মঙ্গল গ্রহে যেতে আগ্রহী আবেদনকারীদের মধ্য থেকে ১০০ জনের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা আগামীকাল সোমবার প্রকাশ করা হবে। মার্স ওয়ান নামের একটি অলাভজনক ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে পরিচালিত এই যাত্রা হবে একমুখী। অর্থাৎ মার্স ওয়ানের মহাকাশযানে চড়ে মঙ্গলে শুধু যাওয়া যাবে, পৃথিবীতে ফিরে আসার সুযোগ থাকবে না।
পৃথিবীর জীবন বাদ দিয়ে মঙ্গলে পাড়ি দেওয়ার জন্য প্রথমে প্রায় দুই লাখ মানুষ মার্স ওয়ানে আবেদন করেন। চিকিৎসক, উকিল, ছাত্রছাত্রী এবং বিজ্ঞানী—সবাই যেতে চান। আপাতত বাছাই করা হয়েছে ১০০ জনকে। তাঁদের মধ্যে ২৪ জন মঙ্গলযাত্রার চূড়ান্ত সুযোগ পাবেন। প্রথম তাঁদের নিয়ে যাওয়া হবে মহাকাশে, সেখান থেকে ‘লাল গ্রহে’। ওই পরিবেশে তাঁদের স্বাভাবিক আয়ু যাতে বজায় থাকে, সেই চেষ্টা করা হবে।
চূড়ান্ত দলটিতে স্থান পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী প্রার্থীদের ৬৩ জনের পিএইচডি ডিগ্রি রয়েছে। আছেন ১২ জন চিকিৎসকও। মঙ্গলে পাড়ি দিতে চান বৈমানিক, প্রবীণ সৈনিক এবং ব্যবসায়ীরা। সারা বিশ্ব থেকেই তাঁদের বাছাই করা হয়েছে। সবচেয়ে তরুণ প্রার্থীর বয়স ১৮, আর প্রবীণতম ব্যক্তিটির বয়স ৭১ বছর। তাঁদের ইচ্ছেগুলো নানা রকমের। রায়ান ম্যাকডোনাল্ডস নামের একজন এ অভিযানে অংশ নিয়ে পৃথিবীর অন্যান্য মানুষের চেয়ে বিজ্ঞান বিষয়ে বেশি কিছু অর্জন করতে পারবেন—এমন স্বপ্ন দেখেন। যুক্তরাজ্যের কভেন্ট্রির ২৪ বছর বয়সী ম্যাগি লিউ বলেন, তিনি মঙ্গলে প্রথম মানবসন্তানের জন্ম দিতে চান।
তবে মার্স ওয়ানের এই প্রকল্প বাস্তবসম্মত কি না, তা নিয়ে সমালোচনা রয়েছে। ফিজিক্স ফোকাস ব্লগের লেখক অ্যামি শিরা টিটেল মনে করেন, অভিযানটিতে এত বেশি অজানা বিষয় এবং এত বেশি সম্ভাব্য পথ আছে যে সব মিলিয়ে পুরো প্রচেষ্টাই ভেস্তে যেতে পারে। তবে ব্যাপারটা অবশ্যই মজার।
নেদারল্যান্ডসের উদ্যোক্তা বাস ল্যানসড্রপ প্রথম মার্স ওয়ান প্রকল্পটি নিয়ে চিন্তা করেন। প্রকল্পের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা আর্নো উইল্ডার্স মহাকাশ পর্যবেক্ষণকারী শক্তিশালী টেলিস্কোপ এবং ওজোন স্তর নিয়ে গবেষণায় অভিজ্ঞ। তাঁরা মঙ্গলে মানুষ পাঠানোর সম্ভাবনা নিয়ে যে অভিনব কাজ শুরু করেছেন, তা কোনো দেশের সরকারও করেনি। অভিযান কীভাবে সম্পন্ন হবে, তার ব্যাখ্যায় মার্স ওয়ান বলেছে, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনসহ বিভিন্ন অভিযানের অভিজ্ঞতায় মহাকাশ ও ভিনগ্রহের পরিবেশ সম্পর্কে যেসব ধারণা ও তথ্য পাওয়া গেছে, সেগুলোই মঙ্গলে মানুষকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টায় কাজে লাগানো যেতে পারে।
কিন্তু ৩ কোটি ৩০ লাখ মাইল পেরিয়ে মঙ্গলে প্রতি দফায় চারজন মানুষ পরিবহনের ব্যাপারটা কীভাবে সম্ভব হবে? শুধু তাই নয়, ওই গ্রহে পৌঁছানোর পর মানুষগুলোর নিরাপদ অবতরণ নিশ্চিত করতে হবে। আর তাঁদের বাঁচিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানগুলোও সেখানে থাকতে হবে।
২৪ জনের চূড়ান্ত দলটিকে ছয়টি দলে ভাগ করা হবে। প্রতিটি দলে থাকবেন চারজন করে। প্রশিক্ষণ ও প্রস্তুতির জন্য তাঁরা পাবেন নয় বছর সময়। কোন দলটি প্রথমে মঙ্গলে যাবে, সে জন্য তাদের মধ্যে প্রতিযোগিতাও হবে। এই প্রকল্পের আনুমানিক ব্যয় ৪০০ কোটি মার্কিন ডলার। এখন পর্যন্ত মাত্র পাঁচ লাখ ডলার জোগাড় হয়েছে। তহবিল সংগ্রহের জন্য টেলিভিশনে প্রচার চালানো হবে।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা) মঙ্গল নিয়ে বিভিন্ন ধরনের গবেষণা করলেও ২০৩০-এর দশকের আগে গ্রহটিতে মানুষ পাঠানোর কোনো পরিকল্পনা এখনো করেনি। আর তারা কোনো দিন সেখানে মানুষ পাঠালেও অভিজ্ঞ মহাকাশচারীদেরই অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। কিন্তু মার্স ওয়ান নভোচারীদের বাইরে সাধারণ মানুষজনকেই প্রশিক্ষণ দিয়ে লাল গ্রহে যাওয়ার সুযোগ দিতে চায়। পরিকল্পনা অনুযায়ী মানুষবাহী মার্স ওয়ানের প্রথম মহাকাশযানটি ২০২৫ সালে মঙ্গলপৃষ্ঠে অবতরণ করার কথা রয়েছে।

17
মঙ্গল ছাড়িয়ে বৃহস্পতিতে পৌঁছানোর আগেই চোখে পড়বে আরেকটি গ্রহ। পড়তে ভুল হয়নি! আমাদের এই সৌরজগতের আরেকটি বিস্ময় বস্তু রয়েছে মঙ্গল আর বৃহস্পতির মাঝে। সেই রহস্যময় বস্তু বা বামন গ্রহটির নাম ‘সিরিজ’।

অনেকে হয়তো এই গ্রহটি সম্পর্কে জানেন আবার অনেকেই গ্রহটির কথা ভুলতে বসেছেন। ১৮০১ সালে এই গ্রহটির সন্ধান পেয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা যা প্লুটো আবিষ্কার হওয়ারও ১২৯ বছর আগের ঘটনা। শুরুতে একে গ্রহের মর্যাদা দিয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা কিন্তু পরে একে গ্রহাণু বলে উল্লেখ করেন। সর্বশেষ একে প্লুটোর মতো বামন গ্রহ (ড্রফ প্ল্যানেট) হিসেবে মর্যাদা দিয়েছেন তাঁরা। সিএনএন এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
সিরিজ হচ্ছে নাসা ও ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিয়ন (এআইইউ) কর্তৃক স্বীকৃত পাঁচটি বামন গ্রহের একটি। সিরিজ ছাড়াও এরিস, প্লুটো, মেকমেক ও হোমিয়া এই চারটি বামন গ্রহের মর্যাদা পেয়েছে।
এত দিন পরে ‘সিরিজ’ নিয়ে এত হইচই কেন তাই ভাবছেন? কারণ হচ্ছে, শিগগিরই এই গ্রহটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার সুযোগ তৈরি হতে যাচ্ছে। পৃথিবী থেকে এক অতিথি যাচ্ছে সেখানে। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার পাঠানো ডন নামের একটি নভোযান আগামী ৬ মার্চ এই গ্রহ পর্যবেক্ষণ শুরু করবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার প্যাসাডেনায় অবস্থিত নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরিতে ডন প্রকল্পের ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ করছেন রবার্ট মেজ। তিনি এই প্রকল্প সম্পর্কে জানিয়েছেন, ‘সিরিজ এমন একটি গ্রহ যার সম্পর্কে আপনি হয়তো খুব কম শুনেছেন। ’
ডন মিশনের প্রধান প্রকৌশলী ও মিশন পরিচালক মার্ক রেম্যান এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘সিরিজকে আমরা যতই বামন গ্রহ বা ছোট আকারের গ্রহ হিসেবে ডাকি না কেন গ্রহাণু বেল্টের মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড়। মঙ্গল ও বৃহস্পতির মধ্যে এটিই যে সবচেয়ে বড় বস্তু শুধু তাই নয়, সূর্য ও প্লুটোর মধ্যেকার সবচেয়ে বড় বস্তু যেখানে এর আগে কোনো নভোযান পৌঁছাতে পারেনি।’
রেম্যান জানিয়েছেন, ‘আমরা দারুণ রোমাঞ্চিত। আমরা এই রোবটিক মিশনটিকে পাঠানোর পর থেকে দীর্ঘ সাত বছর অপেক্ষায় বসে আছি। তিন বিলিয়ন বা ৩০০ কোটি মাইল পথ পাড়ি দিয়ে এই বামন গ্রহে পৌঁছানোর আগে ডন মঙ্গল গ্রহকে অতিক্রম করেছে। এ ছাড়াও ১৪ মাস ধরে প্রোটোপ্লানেট ভেস্তাকে পরিভ্রমণও করেছে ডন। অবশেষে সিরিজে প্রথমবারের মতো অভিযান চালাতে যাচ্ছি আমরা।’
৫২ হাজার মাইল দূর থেকে সম্প্রতি গ্রহটির কিছু ছবি তুলেছে ডন, যাতে এই বামন গ্রহটিতে থাকা গুহা দৃষ্টিগোচর হচ্ছে। নাসার বিজ্ঞানীরা এই গুহাগুলোকে রহস্যময় গুহা হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
গবেষক রেম্যান জানিয়েছেন, সিরিজের ভূপৃষ্ঠ মোটেও সমতল নয়। এবড়োখেবড়ো এই ভূপৃষ্ঠে রয়েছে অসংখ্য রহস্যময় গুহা।
তাহলে এই এই এবড়োখেবড়ো পাথুরে গ্রহটি নিয়ে এত কৌতূহলের কারণ কী? গবেষক রেম্যান বলেন, ‘গ্রহটি যতই অসমতল হোক এতে টিকে থাকার মতো ব্যবস্থা আছে এবং এটি রহস্যময়। পাথর ও বরফে তৈরি এই গ্রহটির ভূপৃষ্ঠের নিচে পানির প্রবাহ থাকতে পারে। পুকুর, হ্রদ বা সমুদ্রের মতো অঞ্চলও সেখানে থাকতে পারে।’

18
নকিয়ার তৈরি জনপ্রিয় ফিচার ফোন নকিয়া ১১০০ নিয়ে নতুন করে হইচই শুরু হয়েছে। প্রযুক্তি বিশ্বে এখন নকিয়ার এই মডেলটি নিয়ে খবর রটার কারণ হচ্ছে, নকিয়া ১১০০ মডেলে আসছে গুগলের অ্যান্ড্রয়েড ৫.০ বা ললিপপ!
প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, জনপ্রিয় ১১০০ মডেল নাম দিয়ে একটি স্মার্টফোন বাজারে আনছে নকিয়া, যাতে কোয়াড কোর প্রসেসর থাকবে আর থাকবে ললিপপ অপারেটিং সিস্টেম। এনডিটিভির এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সম্প্রতি নকিয়া ১১০০ মডেলের ফোনটি বেঞ্চমার্ক তালিকায় দেখা গেছে। নকিয়া পাওয়ার ইউজার নামের একটি প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট গিকবেঞ্চ ব্রাউজার বেঞ্চমার্কের ফলাফলে এই মডেলটির তথ্য পেয়েছে। এই ফোনটিতে মিডিয়াটেকের প্রসেসর ও ৫১২ র‍্যাম যুক্ত রয়েছে।
যদি নকিয়া ১১০০ মডেলের ফিচার ফোনটির কথা বলা হয়, তবে তাতে অ্যান্ড্রয়েড ললিপপ যুক্ত করার কথা বিশ্বাস করা কঠিন। আগামী বছর নাগাদ এই ফোনটি বাজারে আনতে পারে ফিনল্যান্ডের নকিয়া ব্র্যান্ড। বর্তমানে নকিয়ার মোবাইল ফোন বিভাগটি মাইক্রোসফটের অধীনে। ফিনল্যান্ডের নকিয়ার কাছ থেকে গত বছরে মোবাইল ফোন বিভাগ অধিগ্রহণ করে মাইক্রোসফট। চুক্তি অনুযায়ী ২০১৬ সালের আগ পর্যন্ত কোনো স্মার্টফোন ব্র্যান্ড বাজারে আনতে পারবে না ফিনল্যান্ডের নকিয়া।
২০০৩ সালে বাজারে আসে নকিয়া ১১০০। নকিয়ার দাবি, এটাই বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফোন। বিশ্বে ২৫ কোটির বেশি মানুষের হাতে এই ফোনটি পৌঁছে যায়।

19
গুগল কন্ট্যাক্টস সেবাটিকে নতুন করে সাজাচ্ছে গুগল কর্তৃপক্ষ। নতুন নকশার পাশাপাশি সেবাটিতে বেশ কিছু নতুন ফিচার যুক্ত হচ্ছে, যাতে গুগল কন্ট্যাক্টস ব্যবহারের সুবিধা পাবেন ব্যবহারকারী। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট টেক ক্রাঞ্চের এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

গুগল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ম্যাটেরিয়াল ডিজাইন ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করে গুগলের জিমেইল, গুগল প্লাস, হ্যাংআউটসের মতো যে সেবাগুলো তৈরি করা হয়েছে, তার অনুপ্রেরণা থেকেই কন্ট্যাক্টসের নকশা করা হয়েছে। এই সেবা ব্যবহার করে কন্ট্যাক্ট তালিকায় একাধিক প্রোফাইলকে একত্রীকরণ করা যাবে। এ ছাড়া সাম্প্রতিক ই-মেইল দেখার পাশাপাশি হালনাগাদ কন্ট্যাক্ট কার্ড পাওয়া যাবে।
https://contacts.google.com/preview/all লিংক থেকে গুগল কন্টাক্টসে যাওয়া যাবে।

20
নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র থেকে শুরু করে ঘর-গেরস্থালির পণ্য-সবকিছুতেই এখন চাই ইন্টারনেট। সব যন্ত্রেই ইন্টারনেট সংযোগ সুবিধার এই ধারণা থেকে এসেছে ‘ইন্টারনেট অব থিংস’ বা আইওটি। ডিভাইস বা যন্ত্রে ‘ইন্টারনেট অব থিংস’ বা ‘সব যন্ত্রেই ইন্টারনেট’ এখন বহুল আলোচিত একটি বিষয়। ইন্টারনেট অব থিংস বিষয়টিকে সংযোগ সুবিধার যন্ত্র যেমন গাড়ি, পোশাক বা গৃহস্থালিতে ব্যবহৃত যন্ত্রগুলোর মধ্যে ইন্টারনেট আন্তসংযোগ হিসেবে বোঝানো হয়। প্রতিটি যন্ত্র যাতে তারবিহীন যোগাযোগ পদ্ধতিতে পরস্পরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে এবং বুদ্ধিমান হয়ে উঠতে পারে, সেই নেটওয়ার্কই ‘ইন্টারনেট অব থিংস’। স্পেনের বার্সেলোনায় মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস উপলক্ষে ইন্টারনেট অব থিংস নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন জিএসএমএ।
জিএসএমএর জরিপে দেখা যায়, ঘরে তারবিহীন ইন্টারনেট ব্যবস্থা ব্যবহার করে তৈরি করা স্মার্ট মিটার ও নিরাপত্তাব্যবস্থা একদিকে যেমন মানুষের অর্থ সাশ্রয় করেছে, তেমনি মানসিক প্রশান্তি বয়ে এনেছে। ব্যয় কমাতে, মানসিক শান্তি আনতে ও নিরাপত্তার জন্য শতকরা ৮৯ ভাগ মানুষ ভবিষ্যতে তারবিহীন ইন্টারনেট সুবিধার যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত থাকতে চায়। শুধু তা-ই নয়, ইন্টারনেট সামগ্রী মানুষের পারিবারিক জীবনকে বদলে দিচ্ছে।

‘দ্য ইমপ্যাক্ট অব দ্য ইন্টারনেট অব থিংস’ শিরোনামে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, জার্মানি, জাপান, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের চারজনের মধ্যে অন্তত একজনের কাছে স্মার্ট যন্ত্র বা ইন্টারনেট সংযোগ সুবিধাসম্পন্ন যন্ত্র রয়েছে। গবেষণায় অংশ নেওয়া উত্তরদাতাদের মধ্যে ২৮ শতাংশের স্মার্ট মিটার, ২৩ শতাংশের নিরাপত্তাব্যবস্থা ও ২৩ শতাংশের আলোক ব্যবস্থা বা শরীর পর্যবেক্ষণে ব্যবহার করা যায় এ ধরনের ইন্টারনেট সংযুক্ত পণ্য রয়েছে। এ ছাড়া ভোক্তাদের জীবনযাত্রায় তারবিহীন যন্ত্র ও ইন্টারনেট সামগ্রীর প্রভাব বাড়ছে।
উত্তরদাতাদের মধ্যে শতকরা ৮৯ ভাগ ভবিষ্যতে গৃহস্থালির কাজের জন্য ইন্টারনেট-নির্ভর যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত থাকার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। আগামী দিনগুলোতে ওই যন্ত্রগুলোর ব্যবহার দ্রুত বাড়বে এটি তাঁরই প্রমাণ।
ওই গবেষণার তথ্য অনুয়ায়ী, ঘরের কাজের জন্য দরকার এমন স্মার্ট যন্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে নিরাপত্তাব্যবস্থা, তাপস্থাপক, স্মার্ট মিটার, লাইট ও গাড়ি। এ ছাড়াও শারীরিক পর্যবেক্ষক, কাপড় ধোয়ার যন্ত্র, স্মার্ট ঘড়ি, ওভেন, রেফ্রিজারেটরের মতো যন্ত্রগুলোতে ইন্টারনেট সুবিধা চান তাঁরা।
গবেষণায় দেখা গেছে, ইন্টারনেট অব থিংসের কল্যাণে মানুষ এখন স্মার্ট সেভিংস বা খরচ সাশ্রয় করতে পারছে। এ ছাড়াও ইন্টারনেট সংযোগ সুবিধার গাড়ির প্রতিও মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। জরিপে অংশ নেওয়া ৮৩ শতাংশ মানুষ শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে সক্ষম এমন যন্ত্রের প্রতি আগ্রহ দেখান।
জিএসএমএর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা অ্যালেক্স সিনক্লেয়ার বলেন, ‘বহুমুখী মেশিন, যন্ত্র এবং অ্যাপ্লিকেশনের সহায়তায় অনেকেই ইন্টারনেটে যুক্ত হচ্ছেন। ভোক্তা ও ব্যবসায়ীরা এর মাধ্যমে উদ্ভাবনী নতুন সেবা পাচ্ছেন। ইন্টারনেট সামগ্রীর বাজারও দ্রুত বাড়ছে। ইন্টারনেটভিত্তিক সেবাগুলোর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ইন্টারনেট অব থিংস বিষয়টি এখন যতই আলোচনার বিষয় হিসেবে নতুন হোক না কেন, এখনও কিন্তু ইন্টারনেট সংযোগ সুবিধার পণ্য আমরা দেখতে পাচ্ছি।’

21
Faculty Sections / Re: Richest people in Bangladesh
« on: March 05, 2015, 05:06:59 PM »
Informative post.

22
Faculty Sections / Re: One paper has been accepted
« on: March 05, 2015, 05:06:44 PM »
Congrats.

23
Faculty Sections / Re: Vapa Pitha in this Winter
« on: March 05, 2015, 05:06:28 PM »
Good post.

24
Faculty Sections / Re: গরমে পুদিনা পাতা
« on: March 05, 2015, 05:06:14 PM »
Good post.

26
Thanks for this post.

27
Thanks for this post.

28
Faculty Sections / Re: Kutubdia power plant
« on: March 05, 2015, 05:05:01 PM »
Informative post.

29
Faculty Sections / Re: Kutubdia power plant
« on: March 05, 2015, 05:04:48 PM »
Informative post.

30
Faculty Sections / Real talk
« on: March 01, 2015, 08:16:14 PM »
agine you’re a traveller in a strange land. A local approaches you and starts jabbering away in an unfamiliar language. He seems earnest, and is pointing off somewhere. But you can’t decipher the words, no matter how hard you try.

That’s pretty much the position of a young child when she first encounters language. In fact, she would seem to be in an even more challenging position. Not only is her world full of ceaseless gobbledygook; unlike our hypothetical traveller, she isn’t even aware that these people are attempting to communicate. And yet, by the age of four, every cognitively normal child on the planet has been transformed into a linguistic genius: this before formal schooling, before they can ride bicycles, tie their own shoelaces or do rudimentary addition and subtraction. It seems like a miracle. The task of explaining this miracle has been, arguably, the central concern of the scientific study of language for more than 50 years.

Popular now
Why the hidden internet can’t be a libertarian paradise
Is the Many Worlds hypothesis just a fantasy?
Is becoming a hermit the ultimate feminist statement?
In the 1960s, the US linguist and philosopher Noam Chomsky offered what looked like a solution. He argued that children don’t in fact learn their mother tongue – or at least, not right down to the grammatical building blocks (the whole process was far too quick and painless for that). He concluded that they must be born with a rudimentary body of grammatical knowledge – a ‘Universal Grammar' – written into the human DNA. With this hard-wired predisposition for language, it should be a relatively trivial matter to pick up the superficial differences between, say, English and French. The process works because infants have an instinct for language: a grammatical toolkit that works on all languages the world over.

At a stroke, this device removes the pain of learning one’s mother tongue, and explains how a child can pick up a native language in such a short time. It’s brilliant. Chomsky’s idea dominated the science of language for four decades. And yet it turns out to be a myth. A welter of new evidence has emerged over the past few years, demonstrating that Chomsky is plain wrong.

Get Aeon straight to your inbox
 Daily  Weekly
But let’s back up a little. There’s one point that everyone agrees upon: our species exhibits a clear biological preparedness for language. Our brains really are ‘language-ready’ in the following limited sense: they have the right sort of working memory to process sentence-level syntax, and an unusually large prefrontal cortex that gives us the associative learning capacity to use symbols in the first place. Then again, our bodies are language-ready too: our larynx is set low relative to that of other hominid species, letting us expel and control the passage of air. And the position of the tiny hyoid bone in our jaws gives us fine muscular control over our mouths and tongues, enabling us to make as many as the 144 distinct speech sounds heard in some languages. No one denies that these things are thoroughly innate, or that they are important to language.

What is in dispute is the claim that knowledge of language itself – the language software – is something that each human child is born with. Chomsky’s idea is this: just as we grow distinctive human organs – hearts, brains, kidneys and livers – so we grow language in the mind, which Chomsky likens to a ‘language organ’. This organ begins to emerge early in infancy. It contains a blueprint for all the possible sets of grammar rules in all the world’s languages. And so it is child’s play to pick up any naturally occurring human language. A child born in Tokyo learns to speak Japanese while one born in London picks up English, and on the surface these languages look very different. But underneath, they are essentially the same, running on a common grammatical operating system. The Canadian cognitive scientist Steven Pinker has dubbed this capacity our ‘language instinct’.

There are two basic arguments for the existence of this language instinct. The first is the problem of poor teachers. As Chomsky pointed out in 1965, children seem to pick up their mother tongue without much explicit instruction. When they say: ‘Daddy, look at the sheeps,’ or ‘Mummy crossed [ie, is cross with] me,’ their parents don’t correct their mangled grammar, they just marvel at how cute they are. Furthermore, such seemingly elementary errors conceal amazing grammatical accomplishments. Somehow, the child understands that there is a lexical class – nouns – that can be singular or plural, and that this distinction doesn’t apply to other lexical classes.

This sort of knowledge is not explicitly taught; most parents don’t have any explicit grammar training themselves. And it’s hard to see how children could work out the rules just by listening closely: it seems fundamental to grasping how a language works. To know that there are nouns, which can be pluralised, and which are distinct from, say, verbs, is where the idea of a language instinct really earns its keep. Children don’t have to figure out everything from scratch: certain basic distinctions come for free.

Pages: 1 [2] 3 4 ... 9