Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - M Z Karim

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 13
31
 নকিয়া ফোনে মুক্তিযুদ্ধ

নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধকে তুলে ধরতে নকিয়া নতুন একটি অ্যাপ্লিকেশন (অ্যাপ) চালু করেছে।
     
একাত্তর নামের এই মোবাইল অ্যাপ নকিয়া স্টোর থেকে ব্যবহারকারীরা যেকোনো সময় বিনা মূল্যে নামিয়ে নিতে পারবেন। পুরো অ্যাপ্লিকেশনে আছে ছয়টি গ্যালারি। গ্যালারিগুলোতে মুক্তিযুদ্ধের পর্যায়ক্রমিক তথ্য ও ছবি তুলে ধরা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের আগের প্রস্তুতি, ১৯৭১ সালের মার্চ মাস, দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ, আমাদের বিজয়ের ইতিহাস আছে এই অ্যাপে। এটি সাজানো হয়েছে অনেকটা ভার্চুয়াল জাদুঘরের মতো করে। এ ছাড়া যুদ্ধকালীন ঐতিহাসিক পোস্টার, প্রচারপত্র এবং আমাদের মিত্র বাহিনীর ভূমিকা সম্পর্কে যে কেউ জানতে পারবেন অবলীলায়। এই অ্যাপ্লিকেশনে এই মুহূর্তে প্রায় দুই শতাধিক ছবি এবং তার বর্ণনা রয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সৌজন্যে। পরবর্তী সময়ে আরও তথ্য ও ছবি যোগ হবে এতে। store.ovi.com ঠিকানার অনলাইন দোকান থেকে এ অ্যাপ্লিকেশন নামানো যাবে। নকিয়ার এই উদ্যোগের কারিগরি দিক পরিচালনা করছে এমসিসি লিমিটেড।

Source : Prothom-alo

32
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে টিউনারপেজ (www.tunerpage.com)-এ শুরু হয়েছে ‘স্বপনের ফ্রেমে বাংলাদেশ ফেসবুকে ফটোগ্রাফি কনটেস্ট’ শিরোনামের আলোকচিত্র প্রতিযোগিতা। এতে বাংলাদেশের স্বাধীন মানুষ, দেশের প্রকৃতি, আমার দেশের গর্ব নিয়ে নিজের তোলা ছবি জমা দিতে পারবেন যে কেউ। বিজয়ীদের জন্য আছে পুরস্কার।

Source : Prothom-Alo

33
Even 3G standard not approved yet, BTRC start thinking about 4G.

 How Funny.

35
IT Forum / Re: মজার একটি সফটওয়্যার
« on: March 27, 2012, 11:06:51 AM »
Interesting post.

36
Thank you sir. Its very  helpful post.

37
 Congratulations.

38
Great lectures sir. Thanks for sharing.

39
সিকুয়েল এবং নো-সিকুয়েল এর মাঝে পার্থক্য :

এতোদিন ধরে আমরা যারা ডাটাবেজ নিয়ে কাজ করে এসেছি, তাদের কাছে সিকুয়েল (SQL) জানাটা একটা বিশাল ব্যাপার ছিল। ওরাকল, মাইক্রোসফট এবং বহুল ব্যবহৃত মাইসিকুয়েল (MySQL) নিয়ে আমাদের ভাবনার অন্ত ছিল না। কিন্তু সেই অহংকারে এসে বিশাল এক ধাক্কা দিয়েছে "নো-সিকুয়েল" (NoSQL)। নাম শুনেই বুঝতে পারছেন, এই নতুন প্রযুক্তিটি প্রচলিত ধারার সিকুয়েল ডাটাবেজ নয় - বরং ঠিক উল্টো। আর যখন ইয়াহু, গুগল, ফেসবুক, টুইটারের মতো বিশাল কোম্পানীগুলো এই নো-সিকুয়েল ব্যবহার করে, তখন বুঝতেই পারছেন এর ঘটনা! নোসিকুয়েল এবং সিকুয়েল এর মাঝে পার্থক্য কী? কেনই বা সৃষ্টি হল নো-সিকুয়েল ডাটাবেজ? এই প্রশ্নগুলি এখন জাগতে পারে। নো-সিকুয়েল ডাটাবেজ এখন এতটাই উন্নত হয়েছে যে, সে তার ডাটাবেজেও তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে। তাহলে এই দুই ডাটাবেজের মাঝে পার্থক্য কোথায়?

ব্যবহারকারীকে কিভাবে দ্রুত এবং সঠিকভাবে অধিক সুবিধা প্রদান করা যায় সেই লক্ষ্য নিয়ে তৈরি হয়েছে নো-সিকুয়েল ডাটাবেজ। বর্তমানে স্টোরেজ প্রযুক্তির ক্ষেত্রে যে বিপ্লব ঘটে গিয়েছে তার সাথে পাল্লা দিতে এবং আরো ভালো পারফরমেন্স নিংরে নেবার প্রচেষ্টা স্বরূপ ডাটাবেজ ডেভেলপারেরা এই পদ্ধতিটি গ্রহণ করে।

সিকুয়েল ডাটাবেজ কি?

সিকুয়েল নিয়ে যখন কথা হচ্ছে তখন এ সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। এটি একটি ডাটাবেজ যা তথ্যের রিলেশনাল বা সম্পর্কের উপর নির্ভর করে ডাটাবেজ সংরক্ষণ করে - যাকে আমরা বলি "রিলেশনাল ডাটাবেজ"। ডাটাবেজটি তথ্য সংরক্ষণের জন্য তথ্যের মাঝে থাকা সম্পর্কের (অনেক সময় একে টেবিল বলা হয়) উপর খুব বেশি নির্ভর করে। একটি রিলেশনাল ডাটাবেজ সাধারণত ডাটাশিটে পাওয়া বৈশিষ্ট্য ব্যবহার করে একই রকম ডাটার সাথে মেলায়। এবং এর ফলাফলের মাধ্যমে যে গ্রুপের সৃষ্টি হয় তাকে স্কিমা বলে।

রিলেশনাল ডাটাবেজের এই সম্পর্ক বা টেবিলগুলো সারি এবং কলামে বিভক্ত থাকে। ডাটাবেজ টেবিলের সারিগুলোকে বোঝানোর জন্য একটি টাপল ব্যবহার করা হয় এবং প্রশ্ন বা কোয়ারির মাধ্যমে তথ্য উদ্ধার করা যায়।

                   


এসকিউএল কিভাবে সাহায্য করে:

সিকুয়েল বা স্ট্রাকচার্ড কোয়ারি ল্যাঙ্গুয়েজ (SQL) (প্রশ্ন জিজ্ঞাসার কাঠামোগত ভাষা) হচ্ছে একটি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যা ব্যবহার করে রিলেশনাল ডাটাবেজকে নিয়ন্ত্রণ করা হত। যেমন ধরুন মাইক্রোসফটের সিকুয়েল সার্ভার, এই সার্ভারের রিলেশনাল ডাটাবেজ ব্যবহার করে নেটওয়ার্ক অথবা লোকাল কম্পিউটারের সাহায্য নিয়ে অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ এবং সংরক্ষণ করা হত।

নোসিকুয়েল ডাটাবেজ কি?
গত কয়েক বছর যাবত তথ্য সংরক্ষণ সংক্রান্ত "এক জিনিস সবার জন্য" চিন্তাধারাটি বিজ্ঞান এবং ওয়েব নির্ভর প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে সমালোচিত হয়েছে। আর সেখান থেকে বিকল্প ডাটাবেজের ধারণা জন্ম নেয়। নতুন এই প্রক্রিয়া এবং তথ্য সংরক্ষণের পদ্ধতিটি সকলের কাছে পরিচিত হয় নোসিকুয়েল হিসেবে।
নোসিকুয়েলের মৌলিক বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ফিক্সড টেবিল স্কিমাসের প্রয়োজন নেই, "জয়েন" (JOIN) অপারেশন এড়িয়ে থাকে এবং সাধারণত অনুভূমিক (হরাইজন্টালি) স্কেল বা আকার পরিবর্তন করে। অ্যাকাডেমিক গবেষকেরা এ ধরণের ডাটাবেজগুলোকে সাধারণত স্ট্রাকচার্ড স্টোরেজ হিসেবে অভিহিত করেন। এই শব্দ ব্যবহার করার ফলে ক্লাসিক রিলেশনাল ডাটাবেজ সাবসেটের মধ্যে পরে যায়।

এছাড়া নোসিকুয়েল ডাটাবেজ থেকে বাদ পরে যায় "অ্যাসিড" (অ্যাটমিক, কনসিস্টেন্সি, আইসোলেশন, এবং ডিউরাবিলিটি)। এই ডাটাবেজটির তারতম্যের মাত্রা নানাধরনের, এমনকি ডাটার স্কিমা রেকর্ড ভেদে ভিন্ন হতে পারে।

                 

আপনার নিশ্চয়ই জানতে ইচ্ছে করছে নোসিকুয়েলে যদি স্কিমা বা টেবিল না থাকে তাহলে ডাটাবেজের কাঠামোটি কি রকম তা বুঝবেন কিভাবে। উত্তর এখানে-

স্কিমার প্রয়োজন নেই: নির্দিষ্ট কোন ডাটাবেজ স্কিমা প্রথমে নির্ধারণ করা ব্যতীতই নোসিকুয়েল ডাটাবেজে তথ্য দেয়া যাবে। ফলে, অ্যাপ্লিকেশনে সমস্যার সৃষ্টি না করে যে সকল তথ্য ডাটাবেজে রাখা হয়েছে সেগুলোতে যে কোন সময় পরিবর্তন আনা সম্ভব হবে। যার কারণে এই ডাটাবেজ অ্যাপ্লিকেশনের ক্ষেত্রে নিয়ে এসেছে প্রচণ্ড ফ্লেক্সিবিলিটি, যা পরবর্তীতে ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে নিয়ে আসছে প্রচণ্ড ফ্লেক্সিবিলিটি।

অটো ইলাস্টিসিটি: কোন ধরণের অ্যাপ্লিকেশনের সাহায্য ছাড়াই নোসিকুয়েল স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার তথ্যগুলোকে একাধিক সার্ভারে সংরক্ষণ করবে। অ্যাপ্লিকেশনের পারফরমেন্সের ক্ষেত্রে কোন প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি ব্যতিরেকে ডাটা লেয়ার থেকে সার্ভার বাদ বা যোগ করা সম্ভব।

ইন্টিগ্রেটেড ক্যাশিং: তথ্যের আদান-প্রদান বাড়ানো এবং পারফরমেন্স আগে থেকে বৃদ্ধি করার জন্য নোসিকুয়েল সিস্টেম মেমরিতে ডাটা ক্যাশে করতে পারে। সিকুয়েল ডাটাবেজের ক্ষেত্রে একই সুবিধা পেতে হলে আপনাকে আলাদাভাবে অবকাঠামো তৈরি করতে হবে।

এবার আশা যাক নোসিকুয়েলের ডাটা স্টোরেজ অবকাঠামো সম্পর্কে। মোটামুটি জনপ্রিয় তিনটি ডাটাবেজ রয়েছে নোসিকুয়েলে।

কি-ভ্যালু স্টোরস: এই পদ্ধতিতে তথ্যগুলো সংরক্ষণ এবং সূচি তৈরি করা হয় একটি কি-এর মাধ্যমে।

কলাম-নির্ভর ডাটাবেজ: একগুচ্ছ তথ্যকে কলাম এবং সাড়ির সাহায্যে তৈরি করা ভারী টেবিল যেখানে প্রতিটি তথ্য সংরক্ষণের জন্য থাকবে অভিন্ন ফিল্ড, তার বদলে কলাম-নির্ভর ডাটাবেজে একগুচ্ছ তথ্যের জন্য থাকবে একটি এক্সটেন্ডেড কলাম।

ডকুমেন্ট-নির্ভর স্টোরস: কাঠামোগত টেবিলের মধ্যে প্রতিটি তথ্যের জন্য অভিন্ন ফিল্ডের বদলে এই ডাটাবেজগুলো তথ্য সংরক্ষণ এবং বণ্টন করে ডকুমেন্ট হিসেবে। এ ধরনের ডাটাবেজ ব্যবহার করে ব্যবহারকারীরা একটি ডকুমেন্টে সৃষ্টি করতে পারে যে কোন সংখ্যক যে কোন আকারের ফিল্ড।

Source : Iqbal Ahsan,

40
আইটি ক্ষেত্রের দশটি সেরা সনদ :

তথ্য-প্রযুক্তি ক্ষেত্রে দক্ষ এমন একজনকে নিয়োগ করতে আপনি আগ্রহী। এ ধরণের কাউকে আপনার প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দেবার আগে মনে রাখবেন একজন আইটি প্রফেশনালকে এ মুহূর্তে প্রকল্প ব্যবস্থাপনা, টেক-সাপোর্ট, নেটওয়ার্ক ওভারসাইট এবং নিরাপত্তা এ সকল ক্ষেত্রে দক্ষ হতে হবে। আর এই ধরণের দক্ষতা অর্জন করতে হলে আপনাকে দেখতে হবে তাদের সনদপত্র। কিন্তু সনদপত্রগুলো গুরুত্ব বুঝবেন কিভাবে? বিখ্যাত ডাইস.কম বাজারে যে সকল সনদের মূল্য রয়েছে সেগুলোর একটি তালিকা তৈরি করেছে।

একজন দক্ষ আইটি প্রফেশনালকে নিয়োগ করতে হলে আপনাকে দিতে হবে সঠিক মূল্য। আামেরিকাতে সাধারণত একজন প্রকল্প ব্যবস্থাপকের বাৎসরিক বেতন ১ লক্ষ ৪ হাজার মার্কিন ডলার বা তার উপরে। কিন্তু তার যদি একটা সনদপত্র থাকে তাহলে সেই বেতন বৃদ্ধি পেয়ে হয়ে যাবে এক লক্ষ বিশ হাজারের বেশি। সেই অনুপাতে বাংলাদেশের স্থানীয় মান নির্ধারণ করে তাদের বেতন হতে পারে। যারা এ ধরণের চাকুরী খোঁজ করছেন তারা ডাইস.কমে চোখ রাখতে পারেন।

এখানে উল্লেখযোগ্য কিছু সনদের ব্যাপারে বিস্তারিত বিবরণ দেয়া হল:

১. কম্পটিয়া:
এ+ | কম্পটিয়া'র এই সনদ প্রমাণ করবে যে সে নেটওয়ার্ক স্থাপনে, প্রতিরোধক রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনা এবং নিরাপদ অথবা সমস্যার সমাধান করতে দক্ষ।

২. প্রকল্প ব্যবস্থাপক:
ব্যক্তিটি নির্দিষ্ট সময় এবং বাজেটের মধ্যে আপনার প্রকল্পকে সাফল্যের সাথে দাড় করিয়ে দিতে পারবে সেই দক্ষতার পরিচয় দেয়।

৩. সিসকো সার্টিফায়েড নেটওয়ার্ক অ্যাসোসিয়েট (CCNA):
ব্যক্তিটি দক্ষতার সাথে মধ্যম মানের রাউটার এবং সুইচ নেটওয়ার্কে ইনস্টল, কনফিগার, রান এবং ট্রাবলশ্যুট করতে পারবে।

৪. সিকিউরিটি+:
এই সনদপত্রটিও কম্পটিয়া প্রদান করে থাকে। সাধারণত কর্মচারী যে সিস্টেম সিকিউরিটি, নেটওয়ার্ক ইফ্রাস্ট্রাকচার, অ্যাকসেস কন্ট্রোল এবং অর্গানাইজেশনাল সিকিউরিটি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল সেটাই প্রমাণ করে।

৫. মাইক্রোসফট সার্টিফায়েড সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার:
আপনি যদি মাইক্রোসফট ২০০০ উইন্ডোজ সার্ভার এবং উইন্ডোজ নির্ভর সার্ভার প্ল্যাটফর্মের ডিজাইন, বাস্তবায়ন এবং পরিচালনা করতে উদ্যোগি হন তাহলে আপনাকে খুঁজতে হবে এমন একজন ব্যক্তিকে যে এই সনদপত্রের অধিকারী।

৬. নেটওয়ার্ক+:
কম্পটিয়া'র এই সনদ প্রমাণ করে আপনার সামনে বসে থাকা ব্যক্তিটি নেটওয়ার্ক পরিচালনা করা, বজায় রাখা, সমস্যার সমাধান, ইনস্টল এবং মৌলিক পরিকাঠামোর নেটওয়ার্ক কনফিগার করতে দক্ষ।

৭. মাইক্রোসফট সার্টিফায়েড প্রফেশনাল:
এই সনদপত্রটি ডেভেলপার, প্রশিক্ষক, সিস্টেম আর্কিটেক্ট এবং মাইক্রোসফটের প্রযুক্তি সংক্রান্ত দক্ষ ব্যক্তিদের জন্য।

৮. সার্টিফায়েড ইনফরমেশন সিস্টেমস সিকিউরিটি প্রফেশনাল:
আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এই সনদটি নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বিশেষজ্ঞদের জন্য। সনদটি পেতে হলে আইটি নিরাপত্তা প্রদানে পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

৯. আইটি পরিকাঠামো লাইব্রেরী:
এই কারিগরি ব্যবস্থাপনা সনদপত্র সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট ফাংশন পরিচালনার ভিত্তি প্রদান করে।

১০. মাইক্রোসফট সার্টিফায়েড আইটি প্রফেশনাল:
মাইক্রোসফটের ডাটাবেজ এবং এন্টারপ্রাইজ মেসেজিং অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সম্পর্কে অভিজ্ঞতার প্রমাণ হিসেবে এই সনদপত্র কাজে লাগে।

এখানকার কিছু সার্টিফিকেট হয়তো বাংলাদেশ থেকে অর্জন করা কঠিন হবে। তবুও সময় তো বসে নেই। যারা এগুলো করতে পারবেন, তাদের জন্য তথ্য-প্রযুক্তি খাতে বেতনের পরিমাণ নিঃসন্দেহে অনেক বেশি হবে।

41
Plenty of people want to get involved in open source, but don’t know where to start. Here are several ways to help out .

I will discussed here different Ways to Contribute to Open Source without Being a Programming Genius or a Rock Star.

Open source software has changed computing and the world, and many of you would love to contribute. Unfortunately, many people are daunted by what they imagine is a high barrier to entry into a project. I commonly hear people say that they’d love to contribute but can’t because of three reasons:

■“I’m not a very good programmer.”
■“I don’t have much time to put into it.”
■“I don’t know what project to work on.”
T
here are three core principles to remember as you look for opportunities to contribute:

■Projects need contributions from everyone of all skills and levels of expertise.
■The smallest of contributions is still more than none.
■The best project to start working on is one that you use already.

The most damaging idea that I’ve observed among open source newbies is that to contribute to open source, you have to be some sort of genius programmer. This is not true. Certainly, there are those in the open source world who are seen as rock stars, and they may certainly be genius programmers. However, the vast majority of us are not. We’re just people who get stuff done. Sometimes we do a little, and sometimes we do a lot. Sometimes it’s programming, and sometimes it’s not.

Most of what makes open source work is actual work, time spent making things happen for the project. Most of these things don’t require the brains or vision of a Larry Wall, creator of Perl, or a David Heinemeier Hansson, creator of Rails. Designing a new language or a web framework may take inspiration, but the rest of what makes projects like Perl and Rails successful is perspiration. This work may not get all the glory, but it’s still necessary, and after a while, your contributions will get noticed.

Start listening
Everything in open source involves other people. You’re looking to join a team, and that means understanding the community and how it works. Walking in to a project and saying “Hi, here’s what I think this project should be doing” is usually not taken as a good thing. Some projects may welcome that sort of approach, but if the project has been running a while, the chances of that attitude being embraced are small. Listening is the best way to know what the project needs.

Join a mailing list: For many projects, the mailing list is the main conduit of communication about the development of the project. On large projects, there are many mailing lists to choose from. For example, the PostgreSQL project has no fewer than 12 user-oriented lists and six developer lists on its mailing list page. I suggest you follow the main user-oriented list and the core developer list in which to start listening.

Follow a blog: Blogs maintained by core developers often give information about what’s coming up in future releases, and what it’s taken to get there. A planet site aggregates news and blog entries from many sources related to the project. If there is a planet site, like http://planet.gnome.org or http://planet.mysql.com, start there. Just search Google for “planet <projectname>.”

Join an IRC channel: Many open source projects have dedicated Internet relay chat (IRC) channels where developers and users hang out to discuss problems and development. Check the project’s website for the details of what the channel is called and what IRC network it’s found on.


42
থ্রি জি বনাম ফোর জি: কিছু প্রাথমিক পার্থক্য

বেশ কিছুদিন হল দেশের টেলিযোগাযোগ প্রেক্ষাপটে যে হাওয়াটি বারে বারে সব কিছু এলোমেলো করে দিচ্ছে তা হচ্ছে থ্রি-জি এবং ফোর-জি। একবার আমরা শুনছি থ্রি-জি আসছে, আবার শুনছি না, থ্রি-জি না, ফোর-জি আসছে। কর্তাব্যাক্তিদের কথার দুলুনিতে দুলছি আমরা যারা সাধারন জনগণ। একটু হাই-স্পীড ইন্টারনেটের জন্য সারা দেশের মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। আর সেটা নিয়ে তিন বছর পার হয়ে গেলেও, আমরা ঠিক করতে পারছি না - থ্রি জি, নাকি ফোর জি! থ্রি-জি নিয়ে আলাপ আলোচনা করতে করতে, ভাবতে ভাবতে সেই প্রযুক্তিটি পুরনো হয়ে এখন ফোর-জি'র পথে পৃথিবী পা বাড়িয়েছে। দেশের এতো বড় ক্ষতির জন্য কাকে জবাবদিহির আওতায় আনা যাবে ?

সাধারণ একজন মানুষের কাছে থ্রি-জি এবং ফোর-জি মোবাইল প্রযুক্তি রহস্যময় দুটি শব্দ। তবে তারা হয়তো একটি বিষয় চিন্তা করতে পারেন, তাহলো থ্রি আর ফোর-এর ভেতর মাত্র পার্থক্য এক। তাহলে আর এতো ঝামেলা কেন!

তবে সাধারণ মানুষদেরকেও এর থেকে একটু বুঝতে হবে। কারণ বর্তমান সময়ে বাজারে থ্রি-জি এবং ফোর-জি স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেটে ভরে যাচ্ছে। আপনার যদি এগুলো সম্পর্কে কিছুটা ধারনা না থাকে, তাহলে এগুলো কিনতে গিয়ে শুধু শুধু টাকা নষ্ট হতে পারে। আবার বিদেশ থেকে কেউ দেশে ফিরছেন। তাকে বললেন একটা আধুনিক স্মার্টফোন নিয়ে আসতে। তিনি আপনার জন্য নিয়ে এলেন দেখতে দারুন একটি ফোর-জি স্মার্টফোন। তাহলে লাভটি কী হলো। তবে একটি বিষয় মনে রাখবেন, নাম্বার বেশি হলেই সব সময় যে ভালো ফল পাওয়া যাবে তা কিন্তু নয়।

থ্রিজি বনাম ফোরজি: কী তারা ?

প্রথমের হিসাব প্রথমে, জি এর মানে কি? 'জি' মানে জেনারেশন বা প্রজন্ম। মোবাইল প্রযুক্তির প্রজন্ম, যা মোবাইল ফোন এবং এর নেটওয়ার্কে ইনস্টল করা হয়ে থাকে। প্রতিটি নতুন 'জি'-এর জন্য আপনাকে নতুন একটি ফোন কিনতে হবে আর নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে প্রয়োজন হবে ব্যয়বহুল আপগ্রেডের। প্রথম দুটির একটি ছিল অ্যানালগ সেল ফোন (ওয়ান জি বা প্রথম প্রজন্ম) এবং অপরটি ডিজিটাল ফোন (টু-জি বা দ্বিতীয় প্রজন্ম) এর জন্য। বাংলাদেশের মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্কগুলো এখনও টু-জি, এবং সরকার চিন্তা ভাবনা করছে এক সাথেই থ্রি-জি এবং ফোর-জি'র লাইসেন্স দিয়ে দেবে। কিন্তু প্রযুক্তিগতভাবে টু-জি পর্যন্ত বিষয়গুলো সাদামাটাই ছিল। এর পরে এসেই বিষয়টা একটু জটিলাকার ধারণ করেছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্ক, অথবা থ্রিজি চালু হয় ২০০৩ সালে। সে সময় এর সুসংগত সর্বনিম্ন ইন্টারনেটের গতি ছিল ১৪৪ কিলো-বিট/সেকেন্ড। সে সময় ধারণা করা হয়েছিল এর মধ্যে দিয়েই "মোবাইল ব্রডব্যান্ড" চালু হবে। কিন্তু বর্তমানে নানা ধরনের থ্রি-জি চালু রয়েছে। এবং এই "থ্রি-জি" সংযোগ মানে ইন্টারনেট গতি ৪০০ কেবিপিএস থেকে এর চাইতে দশ গুণ বেশিও পেতে পারেন।

সাধারণত নতুন প্রজন্ম নিয়ে আসে নতুন বেজ প্রযুক্তি, প্রতি ব্যবহারকারী হিসেবে নেটওয়ার্কের আরো বেশি তথ্য ধারণক্ষমতা এবং আরো ভালো ভয়েস পাঠানোর সুবিধা।

সে হিসেবে ফোর-জি মানে আরো দ্রুত গতি সম্পন্ন বলে অনুমান করা যায়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ব্যাপারটা সবসময় এরকম নয়। ফোর-জি নামধারী প্রযুক্তির শুধু যে অভাব নেই তা নয়, নানাভাবে এই প্রযুক্তিটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব। আর তাই ফোরজি টার্মটি হয়ে পড়েছে প্রায় অর্থহীন।

মান নির্ধারণের সংস্থা আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন, ফোর-জি নামকরণের একটা নির্দিষ্ট মাপকাঠি তৈরি করে দেয়ার প্রচেষ্টা করেছে, কিন্তু এর ক্যারিয়াররা বার বার তা উপেক্ষা করায় শেষ পর্যন্ত আইটিইউ পিছিয়ে আসতে বাধ্য হয়।

চতুর্থ প্রজন্মের প্রযুক্তি বলতে আসলে একক কোনও প্রযুক্তি নেই - তিনটি উপায়ে এই ফোর-জি বাস্তবায়ন করা হয়েছে, সেগুলো হলো এইচএসপিএ+ ২১/৪২, ওয়াইম্যাক্স এবং এলটিই। যদিও কিছু মানুষ এলটিইকেই শুধু চতুর্থ প্রজন্মের প্রযুক্তি বলে মনে করে থাকেন। আবার কেউ কেউ বলে এদের কেউ চতুর্থ প্রজন্মের যে গতি থাকার কথা তা দিতে সক্ষম নয়।

তবে একটা নিয়ম সকলেই মানতে চেষ্টা করে সেটি হচ্ছে, নতুন প্রজন্মটিকে অবশ্যই আগের প্রজন্মের গতি অপেক্ষা দ্রুত হতে হবে। অবশ্য এই নিয়ম শুধুমাত্র মোবাইল পরিচালকদের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে। উদাহরণ দিলে ব্যপারটা পরিষ্কার হয়ে যাবে, ধরুণ, আমরা সকলেই জানি সিটিসেল দেয় সিডিএমএ সুবিধা। এরা যদি ওয়াইম্যাক্স ফোর-জি চালু করে তাহলে তা অবশ্যই তাদের সিডিএমএ থ্রি-জির চাইতে বেশি গতি সম্পন্ন হবে। কিন্তু, গ্রামীণ ফোনের থ্রি-জি এইচএসপিএ সংযোগ বাংলালিঙ্ক বা রবির (যদি থাকতো) ফোর-জি এলটিই এর চাইতে দ্রুত গতির হতে পারে। অর্থাৎ আপনার মোবাইল পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানটি যদি তার তরঙ্গ পরিবর্তন করে তাহলে সে আগের চেয়ে গতিশীল হলেও প্রতিদ্বন্দ্বীর চাইতে গতিশীল হবে তা কিন্তু বলা যাবে না। খুব অবাক লাগছে, তাই না?

তাই যারা ভাবছেন, ফোর-জি এলেই আমরা ব্রডব্যান্ডের গতিতে ভেসে যাবো, তারা একটু ব্রেক নিতে পারেন। এটা পুরোটাই নির্ভর করবে, সেই অপারেটর কিভাবে তার নেটওয়ার্ক বসাচ্ছে, এবং কতটুকু সেবা তারা আসলেই দিতে চায়। এর সাথে খরচের বিষয়টিও জড়িত। সেটা এই আলোচনায় আর আনা হলো না।

চতুর্থ প্রজন্মের সংযোগ কি আপনার প্রয়োজন ?
বাংলাদেশে বাংলা লায়ন এবং কিউবী নামের দুটি কোম্পানী ওয়াইম্যাক্স পদ্ধতিতে ফোর-জি সেবা দিতে শুরু করেছে। কিন্তু তাদের সেই সেবা এবং দামে কি আপনি সন্তুষ্ট? তাহলে কেন মনে হচ্ছে যে, এলটিই ফোর-জি এলেই আমরা বিশাল কিছু পেয়ে যাবো? তবে হ্যাঁ, কিছু পরিবর্তন তো হবেই, তার মূল কারণ হলো এলটিই প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার। পৃথিবীতে যেই প্রযুক্তি বেশি মানুষ ব্যবহার করবে, তার দাম ততই কমে যাবে। সেই চিন্তা মাথায় রেখেই পৃথিবীর সবচে বড় ওয়াইম্যাক্স ক্যারিয়ার স্প্রিন্ট তাদের ওয়াইম্যাক্স প্রযুক্তিকে পরিত্যাগ করে এলটিই-তে কনভার্ট করে ফেলার কাজে হাত দিয়েছে। সেই হিসাবে, বাংলালায়ন এবং কিউবী যেকোনও সময় ধাপ্পাস করে মাটিতে পড়ে যাবে। কিন্তু গ্রাহক হিসেবে আপনার সমস্যা কোথায়? আপনাকে আরেকটি থ্রি-জি কিংবা ফোর-জি মডেম কিনতে হবে, এই যা!

তাই বলে কি আপনাকে ফোর-জি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে হবে? ধরুন, এই বছরই দুটো কোম্পানী এলো - একটি থ্রি-জি নিয়ে অপরিট ফোর-জি নিয়ে। তখুনি কি আপনি ফোর-জি'র জন্য পাগল হয়ে যাবেন?

আপনি যদি নিয়মিত ভিডিও স্ট্রিমিং করতে পছন্দ করেন তাহলে ফোরজি আপনার জন্য স্বর্গ। ল্যাপটপের সাথে যদি মোবাইল সংযোগ করে আপনি ব্যবহার করে থাকেন তাহলে ফোর-জি আপনার জীবনে নিয়ে আসতে পারে স্বস্তি। মোদ্দা কথায় বিশালাকারে তথ্য আদান-প্রদান করতে হলেই আপনার প্রয়োজন হবে ফোর-জি'র। তবে, মনে রাখতে হবে - ফোর-জি নেটওয়ার্কে আপনি সহসাই অনেক বেশি ডাটা ডাউনলোড করে ফেলতে পারেন। ফলে আপনার যে কোটা থাকবে সেটা সহসাই শেষ হয়ে যেতে পারে। বিশাল একটা ফাইল মুহুর্তেই ডাইনলোড হয়ে আপনার মাসিক খরচ বাড়িয়ে দিতে পারে!

থ্রি-জি নাকি ফোর-জি স্মার্টফোন কিনবো?
দেশে যদি চতুর্থ প্রজন্মের সংযোগ না আসে তাহলে এ জাতীয় মোবাইল কেনা উচিত হবে না। তাই বিদেশে অনেক ফোর-জি মোবাইল ফোন পাওয়া গেলেও সেটা বাংলাদেশে এনে চালানো যাবে না। তাই সেটা নিয়ে শুধু আত্মতৃপ্তি পাওয়া ছাড়া আর কোনও লাভই নেই। আবার আরেকটি বিষয় মনে রাখবেন - ফোর-জি নেটওয়ার্কে আপনার মোবাইল ডিভাইসটি বেশি ব্যাটারী নষ্ট করবে। তাই আপনার কাছে যদি ইন্টারনেট গতির চাইতে ব্যাটারির স্থায়িত্বকাল অধিক গুরুত্বপূর্ণ হয় তাহলে থ্রি-জি কেনাই ভালো হবে।

source  : Zakaria Swapan

43
এক পরীক্ষায় প্রশ্ন আসলো-
কিভাবে একটা পিপড়া কে মারতে হয়...?
প্রশ্নটা ১৫ মার্ক এর।
... এক ছেলে উত্তর লেখছেঃ প্রথমে চিনির সাথে মরিচের গুড়া মিশায় রেখে দিতে হবে। পিপড়া সেটা খেয়ে পানি খুজবে চারদিকে।
পানির বালতি তে যেয়ে পিপড়া টা পড়ে যাবে,তারপর সেটা নিজেকে শুকাতে আগুনের কাছে যাবে,
আগুনের কাছে আগে থেকেই একটা বোম্ব রাখা লাগবে।
বোম্ব ফুটে পিপড়া আহত হয়ে হসপিটাল এ যাবে, তার মুখে অক্সিজেন মাস্ক দেয়া থাকবে,
সেই অক্সিজেন মাস্ক টা খুলে দিলেই
পিপড়াটা মরে যাবে।

[ ১৫ মার্ক এর জন্য স্টুডেন্টরা সবইপারে, উচিত দেখে শুনে প্রশ্ন করা ]

44
বাসের এক সিটে দুই জন যাত্রী বসে আছেন। একজন এমনি বসে আছেন এবং আরেকজন সিগারেট টানছেন।

অপর যাত্রী সিগারেটখোরকে বাসের ভেতরের একটি সতর্কবার্তা লেখা দেখিয়ে দিয়ে বললেন, "ভাই দেখেন না, লেখা আছে, ধূমপান নিষেধ?"

... সেটা শুনে সিগারেটখোর আরেকটি সতর্কবার্তা লেখা দেখিয়ে দিয়ে বললেন,"আপনার কোনো অভিযোগ থাকলে চালককে বলুন।"

সেটা দেখে অপর যাত্রী চালকের কাছে গিয়ে বলছে, "চালক ভাই, আমার পাশের সিটের ঐ ভদ্রলোক ধূমপান করছেন ...এবং আমার সমস্যা হচ্ছে, আপনি একটু বিষয়টা দেখবেন।"

তাই শুনে চালক বাসের ভেতরের আরেকটি সতর্কবার্তা লেখা দেখিয়ে দিয়ে বললেন, "চলন্ত গাড়ীতে চালকের সাথে কথা বলবেননা।"

[মরাল : বাংলাদেশ চলছে এভাবেই, সবাই আইন দেখায়, কিন্তু কেউই আইন মানেনা।]

[সংগ্রহীত]

45
Pharmacy / Re: Health Tips..
« on: March 01, 2012, 05:48:45 PM »
Madam carry on.

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 13