Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - ashiqbest012

Pages: 1 [2] 3 4 ... 78
16
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: August 10, 2011, 07:34:45 AM »
Banglalion to raise Tk 400cr through bonds

Wednesday, August 10, 2011

Banglalion Communications Ltd will raise Tk 400 crore through issuing zero coupon bonds, officials said yesterday.

The bonds have an option of 18 percent conversion into ordinary shares of Banglalion, a leading WiMax data and telecoms service provider. It organised a roadshow for the bonds at Ruposhi Bangla Hotel in Dhaka.

A zero coupon bond is a debt instrument that has no periodic interest. At maturity, the face value of the bond is repaid or redeemed.

“The mission of Banglalion is to empower a smarter, more connected world with the fastest, most cost-efficient and highest 4G network for the people of Bangladesh," said Abdul Mannan, chairman of the company.

IIDFC is the trustee for the issue of the bonds and IIDFC Capital is the issue manager.

The face value of each bond is

Tk 1,000 with 11 percent interest for three years. The value of the issue is Tk 731.

Shafiqur Rahman, executive vice president of IIDFC, explained the structure and investment perspectives of the bonds. Neil Graham, chief executive officer of Banglalion, presented the company's financial strength and background.

http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=197969

17
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: August 10, 2011, 07:32:02 AM »
সংবাদ সম্মেলনে বিটিএম সভাপতি
সুতা ও কাপড় আমদানি বন্ধ না হলে
ঈদের পর কারখানা বন্ধ

বিদেশ থেকে সুতা ও কাপড় আমদানির ফলে দেশের মিলগুলো বিপাকে পড়েছে। বর্তমানে দেশের মিলগুলোতে ৯ হাজার কোটি টাকার আড়াই লাখ টন সুতা মজুদ রয়েছে। ক্রেতার অভাবে সুতা বিক্রি হচ্ছে না। সরকারও এদিকে দৃষ্টি দিচ্ছে না। ইতিমধ্যে দেশের বস্ত্র কারখানাগুলো উৎপাদন ৫০ শতাংশ বন্ধ রেখেছে। তাই বিদেশ থেকে সুতা ও কাপড় আমদানি বন্ধ না করা হলে ঈদের পর দেশের মিলগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ টেঙ্টাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি জাহাঙ্গীর আলামিন।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর বিটিএমএ কার্যালয়ে প্রাথমিক টেঙ্টাইল খাতের বিরাজমান সমস্যা ও এর সমাধানে করণীয় সম্পর্কে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এমন ঘোষণা দেন বিটিএমএ সভাপতি।
সংবাদ সম্মেলনে জাহাঙ্গীর আলামিন বলেন, 'দেশে গ্যাস ও বিদ্যুত সংকটের পরও দেশের সুতা ও বস্ত্র মিলগুলো তাদের উৎপাদন ধরে রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছে। কিন্তু বর্তমানে বিদেশ থেকে সুতা ও কাপড় আমদানির ফলে আমরা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছি না। প্রতিদিনই মিলগুলোতে বিপুল পরিমাণ লোকসান হচ্ছে। এই লোকসানের বোঝা আমরা আর বইতে পারছি না। লোকসান কমাতে এরই মধ্যে মিলগুলো সক্ষমতার অর্ধেক উৎপাদন করছে। সরকার যদি আমাদের সহযোগিতা না করে তাহলে হয়তো ঈদের পর মিলগুলো পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়ে দেশের বস্ত্রশিল্পের বাজার অন্য কারো হাতে তুলে দিতে হবে।'
জাহাঙ্গীর আলামিন জানান, ২০১০ সালের জানুয়ারি থেকে জুন_এই সময়ের তুলনায় চলতি ২০১১ সালের একই সময়ে সুতা আমদানি বেড়েছে ১৮.২১ শতাংশ এবং ওভেনের আমদানি বেড়েছে ৫১.১৮ শতাংশ। আর নিট ফেব্রিকের আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে ২৯৩.০৬ শতাংশ। এই আমদানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বর্তমানে দেশের স্পিনিং মিলগুলোতে ৯ হাজার কোটি টাকা মূল্যের আড়াই লাখ টন সুতা অবিক্রীত রয়ে গেছে।
বিটিএমএর সদস্য মিলগুলোতে কোনো দিন বেতন-বোনাস নিয়ে সমস্যা না হলেও এবার পরিস্থিতি ভিন্ন উল্লেখ করে জাহাঙ্গীর আলামিন বলেন, 'ঈদুল ফিতর আসন্ন। যেকোনো সময় এ খাতে বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। এবারের প্রেক্ষাপট ভিন্ন, তাই আমরা আতঙ্কিত।'
দেশের বেসরকারি খাতে এককভাবে সর্বোচ্চ প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ কারা বস্ত্রশিল্প রক্ষায় সরকারকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে জাহাঙ্গীর আলামিন বলেন, এ খাতটি ধ্বংস হলে দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে অকল্পনীয় ভয়াবহ বিপর্যয় নেমে আসবে। এই বিপর্যয় থেকে রক্ষার জন্য বিটিএমএ বেশ কিছু দাবি জানিয়েছে সরকারের কাছে। এর মধ্যে রয়েছে বিকল্প নগদ সহায়তা ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে করে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ এবং তা ২০১৫ সালর পর্যন্ত বর্ধিত করা, দেশীয় শিল্পের ন্যায স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য সেফ গার্ড হিসেবে দীর্ঘমেয়াদি ব্যবস্থা এবং রপ্তানিনীতি ২০০৯-১২-এর আলোকে স্থানীয়ভাবে তৈরি রপ্তানি মানের ইয়ার্ন ও ফেব্রিক ব্যবহারে উৎসাহী করা, পলেস্টার ও ভিসকস স্ট্যাপল ফাইবার এবং অ্যাক্রেলিক টো আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহার এবং ব্যাংক ঋণের সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিজে নামিয়ে আনা।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ভারত কম দামে সুতা বিক্রি করায় দেশি মিলগুলো হুমকির মুখে পড়েছে। ভারত সরকার তাদের মিলগুলোকে নানাভাবে সহযোগিতা করলেও বাংলাদেশ সরকার কোনো সহযোগিতা তো করছেই না বরং নানাভাবে হয়রানি করছে। এভাবে চলতে থাকলে দেশের পুরো বস্ত্রশিল্প ধ্বংস হয়ে যাবে বলে তাঁরা জানান।
সংবাদ সম্মেলনে বিটিএমএর সহসভাপতি এম এ জাহের, আহমেদ আলী, সাবেক সভাপতি এম এ মতিন চৌধুরী, পরিচালক মান্নান মিয়া, সোলায়মান, নুরুল ইসলাম, মোশারফ হোসেন, সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদ, আমাল্লাহ সরকার, মোজাফফর হোসেন, আবুল কালাম আজাদ, ইসমাইল হোসেন, উথা স্পিনিং মিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাজ্জাক সাত্তার এবং নিউটেঙ্ ডায়িং অ্যান্ড প্রিন্টিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আকরাম খান উপস্থিত ছিলেন।

18
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: August 10, 2011, 07:30:41 AM »
আসছে ২, ৫, ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট


জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি-সংবলিত ২, ৫, ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকা মূল্যমানের নতুন নোট বাজারে ছাড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামীকাল প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসের কাউন্টার থেকে নতুন ডিজাইনের এ নোটগুলো ইস্যু করা হবে। যা পরবর্তীতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্যান্য অফিস ও সব বাণিজ্যিক ব্যাংকে পাওয়া যাবে। এসব মূল্যমানের নতুন নোটের পাশাপাশি বর্তমানে প্রচলিত কাগুজে নোট এবং ধাতব মুদ্রাও যথারীতি চালু থাকবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইস্যুকৃত নোটগুলোর মধ্যে দুই টাকার নোটে অর্থসচিব ড. মোহাম্মদ তারেকের স্বাক্ষর এবং বাকিগুলোতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমানের স্বাক্ষর থাকবে। দুই টাকার নোটটি সিনথেটিক ফাইবার মিশ্রিত অধিক টেকসই কাগজে মুদ্রিত। নোটের সামনের দিকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে জাতীয় স্মৃতিসৌধ হালকা রঙে মুদ্রিত থাকবে। নোটের পেছনের দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের ছবি মুদ্রিত আছে।
পাঁচ টাকার নোটটিও সিনথেটিক ফাইবার মিশ্রিত অধিক টেকসই কাগজে মুদ্রিত। এর কাগজে জলছাপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি। নোটের সামনের দিকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে জাতীয় স্মৃতিসৌধ হালকা রঙে মুদ্রিত রয়েছে। নোটের পেছনের দিকে নওগাঁয়ের কুসুম্বা মসজিদের ছবি মুদ্রিত থাকবে। ১০০ টাকার সিনথেটিক ফাইবার মিশ্রিত নোটের সামনের দিকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি এবং পেছন দিকে ইন্টাগিও কালিতে ঢাকার তারা মসজিদ মুদ্রিত থাকবে। ৫০০ টাকার নোটেও বঙ্গবন্ধুর ছবি এবং পেছন দিকে ইন্টাগিও কালিতে বাংলাদেশের কৃষি কাজের দৃশ্য মুদ্রিত আছে। ১০০০ হাজার টাকার নোটের এক পিঠে বঙ্গবন্ধুর ছবি ও অপর পিঠে ইরিডিসেন্ট ব্যান্ড বা স্ট্রাইপে ইঅঘখেঅউঊঝঐ ইঅঘক লেখা থাকবে। নোটটি নাড়াচাড়া করলে এর রং পরিবর্তন হবে।

http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Hotel&pub_no=608&cat_id=1&menu_id=24&news_type_id=1&index=4


19
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: August 10, 2011, 07:24:50 AM »
স্বর্ণের দামে রেকর্ড উল্লম্ফন
বিশ্ব অর্থবাজার অস্থির

তারিখ: ১০-০৮-২০১১ | ৩৯৪

একদিকে শেয়ারবাজারে ধস, অন্যদিকে পণ্যবাজারে অস্থিতিশীলতায় বিশ্বজুড়ে অর্থবাজারে বড় ধরনের অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।
স্বর্ণের দামে আরেক দফা রেকর্ড, ইউরো ও ইয়েনের বিপরীতে মার্কিন ডলারের দরপতন, চীনের উচ্চ মূল্যস্ফীতি—সব মিলিয়ে গতকাল মঙ্গলবার ছিল বিশ্ব আর্থিক বাজারের আরেকটি অস্থির ও উদ্বেগের দিন।
এভাবেই আমেরিকার ঋণমানের অবনতি ও ইউরোপের দেশে দেশে চলমান আর্থিক সংকটের নেতিবাচক প্রভাব বিস্তৃত হয়ে পড়েছে বিশ্বজুড়ে আর্থিক বাজারে।
বিনিয়োগকারীরা এখন তাকিয়ে আছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের দিকে। আমেরিকায় মঙ্গলবার দিবসের লেনদেন শুরু হলে ফেডারেল রিজার্ভ মুদ্রনীতি ঘোষণা করবে। (গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আমেরিকায় মঙ্গলবার কার্যদিবস শুরু হয়নি)।
গত সোমবার আমেরিকার শেয়ারবাজারে এক দফা ধস নামার পর গতকাল মঙ্গলবার এর জের ছড়িয়ে পড়ে প্রথমে এশিয়া ও তারপর ইউরোপের বাজারে। উদ্বিগ্ন বিনিয়োগকারীরা একযোগে শেয়ার বিক্রি করে বেরিয়ে আসতে শুরু করেছেন।
সোমবার ডাওজোনস ও ন্যাসডাক যথাক্রমে সাড়ে পাঁচ শতাংশ ও ৬ দশমিক ৯০ শতাংশ হারে পড়ে গিয়েছিল। আর মঙ্গলবার লন্ডন ও ফ্রাঙ্কফুর্টে বড় ধরনের পতন ঘটে। এশিয়ার প্রধান শেয়ারবাজারগুলোর মধ্যে সিডনি ছাড়া সবগুলোয় দরপতন ঘটেছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ পতন ঘটেছে হংকংয়ের বাজারে, যা প্রায় এক হাজার ১৬০ পয়েন্ট।
গতকালই আবার খবর আসে যে জুলাই মাসে চীনের মূল্যস্ফীতির হার আরেক দফা বেড়েছে। এতে করে ভবিষ্যতে দেশটির প্রবৃদ্ধি শ্লথ হয়ে পড়তে পারে—এমন আশঙ্কাও জেগেছে।
গতকাল বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দর প্রতি আউন্স আরেক দফা বেড়ে হয়েছে এক হাজার ৭৭১ ডলার। আর জ্বালানি তেলের দর একপর্যায়ে ব্যারেল-প্রতি ১০০ ডলারের নিচে নেমে যায়।
অন্যদিকে, বিদেশি মুদ্রার বাজারও গতকাল ছিল বেশ অস্থিতিশীল। গতকাল বিদেশি মুদ্রার বাজারে জাপানি মুদ্রা ইয়েনের বিপরীতে মার্কিন ডলারের দরপতন ঘটেছে। অর্থাৎ ডলারের বিপরীতে ইয়েন শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। সোমবার নিউইয়র্কে প্রতি ডলার ৭৭ দশমিক ৬৮ ইয়েনে লেনদেন সম্পন্ন করার পর গতকাল টোকিওতে প্রতি ডলার ৭৭ দশমিক ২৫ ইয়েনে দাঁড়ায়।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, বিদেশি মুদ্রার উদ্বিগ্ন বিনিয়োগকারীরা মার্কিন ডলারকে আগের মতো নিরাপদ মনে না করায় ইয়েনের দিকে ঝুঁকেছে।
অন্যদিকে, প্রতি ইউরো আগের এক দশমিক ৪১ ডলার থেকে বেড়ে হয়েছে এক দশমিক ৪২ ডলারে। অর্থাৎ ইউরোও শক্তিশালী হয়েছে। তবে ইউরোর বিপরীতে ইয়েন আবার দুর্বল হয়েছে। প্রতি ইউরো ১১০ দশমিক ১০ ইয়েন থেকে হয়েছে ১১০ দশমিক ২৩ ইয়েন।
মার্চ মাসের পর গতকালই প্রথমবার মার্কিন ডলারের বিপরীতে অস্ট্রেলীয় ডলারের দরপতন ঘটেছে।
রাশিয়ার মুদ্রা রুবল গতকাল মার্কিন ডলারের বিপরীতে বড় ধরনের পতনের মধ্য দিয়ে দিন শেষ করেছে। রুশ অর্থনীতি জ্বালানি তেলের রপ্তানির ওপর বহুলাংশে নির্ভরশীল। তাই বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দরপতনের নেতিবাচক প্রভাবের আশঙ্কা সেখানে ছড়িয়ে পড়েছে, যার প্রতিফলন ঘটেছে রুবলের দরপতনে।
ডলার ও ইউরোর বিপরীতে রুবল যথাক্রমে তিন ও তিন দশমিক ৪০ শতাংশ হারে পড়ে গেছে। ফলে দুই সপ্তাহ ধরে রুবলের পতন ঘটল।

20
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: August 10, 2011, 07:20:47 AM »
পুঁজিবাজারকে বড় পুঁজি সংগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু করা হবে: অর্থমন্ত্রী

তারিখ: ১০-০৮-২০১১ | ৬৪২

পুঁজিবাজারকে বড় পুঁজি সংগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে গড়ে তোলা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
অর্থমন্ত্রী বলেছেন, আগামী ছয় মাসের মধ্যেই তিনি সে চেষ্টা করবেন। এ ছাড়া চলতি বছর থেকেই দীর্ঘমেয়াদি সরকারি বন্ড চালুরও ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী।
গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেডের (বিডিবিএল) লভ্যাংশ হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে ২০১০ অর্থবছরের অর্জিত ৬৪ কোটি ৬৫ লাখ টাকা নিট মুনাফা থেকে পাঁচ কোটি টাকা নগদ লভ্যাংশ হস্তান্তর করেন বিডিবিএলের চেয়ারম্যান নাজেম আহমদ চৌধুরী। ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জিল্লুর রহমানসহ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, পুঁজিবাজার এখন স্থিতিশীল। এখন শেয়ারের দর বাড়ছে-কমছে। আগামী দিনে এ বাজারকে বড় পুঁজি সংগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে গড়ে তোলা হবে।
রাষ্ট্র পরিচালনাধীন ব্যাংকের শেয়ার ছাড়ার প্রক্রিয়ার অগ্রগতি জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, নিশ্চয়ই এদের শেয়ার ছাড়া হবে। আর সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়ার জন্য সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) ও ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশকে (আইসিবি) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে এক দিনে সব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বাজারে আনতে যাওয়া ঠিক হবে না বলে মত প্রকাশ করেন অর্থমন্ত্রী।
অনুষ্ঠান শেষে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শফিকুর রহমান পাটোয়ারী সাংবাদিকদের বলেন, তিন দফায় সরকারি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়ার ব্যাপারে সময়সীমা আগেই বেঁধে দেওয়া হয়েছে। ১৪ আগস্ট পর্যন্ত বেঁধে দেওয়া সময়সীমার মধ্যেই যমুনা অয়েল ও মেঘনা পেট্রোলিয়াম আরও শেয়ার ছেড়েছে। অপেক্ষায় রয়েছে ডেসকো ও তিতাস।
৩০ আগস্টের মধ্যে এসেনশিয়াল ড্রাগস, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, সাবমেরিন কেব্লস, প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ এবং হোটেল ইন্টারন্যাশনালের শেয়ার ছাড়ার সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার কথা আবারও উল্লেখ করেন সচিব। বাকিগুলো আসবে তারও পরে।
বিডিবিএলের চেয়ারম্যান নাজেম আহমদ চৌধুরী বলেন, ব্যাংক ভালোভাবে চালাতে আরও ৩০০ কোটি টাকা দরকার। তবে সরকার চাইলে তাদের শেয়ার ছাড়ার অনুমতিও দিতে পারে। তিনি বলেন, ব্যাংকের ভালো সম্পত্তি রয়েছে। প্রিমিয়ামে শেয়ার ছেড়েও টাকা তোলা যাবে।
বিডিবিএল যে মুনাফা দিতে পেরেছে, অতীতে বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্থা (বিএসআরএস) ও বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক (বিএসবি) যৌথভাবেও তা পারেনি বলে মন্ত্রীকে জানান ব্যাংকটির চেয়ারম্যান।
অবশ্য এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমি চাই, ব্যাংকটি ভালোভাবে চলুক। আর টাকা দেওয়ার ব্যাপারে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে সরকারের পক্ষ থেকে ব্যাংকটির জন্য সত্যিই কিছু করা হবে।’


http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-08-10/news/176862

21
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: August 09, 2011, 07:43:53 AM »
নতুন বাজারে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৭৫ শতাংশ
ঢাকা, মঙ্গলবার, ৯ আগষ্ট ২০১১, ২৫ শ্রাবণ ১৪১৮, ৮ রমজান ১৪৩২


মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বাজারের বাইরে অন্যান্য দেশে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ভালো করেছে বাংলাদেশ। আগের বছরের চেয়ে নতুন বাজারগুলোয় বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বেড়েছে। মোট পোশাক রপ্তানি আয়ে নতুন বাজারের অংশও বেড়েছে। ২০১০-১১ অর্থবছরে মোট পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৪৩ দশমিক ৩৬ শতাংশ। সেখানে নতুন বাজার বলে পরিচিত ১১টি দেশে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ৭৫ শতাংশ।
পোশাক রপ্তানিকারকরা মনে করছেন, ইউরোপ ও আমেরিকার অর্থনৈতিক সংকটের কারণে পোশাক রপ্তানি কমে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এ অবস্থায় নতুন বাজারে রপ্তানি বাড়ানো বাংলাদেশের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু চলতি অর্থবছর থেকে তুরস্কে সেফগার্ড ডিউটি, জাপানের অর্থনীতির সংকট ইউরোপ ও আমেরিকার বাইরে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বাড়ানোর ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্যে দেখা যায়, গত অর্থবছর ইউরোপ, আমেরিকা ও কানাডার বাইরে ১১টি দেশে বাংলাদেশ মোট ১৩৮ কোটি ৩৭ লাখ ডলারের (১ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন ডলার) পোশাক রপ্তানি করে, যা আগের বছরের চেয়ে ৫৯ কোটি ৩৩ লাখ ডলার বেশি। নতুন বাজারে পোশাক রপ্তানি মোট রপ্তানির ৭ দশমিক ৭২ শতাংশ। আগের বছর মোট রপ্তানির ৬ দশমিক ৩২ শতাংশ রপ্তানি হয়েছিল নতুন বাজারে।
গত অর্থবছর মোট পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৭ দশমিক ৯১৪ বিলিয়ন ডলারের, যা আগের বছরের চেয়ে ৪৩ দশমিক ৩৬ শতাংশ বেশি। আগের বছর ১২ দশমিক ৪৯৬ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছিল। মোট রপ্তানির প্রায় ৯০ ভাগ হয়েছে ইউরোপ, আমেরিকা ও কানাডায়। ইউরোপে রপ্তানি হয়েছে প্রায় সাড়ে ১০ বিলিয়ন ডলারের পোশাক, আমেরিকায় ৪ দশমিক ৬৩ বিলিয়ন ডলার। আর কানাডায় রপ্তানি হয়েছে ৮৯৪ দশমিক ৬৭ মিলিয়ন ডলারের পোশাক।
নতুন বাজারে রপ্তানির সম্ভাবনা সম্পর্কে বিজিএমইএ'র সভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'পোশাক খাতের পুরোনো বাজারের অবস্থা ভালো নয়। ফলে নতুন বাজার ছাড়া আমাদের আর কোনো উপায় নেই। এ জন্য আমরা এ বছর লাতিন আমেরিকায় সফরে যাব। গত বছর সেখানে সফরে গিয়ে ভালো ফল পাওয়া গিয়েছিল।'
নতুন বাজারের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পোশাক রপ্তানি হয়েছে তুরস্ক, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ায়। তুরস্কে ৫১ কোটি ৮৩ লাখ ডলার, জাপানে ২৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার ও অস্ট্রেলিয়ায় ১৯ কোটি ২৯ লাখ ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়। কিন্তু এই তিন বাজারেই আগামীতে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এর কারণ হিসেবে পোশাক শিল্প মালিকরা তিন দেশের অর্থনৈতিক সংকটের কথা উল্লেখ করছেন।
তাদের মতে, তুরস্ক তাদের নিজের পোশাক খাতকে সুরক্ষা দিয়ে ১৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। যার ফলে বাংলাদেশের রপ্তানি কমে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে এই শুল্কের বাইরে রাখার আবেদন করা হলেও তুরস্ক সরকার তাতে সাড়া দেয়নি। জাপানে সুনামির কারণে অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। অস্ট্রেলিয়ায় যে হারে প্রবৃদ্ধির আশা করা হয়েছিল তার চেয়ে কম হবে। এ সপ্তাহের শুরুতে প্রকাশিত পরিসংখ্যানে দেখা যায় অস্ট্রেলিয়ার খুচরা বিক্রয় জুন মাসে আগের মাসের তুলনায় ০.১ শতাংশ কমে গেছে। এ অবস্থায় দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, দেশে ক্রেতাদের আস্থা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক নিচে নেমে গেছে। বছরের প্রথম প্রান্তিকে দেশটির অর্থনীতি ১.২ শতাংশ সংকুচিত হয়।
পুরনো বাজারের মধ্যে আমেরিকা ও ইউরোপের ঋণ সংকট নিয়েও শঙ্কায় পোশাক মালিকরা। তাঁরা জানান, যুক্তরাষ্ট্রে এখন বেকারত্বের হার ৮.৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ৯.১ শতাংশ হয়েছে। গ্রিস, স্পেন, আয়ারল্যান্ড ও পর্তুগালসহ ইউরোপের অর্থনীতি সংকটের মধ্যে আছে। সেখানে অর্থনৈতিক মন্দা দীর্ঘায়িত করার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ইউরোপের কিছু দেশে পোশাকের খুচরা বিক্রি কমে গেছে। প্রধান প্রধান অর্থনীতির দেশে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাচ্ছে। যার ফলে ভোক্তারা ব্যয় কমাতে বাধ্য হচ্ছেন।
নতুন বাজার সম্প্রসারণে সরকার নগদ সহায়তা দেয়। তবে দেশীয় কাপড় ব্যবহারকারীরা সে সহায়তা পাচ্ছেন না। বিজিএমইএ'র সহ-সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, এই শর্তের মাধ্যমে বিদেশি কাপড় আমদানিতে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে। কারণ দেশি কাপড় না কিনে বিদেশি কাপড় আমদানি করে পোশাক তৈরি করলে এ প্রণোদনা পাওয়া যায়। দেশীয় টেঙ্টাইল শিল্পকে বাঁচাতে দেশীয় কাপড় ব্যবহারকারীদেরও নতুন বাজার সহায়তার প্রণোদনা দেওয়া উচিত।
২০০৯ সালের নভেম্বর মাসে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরে পণ্য রপ্তানিকারকদের মোট রপ্তানি আয়ের ৫ শতাংশ আর্থিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী। নতুন বাজার সহায়তা (নিউ মার্কেট ইনসেনটিভ) নামে তিন বছর মেয়াদি এ প্রণোদনা প্যাকেজের প্রথম বছর ৫ শতাংশের পর দ্বিতীয় বছরে ৩ শতাংশ ও তৃতীয় বছরে ২ শতাংশ হারে সহায়তা দেওয়ার কথা।


http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Download&pub_no=607&cat_id=1&menu_id=24&news_type_id=1&index=1

22
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: August 09, 2011, 07:24:32 AM »
এশিয়ায় বেড়েছে মার্কিন ডলার, বন্ডের চাহিদা
বিশ্ব শেয়ারবাজারে বড় পতন

তারিখ: ০৯-০৮-২০১১



শুক্রবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঋণমান (ক্রেডিট রেটিং) এক ধাপ কমে যাওয়ার খবরটি যখন প্রকাশ পায়, তখন অবশ্য এশিয়া ও ইউরোপের শেয়ারবাজারে লেনদেন শেষ হয়ে গেছে। তবে ঋণমান পড়ে যাচ্ছে—এ খবরটি আগেই ছড়িয়ে পড়ায় বাজারে বড় ধরনের পতন ঘটে।
তাই ঋণমানে যুক্তরাষ্ট্রের অবনতির প্রকৃত প্রভাব দেখতে দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটির পর গতকাল সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসের অপেক্ষায় ছিল সবাই এবং যে ধারণা ছিল, তার তেমন কোনো ব্যত্যয় ঘটেনি। এশিয়ার প্রধান প্রধান শেয়ারবাজারে বড় ধরনের দরপতন ঘটেছে। দরপতন ঘটেছে ইউরোপেও।
টোকিও স্টক এক্সচেঞ্জের একজন ব্রোকার সুন্দর করে দরপতনের বিষয়টি ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘এটা ভীতি থেকে নয়, বরং অনিশ্চয়তা থেকে হয়েছে। এসঅ্যান্ডপি যে আমেরিকার ঋণমান নামিয়ে দিয়েছে, এটা খুব বিস্ময়কর কিছু নয়। কিন্তু এর ফলাফলটা অনিশ্চিত। আমরা জানি না, এর ফলে কী হতে যাচ্ছে।’
উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক ঋণমান নির্ণয়কারী সংস্থা স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওরস (এসঅ্যান্ডপি) যুক্তরাষ্ট্রের ঋণমান ‘বিবিবি’ থেকে নামিয়ে ‘বিবি+’ করে দেয়। এর মানে হলো, আমেরিকাকে ঋণ প্রদান করা এখন আর ঝুঁকিহীন নয়।
তবে টোকিওতে জাপানের অর্থায়ন মন্ত্রী (ফিন্যান্স মিনিস্টার) ইওশিহিকো নোদা বলেছেন, আমেরিকার ট্রেজারি বন্ড এখনো জাপানের কাছে আকর্ষণীয়। চীনের পর জাপানই হলো আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম ঋণদাতা। তাঁর এই বক্তব্যের প্রতিফলনও ঘটেছে গতকালের এশিয়ার বাজারে। অনেকটা যুক্তিবিরুদ্ধভাবে মার্কিন ডলার ও যুক্তরাষ্ট্র সরকারের ট্রেজারি বন্ডের চাহিদা বেড়ে গেছে গতকাল। অথচ ঋণমানের অবনতিতে আমেরিকার সম্পদের চাহিদা কমে যাওয়ার কথা।
বর্তমানে আমেরিকার ঋণের বাজারের পরিমাণ ১০ লাখ কোটি ডলার। অর্থা ৎ এই পরিমাণ বন্ড মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিভিন্ন দেশের কাছে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য জমা রেখে ঋণ নিয়েছে। উল্টোভাবে বললে, বিভিন্ন বিক্রি দেশ আমেরিকার সরকারি বন্ডে মোট এই পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করেছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এশিয়ার বিভিন্ন দেশের সরকার তাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে দ্রুত হারে অধিক পরিমাণ মার্কিন ডলার যোগ করার জন্য গতকাল সক্রিয় হয়ে ওঠায় চাহিদা বেড়েছে। আর তাই এশিয়ার বিভিন্ন দেশের মুদ্রার বিপরীতে ডলার শক্তিশালী হয়েছে।
এশিয়ার প্রধান শেয়ারবাজারগুলোর মধ্যে টোকিরও নিক্কি-২২৫ সূচক দুই শতাংশের বেশি পড়ে গিয়ে ১০ হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে এসেছে। সিউলের কসপি সূচক ও তাইপের ভারিত সূচক উভয়ই ৩ দশমিক ৮২ শতাংশ হারে পড়ে গেছে।
গতকাল সাংহাই ও সিঙ্গাপুরের শেয়ারবাজারে পৌনে চার শতাংশ এবং হংকং সোয়া দুই শতাংশ হারে দরপতন ঘটেছে।
অবশ্য ইউরোপের বাজারের চিত্রটা এতখানি নিম্নমুখী নয়। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ইসিবি) ঘোষণা দিয়েছে যে, তারা বিভিন্ন সরকারি বন্ড কিনবে। এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে সরকারি বন্ডের প্রতি আস্থা বাড়ানোর একটা প্রয়াস নেওয়া হয়েছে।
লন্ডনের এফটি-১০০ সূচক ও প্যারিসের ক্যাক সূচক পৌনে দুই শতাংশ এবং ফ্রাঙ্কফুর্টের ড্যাক্স সূচক সোয়া দুই শতাংশ হারে পড়ে গেছে।


http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-08-09/news/176665

23
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: August 07, 2011, 10:20:34 PM »
Thank you for your inspiration Ms. Sethy and Ms. Bidita....If both of you get any hot business news. Please share with us.
Thank you

24
Feeling Nice to read your topics. You are very much right that said "DIU becomes the top-ranked university for its communication." Yes, we can interact with our honorable teachers, authority and our friends with the medium of forum or social web. Not only, that, we can also directly interact with our honorable chairman sir, and he regularly read our every post. So, we are lucky. No other university in Bangladesh doesn't get the opportunity with communicate with teachers directly. ;D

Now, our responsibility is to make our university top ranking university for education. It is not only student’s responsibility but also teachers as well as authorities. Everyone should do their duty with honesty. That means, teachers should teach us with the practical examples and willing to teach us briefly, the responsibility of students is to understand which we study, don’t try to memorize only their study. Authority should maintain a good relationship with other organizations and organize different types of program or training for students. Then, one day we can say, our university is the first ranking university for education and communication.

Thank you for your post.


25
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: August 04, 2011, 07:42:03 AM »
১৩ দেশে শ্রেষ্ঠ ইন্টারনেট ব্যাংকের স্বীকৃতি পেল সিটি ব্যাংক

ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ৪ আগষ্ট ২০১১

গ্লোবাল ফাইন্যান্স ম্যাগাজিন সিটি গ্রুপকে এশিয়া প্যাসিফিকের ১৩টি দেশে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ইন্টারনেট ব্যাংক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। বিভিন্ন দেশে, কয়েকটি ক্যাটাগরিতে ব্যাংকগুলোর করপোরেট ও কন্জিউমার ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার সুযোগ-সুবিধার ওপর ভিত্তি করে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
সিটি গ্রুপ অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ, চীন, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, কোরিয়া, নিউজিল্যান্ড, ফিলিপাইন, তাইওয়ান ও থাইল্যান্ড_এই ১১টি দেশে 'শ্রেষ্ঠ করপোরেট বা ইনস্টিটিউশনাল ইন্টারনেট ব্যাংক'' হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এ ছাড়া সিটি গ্রুপ অস্ট্রেলিয়া, চীন, গুয়াম, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, কোরিয়া, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম_এই ৯টি দেশে 'বেস্ট কন্জিউমার ইন্টারনেট ব্যাংক'- এর স্বীকৃতি পেয়েছে। সিটি এশিয়া প্যাসিফিক আঞ্চলিকভাবে 'শ্রেষ্ঠ করপোরেট বা ইনস্টিটিউশনাল ইন্টারনেট ব্যাংক' হিসেবে বিজয়ী হয়েছে, যার সাব-ক্যাটাগরি হিসেবে রয়েছে 'বেস্ট ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজমেন্ট সার্ভিসেস', 'শ্রেষ্ঠ বেস্ট ট্রেড ফাইন্যান্স সার্ভিসেস', বেস্ট ইন মোবাইল ব্যাংকিং' অ্যান্ড বেস্ট ইন সোশ্যাল মিডিয়া'।

http://www.dailykalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Internet&pub_no=602&cat_id=1&menu_id=24&news_type_id=1&index=6

26
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: August 02, 2011, 07:25:49 AM »
বুকবিল্ডিং পদ্ধতির খসড়া চূড়ান্ত, মতামত আহ্বান

তারিখ: ০২-০৮-২০১১

প্রাথমিক শেয়ারের মূল্য নির্ধারণে বিতর্কিত বুকবিল্ডিং পদ্ধতি সংশোধনের জন্য খসড়া প্রস্তাব চূড়ান্ত করা হয়েছে। এরই মধ্যে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) তা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের মতামতের জন্য পাঠিয়েছে।
আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে এসইসিতে তাদের মতামত জানাতে হবে। এর পরই পদ্ধতিটির সংশোধনী প্রস্তাবগুলো চূড়ান্ত অনুমোদন করবে এসইসি।
বিশ্বব্যাপী প্রাথমিক শেয়ারের বাজারভিত্তিক মূল্য নির্ধারণের জন্য বুকবিল্ডিং পদ্ধতিকে সর্বাধুনিক উপায় হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে কিছু অসাধু উদ্যোক্তার অপব্যবহারে পদ্ধতিটি শুরুতেই সমালোচনার মুখে পড়ে।
এ কারণে গত ২০ জানুয়ারি সরকার বুকবিল্ডিং পদ্ধতি স্থগিত করে তা সংশোধনের জন্য এসইসিকে নির্দেশ দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় সংস্থাটির তত্কালীন নেতৃত্ব পদ্ধতিটি সংস্কারের বেশ কিছু খসড়া প্রস্তাব তৈরি করে। পরে পুনর্গঠিত এসইসি আবার নতুন করে প্রস্তাবনা তৈরি করেছে।
জানা গেছে, বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে শেয়ারের মূল্য নির্ধারণের প্রস্তাবিত নিয়মে ২০টির মতো সংশোধনী সুপারিশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, এখন থেকে এ পদ্ধতিতে বাজারে আসতে ইচ্ছুক কোম্পানির শেয়ারের নির্দেশকমূল্য নির্ধারণের জন্য শেয়ারের মূল্য-আয় (পিই) অনুপাত এবং শেয়ারপ্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) বিবেচনায় নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে পিই ১৫ অথবা এনএভির তিন গুণ—এই দুয়ের মধ্যে যেটি কম, নির্দেশকমূল্য তার বেশি হতে পারবে না।
আবার এর পরিমাণ শেয়ারপ্রতি এনএভির কমও প্রস্তাব করা যাবে না। এ ক্ষেত্রে পিই গণনা করতে হবে কোম্পানির পূর্ববর্তী তিন বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণীতে উল্লিখিত শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএসের ভারিত্ব গড়ের ভিত্তিতে।
যেমন: ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের (ফেস ভেলু) কোনো কোম্পানির ইপিএসের তিন বছরের ভারিত্ব গড় পাঁচ টাকা হলে বেঁধে দেওয়া পিই অনুযায়ী সর্বোচ্চ নির্দেশক দাম হতে পারবে ৭৫ টাকা। আর এনএনভি ২০ টাকা হলে নির্দেশক দাম ৬০ টাকা হতে পারবে।
এ ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত দাম ৬০ টাকার মধ্যেই থাকতে হবে। কেননা, পিই অনুযায়ী নির্দেশক দাম এনএভি অনুযায়ী নির্দেশক দামের চেয়ে কম। একই সঙ্গে তা ২০ টাকার নিচেও নামতে পারবে না। কেননা, এখানে এনএভি হলো ২০ টাকা। বর্তমান নিয়মে নির্দেশকমূল্যের জন্য কোনো ধরনের সীমারেখা টানা নেই।
এসইসি মনে করে, এটা শেয়ারের সম্ভাব্য সর্বোচ্চ মূল্যায়নকে সীমার মধ্যে নিয়ে আসবে। যদিও ধারণাগতভাবে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে এ ধরনের কোনো সীমা বেঁধে দেওয়া উচিত নয়। কিন্তু বাংলাদেশের পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়েই এ প্রস্তাবকে বিবেচনা করা যেতে পারে।
বাজার-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চাহিদা-জোগানের ভিত্তিতে শেয়ারের বাজারভিত্তিক মূল্য নির্ধারণের উপায় হিসেবেই বুকবিল্ডিং পদ্ধতি চালু করা হয়েছিল। কিন্তু এসইসির নতুন প্রস্তাবটি সেই ধারণার পরিপন্থী। এটিকে বুকবিল্ডিংয়ের নামে স্থির মূল্য পদ্ধতিরই আরেক রূপ।
সংশোধনীর খসড়ায় আইপিওতে আসতে আগ্রহী কোম্পানিগুলোর এসইসির কাছে জমা দেওয়া নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য একটি কমিটি গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে। কোনো কোম্পানির আর্থিক বিবরণী সম্পর্কে কমিটির কোনো মতামত বা পর্যবেক্ষণ থাকলে ১০ দিনের মধ্যে দিতে হবে।
তবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, কোন আইনের বলে এ কমিটি তাঁদের মতামত নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দিতে বাধ্য থাকবে, তা স্পষ্ট নয়।
সংশোধনী প্রস্তাবে দরপত্রে অংশগ্রহণকারী প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বিপরীতে বরাদ্দকৃত শেয়ার লেনদেন শুরুর ছয় মাস পর্যন্ত বিক্রি বা হস্তান্তর নিষিদ্ধ (লকইন) করা হয়েছে।
এ ছাড়া চূড়ান্ত দরপত্রের পর আইপিওর চাঁদা গ্রহণ (সাবস্ক্রিপশন) ২৫ দিনের পরিবর্তে ১৫ দিনের মধ্যে শুরু করা, দরপত্রের সময় ৭২ ঘণ্টা থেকে কমিয়ে ৪৮ ঘণ্টা করা এবং দরপত্র গ্রহণ শেষ হওয়ার পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কোম্পানি ও ইস্যু ব্যবস্থাপককে আইপিওর জন্য শেয়ারের প্রস্তাবিত মূল্যসহ (কাট অফ প্রাইস) চূড়ান্ত খসড়া প্রসপেক্টাস এসইসিতে জমা দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে মুদ্রিত প্রাথমিক খসড়া প্রসপেক্টাস মনোনীত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট সমিতির কাছে রোড শো আয়োজনের অন্তত পাঁচ দিন আগে প্রেরণ করতে হবে। এতে শেয়ারের নির্দেশকমূল্য উল্লেখ করা যাবে না।
খসড়া প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, নির্দেশকমূল্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট কোম্পানি, কোম্পানিটির কোনো সহযোগী বা অঙ্গ প্রতিষ্ঠান, অথবা পরিচালকদের স্বার্থ-সংশ্লিষ্টতা রয়েছে এমন কোনো প্রতিষ্ঠান অংশ নিতে পারবে না। ডিএসই ও সিএসইর প্রতিনিধিরা রোড শোতে পর্যবেক্ষক হিসেবে উপস্থিত থাকলেও তাঁদের পর্যবেক্ষণ মূল্যায়ন করা হবে কি না, সেটি পরিষ্কার নয়।
প্রস্তাবনায় আরও বলা হয়েছে, যেসব প্রতিষ্ঠান নির্দেশকমূল্য প্রস্তাব করবে, তাদের ওই কোম্পানির ন্যূনতম ১০ শতাংশ শেয়ার কেনার অঙ্গীকার করতে হবে। আবার একই প্রস্তাবনার অন্য একটি অংশে বলা হয়েছে, কোনো প্রতিষ্ঠান পাঁচ শতাংশের বেশি শেয়ার কিনতে পারবে না। যে পরিমাণ শেয়ার কেনা যাবে না, তা কেনার জন্য অঙ্গীকারের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
খসড়া অনুসারে, কোম্পানি ৩০ থেকে ৫০ কোটি টাকার শেয়ার ছাড়লে ৪০ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দ রাখতে হবে। ৫০ থেকে ১০০ কোটি এবং ১০০ কোটির ওপরে শেয়ার ছাড়লে এর পরিমাণ হবে যথাক্রমে ৫০ শতাংশ ও ৬০ শতাংশ। এতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অংশ কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন অনেকে।


http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-08-02/news/174731

27
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: August 01, 2011, 07:40:34 AM »
DSE opens corporate governance wing

Your Right To Know
Monday, August 1, 2011

The premier bourse yesterday launched a new department to help strengthen the practice of corporate governance among listed companies and make them more transparent and accountable.

The new division -- Department of Corporate Governance and Financial Reporting Compliance -- will mainly monitor whether the listed firms follow the securities rules, prepare accurate financial statements and disclose the financials timely.

Prof M Khairul Hossain, chairman of Securities and Exchange Commission, formally inaugurated the department on the Dhaka Stock Exchange premises.

The department will have to report to the commission on the activities of the listed companies and findings on a regular basis.

The introduction of the new department makes the DSE a primary regulator, Hossain told journalists after the launch of the new department.

“The department will also examine the accuracy, validity and transparency of the financial reports submitted by the listed firms,” he said, adding that the tasks were previously done by the SEC in a limited scale with inadequate workforce.

All the listed companies are required to disclose financial statements every three months and disseminate any price sensitive information within the shortest possible time.

“Investors take investment decision based on the companies' disclosed information. So, timely and accurate information will not only help the investors, but also make the market stable, transparent and accountable,” Hossain said.

Findings of the department will help the commission take actions accordingly, the SEC chief said.

Earlier on July 13, the bourses at a meeting with the stockmarket regulator agreed to set up separate corporate finance departments within July after the SEC proposed setting up such divisions to check the practices of financial manipulations and increase transparency and accountability.

There have been allegations that many listed companies inflate financial reports by showing higher earnings and profits, especially when they submit un-audited quarterly reports. But, when the reports are annualised and audited, huge anomalies are detected.

SEC members Helal Uddin Nizami, Amzad Hossain, Arif Khan and Abdus Salam Sikder, DSE President Md Shakil Rizvi and Senior Vice-president Ahsanul Islam were also present at the launch.

http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=196654

28
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: August 01, 2011, 07:38:37 AM »
ADP spending improves a bit

Monday, August 1, 2011


The implementation of annual development programme (ADP) was better last fiscal year, rising by 27 percent compared to the previous year.

The government took an ambitious ADP last fiscal year and after a downward revision, 92 percent of the revised programme could be implemented finally.

In fiscal 2009-10, the implementation rate was 91 percent of the revised ADP.

The implementation of foreign aided projects went up by only 1.6 percent but local funded project implementation rose by 41 percent though its expenditure quality gave rise to questions inside the finance ministry.

Like the previous years, hurried and huge spending marked the last month of the last fiscal year when Tk 6,981 crore was spent against only Tk 836 crore in the first month of the fiscal year.

Economists frequently raise questions about hurried spending at the end of every fiscal year, which makes the expenditure wasteful and also creates liquidity crunch in the banking sector.

Zaid Bakht, research director of Bangladesh Institute of Development Studies, at a discussion on Bangladesh Bank's Monetary Policy Statement (MPS) said, as the ADP implementation gets rapid momentum at the end of the year, the government borrowing suddenly increases much.

Bakht said it creates liquidity crisis in the banks and also pushes up inflation.

Implementation Monitoring & Evaluation Division (IMED) officials said, at the end of a fiscal year, implementing agencies get the ADP allocations released and deposited into their accounts though the amount remains unspent, which results in showing of higher expenditure at the year-end.

About the government borrowing at the year-end, the central bank MPS said, every June government departments and offices rush for full withdrawal of their annual budgetary allocations, often depositing the funds drawn in accounts with scheduled banks.

About a huge increase in local fund utilisation, the finance ministry's budget department officials who oversee implementation by different ministries said it was good but it should be intensely monitored whether quality expenditure was ensured.

The central bank MPS also said, ensuring efficiency and preventing wastefulness in utilisation of the rapidly rising ADP expenditure allocations should be an area of priority attention.

According to an IMED report, last fiscal year ADP worth Tk 32,830 crore was implemented, whereas the revised allocation was Tk 35,880 crore. The original allocation was Tk 38,500 crore.

In fiscal 2009-10, the implementation was Tk 25,917 crore, which was 91 percent of the revised ADP. The local fund expenditure was Tk 23,166 crore or 97 percent of the allocation. The utilisation of project aid was Tk 9,665 crore which was 81 percent of the allocation.

A finance ministry official said, in case of releasing fund the development partners go for more scrutiny.

As the ministries fail to utilise foreign aid money, the amount of unutilised foreign aid in the pipeline is now more than $12 billion.

The finance ministry official also said, as the foreign aid could not be utilised, it was putting pressure on the balance of payments.

According to the IMED report, 10 ministries and divisions got allocation of 83 percent of the total ADP last fiscal year. Among the worst performers, bridge division spent 34 percent, health and family welfare ministry 91 percent, roads and railway division 82 percent and water resources ministry 89 percent.

A large portion of allocations to these ministries/divisions was foreign funded projects. So, their rate of implementation was low.

However, local government division spent 96 percent of the allocation, power division 99 percent, primary and mass education ministry 97 percent, education ministry 95 percent, agriculture ministry 98 percent and energy and mineral resources division spent 92 percent.

http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=196651



 

29
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: August 01, 2011, 07:30:18 AM »
সেন্ট্রালাইজ্‌ড কোর ব্যাংকিং সিস্টেম বাস্তবায়ন করল এসআইবিএল

সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল) শরিয়াহ কমপ্লায়েন্ট সেন্ট্রালাইজ্‌ড কোর ব্যাংকিং সিস্টেম বাস্তবায়ন করেছে। এতে ব্যাংকটি পুরোপুরি অনলাইন ব্যাংকে রূপান্তরিত হয়েছে। এ উপলক্ষে গত ৩০ জুলাই ব্যাংকের বোর্ডরুমে এই সাফল্যের জন্য ব্যাংকের তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের কর্মকর্তাদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান কামালউদ্দীন আহমেদ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আইটি কর্মকর্তাদের মধ্যে ক্রেস্ট ও সনদ বিতরণ করেন। ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ব্যাংকের বোর্ড অডিট কমিটির চেয়ারম্যান সুলতান মাহমুদ চৌধুরী, নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন, পরিচালক আবদুল জব্বার মোল্লা ও পরিচালক মো. সাইদুর রহমান বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

http://www.dailykalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Islamic&pub_no=599&cat_id=1&menu_id=24&news_type_id=1&index=6

30
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: August 01, 2011, 07:23:26 AM »
ব্যাংকের মুনাফা বেশি দেখানোর কৌশল রোধে নতুন নির্দেশনা

তারিখ: ০১-০৮-২০১১

কোনো কোনো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণ আদায় হয়ে যাবে বা ঋণটি অবলোপন হবে, এমন বিবেচনা থেকে কর প্রদান বিলম্বিত (ডেফার্ড ট্যাক্স অ্যাসেট) করছে। কিন্তু বিলম্বিত হিসাব রেখেই ব্যাংক আর্থিক বিবরণী তৈরি করছে। এর ফলে ব্যাংকের কর-পরবর্তী মুনাফা ও সম্পত্তির পরিমাণ বেশি দেখানো হচ্ছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক এমন কিছু প্রমাণ পাওয়ার পর নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। এতে এখনো পরিশোধ করা হয়নি, এমন আয়করের হিসাব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের আর্থিক বিবরণীতে অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এ বিষয়ে ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে গতকাল রোববার এ নির্দেশনা পাঠিয়েছে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, ঋণ, অগ্রিম বা বিনিয়োগের বিপরীতে রক্ষিত সংস্থানের ওপর ভিত্তি করে ‘ডেফার্ড কর সম্পদ’ হিসাবভুক্ত করা যাবে না। এ ক্ষেত্রে হিসাবরক্ষণের মান অনুযায়ী অন্য যেসব বিষয়ের ওপর আয়কর আইন অনুযায়ী ভবিষ্যতে আয়কর সুবিধা পাওয়া যাবে, সেসব বিষয়ের ওপর এ ধরনের কর সম্পদ হিসাবভুক্ত করা হলে বিস্তারিত বিবরণ (ভিত্তি, পরিমাণ ও সমন্বয়ের সময়) আর্থিক বিবরণীর ব্যাখ্যামূলক অংশে উল্লেখ করতে হবে।
কোনো অবস্থাতেই ‘ডেফার্ড কর সম্পদ’ ও ‘ডেফার্ড কর দায়’কে নিট করে স্থিতিপত্রে দেখানো যাবে না।


http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-08-01/news/174463

Pages: 1 [2] 3 4 ... 78