Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Md. Khairul Bashar

Pages: 1 ... 3 4 [5] 6 7 ... 14
61
Dear Mr. Omar Vai

Great effort from you. I have just started this topic with introducing few women who are engaged in freelancing profession and you have given this topic a complete shape. Thanks for sharing these useful information.

62
Fruit / Re: 5 Best Fruits for Skin
« on: May 13, 2013, 12:08:36 PM »
Actually skin diseases are very common phenomenon in our country. I think these fruits will enable us to prevent these diseases.

63
Journalism & Mass Communication / A Letter to Mother
« on: May 13, 2013, 10:05:34 AM »
‘বিশ্ব মা দিবস’ উপলক্ষে ইন্টারনেটে বিশেষ চিঠি লেখা প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে কম্পিউটার সোর্স লিমিটেড। গতকাল রোববার থেকে শুরু হওয়া এ প্রতিযোগিতা চলবে ৩১ মে পর্যন্ত। এতে সর্বোচ্চ ৫০০ শব্দের চিঠি লিখে http://goo.gl/v01SR ঠিকানায় জমা দিতে হবে।


Source: http://www.prothom-alo.com/detail/date/2013-05-13/news/351770

64
Journalism & Mass Communication / Bicycle Made of Bamboo
« on: May 09, 2013, 03:45:30 PM »
দীর্ঘস্থায়িত্ব এবং ওজনের সঙ্গে শক্তির অনুপাতে সামঞ্জস্যের কারণে বাঁশের ব্যবহার বহুল প্রচলিত। ঘরবাড়ি ও আসবাব তৈরিতে যুগ যুগ ধরে ব্যবহূত হচ্ছে এই উদ্ভিদ। বাঁশ দিয়েই এবার তৈরি হচ্ছে দুই চাকার সাইকেল। জার্মানির বার্লিনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ওজোন সাইক্লেরির নকশাকার ড্যান ভোগেল-এসেক্স ও স্টেফান ব্রুনিং তৈরি করেছেন এই সাইকেল। ভোগেল-অ্যাসেক্স বলেন, প্রকৃতির বিস্ময়কর সৃষ্টি বাঁশ টেকসই ও হালকা। পাশাপাশি কম্পন শোষণক্ষমতার কারণেই সাইকেলের কাঠামো তৈরির অনন্য একটি উপাদান এটি। ইস্পাত ও অন্যান্য ধাতুর চেয়ে কাঙ্ক্ষিত পরিমাপে বাঁশ কাটা অনেক সহজ। এই কাঠামোর বাইরে অন্য অংশ, যেমন টায়ার, ব্রেক, চেইন, প্যাডল ইত্যাদি সাধারণ সাইকেলের মতোই হবে।

ব্রুনিং বলেন, তিন বছর আগে তাঁরা বাঁশের সাইকেল তৈরির উদ্যোগ নেন। এ ব্যাপারে কোনো তথ্যই তখন ইন্টারনেট বা অন্য কোথাও ছিল না। তাই নিজ উদ্যোগে তাঁরা অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বাঁশের সাইকেলের কার্যকর নকশা তৈরি করেন। পাহাড় ও সমতলে ভ্রমণ বা প্রতিযোগিতার উপযোগী সাইকেলের কাঠামো তৈরি করা এখন সম্ভব হয়েছে। এই কাঠামো খুবই হালকা। ওজন মাত্র ১ দশমিক ৭৫ কেজি। ওজোন সাইক্লেরি জানায়, বাঁশের কাঠামো তৈরির বিভিন্ন পর্যায়ে প্রয়োজন করাত, সিরিশ কাগজ, আঠা, প্রাকৃতিক তন্তুর কাপড় প্রভৃতি। প্রথমে বাঁশের চোঙা আকৃতির টুকরা নেওয়া হয়। বাঁশটির ব্যাস ৪০ থেকে ৭০ মিলিমিটার হলে সবচেয়ে ভালো। করাত দিয়ে কেটে বাঁশ থেকে তৈরি প্রয়োজনীয় মাপের কয়েকটি টুকরাকে আঠা ও কাপড় দিয়ে জোড়া দিতে হয়। এ ক্ষেত্রে ধাতব কাঠামোও ব্যবহার করা যেতে পারে। এভাবে প্রতিটি কাঠামো তৈরিতে ৩০ থেকে ৪০ ঘণ্টা লেগে যায়। কাঠামো পরবর্তী সময়ে ফেটে গেলেও আঠা দিয়ে মেরামত করা যাবে। আর কাঠামো পরিবর্তনের কাজটি সাইকেলের চাকার পাংচার সারাইয়ের চেয়েও সোজা। বাঁশের তৈরি সাইকেল আকর্ষণীয় ও স্বাচ্ছন্দ্য হওয়ায় ইতিমধ্যেই এটি বেশ জনপ্রিয় হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, ঘানা, জাম্বিয়া ও সিঙ্গাপুরে ইতিমধ্যে সীমিত আকারে বাঁশের সাইকেল তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।


Source: http://www.prothom-alo.com/detail/date/2013-05-09/news/350900

65
Various Sura & Dua / Re: Various helpful Du'as for Students
« on: May 07, 2013, 01:33:13 PM »
Alhamdulillah. Very useful post. This will definitely help us in the earth and in the days after death.

66
বর্তমানে আউটসোর্সিংয়ের কাজে বিশ্বের সেরা ফ্রিল্যান্সারদের কাতারে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশের নারীদের নাম। গত কয়েক বছর ধরে আউটসোর্সিং-এ দেশ সেরা মুক্ত পেশাজীবী বা ফ্রিল্যান্সারদের পুরস্কার দিচ্ছে সফটওয়্যার খাতের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। চলতি বছর আলাদাভাবে তিন সেরা নারী ফ্রিল্যান্সারকেও পুরস্কৃত করছে সংগঠনটি। পুরস্কারজয়ী তিন নারী ফ্রিল্যান্সারকে নিয়ে এ আয়োজন। লিখেছেন নুরুন্নবী চৌধুরী

এমরাজিনা ইসলাম
২০১০ সাল থেকে নিয়মিত ফ্রিল্যান্সিং করে যাচ্ছেন ঢাকার এমরাজিনা খান। দেশের বাড়ি নীলফামারীতে, তবে পড়াশোনাটা ঢাকাতেই।অনলাইন মার্কেটপ্লেসে (আউটসোর্সিংয়ের কাজ পাওয়ার ওয়েবসাইট) সব মিলিয়ে দুই হাজার ঘণ্টা কাজ করেন। ইল্যান্স ও ওডেস্কে গ্রাফিকস ডিজাইনের কাজ করেন তিনি। ইংরেজি বিষয়ে স্নাতক পড়ার পাশাপাশি শিখেছেন ছবি আঁকাও।
এক বন্ধুর কাছ থেকে প্রথম ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিষয়টি জানেন এমরাজিনা। পরবর্তী সময়ে নিজেই যুক্ত হয়ে যান ফ্রিল্যান্সিংয়ে। বিয়ের পর স্বামী এবং পরিবারের উৎসাহে ফ্রিল্যান্সিংকেই এখন ধ্যান-জ্ঞান হিসেবে নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। নিজের কাজের সঙ্গে যুক্ত করেছেন তাঁর ননদ ও আরও কয়েকজন নারীকে। এমরাজিনার বাবা এমদাদুল ইসলাম ছিলেন ব্যবসায়ী। তিনি মারা গেছেন ২০০৫ সালে। মা সেলিনা আক্তার সংগীত শিক্ষক। এমরাজিনা বলেন, ‘নারীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং দারুণ একটি কাজ। এতে করে ঘরে বসে যেমন কাজ করা যাবে, তেমনি সংসারও সামলানো যাবে। স্বপ্ন দেখি আরও অনেক নারীকে এর সঙ্গে যুক্ত করার।’

নুসরাত জাহান
পড়াশোনা করছেন ফার্মেসি বিষয়ে, তবে আউটসোর্সিংয়ের কাজ করছেন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও) এবং ওয়েবসাইট উন্নয়নের।২০১০ সাল থেকেই এ পেশায় যুক্ত ঢাকার মেয়ে নুসরাত জাহান। এক বন্ধুর মাধ্যমে জানতে পারেন ফ্রিল্যান্সিংয়ের কথা। সে সময় অনেকটা শখ থেকেই শুরু।তবে বর্তমানে নিয়মিত করে যাচ্ছেন কাজ। গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার মাসুরগাঁওয়ে। তবে ছোটবেলা থেকেই বেড়ে ওঠা আর পড়াশোনা ঢাকায়। শুরুতে এসইওর কাজ শেখেন, তারপর শুরু করেন কাজ। ব্যবসায়ী বাবা কাজী মো. হান্নান ও গৃহিণী মা তাহমিনা কাজীর তিন মেয়ে আর এক ছেলের মধ্যে বড় নুসরাত। ‘কাজ শিখে মার্কেটপ্লেসে প্রথম কাজ পাই এসওই বিষয়ে। তার পর থেকেই নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছি’—বললেন নুসরাত। বর্তমানে সব মিলিয়ে প্রায় দুই হাজার ঘণ্টা কাজ করা নুসরাত পরামর্শ দিলেন বায়ারদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখার। নারীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং দারুণ একটি ক্ষেত্র বলে মনে করেন নুসরাত এবং শুধু নারীদের নিয়েই একটি ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান করার স্বপ্ন দেখেন তিনি।

শাহরিনা ইয়াছমিন
কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগে স্নাতক শেষে ২০১০ সাল থেকে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেন শাহরিনা ইয়াছমিন। মাঝে অবশ্য কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে চাকরিও করেছেন। শাহরিনা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ওয়েবসাইট উন্নয়ন ও ওয়েবভিত্তিক অ্যাপ তৈরির কাজ করছেন সফটওয়্যার প্রকৌশলী স্বামীর আগ্রহে।সব মিলিয়ে প্রায় দুই হাজার ঘণ্টা কাজ করা শাহরিনার বাবা মো. ইদ্রিস আলী সরকার সরকারি চাকরি করেন। মা শিরিন আকতার গৃহিণী। দুই ভাই এক বোনের মধ্যে বড় শাহরিনার গ্রামের বাড়ি রাজশাহী। তবে বাবার চাকরির সুবাদে পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রামে। বিয়ের পর থেকে ঢাকায় আছেন। ফ্রিল্যান্সিংয়ে বাংলাদেশে নারীদের সংখ্যা অনেক কম। শাহরিনা বলেন, ‘আসলে ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে নেওয়াটা এখন বাংলাদেশে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি। তবে ক্ষেত্রটি এগিয়ে যাচ্ছে এবং নারীরা অনেক ভালো করতে পারবেন।’ তাঁর মতে, এ ক্ষেত্রে পরিবারের সহযোগিতা লাগবে। আর কাজের ক্ষেত্রে ইচ্ছাশক্তি আর ধৈর্য প্রয়োজন। ভবিষ্যতে নিজেই একজন উদ্যোক্তা হতে চান শাহরিনা।


Source: http://www.prothom-alo.com/detail/date/2013-04-24/news/347132

67
Dear Mr. Sadique

Its really a great effort from you to draw the attention of the students. Thank you very much.

68
প্রথম আলো: সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ব্যবসা-বাণিজ্যের অবস্থা কী?
সবুর খান: রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল থাকলে ব্যবসা-বাণিজ্যের অবস্থা সব সময়ই খারাপ থাকে। আর এখন যে পরিস্থিতি চলছে, কয় দিন পরপরই হরতাল, বোমাবাজি। বাংলাদেশের মতো উদীয়মান অর্থনীতির একটা দেশের জন্য তা যে কতটা নেতিবাচক, তা আর ব্যাখ্যার অবকাশ রাখে না। তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশ ভালো করছে। মনে রাখা দরকার যে বাংলাদেশকে প্রতিযোগী হিসেবে দেখে অনেক দেশ। তারা এখন সুযোগ নেবে। নেতিবাচক প্রচারণা চালাবে। ফলে বাংলাদেশি পণ্য না কেনার ব্যাপারে প্রভাবিত হবে বিদেশি ক্রেতারা। এ তো গেল বাইরের দিক। সবচেয়ে বড় ক্ষতি তো অভ্যন্তরীণ ক্ষতি। কারখানা বন্ধ, যাতায়াত ব্যবস্থা অচল। কাঁচামাল আনা-নেওয়া করা যাচ্ছে না। চিকিৎসার জন্য যাওয়া যাচ্ছে না এমনকি হাসপাতালেও। এত খারাপ অবস্থা আগে কখনো ছিল না।

প্রথম আলো: এ ধরনের পরিস্থিতিতে আগে শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের দিক থেকে উদ্যোগ দেখা যেত। এবার তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে পড়ছে না কেন?
সবুর খান: ব্যবসায়ীদের সবচেয়ে বড় সংগঠন হচ্ছে বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই)। এফবিসিসিআইয়ে সরাসরি রাজনৈতিক পরিচয়ধারী কিছু ব্যক্তিও রয়েছেন। সেই কারণে তাঁদের পক্ষে কোনো উদ্যোগ নেওয়া কতটা সম্ভব, জানি না। তবে ঢাকা চেম্বারের পক্ষ থেকে আমরা এফবিসিসিআইকে অনুরোধ করেছি। বলেছি, তারা কোনো উদ্যোগ না নিলে ঢাকা চেম্বারই নেবে। মানুষ কষ্ট করছে। ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হওয়ার জোগাড়। বিদেশে ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। এখন চুপচাপ বসে থাকার সুযোগ নেই। ব্যবসায়ীদের ক্ষতি মানে চূড়ান্ত অর্থে দেশেরই ক্ষতি। আমরা ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় বসারও আবেদন করেছি।

প্রথম আলো: নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সুযোগ অন্য দেশগুলো নেবে বলছিলেন, কীভাবে?
সবুর খান: বাংলাদেশ যে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ভালো করল, এর পেছনে অন্য গল্পও আছে। তৈরি পোশাকে শ্রীলঙ্কার একটা বড় বাজার ছিল। তামিলরা যখন নানা নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরি করল শ্রীলঙ্কায়, ক্রেতারা দিনে দিনে দেশটি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিল। আর এ সুযোগটি ভালোভাবেই কাজে লাগাল বাংলাদেশ। আমাদের প্রধান রপ্তানি আয়ের এই তৈরি পোশাক খাতকে ধ্বংস করার জন্যও অনেকে রয়েছে। তারা সুযোগ নিতে পারে। ভাবা যায়, কী পরিণতি হবে তখন? এখন যেমন অনেকেই চলে যাচ্ছে মিয়ানমারে। সম্প্রতি ১০০ জনের মতো বিদেশি বিনিয়োগকারী আসার কথা ছিল। এসেছেন মাত্র আটজন। যত দূর জেনেছি, তাঁরা হতাশ। হোটেল থেকেই বের হতে পারছেন না। অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি বিদ্যুৎ প্রকল্পে বিনিয়োগে আগ্রহী ছিলেন। ফিরে যাচ্ছেন তাঁরাও।

প্রথম আলো: যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শাহবাগে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ চলছিল। তার বিপরীতে দেশজুড়ে সহিংস কর্মকাণ্ড চালিয়ে কি জামায়াত-শিবির ঠিক কাজটি করল?
সবুর খান: অবশ্যই ঠিক কাজ করেনি। এতে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষতি তো হলোই, অনেক জানমালেরও ক্ষতি হলো। দুর্ভাগ্যজনক যে একদিকে মানুষের মৃত্যু ও অর্থনীতির ক্ষতি, অন্যদিকে অঙ্ক মেলাতে বসে গেছেন অনেকেই। সুযোগসন্ধানীরা অবশ্য তা করবেই। কথা হচ্ছে, আমরা কী করছি। নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিকে পুঁজি করে কার কী উদ্দেশ্য (এজেন্ডা) জানি না। তবে আমরা চাই ঐক্য ও সংহতি। এভাবে চলতে পারে না। সরকারকে এ ব্যাপারে উদ্যোগী হতে হবে। সবাইকে নিয়ে আলোচনায় বসে সুষ্ঠু সমাধান বের করা সম্ভব। বিদেশিদের কাছে ভুল বার্তা এরই মধ্যে চলে গেছে। তবে ইতিবাচক বার্তাও তৈরি করা সম্ভব। এ জন্য সরকার যেমন সমাধানের উদ্যোগ নেবে, বিরোধী দলকেও তেমনি দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে। কারণ, দেশটি সরকারি দল ও বিরোধী দল, উভয়েরই।

প্রথম আলো: তার আগে কি দেশপ্রেম থাকতে হবে না?
সবুর খান: অবশ্যই। সবার আগে থাকতে হবে দেশপ্রেম এবং সবারই। ব্যবসায়ীদের তো বটেই। সবচেয়ে বেশি রাজনীতিবিদদের। কারণ, দেশটি পরিচালনা করেন তাঁরা। অনেক সম্ভাবনাময় এ দেশ। গত দুই দশকে আমরা অনেক ক্ষেত্রেই এগিয়েছি। তবে যতটা এগিয়েছি, সহিংসতা বন্ধ করতে না পারলে তারচেয়ে বেশি পিছিয়ে যেতেও সময় লাগবে না।



Source: http://www.prothom-alo.com/detail/date/2013-03-09/news/334983

69
Dear Mr. Sadique

Great effort! Very useful post. Thank you very much.

70
Journalism & Mass Communication / Google as Destination
« on: March 03, 2013, 04:55:47 PM »
যাঁরা কম্পিউটার বিজ্ঞানে পড়াশোনা করেন, তাঁদের স্বপ্নের কর্মজীবনের গন্তব্যস্থল থাকে গুগল, ফেসবুক বা মাইক্রোসফট। এসব প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানে মানুষ শুধু চাকরি বা কাজের জন্যই যায় না, এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান দিয়ে পৃথিবীজুড়ে অসংখ্য উদ্যোগের অনুপ্রেরণা তৈরি করেন। কে না স্বপ্ন দেখেন এমন সব জায়গায় চাকরি করতে? যেখানে কাজের অভিজ্ঞতা পৃথিবী বদলে দেওয়ার সম্ভাবনা তৈরি করে। ২০১২ সালে গুগল ক্যাম্পাস রিক্রুটমেন্ট প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশের তিন শিক্ষার্থীকে নির্বাচিত করে। এরা হলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ২০০৭-০৮ ব্যাচের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের (সিএসই) শিক্ষার্থী ইনজাম হোসেন, এ বি এম ফয়সাল ও নাজমুল হাসান।
গুগলে বেশ কয়েক বছর আগে থেকেই বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা চাকরি করছেন। বুয়েটের সিএসই বিভাগের ০৩ ব্যাচের মানজুরুর রহমান খান, ০৪ ব্যাচের তানাঈম মুসা, ০৫ ব্যাচের শাহরিয়ার রউফ, মুনতাসির মাশুক কাজ করছেন গুগলের বিভিন্ন অফিসে। তাদের দেখেই অনুপ্রাণিত নবীন কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা। আগে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা সিভি পাঠিয়ে নিজের খরচায় পরীক্ষা, ভাইভা দিয়ে গুগলের নিয়োগ পেতেন। গত বছরই প্রথমবারের মতো গুগল বাংলাদেশের তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় এক হাজার শিক্ষার্থীকে নিয়ে গুগল ক্যাম্পাস রিক্রুটমেন্ট প্রোগ্রাম আয়োজন করে। এখান থেকে নির্বাচিত ১৫ জনকে পাঠানো হয় ভারতে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য। সেখান থেকেই সবশেষে তিনজনকে বাছাই করে গুগল।

ফয়সাল জানালেন তাদের শুরুর কথা, ‘গত বছরের অক্টোবরে গুগলের ক্যাম্পাস রিক্রুটমেন্টের প্রাথমিক পরীক্ষায় অংশ নিই। ওই মাসেই আমরা ভাইভা দিতে যাই ভারতের বেঙ্গালুরুর গুগল অফিসে।’
গুগলের এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকার বিভিন্ন অফিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ছিল তাঁদের মৌখিক পরীক্ষা। পরীক্ষা মানেই তো টেনশন, তাই না। কিন্তু গুগলের অফিসে ঢুকে চারপাশের পরিবেশ আর চকোলেট দেখে সবারই মাথা বিগড়ে যায়। টেনশন করার সময়ই ছিল না কারও। সবাই বেশ উপভোগ করে মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেন। পরীক্ষা দিয়েই চলে আসেন দেশে। ব্যস্ত হয়ে পড়েন সম্মান শেষ বর্ষের পরীক্ষা নিয়ে। নভেম্বরের এক বিকেলে সবাই জেনে যান বাংলাদেশ থেকে প্রথমবারের মত ক্যাম্পাস রিক্রটমেন্টে তারা তিন জন নির্বাচিত হয়েছেন। ‘গুগলে কাজ করার স্বপ্ন বা উৎসাহ কীভাবে পেলেন?’ এই প্রশ্নের উত্তরে ইনজাম বলেন, ‘বিভাগের বিভিন্ন ব্যাচের অনেক জেষ্ঠ্য শিক্ষার্থীকে দেখেছি গুগলসহ পৃথিবীর বিখ্যাত সব আইটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে। তাদের দেখেই সেসব প্রতিষ্ঠানে কাজ করার স্বপ্ন জেগেছিল মনে। সেই স্বপ্ন অবশেষে বাস্তবে পরিণত হলো।’

এখন তিনজনের গন্তব্য একটাই, ক্যালিফোর্নিয়ার গুগল অফিস। আগামী অক্টোবরে সবাই ছুটে যাবেন যুক্তরাষ্ট্রে। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে ফয়সাল বলেন, ‘প্রাথমিক লক্ষ্য থাকবে গুগল থেকে কাজ শেখা।’ ইনজাম যোগ করে বলেন, ‘আগে পাঁচ-দশ বছরের অভিজ্ঞতা লাভ করে নিই, তারপরে দেশে ফিরে আইসিটি-নির্ভর উদ্যোগ প্রতিষ্ঠা করতে লেগে যাব।’ অন্যদিকে নাজমুল বলেন, ‘বেশ কয়েক বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা নিয়ে দেশে ফিরতে চাই।’

সাম্প্রতিক সময়ে বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা বেশ সুনামের সঙ্গে অংশগ্রহণ করছে।আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড, পদার্থবিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াড, এসিএম আন্তর্জাতিক প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা তাদের দক্ষতা ও সফলতা দেখিয়ে উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর মনোযোগ আকর্ষণ করতে সক্ষম হচ্ছে। গুগলসহ পৃথিবীখ্যাত সব আইটি প্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সম্ভাবনা সম্পর্কে বুয়েট সিএসই বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদ বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীরা ধীরে ধীরে আন্তর্জাতিক মানের দক্ষতা লাভ করছে। গুগল এ জন্যই তাদের নির্বাচিত করেছে। বাংলাদেশের গ্র্যাজুয়েটরা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির নানা প্রতিষ্ঠানে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছে। সে কারণে বিদেশি খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ থেকে তাদের জন্য দক্ষ কর্মী খুঁজতে আসা শুরু করেছে। ভবিষ্যতে গুগল নিয়মিতভাবেই বাংলাদেশ থেকে তাদের জন্য কর্মী খুঁজতে আসবে বলে আশা করা যায়।


Source: http://www.prothom-alo.com/detail/date/2013-03-03/news/333390

71
Journalism & Mass Communication / Introduction of the Mosque Nabubi
« on: February 28, 2013, 11:18:49 AM »
মসজিদে নববী:


পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তর মসজিদ হচ্ছে মসজিদে নববী। মসজিদে নববী র শাব্দিক অর্থ হলো নবীর মসজিদ, মদীনায় হিজরতের পর নবী হযরত মুহাম্মদ (সা: ) কর্তৃক নির্মিত মদিনা মসজিদ কে বোঝানো হয়ে থাকে। হিজরতের পর মুসলমানদের নামাজের জন্য নবী মুহাম্মদ (সা: ) "মদীনা মসজিদ" অর্থাৎ "মসজিদে নববী" নির্মাণ করেন। মসজিদটি নির্মান করতে ৭ মাস সময় লেগেছিল। ৬২২ খ্রিস্টাব্দের সেপ্টেম্বরের পর থেকে শুরু হয়ে ৬২৩ খ্রিস্টাব্দের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত মদিনা মসজিদের নির্মান কাল নির্ধারন করা হয়। এই মসজিদের অভ্যন্তরে নবী মুহাম্মদ (সা: )-এর রওজা সমাধিস্থল অবস্থিত। মহানবীর (সা: ) র রওজার দু’পাশে রয়েছে হযরত আবুবকর (রা: ) ও হযরত ওসমান (রা: )-এর কবর। বিশেষ করে হজ্জ সম্পাদনের আগে বা পরে হাজ্জ্বীরা মসজিদে নববীতে এক নাগাড়ে কমপক্ষে ৮ দিন অবস্থান করে নাগাড়ে ৪০ রাক্বাত নামাজ আদায় করেন। মসজিদটির আয়তন ৪০০৫০০ স্কয়ার মিটার এবং ধারন ক্ষমতা ৬,৫০,০০০ জন।

72
More than 79 per cent female labourers working in the country's rice mills fall victims to sexual harassment by their male co-workers, managers/owners and other persons and are deprived of basic human rights amid determination of the government and social activists to empower women by establishing their rights, an ILO study revealed.


The study showed violation of various rights of women and children including labour rights, reproductive health rights, involvement of child labour, wage discrimination, inhuman work condition, lack of family planning, deprivation of children from primary education, high dropout rate of children from primary school and culture of indirect bonded labour introduced by the middlemen, etc.

A data of Department of Inspection for Factories and Establishment, total number of registered rice mill in the country until January 2012 was 2415 where 22469 workers were engaged. But the actual number of rice mills and the workers was several times higher than the government record, the study said.

About 5.0 million unorganized workers of which more than 60 per cent are female workers in approximately 40,000 rice mills in Bangladesh.

Development Consultant and Global Compliance Initiative (DCGCI) carried out the study on the 'Situation and Needs Analysis of the Female Workers in The Rice Mills' commissioned by International Labour Organization (ILO), Bangladesh.

The study was conducted in seven districts which include: Sherpur, Brahmanbaria, Natore, Dinajpur, Barisal, Habiganj and Kushtia.

In rice mills more than 30 per cent female workers belong to the age group 34-41 while one per cent are from the age group of 66 and above and 3.3 per cent belong to the age group of 10-17 years.

Lead researcher of the study Sheikh Md Shafiul Islam said sexual harassment is common in workplace like rice mills despite strong legal safeguard in this regard.

"Section 509 of the Penal Code, 1860 and section 10 of the Nari O Shishu Nirjatan Damon Ain 2000 (as amended in 2003) have strongly prohibited any action that insults modesty of a woman," Shafiul told the FE.

In such cases, the laws have the provisions of rigorous punishment but the trend continues openly in rice mills, he said, adding: 'The younger females at the mills sometimes fall victim to sexual repression by local hooligans'.

The study said if female workers protest or refuse to submit to sexual coercion, they have to endure harassments in drawing wages and availing other facilities.

"Sometimes, it is forceful persuasion by the aforesaid persons while sometimes the female workers comply with that to earn some extra money in the face of fierce poverty and haplessness," said the study.

It revealed despite government's target of enrolling 100 per cent children in the primary schools and elaborate campaign for this as part of achieving MDG targets by 2015, many 'chatal children' were found excluded from regular primary schooling.

Familial poverty, lack of parental awareness, migration of the family to the rice mills, unavailability of government primary schools and lack of admission opportunities at the nearby places of the rice mills have been identified as the factors creating impediments for children for not being regular in schools.

"Significant number of the rice mill workers did not comply with the GoB policy of family planning (having a maximum of 2 children per family)," said Shafiul.

The survey revealed that 21.6 per cent workers had one child, 27.7 per cent had two children while 43 per cent had more than two children. In some of the cases, the number of children goes even up to seven.

They do not know the government policy of family planning and they seriously lack the information and awareness about the negative outcomes of a big family, the study showed.

The state of reproductive health of the female workers is really vulnerable. The excessive heat caused severe health problems like dehydration, heat stroke, serious headache, miscarriage and birth defects.

"A section of both the male and female workers were in the risk of STDs including HIV/AIDS since some of the male partners had several wives while some of the female workers practised unsafe sexual relation under 'mutual agreement," said Shafiul, terming the situation as alarming.About 99 per cent of the female workers suffer from various health problems as working in a rice mill is relatively hazardous job for them. They frequently suffer from fever, cough, respiratory problems, sun and fire burns on skins and feet, allergies, jaundice, typhoid, diarrhoea, asthma and other health problems and they do not have access to any health care facilities, the study revealed.

[Sheikh Shafiul Islam quoted in the report is an Assistant Professor in the department of Journalism and Mass Communication, Daffodil International University]

http://www.thefinancialexpress-bd.com/index.php?ref=MjBfMDJfMTNfMTNfMV84OF8xNjAwODc=


73
Journalism & Mass Communication / Men After 40 of Age
« on: February 13, 2013, 01:19:48 PM »
বয়স কি বাড়ে, নাকি কমে? শরীর নামক খাঁচার ভেতর মনও আছে, আবার মস্তিষ্কও আছে। ৪০ থেকে চালশে। মধ্যবয়সের শুরু, যদিও গড় আয়ু দেশ-জাতিভেদে বিভিন্ন হতে পারে। পুরুষ হরমোন আছে, এর নাম টেস্টোস্টেরন। এই হরমোনের কারণেই বালক একদিন পুরুষ হয়। বয়স যখন যাপিত জীবনের মাঝামাঝি আসে, সাধারণত ৪০ থেকে শুরু, তখনই খাঁচার ভেতর অচিন পাখি কেমন কেমন করতে শুরু করে। ইংরেজিতে বলে ‘মিডলাইফ ক্রাইসিস’। এটা পুরুষের যেমন হয়, নারীতেও হয়। তবে নারীর হয় মেনোপজ—পঁয়তাল্লিশের পর। সব হরমোনের খেলা।

দিনগুলি মোর সোনার খাঁচায় রইল না
এ নিয়ে গবেষণা হয়েছে বিস্তর। আমরা বলি ‘বুড়ো বয়সে ভীমরতি’ ধরেছে। আসলে যৌবন যখন পরিণত হয়, তখন থেকেই বার্ধক্যের যাত্রা শুরু। বিজ্ঞান বলছে, শারীরবৃত্ত ও মনোবিজ্ঞান—সব পুরুষের জীবনেই এই ধাপ আছে, মধ্যবয়সে। একে সমস্যা (ক্রাইসিস) না বলে রূপান্তর (ট্রানজিশন) বলাই শ্রেয়। কোনো কিছুতে মনঃসংযোগে সমস্যা, বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে যাওয়া, অল্পেই রেগে যাওয়া, দুর্বল লাগা, ভেতরে ভেতরে চাপা ক্ষোভের সৃষ্টি হওয়া, সাময়িক স্মৃতি হ্রাস, বুদ্ধিবৃত্তিক কাজের প্রতি অনাগ্রহ, ক্লান্তি অনুভব করা, সবকিছুতেই পরোক্ষ অংশগ্রহণ, পারিপার্শ্বিকতার প্রতি অনুরাগ কমে যাওয়া—এসব লক্ষণ পুরুষের যে বয়সে দেখা দেবে, সেটাই মধ্যবয়স। হতে পারে ৪০, ৪৫ কিংবা ৬০ বছরেও। অনেকেই বিষণ্নতাকে কারণ মনে করতে পারেন। বিষয়টা যেমন মানসিক, ঠিক তেমনি শারীরিকও বটে। মনে হয় যৌবনের রঙে মরচে ধরছে। আমি কি তবে বুড়িয়ে যাচ্ছি? এই অনুভূতি থেকেই বিষণ্নতার জন্ম নিতে পারে। দাম্পত্য জীবনের সমস্যা তৈরি হতে পারে। কমে যেতে পারে ‘লিবিডো’ বা ‘যৌনস্পৃহা’। ভালোবাসার মানুষটাকেই অসহ্য লাগতে পারে। কিন্তু খেই হারালে তো চলবে না। সোনার খাঁচার দিনগুলিকে হারালে তো চলবে না, নিতে হবে হীরার খাঁচায়।

শরীরের নাম মহাশয়
মানুষ যত পরিণত হয়, তত বেশি ‘মানসিক’ হয়—‘শারীরিক’-এর চেয়ে। তাই আমরা মধ্যবয়সী সমস্যাগুলোকে স্বাভাবিক শারীরবৃত্তির রূপান্তর হিসেবে দেখার ফুরসত পাই না বা হয়ে ওঠে না। ৪০ পেরোলেই কিন্তু ডাক্তারি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়ে নিতে হবে। রক্তচাপ, কোলেস্টরেল, ডায়াবেটিসের জন্য সুগার—এসব নিয়ে যতটা ভাবি, শরীর নিয়ন্ত্রণকারী হরমোন নিয়ে কি ভাবি ততটা? ভাবা উচিত, যদি দেখা দেয় ওপরের লক্ষণগুলো, তাহলে শারীরিক রূপান্তরের পর্যায়গুলো মোকাবিলা করতে হয় মানসিকভাবে। তাই শারীরবৃত্ত জানা থাকলে তখন মনের জোর বাড়ে, আর মনের জোর বাড়লে শরীরটাও তখন ঠিকঠাক চলে। প্রোস্টেট শুরু পুরুষেই হয়, আল্ট্রাসনোগ্রাম, চল্লিশের পরে, স্ক্রিনিং চেকআপ।

ভাসিয়ে দিলাম মনপবনের নাও
মধ্যবয়সে হরমোনের পরিবর্তনের কারণে পারিবারিক বা সংসারজীবনেও পরিবর্তন আসতে পারে। নিজের স্ত্রীর চেয়ে কম বয়সী তরুণীদের প্রতি আকর্ষণটা একটু বেড়ে যেতেই পারে। এ ক্ষেত্রে স্ত্রীকেও সহযোগিতা করতে হবে। ‘গোপন প্রেম’-এর অপবাদ হিতে বিপরীত ঘটায়; বরং ‘শেয়ারিং আর কেয়ারিং’ ফর্মুলা দিয়ে পরিস্থিতিকে পাল্টানোর ব্যাপারে পারস্পরিক সমঝোতা জরুরি। ছেলেমেয়ে বড় হয়ে গেলে, বৈবাহিক জীবন অনেক বছরের হয়ে গেলে, মধ্যবয়সে নিজেকে অপারঙ্গম মনে হতেই পারে। তরুণ ভার্যা আরাধ্য হতেই পারে। এ জন্য স্খলন চলে; চলবে না। মনঃসংযোগ ঠিক রেখে কিছু কাজ বাড়তি করতে হবে।

অবচেতনের যুদ্ধে জয়ী হতেই হবে
অনেক সময় অবচেতনে যুদ্ধ চলতে থাকে। রাতের বিছানা অসহ্য লাগে। মনে হয়, হেথা নয়, অন্য কোনো খানে। মস্তিষ্কের কর্টেক্স আর লিমবিক সিস্টেমে চলে এই যুদ্ধ। নতুন ও পুরোনোর যুদ্ধ। হূদয় ও মস্তিষ্কের যুদ্ধ। ট্রেন চলছে, নামা দরকার, শিকল টানার উপায় জানা থাকতে হবে। নয়তো ভুগতে হবে বিষণ্নতায়, ব্যক্তিত্ব দৃঢ় না হলে মনোবৈকল্য দেখা দেবে। রূপান্তর মেনে নিন। পরিশ্রম করুন। কায়িক শ্রম বাড়ান, ব্যায়াম করুন। গান শুনুন, পছন্দের কাজ করুন। শারীরিক সমস্যাগুলো জেনে নিয়ে চিকিৎসা নিন। পুরোনোকে নতুন আঙ্গিকে দেখুন। সাইকোথেরাপি কিংবা হরমোন থেরাপি নিন, যদি প্রয়োজন মনে করেন। বন্ধুত্ব বাড়ান। পাল্টে ফেলুন লাইফ স্টাইল, খাবারদাবার ও স্বাস্থ্যঝুঁকিগুলো কমিয়ে ফেলুন। ধূমপান, মদ্যপান ও যৌনতাবর্ধক ওষুধ থেকে বিরত থাকুন—বিশ্বাস করুন—আপনি হবেন শ্রেষ্ঠ সুপুরুষ। মধ্যবয়সের এই রূপান্তরকে সৃষ্টিশীলতায় পরিণত আচরণের মাধ্যমে মোকাবিলা করুন। আপনি তারুণ্যের স্বাদ পাবেন, আবার, বারবার।

চুল পাকলেই হয় না বুড়ো
চুল পেকে যাচ্ছে, ক্ষতি নেই। আগের মতো দৌড়াতে পারেন না, ক্ষতি নেই। সিঁড়ি বেয়ে উঠলে হাঁপিয়ে যান, ক্ষতি নেই। জীবনটাকে ‘রিল্যাক্সলি’ খুব স্বাভাবিকভাবে উপভোগ করুন। আপনি হবেন চিরতরুণ, পারঙ্গম—সব সময়। শুধু পা যেন না পিছলায়। মনের লাগাম ধরে, শরীরটাকে চাবুক মারুন, গাড়ি চলবেই।


Source: http://www.prothom-alo.com/detail/date/2013-02-13/news/328779

74
Journalism & Mass Communication / Abdominal Rental Business in India
« on: February 06, 2013, 02:04:27 PM »
নিঃসন্তান দম্পতিরা সন্তান উৎপাদনের জন্য নারীর গর্ভাশয় ভাড়া নিয়ে থাকেন। ভারতে নারীদের গর্ভাশয় ভাড়া দেওয়া নিয়ে রীতিমতো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। স্বল্প খরচে গর্ভাশয় ভাড়া পাওয়ার সুবাদে বিদেশি নাগরিকদের ভারত সফরের হার সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেড়েছে। সাউথ অস্ট্রেলিয়ার সমাজকর্মী মার্গারেট (ছদ্মনাম) সন্তান জন্মদানে অক্ষম। শিশু দত্তক নেওয়ার দীর্ঘ চেষ্টার পর ৩৯ বছর বয়সে তিনি অন্য নারীর গর্ভাশয় ভাড়া নিয়ে সন্তান উৎপাদনের সিদ্ধান্ত নেন। এভাবেই যমজ দুই সন্তানের মা হয়েছেন তিনি। তাঁর মতো অস্ট্রেলীয় অনেক নারীই ভারতীয় নারীদের গর্ভাশয় ভাড়া নিয়ে সন্তান লাভ করেছেন। এ ছাড়া যুক্তরাজ্যসহ পশ্চিমা দেশগুলো থেকেও নিঃসন্তান দম্পতিরা একই পদ্ধতিতে সন্তানলাভের আশায় ভারতে ছুটে যাচ্ছেন।

ভারতে নারীর গর্ভাশয় ভাড়া দেওয়ার জন্য প্রায় এক হাজার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। মার্কিন সাময়িকী মাদার জোন্স সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে জানায়, গর্ভাশয় ভাড়া দেওয়া নিয়ে এখন বছরে গড়ে ২৩০ কোটি মার্কিন ডলারের ব্যবসা হয়ে থাকে। এ পদ্ধতিতে সন্তানলাভের লক্ষ্যে প্রায় ২৫ হাজার দম্পতি প্রতিবছর ভারত সফর করেন এবং এতে অন্তত দুই হাজার সন্তান জন্ম নেয়। যুক্তরাজ্যের হাডার্সফিল্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের কুইন্সগেটের সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক এরিক থি বলেন, ভারতে গর্ভাশয় ভাড়া নিয়ে বিদেশিদের সন্তান উৎপাদনের হার সরকারি হিসাবের চেয়ে বেশি।

ভারতীয় নারীরা মূলত অর্থের জন্যই গর্ভাশয় ভাড়া দিয়ে থাকেন। প্রতিটি সন্তান ধারণের বিনিময়ে তাঁরা সাধারণত ১৬ থেকে ৩২ হাজার মার্কিন ডলার নিয়ে থাকেন। জার্নাল অব সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড ফ্যামিলি ল সাময়িকী জানায়, যুক্তরাজ্য থেকে ভারতে গিয়ে স্থানীয় নারীদের গর্ভাশয় ভাড়া করে সন্তান গ্রহণের হার বাড়ছে। বিশ্বের নবম শীর্ষ অর্থনীতির দেশ ভারতে দারিদ্র্য এখনো বড় সমস্যা হিসেবে রয়ে গেছে। দেশটিতে মাথাপিছু বার্ষিক গড় আয় এক হাজার ৫২৭ মার্কিন ডলার এবং মোট জনসংখ্যার ২৯ দশমিক ৮ শতাংশই দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে। নয়াদিল্লিতে অবস্থিত সারোগেসি সেন্টার ইন্ডিয়ার পরিচালক শিবানি সাচদেব গৌর মনে করেন, ভারতীয় নারীরা কেবল অর্থ নয়, অন্য একটি পরিবারকে সাহায্য করার জন্যও গর্ভাশয় ভাড়া দেন।

অস্ট্রেলিয়ার এক জরিপে বলা হয়, দেশটির দম্পতিরা ভারতীয় নারীদের গর্ভাশয় ভাড়া নিয়ে কেবল গত বছরই ২০০ শিশুর জন্ম দিয়েছেন। যুক্তরাজ্যের গবেষক মেরিলিন ক্র্যাশো বলেন, ভারতীয় নারীদের গর্ভাশয় ব্যবহার করে সন্তান উৎপাদনকারী বিদেশি দম্পতিদের প্রায় অর্ধেকই অস্ট্রেলীয়।



Source: http://www.prothom-alo.com/detail/date/2013-02-06/news/327012

75
Journalism & Mass Communication / 9th Birthday of Facebook
« on: February 04, 2013, 04:37:03 PM »
আজ সোমবার, ৪ ফেব্রুয়ারি সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকের পথ চলার নয় বছর পূর্ণ হলো। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছোট্ট একটি ঘরে পথচলা শুরু করার পর ১০০ কোটি ব্যবহারকারীর সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট হিসেবে দ্রুত সামনে এগিয়ে যাচ্ছে ফেসবুক। শুভ জন্মদিন, ফেসবুক।

হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির ছোট ডরমেটরিতে ৪ ফেব্রুয়ারি ফেসবুক চালু করেছিলেন মার্ক জাকারবার্গ। ফেসবুকের তথ্য অনুযায়ী, শুধু কলেজপড়ুয়া শিক্ষার্থীদের জন্যই চালু করা হয়েছিল ফেসবুক। সাইটটিতে বর্তমান ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০০ কোটি ছয় লাখ। এর মধ্যে প্রতিদিন ৬১ কোটি ৮০ লাখ ব্যবহারকারী দিনে অন্তত একবার ফেসবুকে লগ ইন করেন। মোবাইল ফোন থেকে প্রতিদিন ফেসবুকে লগ ইন করেন ১৫ কোটি ৭০ লাখ ব্যবহারকারী।

সামাজিক যোগাযোগের ক্ষেত্র হিসেবে তরুণদের মধ্যে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে ফেসবুক। মিসর, সিরিয়া, তিউনিসিয়ার মতো মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ফেসবুক ‘আরব বসন্ত’খ্যাত গণজোয়ার তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা রেখেছে, যা সরকার উত্খাতের মতো বিপ্লব তৈরি করতে যোগাযোগে সহায়ক ভূমিকা রেখেছে। বিশ্বে ৭০টিরও বেশি ভাষায় ফেসবুক ব্যবহার করা হয়। যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বাইরে ৭০ শতাংশ প্রতিষ্ঠান ফেসবুক ব্যবহার করে। চিলি ও তুরস্কের মতো দেশে ৮০ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ফেসবুকপ্রেমী। সোশ্যাল ব্রেকার্সের এক তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ৩০ লাখেরও বেশি ফেসবুক ব্যবহারকারী রয়েছেন।

মার্ক জাকারবার্গ সম্প্রতি এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, ২০১২ সালে ১০০ কোটি ব্যবহারকারীর মাইলফলক স্পর্শ করেছে ফেসবুক এবং মোবাইল কোম্পানি হিসেবে নিজের পরিচয় দাঁড় করাতে পেরেছে।
ফেসবুক কর্তৃপক্ষের ভাষ্য, ফেসবুক মোবাইল পণ্যের বিজ্ঞাপন থেকে প্রচুর আয় করা শুরু করেছে। ২০১২ সালের চতুর্থ প্রান্তিক অর্থাত্ অক্টোবর মাস থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ফেসবুকের মোট আয়ের ২৩ শতাংশ এসেছে মোবাইল বিজ্ঞাপন থেকে। ২০১১ সালে যা ছিল মাত্র ১৪ শতাংশ। ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ ফেসবুককে তাই ‘মোবাইল’ কোম্পানি বলছেন।

একনজরে ফেসবুকের উল্লেখযোগ্য ঘটনা
২০০৪, ফেব্রুয়ারি: ফেসবুকের যাত্রা শুরু।
মার্চ: ফেসবুকের বিস্তৃতি শুরু।
জুন: ক্যালিফোর্নিয়ায় ফেসবুকের সদর দপ্তর স্থাপিত।
সেপ্টেম্বর: ফেসবুকের ‘ওয়াল’ ফিচার উন্মুক্ত। ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গের বিরুদ্ধে ক্যামেরুন ও টেইলর উইঙ্কলভস যমজ ভাইয়ের মামলা।
২০০৫, সেপ্টেম্বর: ফেসবুকে জনপ্রিয়তার শুরু।
২০০৬, মে: ফেসবুক নেটওয়ার্কের বিস্তৃতি।
সেপ্টেম্বর: ১৩ বছরের ওপর যে কেউ ফেসবুক ব্যবহার করতে পারবেন—এ সিদ্ধান্ত গৃহীত।
২০০৭, মে: গেম প্রকাশের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ফেসবুকের আত্মপ্রকাশ।
অক্টোবর: মাইক্রোসফটের কাছে ১ দশমিক ৬ শতাংশ শেয়ার বিক্রি।
২০০৮, মার্চ: শেরিল স্যান্ডবার্গ চিফ অপারেটিং অফিসার হিসেবে ফেসবুকে যোগ দেন।
এপ্রিল: ফেসবুক চ্যাট সার্ভিসের যাত্রা শুরু।
২০০৯, ফেব্রুয়ারি: ফেসবুকে লাইক যুক্ত।
জুন: অনলাইন সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট হিসেবে মাইস্পেসকে অতিক্রম করে শীর্ষে ফেসবুক।
২০১০ আগস্ট: ফেসবুকে লোকেশন ফিচার।
অক্টোবর: ফেসবুক তৈরির কাহিনি নিয়ে চলচ্চিত্র দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্কের মুক্তি।
২০১১, জুন: ফেসবুকের প্রতিদ্বন্দ্বী গুগল প্লাসের জন্ম। উইঙ্কলভস যমজের মামলা প্রত্যাহার।
সেপ্টেম্বর: ফেসবুকে টাইম লাইন উন্মুক্ত।
২০১২ জানুয়ারি: টাইম লাইনকে বাধ্যতামূলক করে ফেসবুক।
ফেব্রুয়ারি: আইপিওর জন্য আবেদন করে ফেসবুক।
২০১৩ ফেব্রুয়ারি: গ্রাফ সার্চ চালুর ঘোষণা দেয় ফেসবুক।


Source: http://www.prothom-alo.com/detail/date/2013-02-04/news/326615

Pages: 1 ... 3 4 [5] 6 7 ... 14