Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - anowar.bba

Pages: 1 [2] 3
16
গণমাধ্যম অধ্যয়নে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চ শিক্ষার সুযোগ করে দিয়েছে ভারত সরকার। এখন থেকে ভারতের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের আওতায় বাংলাদেশসহ বিদেশি শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন বিষয়ে অধ্যয়নের সুযোগ পাবেন।

বৃহস্পতিবার (০৭ জুন) ভারতীয় হাইকমিশনের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।

ভারতের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউটে চারটি বিষয়ে বিদেশি শিক্ষার্থীরা এক বছর মেয়াদের সার্টিফিকেট কোর্সে স্নাতকোত্তর অধ্যয়নের সুযোগ পাবেন।

বিষয়গুলো হলো ডিরেকশন, ইলেকট্রনিক সিনেমাটোগ্রাফি, ভিডিও এডিটিং এবং সাউন্ড রেকর্ডিং অ্যান্ড টেলিভিশন ইঞ্জিনিয়ারিং।

ভারতের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট দেশটির তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত। এটি ভারতের মহারাষ্ট্রের পুনেতে অবস্থিত।

ভর্তির আবেদনের শেষ তারিখ ৩০ জুন।

এ ব্যাপারে আরও বিস্তারিত জানা যাবে http://ftiindia.com/Admission_2018_For.html ওই ওয়েবসাইট থেকে।

17
ফিন্যান্স এক্সিকিউটিভ পদে আবেদনের জন্য সিএ (সিসি)/ এমবিএ (অ্যাকাউন্টিং/ ফিন্যান্স মেজর) ডিগ্রিসহ দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

সিনিয়র ফিন্যান্স এক্সিকিউটিভ/ ডেপুটি ম্যানেজার- ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস পদে সিএ (পার্টলি) কোয়ালিফাইড এবং চার বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। উভয় পদের প্রার্থীদের বয়স হতে হবে অনূর্ধ্ব ৩২ বছর।

আগ্রহী প্রার্থীদের সদ্য তোলা এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবিসহ রেজুমে পাঠাতে হবে 'এইচআর অ্যান্ড অ্যাডমিন, বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল হেডকোয়ার্টার্স-১, প্লট-৩, ব্লক- জি, উম্মে কুলসুম রোড, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, ঢাকা- ১২২৯' ঠিকানায়। আবেদনের শেষ তারিখ ৩০ জুন।

18
পদ: উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: মৎস্যবিজ্ঞান বা প্রাণিবিজ্ঞান বা বিজ্ঞানের সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী, পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতাসহ পাঁচটি গবেষণাপত্র থাকতে হবে।
বেতনস্কেল: ৩৫,৫০০/- ৬৭,০১০/ টাকা

পদ: উচ্চমান সহকারী
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রিধারী
বেতনস্কেল: ১০,২০০/- ২৪,৬৮০/ টাকা

পদ: গ্রন্থাগার সহকারী
পদসংখ্যা: ১টি
যোগ্যতা: গ্রন্থাগার বিজ্ঞানে ডিপ্লোমাধারী
বেতনস্কেল: ৯,৩০০/- ২২,৪৯০/ টাকা

আবেদেনের ঠিকানা: মহাপরিচালক, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিউট, ময়মনসিংহ
আবেদনের শেষ তারিখ: ৮ জুলাই

19
Life Style / How to Make a Strong First Impression
« on: June 07, 2018, 12:17:28 PM »
How are you when it comes to first impressions? Do you have what it takes to impress others right off the bat? Or, do you wish you could get a do-over and maybe go about it a different way? It’s so cliché, but unfortunately it’s true: you never get a second chance to make a first impression. Even if you overcome a bad first impression the first one can never be changed.

First Impressions Matter
So why are first impressions so important? Do they really matter that much? The fact is, they do. Of course, not everyone you meet is going to have a huge impacton your life, and vise versa. However, when it comes to meeting important people in critical situations, your first impression could haunt you for a while. Here’s why. People make judgments all the time. In fact, every time you meet someone you make judgments about that person. Right off the bat, even if you don’t consciously realize it, you are making important determinations about anyone you meet.

Crucial Decisions
You might decide whether or not you can trust this person. You might determine in an instant if this person deserves your respect or not. You might even decide in that very first moment if you ever want to spend time with this person again. These are crucial decisions because if you give off an impression that you can’t be trusted or respected then you are likely damaging your potential for success. So how do you make sure that you are giving the right first impression?

Tips for Success
If you want to make a good first impression then you need to keep these tips in mind.

Start With Positive Body Language
The way you approach a person, how you look at them, and even your posture will play a role in how that person judges you. Your body gestures and facial expressions should express positive, confident feelings.Listen First, Speak Second–of course someone has to speak first, but if you allow the other person to speak you show that you care about his or her thoughts and opinions. If you speak first it can be a sign of control, which can lead to mistrust. If you do have to speak first, try to start with a question. Then listen.

Small Talk Is Good
It’s usually a good idea to engage in some “small talk.” Just shoot the breeze for a few minutes in order to allow the person some relaxed time to formulate an opinion.

Know Before You Go
While it’s not always possible, if you have a planned first-time meeting, like a job interview for example, it’s a good idea to learn about the person, to a certain extent, before the meeting takes place. This will help the person you’re meeting with trust you more because you’ve taken the time to learn about them on your own. It also shows initiative and competence.

Seize the Opportunity
In many situations in life, making a positive first impression is crucial, especially in the business world. So remember these tips and make sure you are ready the next time you meet someone for the first time.

20
মজান মাসে যারা সিয়াম সাধনায় নিমজ্জিত থাকেন, তাঁদের জন্য ঘুমের অভাব খুব সাধারণ একটি সমস্যা। কেননা রমজান বলে দৈনন্দিন জীবন তো আর থেমে থাকে না। অফিস যেতে হয়, ঘরের সকল কাজ করতে হয়, ইবাদত বন্দেগীতেও সময়টা বেশি দিতে হয়। অন্যদিকে রমজান মানে ইফতার বা সেহেরিতে কাজের চাপ বেশি, আসন্ন ঈদের প্রস্তুতি নিয়েও সময় ব্যয় করতে হয়। সব মিলিয়ে অন্যান্য সময়ের চাইতে রমজানে আক্ষরিক অর্থেই ব্যস্ততা অনেক বেশি।

যেহেতু সেহেরিতে ঘুম থেকে উঠতেই হয়, ফলে এক টানা অনেকটা সময়ের গভীর ঘুম হয়ে ওঠে না। সেহেরির পর ঘুম আসতেও অনেকের দেরি হয়। এদিকে সকাল ৭/৮ টা বাজতে না বাজতেই রোজকার ব্যস্ততা শুরু। এমন অবস্থায় কী করবেন? থাকছে প্রয়োজনীয় কিছু টিপস, যা এই রমজানে আপনার ঘুমের অভাব পুষিয়ে নিতে বেশ সাহায্য করবে।

একটু আগে ঘুমাতে যান
রাত জেগে টিভি দেখা, ফেসবুকিং করা ইত্যাদি নাহয় এই একটা মাস বন্ধই থাকুক। স্বাস্থ্য সবার আগে, তারপর তো বিনোদন। তারাবি শেষ করেই প্রয়োজনীয় কাজ সেরে ঘুমাতে চলে যান। এতে সেহেরির পূর্বে অন্তত ৪/৫ ঘণ্টা টানা ঘুমাতে পারবেন। এর ফলে গভীর রাতের ইবাদত বা সেহেরিতে উঠতেও কষ্ট হবে না।

ভারী ইফতার ও রাতের খাবার পরিহার করুন
রমজান মানে বেশি বেশি খাওয়া নয়। অতিরিক্ত খাওয়ার সাথে রমজানের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। সারাদিন না খেয়ে ছিলেন মানেই আপনাকে অনেক বেশি খাবার ইফতারে বা রাতের খাবারে খেয়ে ফেলতে হবে, বিষয়টি মোটেও এমন নয়। ইফতার করুন খুব পরিমিত। পানি পান করুন বেশি পরিমাণে। যেহেতু ইফতারের সময়টা বেশ দেরি করে, সেক্ষেত্রে ইফতার ও রাতের খাবার একত্রে সেরে ফেলুন। এসিডিটি হতে পারে এমন সকল খাবার বাদ দিন। এতে কম তো খাওয়া হবেই, দেখবেন শরীর ঝরঝরে লাগছে। ঘুমেরও কোনো সমস্যা হচ্ছে না।

একটু খানি বাড়তি ঘুম
যাদের অফিস একটু দেরি করে শুরু হবে, তারা তো সকালেই বাড়িতে খানিকটা ঘুমের সুযোগ পাবেন। অন্যথায় অফিস থেকে ফিরে বা সংসারের কাজের ফাঁকে দুপুরে একটু ঘুমিয়ে নিন। টানা ২/৩ ঘণ্টার ঘুম না হলেও ঘড়ি ধরে অন্তত এক ঘণ্টা দিবানিদ্রা দিন। দেখবেন অনেক ঝরঝরে লাগছে।

ঘুমের মান বাড়ান
সঠিক সময়ে রোজ ঘুমাতে যান, সঠিক সময়ে জেগে উঠুন। ইফতারের পর ঘুমিয়ে পড়বেন না, এতে রাতের ঘুমের ব্যাঘাত হবে। বরং প্রয়োজনীয় কাজ ও ইবাদত সেরে একবারে শুতে যান। শোবার সময়ে সেলফোন, টেলিভিশন ইত্যাদি দূরে রাখুন। ঘর অন্ধকার করে আরামদায়ক পরিবেশে অল্প সময়ের ঘুম অস্বস্তিকর দীর্ঘ ঘুমের চাইতে উত্তম।

সেহেরিতে পরিমিত হোক সব
সেহেরি মানে পেট ঠেসে খেয়ে ফেলা নয়। বরং, বেশি খেলেই সারাদিন আপনার কষ্ট হবে বেশি। এসিডিটি হবে, বুক জ্বলবে, শরীর ভার ভার ঠেকবে, সকল কাজের মাঝে ঘুম পাবে। সেহেরি হোক সবচাইতে পরিমিত। প্রয়োজনের চাইতে এক ফোঁটা বেশি খাবেন না। একসাথে অনেকটা পানি পান করলেও সেহেরিতে কোনো লাভ হয় না, এতে বরং খাবার হজমে অসুবিধা হয়। ইফতারের পর থেকেই অল্প অল্প করে বারবার পানি পান করুন। ৬ থেকে ৮ গ্লাস পানি পান করলেই যথেষ্ট। এতে সেহেরির পর ফজরের নামাজেও অস্বস্তি অনুভুত হবে না।

চা-কফি পরিহার করুন
ইফতার শেষ করেই চা-কফি পান আমাদের অনেকেরই অভ্যাস। অনেকে সেহেরিতেও পান করে থাকে। এই অভ্যাস পরিহার করুন। অসময়ে চা-কফি আপনার ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাবে। এছাড়াও বেশি চা-কফি পানে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দেয়। এমন হলে আপনার কষ্ট বাড়বে বই কমবে না।

শুভ হোক সকলের রমজান। সুস্থ থাকুন।

21
কাজে দক্ষতা বাড়াতে কর্মীদের তাগিদ দিয়েছেন হাই-টেক কোম্পানি টেসলারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইলোন মাস্ক। কর্মদক্ষতা বাড়াতে ই-মেইলের মাধ্যমে তাদেরকে সাতটি টিপসও দিয়েছেন তিনি।

১৯ এপ্রিল, বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডারের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

সম্প্রতি টেসলার মডেল থ্রি ইলেকট্রনিক কারের কাজ আরও গতিশীল করার লক্ষ্যে সপ্তাহে সাত দিন এবং দিনে ২৪ ঘণ্টা প্রতিষ্ঠানটির কাজ চালু রাখার ঘোষণা দিয়েছেন ইলোন মাস্ক। যেহেতু কর্মীদের বেশি বেশি কাজ করতে হবে, তাই কাজে দক্ষতা বাড়াতে নিজে কিছু টিপস দিয়েছেন।

কাঠখোট্টা নিয়ম মানতে বা মিটিং করতে তেমন পছন্দ করেন না মাস্ক। বুদ্ধি খাটিয়ে দ্রুত হাতের কাজ শেষ করাই তার লক্ষ্য। শুধু যে অন্যদেরকে পরামর্শ দিচ্ছেন তা নয়, বরং অন্যদের থেকেও পরামর্শ আশা করেছেন তিনি।

ই-মেইলে ইলোন মাস্ক বলেন, টেসলার কাজ আরও ভালো করে তুলতে কারো কোনো পরামর্শ থাকলে তাকে যেন জানানো হয়।

যে ৭ পরামর্শ দিয়েছেন ইলোন মাস্ক—

১) বেশি মানুষ নিয়ে মিটিং করাটা শুধুই সময়ের অপচয়

বেশি মানুষ নিয়ে অনেক সময় ধরে মিটিং করাকে সময়ের অপচয় মনে করেন মাস্ক এবং এসব মিটিং বন্ধ করে দেওয়ার উপদেশ দিয়েছেন তিনি। সবাইকে নিয়ে যদি মিটিং করতেই হয় তাহলে তা কম সময়ে সেরে ফেলতে বলেছেন।

২) নিয়মিত মিটিং করার দরকার নেই

খুব জরুরি কোনো বিষয় না থাকলে নিয়মিত মিটিং করার দরকার নেই। জরুরি কাজটা শেষ হয়ে গেলে মিটিংয়ের সংখ্যা কমিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে।

৩) মিটিং থেকে বের হয়ে যান

‘মিটিংয়ে যদি আপনার উপস্থিত থাকার দরকার না থাকে, তাহলে মিটিং থেকে চলে যান’, বলেন ইলোন মাস্ক। মিটিং থেকে বের হয়ে যাওয়াটা অপমানজনক নয়, বরং মিটিংয়ে বসে অন্যের সময় নষ্ট করাটাই খারাপ।

৪) বিভ্রান্তিকর ভাষা পরিহার করুন

কোনো বিষয়ে কথা বলতে গেলে এমন ভাষা ব্যবহার করা উচিত যা সবাই বুঝবেন। টেসলায় কাজ করতে গেলে বিশেষ ভাষা ব্যবহারের দরকার নেই বলে মনে করেন মাস্ক।

৫) যোগাযোগের ক্ষেত্রে চেইন অব কমান্ড মানার দরকার নেই

কোনো কাজে যোগাযোগের দরকার হলে দ্রুতই সেটা করা উচিত। এক্ষেত্রে চেইন অব কমান্ড মেনে চলার দরকার নেই। এমনকি কোনো ম্যানেজার যোগাযোগের ক্ষেত্রে চেইন অব কমান্ড আরোপের চেষ্টা করলে তাকে চাকরিচ্যুত করার কথা বলেছেন ইলোন মাস্ক।

৬) সরাসরি যোগাযোগ করুন

কোনো বিষয়ে কারো সঙ্গে কথা বলতে হলে সরাসরিই কথা বলা দরকার। এক্ষেত্রেও চেইন অব কমান্ডের দ্বারস্থ না হয়ে নিজ থেকে উদ্যোগ নিয়ে যোগাযোগ করতে বলেন ইলোন মাস্ক। চেইন অব কমান্ডের বিশাল শেকল পার হতে হতে কাজটা আর হয় না, দাবি করেন তিনি।

৭) নিয়ম মেনে চলতে গিয়ে সময় নষ্ট করার দরকার নেই

‘সবসময় উপস্থিত বুদ্ধি ব্যহার করে কাজ করুন। কোম্পানি রুল যদি কোনো পরিস্থিতিতে উদ্ভট মনে হয় তাহলে ওই নিয়মটা পাল্টে ফেলাই উচিত,’ বলেন মাস্ক।

22
প্রযুক্তির এ যুগে আমরা অনেকেই ঘরে বসে নানা কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত হই। সেখানে অর্থ আয়ের বিষয়টি অনেকের কাছেই মুখ্য হয়ে ধরা দেয়। কিন্তু উপায় জানা থাকে না বলে কাজটি অনেকেই করতে পারে না। যারা ঘরে বসেই এ ধরনের কাজের সঙ্গে নিজেকে জড়াতে চান তাদের জন্য রইল একটি টিপস। আশা করি অনেকের কাজে লাগবে বিষয়টি।

এ কাজটির জন্য আপনার যা যা লাগবে

১. কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ অথবা এন্ড্রোয়েড মোবাইল

২. ইন্টারনেট সংযোগ

৩. মোবাইলের জন্য Chrome ব্রাউজারটি ব্যবহার করতে হবে...ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে যেকোনো ব্রাউজারই হবে...

৪. PaypalBux-এর অ্যাকাউন্ট যেভাবে খুলবেন তার লিঙ্ক দেওয়া হলো। http://www.paypalbux.com/?ref=rakib61490

রেজিস্ট্রেশন করার সময় যা যা দিতে হবে

১. নাম (আপনার নাম দিন)

২. ই-মেইল (আপনার ই-মেইল দিন, Gmail হলে ভালো হয়)

৩. পাসওয়ার্ড (প্রথম দুটি word বড় ও ছোট এবং বাকিগুলো সংখ্যা [যেমন—Kp789632145])

৪. রেফারেল আইডি (rakib61490) এইটা দিন (বি.দ্র. রেফারেল আইডি ছাড়া অ্যাকাউন্ট চালু হবে না)

অ্যাকাউন্ট খোলার পর আপনাকে যা করতে হবে

১. দৈনিক ২০টি+ অ্যাড দেখতে হবে।

২. ‘view advertiesment’ ক্লিক করতে হবে।

৩. বক্সের ওপর ক্লিক করলে লাল রঙের এটি বিন্দু দেখা যাবে।

৪. ওই বিন্দু ক্লিক করলে নতুন tab open হবে।

৫. কিছু সেকেন্ড অপেক্ষা করতে হবে।

৬. এরপর উল্টো ছবি ক্লিক করে, close বাটন ক্লিক করতে হবে।

পেমেন্ট পাওয়ার পদ্ধতি

১. বিকাশ

২. ব্যাংক

৩. পায়েজা

৪. পেওনিয়ার

রেজিস্ট্রেশনের জন্য এখানে ক্লিক করুন: http://www.paypalbux.com/?ref=rakib61490

23
যারা নতুন চাকরি খুঁজছেন তাদের জন্য গুগল নিয়ে এলো নতুন টুল। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে উন্মোচিত হওয়া ‘গুগল ফর জবস’-এর উপর ভিত্তি করে নতুন এই টুল নিয়ে এসেছে গুগল।

এর ফলে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা খুব সহজেই পেয়ে যাবেন নিজের পছন্দের চাকরি। মোবাইল ভার্সনে গুগল অ্যাপ ও ডেক্সটপ ভার্সনে গুগল সার্চের মাধ্যমে ব্যবহার করা যাবে এই নতুন টুল। দেশের সেরা জব পোর্টালগুলোর সঙ্গে বোঝাপড়া করে এই টুল ভারত, চীনসহ অন্যান্য দেশে উন্মোচন করেছে গুগুল। বাংলাদেশেও আসবে বলেও জানা গেছে।

নতুন এই ফিচারটি ব্যবহার করার জন্য আপনাকে গুগল গিয়ে লিখতে হবে ‘জবস নিয়ার মি’ অথবা ‘জবস ফর ফ্রেশার্স’ সার্চ করলেই দেখতে পাবেন চলে এসেছে জবস পোর্টাল ওবসাইটের লিস্ট এবং পছন্দমতো ফিল্টার ব্যবহার করে পেয়ে যাবেন পছন্দের চাকরি।

তা ছাড়াও এই টুলের আরেকটি অসাধারণ ফিচার রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি আপনার চাকরির পছন্দের লিস্টগুলো বুকমার্ক করে রাখতে পারবেন এবং আরেকটি অসাধারণ ফিচার হচ্ছে এর মধ্যে আপনি জব প্রোফাইল, টাইটেল, লোকেশন, কোম্পানি টাইপ বিভিন্নভাবে ব্যবহার করতে পারবেন। এই ফিলটারগুলোকে ব্যবহার করে পছন্দের চাকরির আবেদন করে রাখতে পারবেন,যখন চাকরিটি প্রযোজ্য হবে সঙ্গে সঙ্গে আপনাকে অবগত করা হবে।

যদিও আপনি গুগলের মাধ্যমে সরাসরি কোনো চাকরির জন্য অ্যাপ্লাই করতে পারবেন না। গুগল সার্চ থেকে আপনাকে পাঠিয়ে দেওয়া হবে নির্দিষ্ট জব লিস্টিং ওয়েবসাইটে। বিভিন্ন ওয়েবসাইটে গিয়ে বারবার সার্চ করা থেকে গুগলের নতুন এই সার্চ টুল নিশ্চয়ই কাজে আসবে নতুন কাজের সন্ধানে থাকা ব্যক্তিদের। এ ছাড়াও খুব শিগগিরই সরকারি চাকরির খবরও পাওয়া যাবে গুগল সার্চের মাধ্যমে।

24
ফেসবুকে স্ক্রল ঘুরাচ্ছেন। চোখের সামনে ভেসে উঠল বিভীষিকাময় ছবি, অথবা মন খারাপের একটি স্ট্যাটাস। দিনটাই গেল মাটি হয়ে নতুবা কয়েক ঘণ্টার জন্য মনটা খারাপ হয়ে গেল। ইংরেজিতে মনের ওপর চাপ পড়া বা মনকে পীড়া দেয়ার বিষয়টিকে বলা হয় স্ট্রেস। আপনি যদি নিজেকে এই স্ট্রেস থেকে মুক্ত রাখতে চান তাহলে শুধুমাত্র পাঁচ দিনের জন্য ফেসবুক চালানো বন্ধ করে দেন।

সম্প্রতি ডেনমার্কের হ্যাপিনেস রিচার্স ইনেস্টিটিউটের বিজ্ঞানীদের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ফেসবুক পাঁচদিন এড়িয়ে চললে তা মানুষের স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে যারা সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকেন তাদের মধ্যে স্ট্রেস হরমোন বা মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তার হরমোন কম নিঃসৃত হয়।

গবেষকরা বিশ্বাস করেন, ফেসবুকত্যাগীরা ফেসবুকে থাকা অতিরিক্ত তথ্য গ্রহণ করা থেকে যেমন বিরত থাকে তেমনি তারা সামাজিকতা থেকেও দূরে সরে যায়। তবে তারা স্ট্রেসমুক্ত থাকেন।

১৩৮ জন ফেসবুক ব্যবহারকারীর ওপর এই গবেষণা চালানো হয়। তাদের বলা হয়, সোশ্যাল মিডিয়া থেকে পাঁচ দিনের জন্য দূরে থাকতে বা স্বল্প সময়ের জন্য চালাতে। সময় শেষে তাদের কাছে জানতে চাওয়া হয় তাদের মধ্যে পরিবর্তনের কথা।

সর্বশেষ গবেষণায় দেখা যায়, যারা ফেসবুক ত্যাগ করেছিলেন তাদের মধ্যে ৮০ শতাংশের বেশি মানুষ সুখী। ডেনমার্কের হ্যাপিনেস রিচার্স ইনেস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা দেখেন, ৮৮ শতাংশ অংশগ্রহণকারী জানিয়েছেন তারা সুখী সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার বাদ দিয়ে।

গবেষণায় অংশ নেওয়া একজন জানিয়েছেন, কিছুদিন পর তিনি নিজের মধ্যে অনেক পরিবর্তন দেখতে পান। এর মধ্যে নিজের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি কাজের মানের গুণগত মান বৃদ্ধি।

25
এমন একটা সময় কমবেশি আমাদের সবার জীবনেই আসে, যখন কিছুই যেন ঠিকমত চলতে চায় না। অনেকগুলো সমস্যা একসাথে তৈরি হয়ে পড়ে, একের পর এক ঝামেলায় জর্জরিত হয় জীবন। একটি সমস্যার সমাধান করতে না করতেই যেন এসে পড়ে আরেকটি, কিছুতেই তাল মিলিয়ে উঠা যায় না গতিশীল জীবনের সাথে। স্বভাবতই এমন পরিস্থিতিতে মন ভেঙে যায়, আমরা হতাশা ও বিষণ্ণতায় ভুগতে শুরু করি। ফলে পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকেই যায়।

আজ থাকছে সেই দুঃসময়ের সাথে মোকাবিলা করার বিষয়ে কিছু কথা। জীবনে যখন চতুর্দিকেই চলছে ঝামেলা, দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে আছে সমস্যার বার্তা, কী করবেন তখন? কীভাবে ধরে রাখবেন নিজের মনোবল? কীভাবে জীবনে আবারও ফিরিয়ে আনবেন আনন্দের আলোকিত দিন?

প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজে দেখার চেষ্টা করা যেতে পারে।

শান্ত থাকুন, স্থির হোন
ধরুন, চোরাবালিতে আটকে গেছেন, কিছুতেই উঠতে পারছে না। এমন সময়ে হাত-পা ছুঁড়লে কী হবে জানেন? আরও দ্রুত ডুবে যেতে শুরু করবেন। চোরাবালি থেকে মুক্ত হওয়ার একমাত্র উপায় হচ্ছে শান্ত থাকা। তারপর ঠান্ডা মাথায় পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণের উপায় খোঁজা। অস্থির মানুষ খুব সহজেই নিজের জন্য বিপদ ডেকে আনে। একটি সমস্যার সূত্র ধরে উপস্থিত হয় অন্য আরও সমস্যা। তাই সমস্যার দিনগুলোতে প্রথম কাজ নিজেকে শান্ত করা, যেন পরিষ্কার মাথায় চিন্তা করতে পারেন। মনকে স্থির করতে পারার আগ পর্যন্ত কোনো কথা বা কাজ নয়। একবার মনকে স্থির করুন, দেখবেন সমস্যা অনেক সহজ মনে হচ্ছে।

সমস্যা থাকলে সমাধানও আছে
মনকে স্থির করতে নিজেকে এটাই বোঝান যে সব সমস্যা থেকেই পরিত্রাণের উপায় আছে। বাস্তবেও এটি সত্যি। সকল অংকের যেমন সমাধান আছে, সমস্যারও তাই। হয়তো সমাধানটি চট করে বের করা যাচ্ছে না, কিন্তু তার মানে এই নয় যে কখনোই বের করা যাবে না। যাবে, কেবল খুঁজতে হবে। ঠিক অংক কষার মতোই।

সব একসাথে নয়
আপনি একাই জগতের সব কাজ করতে পারবেন না, সমস্যার সমাধানও নয়। ওই যে বললাম, সমস্যা হচ্ছে অংকের মতন। ঠিক অংকের মতন করেই ধাপে ধাপে জীবনের সমস্যার সমাধান হবে। সবচাইতে জরুরি যে সমস্যা, যার সমাধান খুব শিগগির না করলেই নয়, সেটাই আগে বেছে নিন। নিজের মন-মস্তিষ্কের সমস্ত ক্ষমতা তার পেছনে ব্যয় করুন, সমস্যাটি মিটিয়ে ফেলার চেষ্টা করুন। একটি সমস্যা মিটে গেলে দেখবেন নিজেকে অনেক হালকা লাগছে, আত্মবিশ্বাস ফিরে আসতে শুরু করবে। এরপর পরের সমস্যায় হাত দিন। একবারে সব করার চেষ্টা করলে কোনোটাই সমাধান হবে না। বরং আপনি আরও বেশি হতাশায় ডুবে যাবেন।

অনেক বেশি ভাবুন
বিপদের সময় ভাবনা চিন্তা ছাড়া কিছুই বলা বা করা ঠিক নয়। এক সেকেন্ডের অসাবধানতাতেও আপনি নতুন বিপদে পড়তে পারেন, নতুন সমস্যা উপস্থিত হতে পারে। তাই খুব ঠান্ডা মাথায় অনেক ভেবে চিন্তা করে তারপরেই কিছু বলুন বা করুন। বিপদের দিনে তাড়াহুড়া একেবারেই করবেন না।

সবার নয়, কারো কারো সাহায্য নিন
আপনি সমস্যায় দিন পার করছেন মানেই যে সবাইকে নিজের কথা বলতে হবে বা দ্বারে দ্বারে গিয়ে সাহায্য চাইতে হবে, ব্যাপারটি কিন্তু মোটেও এমন নয়। দ্বারে দ্বারে গিয়ে কোনো লাভ নেই। বেশিরভাগ মানুষই আপনাকে কোনো সাহায্য করবে না, উল্টো আপনাকেই দোষ দেবে। অনেকে আবার আপনাকে দুর্বল পেয়ে ফায়দা লোটার চেষ্টাও করতে পারে। তাই দুঃসময়ে নিজের খুব কাছের মানুষ ছাড়া আর কাউকেই বিশ্বাস করতে যাবেন না। এমন মানুষকে সমস্যার কথা জানান, যিনি উৎসাহ দিতে জানেন। মন ভাঙতে নয়।

অহেতুক ব্যাপারগুলো বন্ধ রাখুন
অন্যের ব্যাপারে নাক গলানো, পরনিন্দা, সমালোচনা, ঝগড়াঝাঁটি ইত্যাদি ব্যাপারগুলো কমবেশি আমরা সকলেই করি বটে। কিন্তু এসব জীবনে অর্থহীন। কোনো মূল্যই নেই এগুলোর, বরং এরা বিপদ বাড়ায়। দুঃসময়ে আপনার কাজ সকলের সাথে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি বজায় রাখা। অহেতুক এসব কাজ করে সমস্যা বাড়াবেন না।

পর্যাপ্ত ঘুম, খাওয়া ও প্রার্থনা
সমস্যায় হতাশ ও দুঃখী হয়ে অনেকেই নাওয়া খাওয়া ছেড়ে দেন। এই কাজটি করতে যাবেন না। স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। আজ আপনার শরীর অসুস্থ হয়ে পড়লে বিপদ আরও বাড়বে। শরীর সুস্থ থাকলে মনও দ্রুত কাজ করবে। এ ছাড়াও খাওয়া এবং ঘুম হতাশা ও বিষণ্ণতা দূর করতে সহায়তা করে। একই সাথে নিজের ধর্ম অনুযায়ী প্রার্থনা করুন নিয়মিত। প্রার্থনা মনকে প্রশান্তি দেবে, মনে হবে যে আপনি একা নন এই বিপদের দিনে।

সকল বিপদের দিনই আমাদের জীবনের জন্য এক একটি শিক্ষণীয় পর্ব। বিপদের একদিন আমাদেরকে যা শেখায়, অসংখ্য সুখের দিনও তা শেখাতে পারে না। তাই বিপদের সময় থেকে শিক্ষা গ্রহণ করুন। এই শিক্ষা আজীবন কাজে আসবে।

26
রাত জাগা এবং দেরিতে ঘুম থেকে ওঠা মানুষের মৃত্যু ঝুঁকি সাধারণের চেয়ে ১০ শতাংশ বেশি। যুক্তরাজ্যের এক গবেষণায় জানা গেছে, যারা রাতে সময়মতো ঘুমাতে যান এবং ভোরে ঘুম থেকে উঠেন এমন মানুষদের চেয়ে যারা রাতে দেরি করে ঘুমাতে যান এবং সকালে দেরি করে ঘুম থেকে ওঠেন তাদের কম বয়সে মৃত্যুবরণের সম্ভাবনা ১০ শতাংশ বেশি। এ ছাড়া ওই গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, রাত জাগা মানুষদের বিভিন্ন রোগের বেশি ঝুঁকি থাকে।

১২ এপ্রিল, বৃহস্পতিবার বিজ্ঞানবিষয়ক ওয়েবসাইট সায়েন্স ডেইলির এক প্রতিবেদনে যুক্তরাজ্যের নর্থওয়েস্টার্ন মেডিসিন এবং ইউনিভার্সিটি অফ সারে’র এই গবেষণাটির তথ্য প্রকাশিত হয়।

ইউকে বায়োব্যাঙ্ক নামের একটি দীর্ঘমেয়াদি জরিপের প্রায় ৫ লাখ অংশগ্রহণকারীর তথ্য নিয়ে এই গবেষণা করা হয়। গবেষণায় দেখা গেছে সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠা মানুষ বা ‘ভোরের পাখিদের’ তুলনায় রাতজাগা বা ‘প্যাঁচা’ ধরনের মানুষের মৃত্যু হয় আগে। ওই গবেষণার রাতজাগা মানুষদের মাঝে প্রায় ৫০ হাজার মানুষের আগামী সাড়ে ছয় বছরের মাঝে মৃত্যুর সম্ভাবনা আছে বলে জানানো হয়।

গবেষণার সহ-লেখক ক্রিস্টেন নাটসন জানিয়েছেন, পৃথিবীতে ভোরে ঘুম থেকে ওঠে এমন মানুষের সংখ্যাই বেশি। এমন একটা পৃথিবীতে রাতজাগা মানুষের জীবনযাপনে স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়েছে।

রাতজাগা মানুষ এবং ভোরে ঘুম থেকে ওঠা মানুষের মাঝে তুলনা করে ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগের ঝুঁকি নিয়ে গবেষণা হয়েছে। তবে মৃত্যুর সম্ভাবনা নিয়ে গবেষণা এই প্রথম হলো।

ইউনিভার্সিটি অফ সারে’র ক্রনোবায়োলজি বিষয়ের অধ্যাপক ম্যালকম ভন শান্টজ জানিয়েছেন, যারা রাত জাগেন তাদের কর্মক্ষেত্রেও এ ব্যাপারটি মাথায় রেখে কাজের সময় নির্ধারণ করে দেওয়া উচিত। তারা দেরি করে কাজ শুরু এবং দেরিতে শেষ করার সুযোগ পেলে তা উপকারী হবে বলে মনে করেন তিনি।

রাত জাগার এমন প্রবণতার পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে বলে মনে করেন নাটসন। তিনি জানান, এর পেছনে থাকতে পারে মানসিক চাপ, ভুল সময়ে খাদ্য গ্রহণ, যথেষ্ট ব্যায়াম না করা, ঘুম কম হওয়া, জোর করে রাত জাগা, মাদক গ্রহণ বা মদ্যপান।

নতুন এই গবেষণায় দেখা গেছে, রাতজাগা মানুষের ডায়াবেটিস, মানসিক সমস্যা এবং স্নায়বিক রোগের ঝুঁকি বেশি।

গবেষণায় বলা হয়েছে, কিছু কিছু ক্ষেত্রে রাতজাগা মানুষও সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস তৈরি করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন জরুরি।

27
নিজের বাড়িতে আপনি কীভাবে ওয়াশরুম ব্যবহার করেন সেটা ভিন্ন ব্যাপার। আত্মীয়র বাড়িতে বেড়াতে গেলেও যথেষ্টই ভদ্রতাসূচক আচরণ করেন প্রায় সবাই। কিন্তু সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র দেখা যায় অফিসে, রেস্তোরাঁয় বা কোন পাবলিক প্লেসে ওয়াশরুম বা টয়লেট ব্যবহার করা নিয়ে। অনেকেই মনে মনে ভাবেন- ‘আমি তো আর এখানে আসবো না’ কিংবা ‘আমার কী দায় পড়েছে!’ ফলে ওয়াশরুম নোংরা ও অন্যের ব্যবহার অযোগ্য রেখেই বেরিয়ে পড়েন তারা, যা অত্যন্ত গর্হিত একটি আচরণ।
 
একটি বাড়ির রান্নাঘর ও বাথরুম থেকে যেমন গৃহিনীর নিপুণতার পরিচয় মেলে, তেমনই একজন মানুষ কীভাবে ওয়াশরুম ব্যবহার করছেন সেটায় মেলে তাঁর রুচি ও ভদ্রতার পরিচয়। অনেকেই যা জানেন না, জানলেও মেনে চলা জরুরি মনে করেন না, সেই ভদ্রতাসূচক আচরণগুলো নিয়েই আজকের ফিচার। মেনে চলুন, দেখবেন চারপাশের পরিবেশটা আস্তে আস্তে অন্যরকম হয়ে যাবে।
 
১) অবশ্যই কমোড ভালো করে ফ্ল্যাশ করুন। প্রয়োজনে ২/৩ বার ফ্ল্যাশ করুন। অবশ্য ঢাকনা বন্ধ করে ফ্ল্যাশ করুন।
 
২) টয়লেট পেপার ব্যবহার করতে শিখুন। ব্যবহারের পর নোংরা টয়লেট পেপার কমোডে ফেলে ফ্ল্যাশ করে দিন বা নির্দিষ্ট ঝুড়িতে ফেলে দিন।
 
৩) স্যানিটারি ন্যাপকিন বা ডায়াপার কমোডে ফ্ল্যাশ করতে যাবেন না। টয়লেট পেপার দিয়ে মুড়ে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলে দিন।
 
৪) সমস্ত টয়লেট পেপার একবারে শেষ করে ফেলবেন না। পরবর্তী সময়ে যিনি আসবেন, তাঁর কথা ভেবে খানিকটা রেখে দিন।
 
৫) অকারণে পানি ফেলে ওয়াশরুম ভরে ফেলবেন না। চেষ্টা করবেন মেঝেতে যতটা সম্ভব পানি কম ফেলতে।
 
৬) কমোড ছাড়া অন্য কোন স্থানে মলমুত্র ত্যাগ করাবেন না। অনেকেই শিশুদের কমোডে না বসিয়ে মেঝেতে মলমুত্র ত্যাগ করায় যা একটি জঘন্য আচরণ।
 
৭) আপনার জুতোর নোংরা দাগ মেঝেতে পড়লে সেটা পানি ঢেলে পরিষ্কার করে দিন।
 
৮) বেসিনের কল খোলা রাখবেন না।
 
৯) মেঝেতে চুল, টিস্যু ইত্যাদি আবর্জনা ফেলবেন না।
 
১০) বেসিনে থুতু, কফ ইত্যাদি ফেললে অবশ্যই পানি দিয়ে পরিষ্কার করে দিন।
 
১১) টয়লেট সিটে বসার পূর্বে টিস্যু দিয়ে মুছে নিন, আপনার নিজের হাইজিনের খাতিরে।
 
১২) প্রয়োজনের অতিরিক্ত ওয়াশরুমে বসে থাকবেন না। সেখানে বসে ফোনে কথা বলা, জোরে জোরে গান গাওয়া হতে বিরত থাকুন।
 
১৩) হাত মোছার তোয়ালে দিয়ে অন্য কোন অঙ্গ মুছবেন না এবং হাত মোছা হলে নির্দিষ্ট স্থানে রেখে দিন।
 
১৪) অনেক স্থানে ওয়াশরুমে এয়ার ফ্রেশনার রাখা থাকে। সেক্ষেত্রে বের হওয়ার পূর্বে স্প্রে করে দিন।
 
১৫) ওয়াশরুমের দেয়ালে কিছু লেখার চেষ্টা করবেন না।
 
পরিচ্ছন্নতা একটি ব্যক্তিগত ধারণা, এটি আপনার রুচির পরিচায়ক। কেবল সুন্দর পোশাকেই ব্যক্তিত্ব ফুটে ওঠে না, বরং সুন্দর আচরণই ব্যক্তিত্বের একমাত্র পরিচায়ক।

https://www.priyo.com/articles/how-to-use-public-washroom-201804161003/

28
(প্রিয়.কম) ইদানিং বড় বড় ফ্যাশন হাউজ বা শপিং মলে ট্রায়াল রুম থাকেই। যেখানে আপনি নিজের পোষাক পরিবর্তন করে যে পোষাকটি কিনতে ইচ্ছুক সেটি পরে নিয়ে ফিটিং বা অন্যান্য ব্যাপার সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেন। কিন্তু আপনি কি জানেন, এখানেও আপনার প্রাইভেসি ক্ষুণ্ন করার জন্যে ওঁত পেতে আছে কিছু বিকৃতরুচির মানুষ। ট্রায়াল রুমে নারীদের পোষাক পরিবর্তনের দৃশ্য ধারণ করে এরা ছড়িয়ে দেয় বিভিন্ন পর্ণ সাইটে। শুধু ট্রায়াল রুমেই না, বাথরুম, হোটেল রুমেও থাকতে পারে লুকোনো ক্যামেরা। আপনি নিশ্চয়ই নিজের ক্ষেত্রে এমন হোক, তা চাইবেন না। তাই জেনে নিন, কোথায় কোথায় থাকে এবং কীভাবে সনাক্ত করবেন এই সব গোপন ক্যামেরা।

পিন হোল ক্যামেরা চিনে নিনঃ
ট্রায়াল রুম বা বাথরুমে যদি লুকোনো ক্যামেরা থেকেই থাকে, তবে সেটা খালি চোখে সনাক্ত করাটা কিন্তু বেশ কঠিন। কেননা, এই ক্যামেরাগুলো মোটেই বড় না। এগুলোকে বলা হয় পিন হোল ক্যামেরা। যা রুমের যে কোন ছিদ্রযুক্ত জিনিসের ভেতরে সেট করে দেয়া যায়। খালি চোখে আপনি কখনোই এগুলো সনাক্ত করতে পারবেন না।

কোথায় থাকে এই ক্যামেরাগুলোঃ
এই লুকোনো ক্যামেরা থাকতে পারে এলার্ম ঘড়ি, ফায়ার এলার্ম বক্স, রেডিও, স্পীকার, এয়ার ফ্রেশনার, ল্যাম্প, তাক বা শেলফ, পুতুল, অথবা দেয়ালে লাগানো ফ্যান বা এয়ার কন্ডিশনারের সাথেও। ছোট্ট একটি ছিদ্র দিয়ে আপনার প্রাইভেসি কিভাবে রেকর্ড হয়ে যাচ্ছে সেটা আপনি বুঝতেও পারবেন না।

১। ট্রায়াল রুম বা বাথরুমে লুকোনো ক্যামেরা লাগানো আছে কিনাঃ
•   ট্রায়াল রুমের বাইরে দাঁড়িয়ে আগে দেখুন আপনার মোবাইল থেকে কল করা যাচ্ছে কিনা।
•   করা গেলে এবার ট্রায়াল রুমের ভেতরে ঢুকে আপনার মোবাইল অন করুণ ও কল করার চেষ্টা করুন।
•   যদি আপনার মোবাইল থেকে কল না করা যায় এবং হঠাৎ করেই নেটওয়ার্ক ডাউন হয়ে যায় তাহলে নিশ্চিতভাবেই সেখানে একটি লুকোনো ক্যামেরা আছে।
•   গোপন ক্যামেরার সাথে ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবল থাকে। সিগন্যাল ট্রান্সফার করার সময় এর ইন্টারফিয়ারেন্স হতে থাকে। যার জন্য মোবাইল নেটওয়ার্ক সেখানে কাজ করেনা।

২। ট্রায়াল রুমের আয়নার বিপরীত থেকে কেউ ভিডিও করছে না তো?
ট্রায়াল রুমের আয়নায় হয়তো পোষাক বদলের সময় নিজেকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বারবার দেখছেন আপনি। কিন্তু আয়নার অপর পাশ থেকে আপনাকেও যদি অন্য কেউ দেখতে থাকে পোষাক বদলে সময় এবং ধারণ করে ভিডিও, তাহলে সেটা নিশ্চয়ই আপনার ভালো লাগবে না। কিছু কিছু ট্রায়াল রুমে এমন আয়না লাগানো থাকে যা অনেকটা স্বচ্ছ কাঁচের মতই কাজ করে। কিন্তু আপনি নিজেকে দেখার সময় বুঝবেনই না যে অপর দিক থেকে কেউ আপনাকেও দেখছে! প্রযুক্তির অপব্যবহারে আসল আয়নার মাঝে এখন যুক্ত হয়েছে নকল আয়না, যাকে বলা হয় দ্বিমুখী আয়না। অথবা আয়নার অন্য পাশে লাগানো থাকতে পারে অত্যাধুনিককোন ক্যামেরা । এটি টয়লেট, হোটেল রুম, চেঞ্জিং রুমের বড়ো আয়নায় লাগানো থাকতে পারে। কিন্তু একটি সহজ উপায়ে আপনি এটি চিহ্নিত করতে পারেনঃ

•   আপনার আঙ্গুলের মাথা আয়নার গায়ে লাগান, ভালোভাবে কাছে গিয়ে দেখুন। যদি আঙ্গুলের মাথা সরাসরি এর প্রতিবিম্বের সাথে সরাসরি লেগে যায় তাহলে আয়নাটি নকল (অর্থাৎ আয়নার অপর দিক থেকে কেউ আপনাকে দেখছে বা ভিডিও করছে)।
•   যদি আঙ্গুলের মাথা সরাসরি এর প্রতিবিম্বের সাথে না লেগে যায় (একটু ফাঁকা জায়গা বা গ্যাপ থাকে)তাহলে আয়নাটি আসল।
•   কেননা, আসল আয়নার সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার পিছনে, যার জন্য আপনার আঙ্গুল ও প্রতিবিম্বের মাঝে ফাঁকা থাকবে আয়নার পুরুত্বের জন্য। আর নকল আয়নার (দ্বিমুখী) সিলভার প্রলেপ থাকে আয়নার সামনে, যার জন্য আপনার আঙ্গুলের ছাপ আপনার আঙ্গুলের প্রতিবিম্বের সাথে লেগে যাবে কারন মাঝে কোনো বাধা নেই।

বিকৃত রুচির মানুষের কালো থাবা থেকে নিজের ব্যক্তিগত জীবনকে নিরাপদ রাখুন, সচেতন থাকুন, ভালো থাকুন।

- See more at: http://www.priyo.com/2014/06/22/75228.html#sthash.Dd8CTjbC.dpuf

29
Business Administration / বৃষ্টিতে ভিজলে
« on: June 04, 2014, 09:53:53 AM »
আজকাল প্রায়ই বৃষ্টি হচ্ছে, এসময়ে বৃষ্টি হবে এটাই স্বাভাবিক। আর অনেক সময়ই আমরা বৃষ্টিতে ভিজে যাই। আমাদের সঙ্গে থাকে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়  চামড়ার কিছু পণ্য। যেমন ব্যাগ, জুতা, ঘড়ির বেল্ট, চাবির রিং, ওয়ালেট আর বেল্ট।

বৃষ্টির পানি লেগে এবং স্যাঁতসেতে আবহাওয়ায় চামড়ার পণ্যে ছত্রাক পড়ে, পন্যগুলো নষ্ট হয়ে ব্যবহারের অনুপযোগী হতে পারে। তাই এসময় পন্যগুলোর চাই একটু যত্ন। যা করতে হবে:

চামড়ার পণ্য ব্যবহারের পর অবশ্যই তা ব্রাস বা কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করুন আলো-বাতাস চলাচল করে এমন জায়গায় রাখুন চামড়াজাত পণ্যটি ভিজে গেলে টিসু দিয়ে সঙ্গে সঙ্গে তা মুছে ফেলুন পরে রোদে শুকিয়ে নিন

তবে খেয়াল রাখবেন বেশি সময় চামড়ার পণ্য কড়া রোদে রাখবেন না ব্যাগ, জুতা, বেল্ট একটি ব্যবহার না করে কয়েকটি ব্যবহার করলে পণ্যগুলো অনেক দিন ভালো থাকে

বাজারে প্যাকেটে মোড়ানো অবস্থায় সিলিকা জেল পাওয়া যায়, চামড়াজাত পণ্যের পাশে থাকলে এটি পণ্য থেকে দ্রুত পানি শুষে নেয়। ফলে পণ্যটি ভালো থাকে ও টেকসই হয়।

আর সঙ্গে থাকা সবচেয়ে প্রিয় মোবাইল ফোনটি যদি ভিজে যায়? তবে তাত্ক্ষণিকভাবে সেটটি বন্ধ করে দিন, সিমকার্ড ও ব্যাটারি খুলে ফেলুন, প্রয়োজনে কেসিংও খুলে ফেলুন এবং শুকনো কোনো কাপড় বা টিসু দিয়ে ডিসপ্লে মনিটর, সার্কিট ব্যাটারি, কি প্যাড, কেসিং খুব ভালোভাবে মুছে শুকিয়ে ফেলুন। বৃষ্টির মধ্যে বাইরে গেলে ফোনটি একটি প্লাস্টিকের প্যাকেটে মুড়ে রাখুন।

See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/295645.html#sthash.0Ge4oXTo.dpuf

30
(প্রিয়.কম) বর্তমানের সব চাইতে জনপ্রিয় যোগাযোগের মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক। পরিচিত অনেক মানুষ, ছোটবেলার হারিয়ে যাওয়া অনেক পুরনো বন্ধু, দেশের বাইরে থাকা আত্মীয়স্বজন সকলের পাশাপাশি ফেসবুকে আমরা তৈরি করি অচেনা অনেক বন্ধুত্ব। দেশের ভেতরের এবং বাইরের অনেকের সাথেই গড়ে তুলি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ফেসবুকের মাধ্যমে। খুব সহজে যোগাযোগ রাখা যায় বলে এটি আমাদের কাছে অনেক বেশি প্রিয় একটি যোগাযোগের মাধ্যম।

কিন্তু আপনি জানেন কি আমাদের আত্মবিশ্বাস নষ্টের প্রধান কারণ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন গবেষকগণ এই ফেসবুককে? অনেকেই এই তথ্যটি জানেন না। আমাদের আত্মবিশ্বাসের ওপর ফেইসবুকের এই ধরণের প্রভাব সম্পর্কে তারা কিছু ব্যাখ্যাও দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক কেন এবং কীভাবে ফেসবুক নষ্ট করে দিচ্ছে আপনার আত্মবিশ্বাস।


ভুল মানুষের সাথে বন্ধুত্ব
ফেসবুকের মাধ্যমে দেশে এবং দেশের বাইরে অনেকের সাথেই আমাদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠে। আমরা সরাসরি তাদের সাথে খুবই কম মিশে থাকি। যা যোগাযোগ হয় তার সবই ফেইসবুকের মাধ্যমে। কিন্তু এই ভার্চুয়াল জগতে কে কোন মিথ্যে কথাটি বলছেন তা সম্পর্কে আমরা কিছুই জানি না বা বুঝতে পারি না। পরবর্তীতে যখন বুঝতে পারেন যার সাথে বন্ধুত্ব হয়েছিল তিনি ভুল মানুষ ছিলেন, তখন অনেকেই মানসিক দিক থেকে ভেঙে পড়েন। মানুষ চেনার জন্য নিজের ভেতরকার আত্মবিশ্বাসটুকু আগের মতো খুঁজে পান না অনেকেই।

নিজের প্রতি নেতিবাচক চিন্তা
ফেসবুকের অনেক বড় একটি অংশ জুড়ে রয়েছে নিজের ছবি নিজের কাজের ছবিগুলো আপলোড দেয়ার মতো কাজটি। এবং গবেষণায় দেখা গিয়েছে প্রায় ৭৫% মানুষ ছবি আপলোড দেয়ার পর ছবির কমেন্ট এবং লাইক দ্বারা অনেক বেশি প্রভাবিত। ভালো কমেন্ট এবং বেশি লাইক আসলে তারা নিজের মধ্যে আলাদা একধরণের আনন্দ খুঁজে পান। অপরপক্ষে ছবিতে ভালো কমেন্ট ও লাইক না আসলে নিজের চেহারা, কাজ ইত্যাদি নিয়ে নেতিবাচক চিন্তায় জড়িয়ে পড়েন। ফলে নিজের আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেন অনেকেই।

সম্পর্ক ভাঙার পেছনের কারণ ফেসবুক
গবেষণায় দেখা যায় ইদানিংকার প্রায় ২০-২৫% সম্পর্ক ভাঙার পেছনে কারণ থাকে ফেসবুক। অবাক হলেও তথ্যটি সত্য। প্রেমিক বা প্রেমিকার ছবি স্ট্যাটাসে অন্য কারো কমেন্টকে উদ্দেশ্য করে ঝগড়া এবং পরবর্তীতে ব্রেকআপের সংখ্যা নেহায়েত কম নয়। যখন একটি সম্পর্ক ভেঙে যায় তখন আপনাআপনিই নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাসটা নষ্ট হয়ে যায়। এভাবে পরোক্ষভাবেও ফেইসবুক কেড়ে নিচ্ছে আত্মবিশ্বাস।


বন্ধু বান্ধবের মধ্যে ভাঙন ও আত্মবিশ্বাস নষ্ট
অনেকেই মজা করে ফেসবুকে অনেক কিছু পোস্ট করে থাকেন নিজের বন্ধু বান্ধবের সম্পর্কে। কিছু সমস্যা হয় যখন তা মজা থেকে সিরিয়াস পর্যায়ে চলে যায়। অনেকে ফেসবুকে আত্মীয় স্বজনের সাথে অ্যাড হয়ে থাকেন। কিছু কিছু জিনিস অনেকে না বুঝেই পোস্ট করেন ও অন্যের জন্য বিপদ ডেকে আনেন। এবং এই নিয়ে শুরু হয় বন্ধুদের মধ্যে দ্বন্দ্ব। শুধু তাই নয় সামান্য খোঁচাসূচক কথাও প্রেস্টিজ ইস্যুতে পরিনত হয় ফেসবুকে। ফলে ভাঙন ধরে বন্ধুত্বের সম্পর্কে। কমে আসে নিজেদের প্রতি আত্মবিশ্বাস।

সাইবার ক্রাইমের শিকার
সাইবার ক্রাইমের শিকার হয় পড়েন অনেকে শুধুমাত্র ফেসবুকের কারণে। অনেক শিকারি ওৎ পেতে থাকে শিকার ধরার জন্য। আবার এই সকলের বাইরে অনেকে নিজেদের বন্ধুদের দ্বারাই সাইবার ক্রাইমের শিকার হয়ে পড়েন। জীবনে নেমে আসে অন্ধকার। এই জন্যই বলা হয়, ‘Think before you click’। সামান্য ভুলের মাশুল গুনতে হয় ভয়াবহ ভাবে।


Pages: 1 [2] 3