Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Reza.

Pages: 1 ... 41 42 [43] 44 45 ... 53
631
Textile Engineering / Re: We are driven by our mysterious mind.
« on: May 31, 2017, 03:49:54 AM »
Thank you for your comments.

632
Permanent Campus of DIU / Push and pull system of motivation.
« on: May 29, 2017, 10:23:37 PM »
আমার পর্যবেক্ষণ মতে সব থেকে সহজ কাজ হল নিজে কাজ করা। আর সব থেকে কঠিন কাজ হল অন্যকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়া।
আমরা যদি আমাদের দেশের কর্পোরেট কালচারের দিকে মনোযোগ দেই দেখতে পাব যে অধিকাংশ অফিসে ম্যানেজমেন্ট এমপ্লয়িদের দিয়ে কাজ করানোর জন্য চাপ দিয়ে থাকেন। অনেক সময় চাকুরী হারানোর ভয়ে এমপ্লয়িরা নিরলস কাজ করে চলেন। এইক্ষেত্রে তাদের চাকুরীর অনিশ্চয়তা তাদের মনে ক্ষোভ তৈরি করে। তাই অনেকেই ভাল সুযোগ পেলেই চাকুরী চেঞ্জ করেন। এইটাকে আমরা কাজ আদায়ের পুশ সিস্টেম বলতে পারি। যেখানে কাজ আদায়ের জন্য চাপ সৃষ্টি করা হয়। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই কম মেধার ও অনুপযুক্ত কর্মীরাই এই রকম কর্মক্ষেত্রে অনেক দিন কাজ করেন, কেননা অন্য জায়গায় কাজ করার সক্ষমতা বা সুযোগ তাদের হয় না। তারা মেধার যোগ্যতায় এর থেকে ভাল পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারে না। তাদের কাজ করতে হয় বিভিন্ন রকম হেয় ও অপমানকর কমেন্টস শুনে শুনে।
পুশ সিস্টেমের পরিণাম হল অসুখী পরিবেশ ও অসুখী কর্মী বাহিনী।
আরেকটি হল পুল সিস্টেম। যেখানে কর্মীরা কাজ করার জন্য অনুপ্রেরণা পায়। অনেক ক্ষেত্রেই কাজের প্রশংসা তাদের কাজে আরো অনুপ্রেরণা জোগায়।
তবে পুশ বা পুল যে সিস্টেমই হোক - এর ফলাফল নির্ভর করে ম্যানেজমেন্ট ও কর্মীদের মৌলিক গুণাবলীর উপর। তার হাতে যে টুলটি আছে সেটি তিনি কি উদ্দেশ্যে ও কিভাবে প্রয়োগ করতেছেন তার উপর। এক জন ডাক্তার ছুরি চালিয়ে অপারেশনের মাধ্যমে রুগিকে সুস্থ করে তুলতেছেন - আবার ওই একই ছুরি দিয়ে ছিনতাইকারী ছিনতাই করে।
তবে কর্মীরা যদি মানবিক গুনাবলিতে উন্নত থাকেন তবে পুল সিস্টেম বা কাজে প্রশংসা বা উৎসাহ দিলে ভাল ফল পাওয়া যায়। পুশ সিস্টেম এই ক্ষেত্রে ক্ষতির কারণ ঘটাবে। অনেক ভাল কর্মী পুশ সিস্টেমের কারণে তখন  চাকুরী পরিবর্তন করবেন বা করতে চাইবেন।
অপরদিকে কর্মী বাহিনী যদি কাজে মোটিভেটেড না থাকে তবে পুশ সিস্টেম অর্গানাইজেশনের টিকে থাকাকে নিশ্চিত করে। এর বেশী কিছু নয়।
পরিশেষে বলা যায় - একই অফিসে কেউ কাজে মোটিভেটেড থাকেন আবার কেউ কেউ থাকেন না। আবার কেউ কোন কোন কাজে মোটিভেটেড থাকেন না যদিও বেশীর ভাগ কাজ তিনি অনেক নিরলস ভাবে করেন।
এই রকম ক্ষেত্রে পুশ ও পুল সিস্টেমের যৌথ ভাবে সমন্বয় করলে তা বাস্তবে ভাল ফল আনবে।
একমাত্র কাজের প্রশংসা ও অনুপ্রেরণাই মোটিভেটেড কর্মীদের কাজের সুস্থ ও সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারে। এর বিপরীত চিত্র হল অসুখী কর্ম পরিবেশ ও অসুখী কর্মী বাহিনী।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে ২৯ - ০৫ - ২০১৭ )

633
Textile Engineering / Push and pull system of motivation.
« on: May 29, 2017, 10:22:45 PM »
আমার পর্যবেক্ষণ মতে সব থেকে সহজ কাজ হল নিজে কাজ করা। আর সব থেকে কঠিন কাজ হল অন্যকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়া।
আমরা যদি আমাদের দেশের কর্পোরেট কালচারের দিকে মনোযোগ দেই দেখতে পাব যে অধিকাংশ অফিসে ম্যানেজমেন্ট এমপ্লয়িদের দিয়ে কাজ করানোর জন্য চাপ দিয়ে থাকেন। অনেক সময় চাকুরী হারানোর ভয়ে এমপ্লয়িরা নিরলস কাজ করে চলেন। এইক্ষেত্রে তাদের চাকুরীর অনিশ্চয়তা তাদের মনে ক্ষোভ তৈরি করে। তাই অনেকেই ভাল সুযোগ পেলেই চাকুরী চেঞ্জ করেন। এইটাকে আমরা কাজ আদায়ের পুশ সিস্টেম বলতে পারি। যেখানে কাজ আদায়ের জন্য চাপ সৃষ্টি করা হয়। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই কম মেধার ও অনুপযুক্ত কর্মীরাই এই রকম কর্মক্ষেত্রে অনেক দিন কাজ করেন, কেননা অন্য জায়গায় কাজ করার সক্ষমতা বা সুযোগ তাদের হয় না। তারা মেধার যোগ্যতায় এর থেকে ভাল পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারে না। তাদের কাজ করতে হয় বিভিন্ন রকম হেয় ও অপমানকর কমেন্টস শুনে শুনে।
পুশ সিস্টেমের পরিণাম হল অসুখী পরিবেশ ও অসুখী কর্মী বাহিনী।
আরেকটি হল পুল সিস্টেম। যেখানে কর্মীরা কাজ করার জন্য অনুপ্রেরণা পায়। অনেক ক্ষেত্রেই কাজের প্রশংসা তাদের কাজে আরো অনুপ্রেরণা জোগায়।
তবে পুশ বা পুল যে সিস্টেমই হোক - এর ফলাফল নির্ভর করে ম্যানেজমেন্ট ও কর্মীদের মৌলিক গুণাবলীর উপর। তার হাতে যে টুলটি আছে সেটি তিনি কি উদ্দেশ্যে ও কিভাবে প্রয়োগ করতেছেন তার উপর। এক জন ডাক্তার ছুরি চালিয়ে অপারেশনের মাধ্যমে রুগিকে সুস্থ করে তুলতেছেন - আবার ওই একই ছুরি দিয়ে ছিনতাইকারী ছিনতাই করে।
তবে কর্মীরা যদি মানবিক গুনাবলিতে উন্নত থাকেন তবে পুল সিস্টেম বা কাজে প্রশংসা বা উৎসাহ দিলে ভাল ফল পাওয়া যায়। পুশ সিস্টেম এই ক্ষেত্রে ক্ষতির কারণ ঘটাবে। অনেক ভাল কর্মী পুশ সিস্টেমের কারণে তখন  চাকুরী পরিবর্তন করবেন বা করতে চাইবেন।
অপরদিকে কর্মী বাহিনী যদি কাজে মোটিভেটেড না থাকে তবে পুশ সিস্টেম অর্গানাইজেশনের টিকে থাকাকে নিশ্চিত করে। এর বেশী কিছু নয়।
পরিশেষে বলা যায় - একই অফিসে কেউ কাজে মোটিভেটেড থাকেন আবার কেউ কেউ থাকেন না। আবার কেউ কোন কোন কাজে মোটিভেটেড থাকেন না যদিও বেশীর ভাগ কাজ তিনি অনেক নিরলস ভাবে করেন।
এই রকম ক্ষেত্রে পুশ ও পুল সিস্টেমের যৌথ ভাবে সমন্বয় করলে তা বাস্তবে ভাল ফল আনবে।
একমাত্র কাজের প্রশংসা ও অনুপ্রেরণাই মোটিভেটেড কর্মীদের কাজের সুস্থ ও সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারে। এর বিপরীত চিত্র হল অসুখী কর্ম পরিবেশ ও অসুখী কর্মী বাহিনী।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে ২৯ - ০৫ - ২০১৭ )

634
Textile Engineering / My thoughts are trying to find a way.
« on: May 23, 2017, 11:01:21 PM »
Don't worry if you are alone.
If there is no one beside you.
You may be a misfit of society but it does not mean that you are wrong.

All the stars moves in the sky and shine.
Only the pole star shines from a permanent place.
Pole star is a misfit in the star family.

But it helps us to find the right way.


635
Permanent Campus of DIU / My thoughts are trying to find a way.
« on: May 23, 2017, 10:59:47 PM »
Don't worry if you are alone.
If there is no one beside you.
You may be a misfit of society but it does not mean that you are wrong.

All the stars moves in the sky and shine.
Only the pole star shines from a permanent place.
Pole star is a misfit in the star family.

But it helps us to find the right way.

636
Textile Engineering / Re: Topic teaches us a lot.
« on: May 21, 2017, 10:29:51 PM »
Thank you for your appreciation and comments.

637
Textile Engineering / Re: Topic teaches us a lot.
« on: May 21, 2017, 01:10:44 AM »
এই বয়সে সাবলম্বি না হোক - যদি সে মনে মিতব্যয়ীতা বলে যে একটা জিনিস আছে তা বুঝতে পারে তাহলেও অনেক।

638
Permanent Campus of DIU / No body can say Goodbye when death comes.
« on: May 17, 2017, 07:20:04 AM »
এক মাত্র মৃত্যুই পারে আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে আসলে মানুষ কত অসহায়।
আর আমরা কত ক্ষুদ্র স্বার্থ নিয়ে অকারনে আমাদের সময়ের অপচয় করতেছি। যে সম্পদ অর্জনের জন্য আমরা সারাজীবন যুদ্ধ করি তার পুরোটাই পিছনে ফেলে রেখে যেতে হয়।
আজকে নিজের চোখের সামনে এর উদাহরণ দেখলাম আর অনুভব করলাম।
দুপুর পর্যন্ত যে স্বাভাবিক মানুষ - দুপুর পার না হতেই চলে গেলেন পরপারে। পিছনে পড়ে থাকলো ফ্ল্যাট গাড়ী সব। আপনজনের কান্না বা ভালোবাসা কিছুই আর তাকে ফেরাতে পারে না।
মৃত্যু আসলে কেউই বিদায় নিয়ে যেতে পারেন না। যার যখন ডাক আসে সব ফেলে রেখে চলে যেতে হয়।
যারা মৃত তাদের জন্য কেবল দোয়া করা যেতে পারে। আল্লাহ আমাদের জন্য যা কল্যাণকর শুধু তাই নির্ধারণ করেন।

(আমার ফেসবুক পোস্ট ১৬ - ০৫ - ২০১৭)

639
Textile Engineering / No body can say Goodbye when death comes.
« on: May 17, 2017, 07:19:15 AM »
এক মাত্র মৃত্যুই পারে আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে আসলে মানুষ কত অসহায়।
আর আমরা কত ক্ষুদ্র স্বার্থ নিয়ে অকারনে আমাদের সময়ের অপচয় করতেছি। যে সম্পদ অর্জনের জন্য আমরা সারাজীবন যুদ্ধ করি তার পুরোটাই পিছনে ফেলে রেখে যেতে হয়।
আজকে নিজের চোখের সামনে এর উদাহরণ দেখলাম আর অনুভব করলাম।
দুপুর পর্যন্ত যে স্বাভাবিক মানুষ - দুপুর পার না হতেই চলে গেলেন পরপারে। পিছনে পড়ে থাকলো ফ্ল্যাট গাড়ী সব। আপনজনের কান্না বা ভালোবাসা কিছুই আর তাকে ফেরাতে পারে না।
মৃত্যু আসলে কেউই বিদায় নিয়ে যেতে পারেন না। যার যখন ডাক আসে সব ফেলে রেখে চলে যেতে হয়।
যারা মৃত তাদের জন্য কেবল দোয়া করা যেতে পারে। আল্লাহ আমাদের জন্য যা কল্যাণকর শুধু তাই নির্ধারণ করেন।

(আমার ফেসবুক পোস্ট ১৬ - ০৫ - ২০১৭)

640
Permanent Campus of DIU / Re: Topic teaches us a lot.
« on: May 15, 2017, 09:18:04 PM »
Thank you.

641
Textile Engineering / Topic teaches us a lot.
« on: May 15, 2017, 12:43:24 AM »
আমার ছেলে প্রতিদিন সন্ধ্যায় পড়তে বসে। আজকে দেখলাম পড়তেছে - "বাবার নিকট টাকা চাহিয়া পত্র লিখ।"
চিঠির শেষে তাদের একটি খাম আঁকতে হয়। যার উপরের কোনায় একটি ডাক টিকেট।
স্বাভাবিক ভাবেই খাম বা ডাকটিকেট কি সে তা জানে না। কিন্তু খুব যত্ন নিয়ে তা আকে।
আমরাও আমাদের ছাত্র জীবনে এইরকম বহু চিঠি পড়েছি ও লিখেছি।
যাই হোক তার এই চিঠি পড়া দেখে অনেক স্মৃতি মনে ঝপিয়ে পড়লো। মনে পড়লো পাবনা ক্যাডেট কলেজের সেই দিন গুলি। যখন মোবাইল বা কম্পিউটার ছিলো না। এমনকি আমাদের পুরা কলেজে একটি মাত্র ল্যান্ড ফোন ছিল।
ক্লাস এইটে আমাদের নতুন প্রিন্সিপাল স্যার নিয়ম করলেন প্রতি সপ্তাহে সবাইকে বাসায় চিঠি লিখতে হবে। প্রতি সপ্তাহের শুরুর দিন অর্থাৎ শনিবারে ফর্ম মাস্টার স্যার আমাদের চিঠি চেক করে পাঠিয়ে দিতেন।
আমাকে একবার তিনি দাড় করিয়েছিলেন সব থেকে ছোট চিঠি লেখার কারনে। আমার ব্যাখ্যা হল সাত দিন পর পর চিঠি লিখতে হলে এর থেকে আর বেশী কি লিখবো।
আমরাই শেষ জেনারেশন যারা জানি যে চিঠির মর্ম কি?
যোগাযোগের ক্ষেত্রে গত ১০ - ১৫ বছরে রেভুলুশন ঘটে গেছে। এখন আর কেউ চিঠি বা পত্র লিখে উত্তরের অপেক্ষায় বসে থাকে না।
আমার ছেলেকে চিঠি লিখতে হচ্ছে - যাতে তাদের বাংলায় দক্ষতা আসে।
আমার মনে হয় চিঠির বিষয়টি যদি এমন হত তাহলে ভালো হত। তা হল " পাঠানো টাকা তোমার প্রয়োজন নাই তাই তা ফেরত নিয়ে যেতে বাবার নিকট পত্র লিখ।"
এই চিঠিটি লিখতে হলে তাকে মিতব্যয়ীতার বিভিন্ন দিক নিয়ে ভাবতে হত। যা অদূর ভবিষ্যতে তার জন্য কল্যাণই বয়ে আনতো।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে)

642
Permanent Campus of DIU / Topic teaches us a lot.
« on: May 15, 2017, 12:42:43 AM »
আমার ছেলে প্রতিদিন সন্ধ্যায় পড়তে বসে। আজকে দেখলাম পড়তেছে - "বাবার নিকট টাকা চাহিয়া পত্র লিখ।"
চিঠির শেষে তাদের একটি খাম আঁকতে হয়। যার উপরের কোনায় একটি ডাক টিকেট।
স্বাভাবিক ভাবেই খাম বা ডাকটিকেট কি সে তা জানে না। কিন্তু খুব যত্ন নিয়ে তা আকে।
আমরাও আমাদের ছাত্র জীবনে এইরকম বহু চিঠি পড়েছি ও লিখেছি।
যাই হোক তার এই চিঠি পড়া দেখে অনেক স্মৃতি মনে ঝপিয়ে পড়লো। মনে পড়লো পাবনা ক্যাডেট কলেজের সেই দিন গুলি। যখন মোবাইল বা কম্পিউটার ছিলো না। এমনকি আমাদের পুরা কলেজে একটি মাত্র ল্যান্ড ফোন ছিল।
ক্লাস এইটে আমাদের নতুন প্রিন্সিপাল স্যার নিয়ম করলেন প্রতি সপ্তাহে সবাইকে বাসায় চিঠি লিখতে হবে। প্রতি সপ্তাহের শুরুর দিন অর্থাৎ শনিবারে ফর্ম মাস্টার স্যার আমাদের চিঠি চেক করে পাঠিয়ে দিতেন।
আমাকে একবার তিনি দাড় করিয়েছিলেন সব থেকে ছোট চিঠি লেখার কারনে। আমার ব্যাখ্যা হল সাত দিন পর পর চিঠি লিখতে হলে এর থেকে আর বেশী কি লিখবো।
আমরাই শেষ জেনারেশন যারা জানি যে চিঠির মর্ম কি?
যোগাযোগের ক্ষেত্রে গত ১০ - ১৫ বছরে রেভুলুশন ঘটে গেছে। এখন আর কেউ চিঠি বা পত্র লিখে উত্তরের অপেক্ষায় বসে থাকে না।
আমার ছেলেকে চিঠি লিখতে হচ্ছে - যাতে তাদের বাংলায় দক্ষতা আসে।
আমার মনে হয় চিঠির বিষয়টি যদি এমন হত তাহলে ভালো হত। তা হল " পাঠানো টাকা তোমার প্রয়োজন নাই তাই তা ফেরত নিয়ে যেতে বাবার নিকট পত্র লিখ।"
এই চিঠিটি লিখতে হলে তাকে মিতব্যয়ীতার বিভিন্ন দিক নিয়ে ভাবতে হত। যা অদূর ভবিষ্যতে তার জন্য কল্যাণই বয়ে আনতো।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে)

643
Permanent Campus of DIU / Prevention is better than cure.
« on: May 15, 2017, 12:27:23 AM »
ছোটবেলায় স্বাস্থ্য বিষয়ক লেখায় দেখতাম লেখা থাকতো - প্রিভেনশন ইজ বেটার দেন কিউর। এর অর্থ হল - অসুখ সারানোর থেকে অসুখ যাতে না হয় - সেই চেষ্টাই করা উচিৎ।
এই একই কথা প্রযোজ্য যে কোন ক্রাইমের ক্ষেত্রে।
যে কোন ক্রাইমের বিচার করার থেকে ক্রাইমটি না ঘটাই বেশী ভাল।
আমাদের চারিদিকে দেখলে আমরা কি দেখি?
টাকা উপার্জনের জন্য যে শিক্ষা দরকার - আমরা আমাদের কিশোর কিশোরিদের কি শুধু তাই দিচ্ছি না? শুধু এই ব্যপারেই আমাদের কোন মতানৈক্য নাই।
সত্যবাদিতা, কষ্ট সহিষ্ণুতা, দায়িত্বশীলতা, সময়ানুবরতিতা, সহনশীলতা, দানশীলতা এই সব মানবিক গুনাবলি শিক্ষা আমাদের কাছে ততটা জরুরী মনে হয় না। আমরা মনে করি যে - এই গুলো হলে ভাল না হলেও তেমন ক্ষতি নাই। আমাদের সমাজে টিকে থাকতে হলে টাকাই দরকার। অন্যান্য মানবিক গুনাবলি ততটা জরুরী নয়।
শিক্ষার অন্যতম উদ্দেশ্য যে এই সব গুলাবলী অর্জন করা তা আমরা অনেক আগেই ভুলে গেছি। এবং এই কারনেই আমাদের সমাজে দেখা দিচ্ছে নতুন নতুন ক্রাইম।
গাড়ী বাড়ী বা ক্ষমতা বা টাকা ওয়ালা মানেই আমাদের কাছে সফল মানুষ। আর যিনি হিসেব করে চলেন তাকে নিয়ে আমরা অনেক সময়ই পরিহাস করি। এর পিছনের কাহিনী আমাদের কাছে এখন গৌন ব্যাপার।
আমার মতে কেবল মাত্র সঠিক শিক্ষা ও ধর্মীও জ্ঞান ও আচার আচরণ শিক্ষার মাধ্যমে সাম্প্রতিক কালে পেপারে যে সব ক্রাইমের ঘটনা তোলপাড় করতেছে - তা থেকে আমরা মুক্ত থাকতে পারবো।
তবে যে কোন পরিক্ষায় যেমন অল্প কিছু হলেও ফেল করে - তেমন সমাজে কিছু ক্রাইম ঘটে। তাই সঠিক শিক্ষার সাথে সাথে কঠোর শাস্তির ব্যাবস্থা রাখলেই সমাজ থেকে ক্রাইম নির্মূল সম্ভব।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে।)

644
Textile Engineering / Prevention is better than cure.
« on: May 15, 2017, 12:26:45 AM »
ছোটবেলায় স্বাস্থ্য বিষয়ক লেখায় দেখতাম লেখা থাকতো - প্রিভেনশন ইজ বেটার দেন কিউর। এর অর্থ হল - অসুখ সারানোর থেকে অসুখ যাতে না হয় - সেই চেষ্টাই করা উচিৎ।
এই একই কথা প্রযোজ্য যে কোন ক্রাইমের ক্ষেত্রে।
যে কোন ক্রাইমের বিচার করার থেকে ক্রাইমটি না ঘটাই বেশী ভাল।
আমাদের চারিদিকে দেখলে আমরা কি দেখি?
টাকা উপার্জনের জন্য যে শিক্ষা দরকার - আমরা আমাদের কিশোর কিশোরিদের কি শুধু তাই দিচ্ছি না? শুধু এই ব্যপারেই আমাদের কোন মতানৈক্য নাই।
সত্যবাদিতা, কষ্ট সহিষ্ণুতা, দায়িত্বশীলতা, সময়ানুবরতিতা, সহনশীলতা, দানশীলতা এই সব মানবিক গুনাবলি শিক্ষা আমাদের কাছে ততটা জরুরী মনে হয় না। আমরা মনে করি যে - এই গুলো হলে ভাল না হলেও তেমন ক্ষতি নাই। আমাদের সমাজে টিকে থাকতে হলে টাকাই দরকার। অন্যান্য মানবিক গুনাবলি ততটা জরুরী নয়।
শিক্ষার অন্যতম উদ্দেশ্য যে এই সব গুলাবলী অর্জন করা তা আমরা অনেক আগেই ভুলে গেছি। এবং এই কারনেই আমাদের সমাজে দেখা দিচ্ছে নতুন নতুন ক্রাইম।
গাড়ী বাড়ী বা ক্ষমতা বা টাকা ওয়ালা মানেই আমাদের কাছে সফল মানুষ। আর যিনি হিসেব করে চলেন তাকে নিয়ে আমরা অনেক সময়ই পরিহাস করি। এর পিছনের কাহিনী আমাদের কাছে এখন গৌন ব্যাপার।
আমার মতে কেবল মাত্র সঠিক শিক্ষা ও ধর্মীও জ্ঞান ও আচার আচরণ শিক্ষার মাধ্যমে সাম্প্রতিক কালে পেপারে যে সব ক্রাইমের ঘটনা তোলপাড় করতেছে - তা থেকে আমরা মুক্ত থাকতে পারবো।
তবে যে কোন পরিক্ষায় যেমন অল্প কিছু হলেও ফেল করে - তেমন সমাজে কিছু ক্রাইম ঘটে। তাই সঠিক শিক্ষার সাথে সাথে কঠোর শাস্তির ব্যাবস্থা রাখলেই সমাজ থেকে ক্রাইম নির্মূল সম্ভব।

(আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে।)

645
Textile Engineering / Re: Day to day life at the permanent campus.
« on: May 15, 2017, 12:19:53 AM »
Thank you for your comments.

Pages: 1 ... 41 42 [43] 44 45 ... 53