Faculties and Departments > Business Administration

Branding Bangladesh: time to go for an integrated policy

<< < (9/26) > >>

arefin:
আগামী ৬ ডিসেম্বর থেকে শুরু বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রযুক্তির আয়োজন ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড ২০১২। এই আয়োজনকে নিয়ে প্রযুক্তি প্রিয় মানুষের আগ্রহের কমতি নেই। প্রযুক্তিকে ভালোবাসে এমন মানুষ গুলো এখন অপেক্ষার প্রহর গুনছে। দেশের সবচেয়ে বড় এই আয়োজন তুলে ধরা হলো ।




থিম : সমৃদ্ধির জন্য জ্ঞান (Knowledge for prosperity)
স্থান : বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র, ঢাকা।
তারিখ ও সময় : ৬ থেকে ৮ ডিসেম্বর, ২০১২; প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা

আয়োজক
: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়,
বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি)
অ্যাক্সেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রোগ্রাম

সহযোগিতায় : BCS, BASIS, BACCO, ISPAB, AMTOB

পার্টনার : CTO Forum, Cloud Camp, BIJF, APC
মিডিয়া পার্টনার : ATN News, Ekattor TV

প্রবেশ মূল্য : বিনামূল্যে প্রবেশের ব্যবস্থা।
সেমিনার/ কর্মশালা/ সমাবেশ: ২৮ টি।

উল্লেখযোগ্য আয়োজন
: ফ্রিল্যান্সার সমাবেশ,ডিজিটাল উদ্যোক্তা সমাবেশ,জনগণের দোরগোড়ায় সেবা, ক্লাউড ক্যাম্প, নারীর ক্ষমতায়নে তথ্য প্রযুক্তি, প্রযুক্তি নির্ভর আনন্দময় শিক্ষা

সেমিনার/ কর্মশালার বক্তা : দেশী বিদেশী প্রায় ১৩০ জন।
প্রদর্শনকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা : ৬০টি বেসরকারি, ২৭টি মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও আন্তর্জাতিক ষ্টল।

অংশগ্রহণকারী উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠান: Microsoft, Intel, Dell, GPIT, Teletalk, Samsung, Cisco, LEADS Coorporation Ltd, Datasoft, IBCS-PRIMEX software Ltd, EATL, Computer Source etc.

Expo Lounge : দেশীয় রোবট ও সফটওয়্যার প্রদর্শনী
: থ্রিজি এক্সপেরিয়েন্স জোন
: ইন্টারনেট সেন্টার ও হাইটেক এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের অতিথি : কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, বঙ্গবন্ধু দৌহিত্র সজিব আহমেদ ওয়াজেদ জয়, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি(আইসিটি) মন্ত্রী মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সচিব নজরুল ইসলাম খান, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের(বিসিসি) নির্বাহী পরিচালক ড. জ্ঞানেন্দ্র নাথ বিশ্বাস।

সমাপণী অনুষ্ঠানের অতিথি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি, প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানী বিষয়ক উপদেষ্টা ড: তৌফিক এলাহী চৌধুরী,তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি(আইসিটি) মন্ত্রী মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সচিব নজরুল ইসলাম খান, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের(বিসিসি) নির্বাহী পরিচালক ড. জ্ঞানেন্দ্র নাথ বিশ্বাস।

আয়োজন : তিন দিনের ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের নানা আয়োজনে থাকছে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের উপস্থাপনায় সেমিনার ও কর্মশালা। এটি সফল নাগরিক সেবা, প্রযুক্তি পণ্য ও সেবা এবং সাম্প্রতিক প্রযুক্তির ধারা নিয়ে প্রদর্শনী, মুক্ত পেশাজীবীদের সম্মেলন, কারিগরি উদ্যোক্তাদের সম্মেলন। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য হলো ফ্রিল্যান্সার ও ডিজিটাল উদ্যোক্তাদের সম্মেলন, জনগণের দোড়গোড়ায় সেবার নানা দিক উদযাপন, নারীদের জন্য টেক ব্যাক দি টেক নামে একটি আয়োজন এবং শিশুদের জন্য চিলড্রেন’স ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড।

৬ ডিসেম্বর একটি সাধারণ সেমিনারে তুলে ধরা হবে ক্লাউড কম্পিউটিংয়ের বিভিন্ন দিক। ৭ ডিসেম্বর ক্লাউড ক্যাম্পে ওপেন স্টেক, বিগ ডেটা, ক্লাউড নিরাপত্তা, মোবাইল অ্যাপলিকেশন সম্পর্কে আলোচনা হবে।

অংশগ্রহনকারী দেশ ও প্রতিষ্ঠান : বিভিন্ন দেশের তথ্য প্রযুক্তি উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর প্রতিষ্ঠানের সদস্য, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, তথ্য প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের সম্মলেনে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সবচেয়ে বেশি স্পীকার আসছেন আমেরিকা থেকে। এছাড়া সিঙ্গাপুর, ইউকে, দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান, কোরিয়া, থাইল্যান্ড, এস্তোনিয়া, ভারতসহ একাধিক দেশ থেকে বিশেষজ্ঞরা আসছেন। আন্তর্জাতিক ফ্রিল্যান্সিং সাইট ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার ডট কম, ইল্যান্সসহ বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেসের শীর্ষ কর্মকর্তারা ও অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সরাছাড়াও দেশীয় মুক্তপেশাজীবিরা উপস্থিত থাকছেন।

উল্লেখযোগ্য বক্তা: ডেলের ওপেন স্ট্যাক প্রকল্পের স্থপতি জুড মালটিল, ক্লাউড নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ লেনি জেলসটার এবং ক্লাউড কম্পিউটার সেবাপ্রতিষ্ঠান ভার্চুস্ট্রিমের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি রুভেন কোহেন।

গুজল ইনকর্পোরেটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আদিত্য ওয়াতাল, ন্যাশনাল বিজনেস ইনকিউবেশন অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক টম স্ট্রোডথবেক, স্পার্কলাইন অ্যানালাইটিক্সের প্রতিষ্ঠাতা ভিনোজ ভিজেয়কুমার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিকেল ফিজিক্স অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক কে. সিদ্দিক-ই রব্বানী।

ফ্রিল্যান্সার ডট কমের ভাইস প্রেসিডেন্ট (প্রকৌশল) ডেভিড হ্যারিসন, ইল্যান্স ডট কমের ভাইস প্রেসিডেন্ট জেটিল ওলসেন ও ডিরেক্টর অব মার্কেটিং অ্যালেক্স ইয়োন, ওডেস্কের ভাইস প্রেসিডেন্ট (মার্কেট প্লেস অপারেশন) ম্যাট কুপার।


Muhammad Siddiqur Rahman:
গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম (জিপিএস) বর্তমান পৃথিবীর যোগাযোগ ব্যবস্থার এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। কিন্তু সিগন্যাল জ্যামিংয়ের মতো বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার কারণে কিছু ক্ষেত্রে এ প্রযুক্তির নির্ভরযোগ্যতা হ্রাস পেয়েছে। এরই মধ্যে স্যাটেলাইট সিগন্যাল জ্যাম করে মার্কিন একটি ড্রোনের নিয়ন্ত্রণ দখল করার দাবি করেছে ইরান। সংবাদ সংস্থা ফক্স নিউজ সম্প্রতি এক খবরে জানিয়েছে, পুরনো ওই প্রযুক্তির সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে নতুন প্রযুক্তির জিপিএস বানাতে পৃথকভাবে কাজ করছে মার্কিন, ব্রিটিশ ও চীনা বিভিন্ন প্রতিরক্ষাপণ্য প্রস্তুতকারী বিভিন্ন সংস্থা।

গত সপ্তাহে মার্কিন প্রতিরক্ষাপণ্য নির্মাতা লকহিড মার্টিন নির্মিত নতুন প্রজন্মের জিপিএস ৩-এর সফল পরীক্ষা করেছে। এর আওতায় পুরনো স্যাটেলাইটগুলোর বদলে জ্যাম করার অনুপযোগী একঝাঁক নতুন স্যাটেলাইট বসানো শুরু হবে ২০১৪ সাল থেকে।

অন্যদিকে ব্রিটিশ প্রতিরক্ষাপণ্য প্রস্তুতকারী ‘বিএই’ স্যাটেলাইটের ওপর নির্ভর করার বদলে সবধরনের ব্যবহৃত সিগন্যালই এ কাজে লাগাবে। এসব সিগন্যালের মধ্যে রয়েছে টিভি, ওয়াই-ফাই, রেডিও ও মোবাইল ফোন। এমনকি সিগন্যাল জ্যামারকেও কাজে লাগানো হবে এ প্রযুক্তিতে। প্রায় ১২ হাজার মাইল দূর থেকে আসা স্যাটেলাইট সিগন্যালের বদলে স্থানীয়ভাবে পাওয়া সিগন্যাল নিখুঁত হবে বলে জানিয়েছে বিএই।

গতবছর ইউরোপিয়ান কমিশন জানায়, ইউরোপের জিডিপির ছয় থেকে সাত শতাংশ বা প্রায় এক ট্রিলিয়ন ডলার নির্ভর করছে জিপিএস নেভিগেশনের ওপর। রাশিয়ার প্রতিষ্ঠান ‘গ্লোনাস’, ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ‘গ্যালিলিও’ ও চীনা প্রতিষ্ঠান ‘কম্পাস’ এ প্রযুক্তি উন্নয়নে কাজ করছে। চীনা নেভিগেশন সিস্টেমটির লক্ষ্য ২০২০ সালের মধ্যে ৩৫টি স্যাটেলাইটের মাধ্যমে নেভিগেশন সেবা দেয়া।

Mohammad Nazrul Islam:
ছড়া
     -
বাঙ্গী বেন িশয়াল রাজা
সুেরর রাজা েকালা,
হািত হল বুকার রাজা
জািতর বুিঝ জুলা !!
কােলা িবড়াল নােমর নািম
ছাগেলর মুেখ দািড়,
বুডু দাদুর পা চেল না
েচলার-বাড়াবািড় !!
কাক সািজল ময়ুর েবেস
েনতা বেন হুদু,
মস্লা বািট-খােন খানান
রান্না কের কদু !!
সুেযাগ বুেঝ হুজুক মশাই
বেন েগেছ রাজা,
নন্দ বাবুর কপাল খারাপ
-- িচর েদাষী পঁজা !!

nmoon:
Sad news. This is really harmful for innocent people.

nmoon:
ঢাকা, সেপ্টেম্বর ১০ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- অতিরিক্ত ওজনের মানুষরাও সুস্থ ও কর্মক্ষম হতে পারে। এমনকি তাদের হার্টঅ্যাটাক বা ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা স্বাভাবিক ওজনের মানুষের সমান বলেই জানিয়েছেন গবেষকরা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুস্থ থাকার মূল চাবিকাঠি হচ্ছে ‘সুষ্ঠ বিপাকক্রিয়া’। অর্থাৎ উচ্চ রক্তচাপ, রক্তে কোলেস্টোরল ও শর্করার মাত্রা বেশি না থাকা এবং নিয়মিত ব্যায়াম করা।

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৩ হাজারের বেশি নাগরিকের স্বাস্থ্য বিষয়ক উপাত্ত বিশ্লেষণ করে গবেষকরা এ তথ্য পেয়েছেন বলে সোমবার জানিয়েছে বিবিসি। গবেষণার ফল প্রকাশ করেছে ‘ইউরোপিয়ান হেলথ’ জার্নাল।


যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনার গবেষকরা দেখতে পান, গবেষণায় অংশ নেয়া এক তৃতীয়াংশের বেশি মানুষ অতিরিক্ত ওজনের। এদের মধ্যে অর্ধেক অর্থাৎ ১৮ হাজার ৫০০ জন বিভিন্ন শারিরীক পরীক্ষার পর ‘সুষ্ঠ বিপাকক্রিয়াসম্পন্ন’ বলে প্রমাণিত হয়েছে।

এ দলের সদস্যদের মধ্যে ডায়াবেটিস, উচ্চমাত্রার কোলেস্টোরল ও উচ্চ রক্তচাপ নেই। অতিরিক্ত ওজনের হলেও এরা অপেক্ষাকৃত বেশি কর্মক্ষম এবং অন্যদের তুলনায় বেশি ব্যায়াম করে থাকে।

এদের মধ্যে কোনো ধরনের হৃদরোগ বা ক্যান্সারে মৃত্যুর আশঙ্কা স্বাভাবিক ওজনের মানুষদের সমান। অপেক্ষাকৃত ‘কম সুষ্ঠু বিপাকক্রিয়াসম্পন্ন’দের তুলনায় এ আশঙ্কা অর্ধেক।

প্রধান গবেষক ও স্পেনের ইউনিভার্সিটি অব গ্রানাডার শিক্ষক ডা. ফ্রান্সিস ওর্তেগা বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে, অতিরিক্ত ওজন থাকলেও যথেষ্ট পরিমাণ ব্যায়াম শরীরকে সুস্থ রাখে। এ গবেষণায় সুস্থ ও কর্মক্ষম শরীরের গুরুত্ব আবারো প্রমাণিত হলো।

ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশনের চিকিৎসক এমি টম্পসন বলেন, বেশিরভাগ হৃদরোগীর ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ওজনকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করা হয়। তবে এ গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে আসলে ওজন নয়, বরং শরীরের কোন অংশে মেদ জমছে সেটিই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

দেহের মধ্যবর্তী অংশে অর্থাৎ কোমর ও পেটে মেদ জমলে তা শরীরে ক্ষতিকর উপাদান সৃষ্টি করে এবং এতে হৃদরোগের আশঙ্কা বেড়ে যায় বলে জানান তিনি।

Navigation

[0] Message Index

[#] Next page

[*] Previous page

Go to full version