Branding Bangladesh: time to go for an integrated policy

Author Topic: Branding Bangladesh: time to go for an integrated policy  (Read 27042 times)

Offline nmoon

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 234
  • Test
    • View Profile
Heart Attack and Vitamin D
« Reply #45 on: December 05, 2012, 04:24:18 PM »
নিউইয়র্ক, সেপ্টেম্বর ০৩ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/রয়টার্স)- রক্তে উচ্চমাত্রায় ভিটামিন ডি থাকলেই তাদের হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকি হ্রাস পায় না। সম্প্রতি এক গবেষণায় এ ধরনের তথ্যই পেয়েছেন গবেষকরা।

বয়স্ক নারীদের রক্তে উচ্চমাত্রায় ভিটামিন ডি থাকলে তা কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ ও রক্তে শর্করার পরিমাণ কমিয়ে হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকি হ্রাস করে বলে মনে করা হতো।

তবে এসব গবেষণা ভিটাসিন ডি’র সঙ্গে হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকি হ্রাস হওয়ার কোনো কার্যকারণ প্রমাণ করতে পারেনি।

Heart Attack and Vitamin D

বরং সাম্প্রতিক গবেষণায় ভিটামিন ডি’র বদলে ভিটামিনবিহীন প্লেসিবো বড়ি খাওয়ার ফলে এ ঝুঁকি কমার লক্ষণ দেখা গেছে।

৩০৫ জন ষাটোর্ধ্ব নারীকে তিন দলে বিভক্ত করেন যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব অ্যাবারডিনের অ্যাড্রিয়ান উড। এদের মধ্যে এক দলকে টানা এক বছর ধরে ৪০০ ইউনিট ভিটামিন ডি, অন্য দুই দলকে ১০০০ ইউনিট ভিটামিন ডি অথবা প্লেসিবো খেতে দেওয়া হয়।

গবেষণায় অংশ নেওয়া নারীরা প্রতি দুই মাস অন্তর হৃদযন্ত্র সম্পর্কিত বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষায় অংশ নিতেন। এসব পরীক্ষায় দেখা যায়, অংশগ্রহণকারীদের হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভিটামিন ডি গ্রহণের মাত্রার ভিত্তিতে পরিবর্তিত হয়নি, বিভিন্ন ঋতুতে আবহাওয়া অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়েছে।

সম্পূর্ণ গবেষণায় এ তিন দলের হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের মধ্যে খুব বেশি পরিবর্তন দেখা যায়নি। জার্নাল অব ক্লিনিকাল এন্ডোক্রিনোলজি অ্যান্ড মেটাবলিজম পত্রিকায় এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করেন অ্যাড্রিয়ান উড ও তার দল।

তবে দি ইনিস্টটিউট অব মেডিসিনের পরামর্শ অনুযায়ী, বেশিরভাগ পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিন ৬০০ ইউনিট ভিটামিন ডি গ্রহণ করা উচিত। সাধারণত কডলিভার অয়েল ও অন্যান্য মাছ, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার এবং বিভিন্ন সংরক্ষিত ফলের রসে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।

২০১০ সালের একটি গবেষণায় একসঙ্গে ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়াম গ্রহণের ফলে হাড়ের উপকার হওয়ার গ্রহণযোগ্য প্রমাণ পাওয়া যায়।

তবে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদযন্ত্রের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে এর ভূমিকার গ্রহণযোগ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
« Last Edit: December 05, 2012, 05:46:42 PM by Badshah Mamun »

Offline nmoon

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 234
  • Test
    • View Profile
লন্ডন, জুলাই ২৭ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/রয়টার্স)- দিনে কাজ করা কর্মীদের চেয়ে পালা বদল করে কাজ করে এমন কর্মীদের হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি বেশি।

ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলো বিশ্লেষণ করে গবেষকরা দেখতে পান, পালা বদল করে কাজ করলে দেহঘড়ি তার ছন্দ হারায় এবং জীবনযাত্রার ওপরও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।

এর আগে পালা বদলের কাজে উচ্চ রক্ত চাপ ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে বলে জানা গেছে।

তবে রাতের পালায় কাজের হার কমিয়ে দিলে কর্মীরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

কানাডা ও নরওয়ের একদল গবেষক পূর্ববর্তী ৩৪ টি গবেষণা বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য জানিয়েছেন।

গবেষকরা তাদের পর্যালোচনায় দেখতে পান, মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চালনের পরিমাণ কম হওয়ায় ১৭ হাজার ৩৫৯ টি ক্ষেত্রে হৃদযন্ত্রে রক্তসরবরাহকারী ধমনীতে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়াসহ ৬ হাজার ৫৯৮ টি হার্ট অ্যাটাক এবং ১ হাজার ৮৫৪ টি স্ট্রোকের ঘটনা ঘটেছে। এ রোগগুলো পালাবদলের কাজ করা কর্মীদের ক্ষেত্রে বেশি হয়ে থাকে।

বিএমজে’র গবেষণাগুলোয় দেখা গেছে, পালাবদলের কাজ করলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি ২৩ শতাংশ, ধমনিতে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার ঝুঁকি ২৪ শতাংশ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পায়।

তবে গবেষকরা এ কথাও বলেছেন, পালা বদলের কাজ হৃদরোগে মৃত্যুহার বাড়িয়ে দিচ্ছে এমন নয় এবং এ কারণে হওয়া হৃদযন্ত্রের সমস্যাগুলো ‘পরিমিত’।

লন্ডনের ওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কানাডার অন্টারিও বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড্যান হাকাম জানিয়েছেন, পালাবদলের কর্মীদের ঘুমের সময় নির্দিষ্ট থাকে না এবং তাদের খাদ্যাভ্যাসও থাকে এলোমেলো। তাই তাদের মধ্যে এ রোগগুলোর ঝুঁকি বেশি থাকে।

যুক্তরাজ্যের ইন্সটিটিউট অব অকুপেশনাল সেফটি এন্ড হেলথ- এর গবেষণা ও তথ্য সেবা ব্যবস্থাপক জেন হোয়াইট জানিয়েছেন, “স্থায়ী রাতের পালা এড়িয়ে, ১২ ঘন্টার বেশি কাজ না করে এবং পালাবদলের কাজ করলে কমপক্ষে দুই রাত পুরোপুরি ঘুমিয়ে এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।”

এছাড়া রাতে, বিকালে বা প্রচলিত অফিস সময়ে যখনই কাজ করা হোক না কেন সুষম খাদ্য খেলে, নিয়মিত ব্যায়াম করলে এবং ধূমপান না করলে হৃদযন্ত্র অধিকতর ভাল থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

Offline tariq

  • Jr. Member
  • **
  • Posts: 81
    • View Profile
Pilot less Aircraft
« Reply #47 on: December 05, 2012, 07:23:40 PM »
Because of various english movies or Afghan and Iraq war unmanned arial vehicle (UAV) is a familiar name to us. Though there are many types of UAVs available 'Drone' is the most familiar one. We many times fantasize or sometimes become astonished by the multi-role applications of drone, that pilot less small aircraft capable of video surveillance, bombing, intercepting other hostile aircraft etc. But more astonishing is that now researchers are trying to develop pilot less aircraft as passenger carrier. So a whole new era is about to begin in aviation industry. Imagine a large passenger craft carrying hundreds of passengers is flying without any pilot. Yes certainly there is a pilot but at ground station and at the same time he is flying a number of aircraft.

Within the next few weeks a twin-engined Jetstream will take off from Warton Aerodrome in Lancashire, England, and head north towards Scotland. Like any other flight, the small commuter airliner will respond to instructions from air-traffic controllers, navigate a path and take care to avoid other aircraft. But there will be no pilot in cockpit.

This will be the first test run of such passenger aircraft. If this is successful then we can hope that in near future we are going enjoy flight in a pilot less aircraft.             
Tariq Mahbub
Senior Lecturer
Dept. of Textile Engineering
Daffodil International University

Offline shurid_1100

  • Newbie
  • *
  • Posts: 18
    • View Profile
Dhaka: City of Mosque
« Reply #48 on: December 06, 2012, 01:37:34 AM »
মসজিদের শহর ঢাকা শহর এখন রাস্তায় উলঙ্গপনা ও অশ্লীল বিলবোর্ড প্রদর্শনীর শহরে পরিণত হয়েছে। যেইদিকেই চোখ যাবে সেইদিকেই দেখা যাবে অশ্লীলতার ছড়াছড়ি । বেহায়্যাপনার মাত্রাতিরিক্ততার কারনে মানুষের 'নৈতিকতা' , 'মূল্যবোধ' , 'হায়া' বরফ গলানোর মত করে আস্তে আস্তে বিসর্জন হচ্ছে ।

লজ্জা মানবজীবনের অনেক বড় সম্পদ । হাদীসে আছে , রাসুল(সঃ) পর্দানশীল কুমারী নারীর চাইতে বেশি লজ্জাশীল ছিলেন । আর আমরা সেই রাসুল(সঃ) এরউম্মত হয়ে ইহুদী-খ্রিস্টানদের কালচারে অভ্যস্ত হয়ে লজ্জাকে বিসর্জন দিয়ে নির্লজ্জভাবে বেহাইয়াপনাকে সমাজের রন্দ্রে রন্দ্রে পোঁছায় দিচ্ছি । এইজন্য আমাদের ন্যূনতম লজ্জা থাকা উচিত :(

আল্লাহ বলেন ,
"যেদিন প্রকাশ করে দেবে তাদের জিহবা, তাদের হাত ও তাদের পা, যা কিছু তারা করত ; সেদিন আল্লাহ তাদের সমুচিত শাস্তি পুরোপুরি দেবেন এবং তারা জানতে পারবে যে, অল্লাহই সত্য, স্পষ্ট ব্যক্তকারী " [ সূরা আন-নুর , ২৪-২৫]
"যারা পছন্দ করে যে, ঈমানদারদের মধ্যে ব্যভিচার প্রসার লাভ করুক, তাদের জন্যে ইহাকাল ও পরকালে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি রয়েছে। আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না"[ সুরা আন-নুর , ১৯নং আয়াত ]

আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন এবং বুঝার তওফিক দান করুন ।
« Last Edit: December 10, 2012, 05:36:13 PM by Badshah Mamun »

Offline shurid_1100

  • Newbie
  • *
  • Posts: 18
    • View Profile
''দুধে হরলিক্‌স মিশাও
দুধের শক্তি বাড়াও......"
এত্ত ঝামেলার দরকার কি??? গরুরে হরলিক্‌স খাওয়াইলেই তো হয় !! যত্তসব প্রতারকের দল !!
বেশি টাকা খরচ করে বিদেশি কোম্পানিগুলোর এইসব কৃত্রিম খাবার বাচ্চাদের না খেতে দিয়ে শাক-সবজি, রঙিন ফলমূল, ছোট মাছ, সামদ্রিক মাছ, বিভিন্ন রকম ডাল, ছোলা, বাদাম, বিন, মাংস, ডিম, খিচুড়ি, রাফেজ বা আঁশযুক্ত খারার খেতে দিন। হরলিক্‌স বা এই ধরনের কোনো খারাব বাচ্চাদের Tall
er, stronger, sharper বানায় না। এই সব গাঁজাখুরি বিজ্ঞাপনগুলো দিয়ে সাধারণ মানুষের ব্রেইনওয়াশ করা হচ্ছে। এইভাবে বিদেশি কোম্পানিগুলো সাধারণ মানুষের মগজ ধোলাই করে কোটি কোটি টাকা কামিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। যাহোক, দুধে প্রায় সব ধরনের পুষ্টিগুণ থাকে, সুতরাং শুধু শুধু টাকা নষ্ট করে দুধে হরলিক্‌স মিশিয়ে দুধের পুষ্টিগুণ বাড়ানোর কোনো প্রয়োজন নেই।

আর একটা কথা, চকলেট, চিপস অথবা খুব সুন্দর মোড়কে প্যাকেটজাত কোনো খাবার বাচ্চাকে কিনে দিয়ে তাদের ক্ষতি করবেন না, এই সব বাহিরের খাবার দিয়ে তাদের ছোট্ট পেটটা ভরবেন না, তাদের খাওয়ার রুচি নষ্ট করবেন না।

আর আপনি যদি আরও সচেতন হয়ে থাকেন তাহলে হাইব্রিড বা জেনিটিক্যালি মোটিফাইড (জিএম) ফুড খাওয়াও বাদ দিতে পারেন

প্লিস বন্ধুরা এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য টি সবার কাছে ছড়িয়ে দাও....
নিজে সচেতন হও অন্যদের ও সচেতন করো............
« Last Edit: December 06, 2012, 01:48:25 AM by shurid_1100 »

Offline shurid_1100

  • Newbie
  • *
  • Posts: 18
    • View Profile
get free awesome pc QURAN
« Reply #50 on: December 06, 2012, 01:58:12 AM »
anyone willing to have QURAN SHARIF software in your pc, you can have by calling me. its a nice speaking QURAN software for ur pc. you can listen it, see it. no internet connection necessary. call me 01672292283
pen drive or memory card necessary to transfer it .

Offline nmoon

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 234
  • Test
    • View Profile
Childhood punishment & depression
« Reply #51 on: December 06, 2012, 09:59:17 AM »
শৈশবে ধাক্কা, থাপ্পর বা আঘাত পাওয়া শিশুদের মধ্যে পরবর্তীতে হতাশা, উদ্বেগ ও ব্যক্তিত্বের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

সম্প্রতি কানাডার একদল গবেষকের পরিচালিত এক গবেষণায় এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। পেডিয়াট্রিকস সাময়িকীতে এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।

২০০৪-২০০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে জরিপের জন্য নেওয়া ৩৫ হাজার প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির সাক্ষাতকারের তথ্যের ভিত্তিতে নতুন এ গবেষণা করা হয়েছে।

শিশু বয়সে কতবার শারীরিক শাস্তি পেয়েছে, পিতামাতার মাদক বিষয়ক বা কারাগারে যাওয়ার মতো পরিবারের অন্য কোনো সমস্যা ছিলো কিনা এবং বর্তমান বা অতীতের মানসিক সমস্যার বিষয়ে প্রশ্ন করা হয় গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের।

অংশগ্রহণকারীদের ছয় শতাংশ জানায়, তাদের ‘মাঝে মাঝে’, ‘মোটামুটি প্রায়ই’ অথবা ‘প্রায়ই’ শারীরিক শাস্তি দেওয়া হত। আর এদেরই মানসিক সমস্যা অথবা মাদক ও মদ ব্যবহারের সঙ্গে বেশি সংশ্লিষ্টতা লক্ষ করা গেছে।

উদাহরণস্বরূপ, শারীরিক শাস্তি পাওয়ার কথা স্মরণ করতে পেরেছে এমন মানুষের ২০ শতাংশ মনোবল হারিয়েছে এবং ৪৩ শতাংশ মাদক গ্রহণ করেছে। অপরদিকে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে শারীরিক শাস্তি পায় নি অথচ মনোবল হারিয়েছে এমন ব্যক্তির সংখ্যা ১৬ শতাংশ ও অতিরিক্ত মদ্যপানকারীর সংখ্যা ৩০ শতাংশ।

এসব সংযোগ বের করার ক্ষেত্রে অংশগ্রহণকারীদের পারিবারিক সমস্যা, গোত্র, আয় ও শিক্ষাগত যোগ্যতাও বিবেচনা করেছেন গবেষকরা।

প্রধান গবেষক মানিটোবা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেসি আফিফি ও তার দল জানায়, শারীরিক শাস্তির কারণে শিশুদের দীর্ঘমেয়াদী মানসিক চাপের সৃষ্টি হতে পারে যা থেকে পরবর্তীতে হতাশা বা উদ্বেগের সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

গবেষকদের এ ধরনের ফলাফলে সমর্থন জানিয়েছেন মনস্তত্ববিদ ও টোলেডো কলেজ অব মেডিসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইয়ুথ ভায়োলেন্সের শিক্ষক মিশেল নক্স।

তবে শুধু শাস্তির কারণেই যে শিশুদের মানসিক বৈকল্য ঘটে তা মনে করেন না তিনি।

নক্স বলেন, সাক্ষাতকারদাতারা হয়ত জানেন না তাদের পিতামাতার মানসিক অসুস্থতার কোনো ধরনের চিকিৎসা হয়েছে কিনা। আর হতাশা ও উদ্বেগ অনেকটা বংশানুক্রমিকভাবেই চলে আসে।
« Last Edit: December 10, 2012, 05:38:43 PM by Badshah Mamun »

Offline nmoon

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 234
  • Test
    • View Profile
Bangladesh & Terrorism
« Reply #52 on: December 06, 2012, 10:02:56 AM »
বিশ্বে সন্ত্রাসপ্রবণ দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ৩৯তম; আর এই তালিকায় শীর্ষ চারটি দেশের তিনটিই দক্ষিণ এশিয়ার।

১৫৮টি দেশের ওপর পর্যবেক্ষণ চালিয়ে অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকনোমিক অ্যান্ড পিস (আইইপি) বুধবার যে ‘গ্লোবাল টেররিজম ইনডেক্স’ প্রকাশ করেছে, তাতে এই চিত্রের দেখা মেলে।

২০১১ সালের সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাগুলো সন্নিবেশিত করে ২০১২ সালের প্রতিবেদন তৈরি করেছে আইইপি, বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে গবেষণা চালানো যে প্রতিষ্ঠানটির ব্রত।

আইইপির ওয়েবসাইটে দেয়া এই প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে, ২০১১ সালে বাংলাদেশে ছয়টি সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে এবং এতে তিনজন নিহত এবং চারজন আহত হয়েছেন।

এই সব হিসাব করে আইইপি বাংলাদেশকে ৩ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট দিয়েছে, যার ভিত্তিতে দেশের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৩৯তম।

যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির ন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম ফর দি স্টাডি অব টেররিজম অ্যান্ড রিসপনস টু টেররিজম (স্টার্ট) এর সংগৃহিত ও সংরক্ষিত বিশ্বের সন্ত্রাসবাদ বিষয়ক তথ্য উপাত্ত থেকে এই সূচক তৈরি করা হয়েছে।

তালিকায় ৯ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট নিয়ে তালিকায় এক নম্বর স্থানে রয়েছে ইরাক, অর্থাৎ বিশ্বে সবচেয়ে সন্ত্রাসপ্রবণ হল মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটি।

ইরাকের পরের তিনটি স্থানে রয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার তিন দেশ- পাকিস্তান (৯ দশমিক ০৫ পয়েন্ট), আফগানিস্তান (৮ দশমিক ৬৮) ও ভারত (৮ দশমিক ১৫)।

তালিকায় এর পরের স্থানগুলোতে রয়েছে- ইয়েমেন, সোমালিয়া, নাইজেরিয়া, থাইল্যান্ড, রাশিয়া ও ফিলিপিন্স।

দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে শ্রীলঙ্কা ১৭তম, নেপাল ২২তম ও ভুটান ৭২তম স্থানে রয়েছে। মালদ্বীপকে এই তালিকায় আনা হয়নি।

এছাড়া তালিকায় চীনের অবস্থান ২৩তম, ইসরায়েলের অবস্থান ২০তম, যুক্তরাজ্যের অবস্থান ২৮তম এবং যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ৪১তম।

তালিকায় শূন্য পয়েন্ট নিয়ে সবচেয়ে নিচে অবস্থান করছে ব্রাজিল, সিঙ্গাপুর, কিউবাসহ ৪২টি দেশ। অর্থাৎ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা এই দেশগুলোতে নেই।

আইইপি সার্বিক পর্যবেক্ষণে বলেছে, ২০০১ সালের পর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা উত্তরোত্তর বেড়ে ২০০৭ সালে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছলেও এরপর থেকে কমতে শুরু করেছে। ২০১১ সালে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণহানির ঘটনা ২০০৭ সালের চেয়ে ২৫ শতাংশ কম।
« Last Edit: December 10, 2012, 05:40:11 PM by Badshah Mamun »

Offline najim

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 154
    • View Profile
Re: মসজিদের শহর ঢাকা শহর
« Reply #53 on: December 06, 2012, 10:29:58 AM »
Allah will not forgive us also as we all are silent, not taken any initiative to reduce or to protect it
Najim U Sharker (Sharif)
Deputy Director (P&D)
Daffodil International University

Offline Muhammad Siddiqur Rahman

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 100
    • View Profile
    • Web Profile
All In One JavaScript Library Link
« Reply #54 on: December 06, 2012, 10:36:56 AM »
Muhammad Siddiqur Rahman
IT Officer
Daffodil International University
102/ 1 Shukrabad, Mirpur Road,Dhaka, Bangladesh
Mobile: +8801811458828, +8801833102811
http://www.siddiqur.com

Offline Farhana Helal Mehtab

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 248
  • Test
    • View Profile
“Daffodil Moot Court Society”
« Reply #55 on: December 06, 2012, 11:26:48 AM »
“Daffodil Moot Court Society”

It’s a great pleasure for the department of law that it has established a moot court society named as “Daffodil Moot Court Society” which obtained approval from the Honorable Vice-Chancellor sir in Dean’s meeting for running its activities formally. I congratulate the teachers & students who were beside me directly & indirectly for this venture. My special thanks to Dean, FHSS, Professor Dr Golam Rahman sir for appreciating & helping me to establish this society. 

Mooting is a legal debate in a moot courtroom which is organized by different moot court society. In the department of law, DIU, we had a well structured moot court room for the law students but no moot court society for dealing with regular mooting and different moot court competitions. Being an ex mooter and former adjudicator of Moot Court Competition, Dhaka University, Law Department, and above all being a coach of moot court competition I prepared a team of DIU Law Department to attend Henry Dunant Memorial Moot Competition 2012 which is a very prestigious competition for law students. Being the first time in Moot competition, their performance was remarkable. But after the competition, it became my desire to have a Moot Court Society in Law Department, DIU. And I personally believe it’s very important for law students. To me mooting is enjoyable and worthwhile for learning law in practical way. Mooting helps students for improving personal skills of argument and public speaking.

I hope & believe ‘Daffodil Moot Court Society’ will uphold the image of Department of Law, DIU, InshAllah. On 12.12.12 we are going to declare the DMCS’s President & Secretary General’ names. Till then I wish everyone good time……

Frahana Helal Mehtab
Associate Professor & Head
Dept of Law

Offline Mohammed Abu Faysal

  • Administrator
  • Full Member
  • *****
  • Posts: 230
    • View Profile
Transformer Robot coming.
« Reply #56 on: December 06, 2012, 12:32:13 PM »
নিজ থেকেই রূপ বদলাতে সক্ষম 'ট্রান্সফরমার' রোবট তৈরি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) একদল গবেষক। চৌম্বক দিয়ে তৈরি এ রোবট প্রয়োজনে নিজ থেকেই নতুন রূপ ধারণ করতে পারবে।
নতুন প্রযুক্তির রোবটটি ভবিষ্যতে বিভিন্ন ধরনের কাজে সহজেই ব্যবহার করা সম্ভব হবে বলে আশা করছেন গবেষকরা।এ জন্য আরো গবেষণার প্রয়োজন বলেও মত দিয়েছেন তাঁরা। প্রাথমিকভাবে এ প্রযুক্তির পরীক্ষামূলক সংস্করণের রোবট তৈরি করেছেন তাঁরা। যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর অ্যাডভান্স রিসার্চ প্রজেক্ট এজেন্সির অর্থায়নে এ গবেষণা চালানো হয়।
গবেষণাদলের সদস্য এমআইটির সেন্টার ফর বিটস অ্যান্ড অ্যাটমস বিভাগের প্রধান নিল গার্শেনফেল্ড জানান, ইলেকট্রো ম্যাগনেটের আদলে 'ইলেকট্রো-পারমানেন্ট' মোটর ব্যবহার করায় রোবটটি ভাঁজও করা যাবে। এ জন্য রোবটটিতে ব্যবহার করা হয়েছে শক্তিশালী চৌম্বকশক্তি। ফলে চৌম্বকশক্তির তারতম্যের কারণে রূপ বদলাবে রোবটটি।



Ref: http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Islam&pub_no=1083&cat_id=1&menu_id=61&news_type_id=1&index=2

Offline Narayan

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 426
  • যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে।
    • View Profile
Communication bring success
« Reply #57 on: December 06, 2012, 02:34:18 PM »
ফেসবুকের সিওও শেরিল স্যান্ডবার্গের জন্ম যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৬৯ সালের ২৮ আগস্ট। ফেসবুকের আগে তিনি গুগলের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেছেন। ২০১২ সালের ২৫ মে হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলে তিনি বক্তব্যটি দেন।

এখানে বক্তব্য দেওয়ার কথা যখন ডিন নোরিয়া আমাকে বললেন, আমি তখন ভাবলাম, আমার চেয়েও আশাবাদী কিছু তরুণের সামনে আমাকে কথা বলতে হবে। আমার অবশ্য তরুণদের সান্নিধ্য সব সময়ই পছন্দের। তবে মাঝেমধ্যে তারা যখন খুব অবাক হয়ে জানতে চায়, ইন্টারনেট ছাড়া আমরা আমাদের সময় কীভাবে পার করেছি, তখন আমি বিব্রত বোধ করি।
১৭ বছর আগে আমি এখানে (হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল) পড়তাম। খুব বেশি দিন হয়নি, যখন আমি তোমাদের জায়গায় ছিলাম। কিন্তু এই অল্প দিনেই পৃথিবীটা অনেক বদলে গেছে। আমি ছিলাম সেকশন বি-তে। আমরা চেষ্টা করেছিলাম আমাদের শ্রেণীকক্ষকে হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলের প্রথম অনলাইন শ্রেণীকক্ষে পরিণত করতে। আমরা একটি চ্যাটরুম ব্যবহার করতাম, যেখানে একটি ডায়াল সার্ভিস চালু ছিল। আমরা ছদ্মনামের একটা তালিকা তৈরি করতাম। কারণ, তখন ইন্টারনেটে আসল নাম ব্যবহারের প্রচলন ছিল না। আমাদের এই পদ্ধতি প্রায়ই ঠিকমতো কাজ করত না। কারণ, ওটা ৯০ জনের একসঙ্গে কাজ করার মতো উপযোগী ছিল না। কিন্তু তখন আমরা ঠিকই আঁচ করতে পেরেছিলাম এর সম্ভাবনাটা। আমরা বুঝতে পারতাম, ভবিষ্যৎটা এমন হবে, যেখানে প্রযুক্তি সহজেই আমাদের বন্ধু, পরিবার ও সহকর্মীদের সঙ্গে সহজেই যুক্ত করবে। একটা সময় ছিল, যখন শুধু খ্যাতিমান ও ক্ষমতাবান ব্যক্তিরাই নিজেদের অভিমত ব্যক্ত করতে পারতেন। এখন সময় বদলেছে। সাধারণ মানুষেরও এখন মতামত প্রকাশের জায়গা আছে। ফেসবুক ও টুইটার ব্যবহার করে যে কেউ এখন যেকোনো বিষয়ে আওয়াজ তুলতে পারছে। এটা বদলে দিচ্ছে ক্ষমতা বা কাজের গতানুগতিক ভাবনা। এখন ক্ষমতা প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায় থেকে ব্যক্তিপর্যায়ে এবং ক্ষমতাবানের হাত থেকে সাধারণ মানুষের হাতে পৌঁছে যাচ্ছে। মতামত এখন খুব দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে এক ক্ষেত্র থেকে অন্য ক্ষেত্রে।
ফেসবুকে যোগ দেওয়ার পর আমাকে এর ব্যবসায়িক দিকটাও দেখতে হতো। আমি চাইতাম ফেসবুকের নিজস্ব ধরনটাকে বাধাগ্রস্ত না করে আমার কাজ চালিয়ে যেতে। একজন উপযুক্ত নেতা বুঝতে পারেন, প্রশাসনিক সিদ্ধান্তের সঙ্গে সব কর্মী স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। তাই নেতারই দায়িত্ব কর্মীদের কাজে উৎসাহিত করা।
তোমারা আজ গ্র্যাজুয়েট। নিজেকে একবার প্রশ্ন করো, তুমি কি সহজ-সরল ভাষায় কথা বলো? তুমি কি সততার খোঁজ করো? তখন তোমার প্রতিক্রিয়া কেমন হয়? যেহেতু যোগাযোগকে আরও সহজ করার জন্য আমরা চেষ্টা করি, সেহেতু অন্যান্য ক্ষেত্রেও আমাদের আরও বিশ্বস্ত হওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
আমি কাজে বিশ্বাসী। যাদের সঙ্গে কাজ করি, তাদের গুরুত্ব দেওয়ার মাধ্যমেই আমার প্রেরণার সৃষ্টি হয়। যদি আমরা কাউকে গুরুত্ব দিতে চাই, তাহলে তাকে অবশ্যই ভালোভাবে জানতে হবে। আমি এটা বিশ্বাস করি না যে সোম থেকে শুক্রবার শুধু কাজ নিয়েই থাকব, নিজের জন্য শুধু বাকি দুই দিন ব্যবহার করব। কর্মক্ষেত্রকেও নিজের উপযোগী করে নিতে হবে। নিজের ভালো লাগা ও খারাপ লাগা অন্যদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে হবে। এতে করে কর্মক্ষেত্রে কাজের একটা পরিবেশ সৃষ্টি হয়। মূল কথা হচ্ছে, তুমি যা, নিজেকে সেভাবেই উপস্থাপন করো।
সম্প্রতি আমি কর্মক্ষেত্রে নারীদের চ্যালেঞ্জ নিয়ে বেশ কিছু কথা বলেছি। একজন নারী হয়েও আমি আমার কাজ করেছি অন্য সবার মতোই। এটা কখনো বলো না, আমি মেয়ে। আমি এটা কখনো বলিনি। ১৯৯৫ সালে আমি যখন হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল থেকে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করি, তখন ভেবেছিলাম, আমাদের ব্যাচ থেকে কেউ একজন এই মঞ্চে দাঁড়িয়ে কথা বলবে। তবে সেদিন আমি আমার কথা মোটেও ভাবিনি।
আমরা কর্মক্ষেত্রে সমতা অর্জন করতে চাই। কিন্তু এ কথা স্বীকার করতেই হবে যে লিঙ্গবৈষম্য এখনো নেতৃত্বদানের কাজে নারীদের জন্য একটা বিশাল প্রতিবন্ধকতা। উচ্চপর্যায়ের কাজে নারীর সংখ্যা এখনো ১৫ থেকে ১৬ শতাংশে থেমে আছে। নারীদের সফলতাকে এখনো নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখা হয়। তাই এটা বেশি খেয়াল রাখতে হবে, নারীরা যাতে নিজেদের ক্ষমতাকে অবমূল্যায়ন না করেন। নারীদের কাজে উৎসাহিত করতে হলে ভিন্নধর্মী শিক্ষা দিতে হবে, তাঁদের উৎসাহিত করতে হবে এবং প্রয়োজনে তাঁদের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করতে হবে।
কয়েক সপ্তাহ আগে এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলাম আমি বিকেল পাঁচটায় অফিস ছাড়ি, যাতে আমি আমার সন্তানদের নিয়ে একসঙ্গে রাতের খাবার খেতে পারি। আমি খুবই অবাক হয়েছি, যখন দেখলাম সংবাদপত্রগুলো এটা অনেক ফলাও করে প্রচার করেছে। আমার এক বন্ধু এতে মজা করে বলেছে যে আমি যদি কুঠার দিয়ে কাউকে হত্যা করতাম, তবুও হয়তো এত সংবাদের শিরোনাম হতে পারতাম না! এটাই প্রমাণ করে যে এই সমস্যাটা এখনো অমীমাংসিতই রয়ে গেছে নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই। তা না হলে এ ব্যাপারে কেন এত লেখালেখি হবে? সবচেয়ে জরুরি হলো, কীভাবে মেয়েদের উচ্চপদের কাজগুলোর প্রতি উৎসাহিত করে তোলা যায় সেদিকে দৃষ্টি দেওয়া। যতক্ষণ পর্যন্ত আমরা নারী-পুরুষের আকাঙ্ক্ষার ব্যবধান ঘোচাতে পারব না, ততক্ষণ পর্যন্ত নেতৃত্বের ক্ষেত্রে তাদের অংশগ্রহণের ব্যবধান কমাতে পারব না। কয়েক সপ্তাহ আগে বার্নার্ড কলেজের সমাবর্তনে প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেছিলেন যে শুধু টেবিলে বসার জন্য নারীদের প্রয়োজন নয়, নারীরা এখানে তাদের সঠিক জায়গাটা করে নিক, তা-ই আমরা চাই।
তোমরা সহপাঠীরা কয়েক দিন পরই কাজের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়বে। কিন্তু নিজেদের মধ্যে যোগাযোগটা সব সময় রেখো।
সবশেষে তোমাদের আমি চারটি বিষয়ে কথা বলতে চাই:
 ফেসবুকের মাধ্যমে একটা যোগাযোগের ক্ষেত্র তৈরি কোরো।
 সব সময় সত্যের পথে চলবে।
 নিজের কাছে বিশ্বস্ত থাকবে।
 আমরা যা করতে পারিনি, আশা করি, তোমরাই তা অর্জন করবে। আমাদের এমন একটা পৃথিবী উপহার দেবে, যেখানে আমাদের অর্ধেক পরিবার পুরুষ দিয়ে এবং অর্ধেক প্রতিষ্ঠান নারী দিয়ে পরিচালিত হবে। আর এমনটা যদি বাস্তবায়ন সম্ভব হয়, তবে আমরা একটা সুন্দর পৃথিবীর সন্ধান পাব।
সবার জন্য রইল অনেক শুভেচ্ছা।


Courtesy: Prothom-alo
« Last Edit: December 10, 2012, 05:24:39 PM by Badshah Mamun »
Narayan Ranjan Chakraborty
Assistant Professor
Department of CSE
Daffodil International University.

Offline saratasneem

  • Faculty
  • Sr. Member
  • *
  • Posts: 269
    • View Profile
Re: Heart Attack and Vitamin D
« Reply #58 on: December 06, 2012, 04:06:07 PM »
Anxiety free life is the prime medicine to prevent "Heart Attack".

Offline saratasneem

  • Faculty
  • Sr. Member
  • *
  • Posts: 269
    • View Profile
Re: Fat man can be healthy and fited for work
« Reply #59 on: December 06, 2012, 04:11:55 PM »
Obviously.