Faculties and Departments > Business Administration
Branding Bangladesh: time to go for an integrated policy
shurid_1100:
anyone willing to have QURAN SHARIF software in your pc, you can have by calling me. its a nice speaking QURAN software for ur pc. you can listen it, see it. no internet connection necessary. call me 01672292283
pen drive or memory card necessary to transfer it .
nmoon:
শৈশবে ধাক্কা, থাপ্পর বা আঘাত পাওয়া শিশুদের মধ্যে পরবর্তীতে হতাশা, উদ্বেগ ও ব্যক্তিত্বের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
সম্প্রতি কানাডার একদল গবেষকের পরিচালিত এক গবেষণায় এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। পেডিয়াট্রিকস সাময়িকীতে এ গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।
২০০৪-২০০৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে জরিপের জন্য নেওয়া ৩৫ হাজার প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির সাক্ষাতকারের তথ্যের ভিত্তিতে নতুন এ গবেষণা করা হয়েছে।
শিশু বয়সে কতবার শারীরিক শাস্তি পেয়েছে, পিতামাতার মাদক বিষয়ক বা কারাগারে যাওয়ার মতো পরিবারের অন্য কোনো সমস্যা ছিলো কিনা এবং বর্তমান বা অতীতের মানসিক সমস্যার বিষয়ে প্রশ্ন করা হয় গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের।
অংশগ্রহণকারীদের ছয় শতাংশ জানায়, তাদের ‘মাঝে মাঝে’, ‘মোটামুটি প্রায়ই’ অথবা ‘প্রায়ই’ শারীরিক শাস্তি দেওয়া হত। আর এদেরই মানসিক সমস্যা অথবা মাদক ও মদ ব্যবহারের সঙ্গে বেশি সংশ্লিষ্টতা লক্ষ করা গেছে।
উদাহরণস্বরূপ, শারীরিক শাস্তি পাওয়ার কথা স্মরণ করতে পেরেছে এমন মানুষের ২০ শতাংশ মনোবল হারিয়েছে এবং ৪৩ শতাংশ মাদক গ্রহণ করেছে। অপরদিকে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে শারীরিক শাস্তি পায় নি অথচ মনোবল হারিয়েছে এমন ব্যক্তির সংখ্যা ১৬ শতাংশ ও অতিরিক্ত মদ্যপানকারীর সংখ্যা ৩০ শতাংশ।
এসব সংযোগ বের করার ক্ষেত্রে অংশগ্রহণকারীদের পারিবারিক সমস্যা, গোত্র, আয় ও শিক্ষাগত যোগ্যতাও বিবেচনা করেছেন গবেষকরা।
প্রধান গবেষক মানিটোবা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেসি আফিফি ও তার দল জানায়, শারীরিক শাস্তির কারণে শিশুদের দীর্ঘমেয়াদী মানসিক চাপের সৃষ্টি হতে পারে যা থেকে পরবর্তীতে হতাশা বা উদ্বেগের সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
গবেষকদের এ ধরনের ফলাফলে সমর্থন জানিয়েছেন মনস্তত্ববিদ ও টোলেডো কলেজ অব মেডিসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইয়ুথ ভায়োলেন্সের শিক্ষক মিশেল নক্স।
তবে শুধু শাস্তির কারণেই যে শিশুদের মানসিক বৈকল্য ঘটে তা মনে করেন না তিনি।
নক্স বলেন, সাক্ষাতকারদাতারা হয়ত জানেন না তাদের পিতামাতার মানসিক অসুস্থতার কোনো ধরনের চিকিৎসা হয়েছে কিনা। আর হতাশা ও উদ্বেগ অনেকটা বংশানুক্রমিকভাবেই চলে আসে।
nmoon:
বিশ্বে সন্ত্রাসপ্রবণ দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ৩৯তম; আর এই তালিকায় শীর্ষ চারটি দেশের তিনটিই দক্ষিণ এশিয়ার।
১৫৮টি দেশের ওপর পর্যবেক্ষণ চালিয়ে অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকনোমিক অ্যান্ড পিস (আইইপি) বুধবার যে ‘গ্লোবাল টেররিজম ইনডেক্স’ প্রকাশ করেছে, তাতে এই চিত্রের দেখা মেলে।
২০১১ সালের সন্ত্রাসী হামলার ঘটনাগুলো সন্নিবেশিত করে ২০১২ সালের প্রতিবেদন তৈরি করেছে আইইপি, বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে গবেষণা চালানো যে প্রতিষ্ঠানটির ব্রত।
আইইপির ওয়েবসাইটে দেয়া এই প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে, ২০১১ সালে বাংলাদেশে ছয়টি সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে এবং এতে তিনজন নিহত এবং চারজন আহত হয়েছেন।
এই সব হিসাব করে আইইপি বাংলাদেশকে ৩ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট দিয়েছে, যার ভিত্তিতে দেশের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৩৯তম।
যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির ন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম ফর দি স্টাডি অব টেররিজম অ্যান্ড রিসপনস টু টেররিজম (স্টার্ট) এর সংগৃহিত ও সংরক্ষিত বিশ্বের সন্ত্রাসবাদ বিষয়ক তথ্য উপাত্ত থেকে এই সূচক তৈরি করা হয়েছে।
তালিকায় ৯ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট নিয়ে তালিকায় এক নম্বর স্থানে রয়েছে ইরাক, অর্থাৎ বিশ্বে সবচেয়ে সন্ত্রাসপ্রবণ হল মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটি।
ইরাকের পরের তিনটি স্থানে রয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার তিন দেশ- পাকিস্তান (৯ দশমিক ০৫ পয়েন্ট), আফগানিস্তান (৮ দশমিক ৬৮) ও ভারত (৮ দশমিক ১৫)।
তালিকায় এর পরের স্থানগুলোতে রয়েছে- ইয়েমেন, সোমালিয়া, নাইজেরিয়া, থাইল্যান্ড, রাশিয়া ও ফিলিপিন্স।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে শ্রীলঙ্কা ১৭তম, নেপাল ২২তম ও ভুটান ৭২তম স্থানে রয়েছে। মালদ্বীপকে এই তালিকায় আনা হয়নি।
এছাড়া তালিকায় চীনের অবস্থান ২৩তম, ইসরায়েলের অবস্থান ২০তম, যুক্তরাজ্যের অবস্থান ২৮তম এবং যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ৪১তম।
তালিকায় শূন্য পয়েন্ট নিয়ে সবচেয়ে নিচে অবস্থান করছে ব্রাজিল, সিঙ্গাপুর, কিউবাসহ ৪২টি দেশ। অর্থাৎ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা এই দেশগুলোতে নেই।
আইইপি সার্বিক পর্যবেক্ষণে বলেছে, ২০০১ সালের পর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা উত্তরোত্তর বেড়ে ২০০৭ সালে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছলেও এরপর থেকে কমতে শুরু করেছে। ২০১১ সালে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণহানির ঘটনা ২০০৭ সালের চেয়ে ২৫ শতাংশ কম।
najim:
Allah will not forgive us also as we all are silent, not taken any initiative to reduce or to protect it
Muhammad Siddiqur Rahman:
http://scriptsrc.net/
Navigation
[0] Message Index
[#] Next page
[*] Previous page
Go to full version