Information Technology Personalities Honored in UK

Author Topic: Information Technology Personalities Honored in UK  (Read 1308 times)

Offline Md. Khairul Bashar

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 203
  • Test
    • View Profile
Information Technology Personalities Honored in UK
« on: December 31, 2012, 12:22:22 PM »
যুক্তরাজ্যে সরকারিভাবে প্রতি-বছরের প্রথম দিনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য নির্বাচিত ব্যক্তিদের সম্মাননা দেওয়া হয়। ২০১৩ সালের এই তালিকায় তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে অবদানের জন্য বেশ কয়েকজনকে সম্মাননা জানানো হয়েছে। নতুন বছরের সম্মাননা প্রাপ্তদের তালিকায় কয়েকজন আছেন, যাঁরা তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে রীতিমতো বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছেন। তথ্য-প্রযুক্তির এই স্বপ্নদ্রষ্টাদের মধ্যে রয়েছেন ভিডিও গেমস শিল্পে কিংবদন্তিতুল্য ইয়ান লিভিংস্টোন, লাস্টমিনিট ডট কমের সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্থা লেন ফক্স ও ইমাজিনেশন টেকনোলজিসের স্যার হোসেইন ইয়াসি।
ইয়ান লিভিংস্টোন রোল প্লেইং গেম বইয়ের মাধ্যমে ভিডিও গেমের বিষয়টি তুলে ধরেন। এতে তিনি একটি ধরনের (ফরম্যাট) কথা তুলে ধরেন, যা পরবর্তী সময় ভিডিও গেমসের বাজারে বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করে। তিনি গেম নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইডসের প্রেসিডেন্ট, যেখান থেকে টুম্ব রেইডার ও ডিউস এক্স গেমস বের হয়। গেমের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমি পুরোপুরি গেমস নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি এবং আমি মনে করি, গেমস খেলার মাধ্যমে অনেক কিছুই শেখা সম্ভব।’ তিনি শিশুদের প্রোগ্রমিং শেখাতে যুক্তরাজ্য সরকারকে উদ্বুদ্ধ করেন।

মার্থা লেন ফক্স লাস্টমিনিট ডট কম শুরু করেন ১৯৯৮ সালে তাঁর ব্যবসায়িক সহযোগী ব্রিন্ট হোবেরম্যানের সঙ্গে। অনলাইনে ভ্রমণভিত্তিক এ সাইটে ভ্রমণের নানা জিনিসের পাশাপাশি কেনাকাটার সুযোগ রয়েছে। নতুন একধরনের চ্যালেঞ্জ নিয়ে সে সময়ে চালু করা সাইটটি বর্তমানে সারা বিশ্বেই বেশ জনপ্রিয়। যুক্তরাজ্যের ডিজিটাল অর্থনীতি ও দাতব্যের জন্য তিনি এ পুরস্কারে তালিকাভুক্ত হয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমি ভাগ্যবান যে, তিন বছর ধরেই ডিজিটাল প্রচারণাবিষয়ক কাজ করে যাচ্ছি।’ স্যার হোসেইন ইয়াসি ইরান থেকে যুক্তরাজ্যে চলে আসেন ১৯৭৬ সালে। ব্রিমিংহাম ইউনিভার্সিটি থেকে পড়াশোনা শেষে প্রধান স্থপতি হিসেবে যোগ দেন ব্রিস্টল নামের একটি প্রতিষ্ঠানে। ১৯৯২ সালে ইমাজিনেশন টেকনোলজিসে যোগ দেন এবং ছয় বছর পর প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী হন। তিনি আইফোন, আইপ্যাড, স্যামসাংয়ের কিছু স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট ছাড়াও সনি ও এলজির পাওয়ারভিআর গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট তৈরি করেছেন। তিনি বলেন, ‘বড় বড় ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠানের দেশ যুক্তরাষ্ট্র, জাপান কিংবা কোরিয়া। এ ক্ষেত্রে যুক্তরাজ্যের অবস্থান অনেক পেছনে। এ ব্যাপারে আমি কাজ করতে চাই।’

এ ছাড়া পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রের অন্য ব্যক্তিরা হলেন: অপটিক্যাল অ্যামপ্লিফায়ার নির্মাণ-সহযোগীস্যার ডেভিড পেইনি, কোডাক ক্যামেরার ডিজাইনার স্যার কেনেথ গ্র্যাঞ্জ, রেডিও স্পেকট্রাম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির জন্য ডেভিড ক্লিভলি ও ডিজিটাল টিভির উদ্যোক্তার জন্য ব্যারি কক্সন।



Source: http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-12-31/news/317447