Religion & Belief (Alor Pothay) > Namaj/Salat

আযানের ফজিলত

(1/1)

najim:


আযানের ফজিলত ●|●

আব্দুল্লাহ ইবন ইউসুফ (র)... আব্দুল্লাহ ইবন আব্দুর রহমান আনসারী মাযিনী (র) থেকে বর্ণিত যে, আবূ সায়ীদ খুদরই (রাঃ) তাঁকে বললেন, আমি দেখছি তুমি বকরী চরানো এবং বন-জঙ্গলকে ভালোবাসো। তাই তুমি যখন বকরী নিয়ে থাক, বা বন-জঙ্গলে থাকো এবং সালাতের জন্য আযান দাও, তখন উচ্চকণ্ঠে আযান দাও, কেননা, জিন, ইনসান বা যে কোন বস্তুই যতদূর পর্যন্ত মুয়াযযিনের আওয়ায শুনবে, সে কিয়ামতের দিন তার পক্ষে সাক্ষ্য দিবে। আবূ সায়ীদ (রাঃ) বলেন, এ কথা আমি রাসূলুল্লাহ (সাঃ) –এর কাছে শুনেছি। (বুখারী ২য় খণ্ড, ৫৮২)

রসুল সাল্লাল্লাহু আলায়হিসসাল্লামের শাফায়াত লাভের সহজ উপায় ●|●

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
“যে ব্যক্তি আযান শ্রবণ করে বলে:
«اللهم ربَّ هذه الدعوة التامة، والصلاة القائمة، آتِ محمدًا الوسيلة والفضيلة، وابعثه مقامًا محمودًا الذي وعدته»
[উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা রববা হা-যিহিদ দা‘ওয়াতিত তা-ম্মাহ, ওয়াছ ছলা-তিল ক্বা-য়েমাহ, আ-তে মুহাম্মাদানিল ওয়াসীলাতা ওয়াল ফাযীলাহ, ওয়াব‘আছ্হু মাক্বা-মাম মাহমূদানিল্লাযী ওয়া‘আদ্তাহ’]
কিয়ামতের দিন তার জন্য আমার শাফায়াৎ বৈধ হয়ে যাবে”।

(সহীহ বুখারী)

Navigation

[0] Message Index

Go to full version