« on: June 12, 2013, 01:40:12 PM »

ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচ কমাতে বিভিন্ন সময়ে কমানো হয়েছে ব্যান্ডউইথের দাম। গত পাঁচ বছরেই ব্যান্ডউইথের দাম পাঁচ গুণেরও বেশি কমেছে। কিন্তু গ্রাহক পর্যায়ে ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচ প্রায় আগের মতোই আছে। ইন্টারনেট সেবাদানকারীদের সংগঠনের প্রধান বলছেন, কমাতে হবে ভ্যাটসহ আনুষঙ্গিক খরচ। মঙ্গলবার বেসরকারি টেলিভিশন সময় এর একটি প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশের সামগ্রিক উন্নয়নেই কম দামে উচ্চগতিসম্পন্ন ইন্টারনেট সেবা প্রয়োজন। গত চার বছরে পাঁচ দফা ব্যন্ডউইথের দাম কমলেও ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচ কমেনি। ইন্টারনেট সেবাদানকারীদের সংগঠন, আইএসপিএ'র সভাপতি আক্তারুজ্জামান মনজু বলেন, মূল্য সংযোজন করসহ আনুষঙ্গিক খরচ না কমালে ইন্টারনেটকে সুলভ করা সম্ভব নয়।
সময় জানায়, ২০০৯ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে প্রতি এমবিপিএস ব্যান্ডউইথের দাম ২৭ হাজার টাকা থেকে নেমে এসেছে চার হাজার ৮০০ টাকায়। অথচ পাঁচ বছর পরও ইন্টারনেট সেবা পেতে গ্রাহকদের খরচ করতে হচ্ছে প্রায় একই পরিমাণ টাকা।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৯ সালের জুলাইয়ে ২৭ হাজার থেকে কমিয়ে করা হয় ১৮ হাজার টাকা। ২০১১ জানুয়ারিতে ১৮ থেকে কমিয়ে ১২ হাজার টাকা করা হয়। ২০১১ সালের আগস্টে ১২ থেকে কমিয়ে ১০ হাজার করা হয়। ২০১২ সালের আগস্টে ১০ থেকে কমিয়ে আট হাজার করা হয়। ২০১৩ সালের এপ্রিলে আট থেকে কমিয়ে চার হাজার ৮০০ করা হয়।
বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে কম খরচে দ্রুত গতির ইন্টারনেট সেবা পাওয়ার বিকল্প নেই। তাই ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সরকারি পর্যায়ে এখনই যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া জরুরি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
« Last Edit: June 12, 2013, 01:48:09 PM by arefin »

Logged
“Allahumma inni as'aluka 'Ilman naafi'an, wa rizqan tayyiban, wa 'amalan mutaqabbalan”
O Allah! I ask You for knowledge that is of benefit, a good provision and deeds that will be accepted. [Ibne Majah & Others]
.............................
Taslim Arefin
Assistant Professor
Dept. of ETE, FE
DIU