Details on Alovera (অ্যালোভেরা)

Author Topic: Details on Alovera (অ্যালোভেরা)  (Read 1691 times)

Offline Badshah Mamun

  • Administrator
  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 2028
    • View Profile
    • Daffodil International University
Details on Alovera (অ্যালোভেরা)
« on: July 03, 2013, 03:58:34 PM »
অ্যালোভেরা ভেতরে-বাইরে



মিসরের রানি ক্লিওপেট্রার সৌন্দর্যের গোপন রহস্য জানেন কি? ভাবতেই পারবেন না উত্তরটা কী হবে? এটি হলো এক ছোট সবুজ উদ্ভিদ। মিসরীয় লোককাহিনিতে রয়েছে এসব তথ্য। সৌন্দর্যবর্ধন করে বলে এই প্রকৃতি-কন্যার নামটি হলো কুমারী। লাতিন ভাষায় যাকে বলে অ্যালোভেরা। বাংলায় এটি পরিচিত ঘৃতকুমারী হিসেবে।
ঔষধি গুণাগুণের জন্য কণ্টকধারী সবুজ এই ছোট উদ্ভিদের বেশ কদর রয়েছে। অ্যালোভেরা একদিকে যেমন বাড়ায় বাইরের সৌন্দর্য, অন্যদিকে ভেষজ এই উদ্ভিদের রয়েছে পুষ্টিগুণও।

বারডেম হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টি কর্মকর্তা শামসুন্নাহার নাহিদ বলেন, ‘অ্যালোভেরায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ফ্লামেটরি, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়া ও অ্যালোমিনের মতো ঔষধি গুণ। এসব গুণ আমাদের শরীর, ত্বক ও চুলের জন্য অনেক উপকারী।’ আপনাদের জন্য রইল অ্যালোভেরার গুণগাথা।

ত্বকের সৌন্দর্যে
ত্বক ভালো রাখতে অ্যালোভেরার রস খাওয়া ও ব্যবহার করা দুটিই উপকারী। নিয়মিত এই পাতার রস ব্যবহারে ত্বক উজ্জ্বল হয়। বাজারে বিভিন্ন ক্রিম, লোশন ও ময়েশ্চারাইজার অ্যালোভেরার ব্যবহার আপনার চোখে পড়বে।

ব্রণ নিরাময়ে
কেবল ত্বকের উজ্জ্বলতার মাধ্যমেই অ্যালোভেরার গুণকীর্তন শেষ হয়নি। অ্যালোভেরায় রয়েছে অ্যান্টি-ফ্লামেটরি, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা ত্বকের ব্রণ নিরাময়ে সহায়তা করে। এমনকি নিয়মিত অ্যালোভেরার নির্যাস ব্যবহার ব্রণের দাগ দূর করে।

মেছতার দাগ দূর করতে
মেছতার দাগ দূর করতে অ্যালোভেরার নির্যাসের সঙ্গে ভিটামিন-ই ক্যাপসুল মিশিয়ে আঙুলের ডগার মাধ্যমে আলতোভাবে ত্বকে খানিকক্ষণ ঘষতে পারেন। এভাবে নিয়মিত চর্চা করলে উপকার পাবেন।

চুলের জন্য
নিয়মিত অ্যালোভেরার শরবত খাওয়া চুলের জন্য ভালো। এতে চুল পড়া অনেকাংশে কমে যায়। খুশকি কমাতেও এটি সহায়ক। অ্যালোভেরায় আছে অ্যালোমিন নামক উপাদান, যেটি চুল লম্বা করতে সাহায্য করে।

ওজন কমাতে
অ্যালোভেরায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট নামক উপাদান, যেটি শরীর ঠিক রাখে ও ওজন কমাতে সহায়তা করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে
আঁশযুক্ত বলে অ্যালোভেরা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও সহায়ক ভূমিকা রাখে। এর নির্যাস পাকস্থলী ভালো রাখে। ফলে শরীর ঠান্ডা থাকে।

লক্ষ রাখুন
 শিশু কিংবা কম বয়সীদের অ্যালোভেরা খেতে দেবেন না। কিশোর বয়স থেকে স্বাভাবিক সুস্থ সবাই অ্যালোভেরার নির্যাস খেতে পারেন।
 কোনো সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে অ্যালোভেরা খাওয়ার আগে কী পরিমাণ খাবেন, কখন খাবেন, কত দিন খাবেন, তার জন্য অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন। এ ছাড়া আপনার কোনো শারীরিক সমস্যা আছে কি না, তা বলে নিতেও ভুল করবেন না।
 উপকারের আশায় রাস্তার পাশের অস্বাস্থ্যকর অ্যালোভেরার শরবত খাবেন না।


Source: http://prothom-alo.com/detail/date/2013-07-03/news/364749
Md. Abdullah-Al-Mamun (Badshah)
Senior Assistant Director
Daffodil International University
01811-458850
cmoffice@daffodilvarsity.edu.bd
www.daffodilvarsity.edu.bd

www.fb.com/badshahmamun.ju
www.linkedin.com/in/badshahmamun
www.twitter.com/badshahmamun