Bangladesh > Economy
রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি ১১.১৮%
(1/1)
maruppharm:
সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে দেশের রপ্তানি আয়ে ১১ দশমিক ১৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
২০১২-১৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে দুই হাজার ৭০২ কোটি ডলারের বিভিন্ন পণ্য বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হয়েছে, আগের বছরে যার পরিমাণ ছিলো দুই হাজার ৪৩০ কোটি ডলার।
মঙ্গলবার প্রকাশিত রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইপিবির তথ্যমতে, আগের অর্থবছরে তুলনায় রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হলেও বিদায়ী অর্থবছরের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় তিন দশমিক ৫১ শতাংশ আয় কম হয়েছে। এসময়ে দুই হাজার ৮০০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিলো।
এসময়ে মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮০ শতাংশ প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক বিক্রি থেকে এসেছে। এখাতের মোট রপ্তানি আয় দুই হাজার ১৫১ কোটি ডলারের মধ্যে ওভেন পোশাক রপ্তানি থেকে এসেছে এক হাজার ১০৪ কোটি ডলার, আর নীট পোশাক রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে এক হাজার ৪৭ কোটি ডলার।
এর মধ্যে ওভেন পোশাক থেকে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১০ দশমিক ৪৩ শতাংশ, নীট খাতের আয়ে হয়েছে ১৪ দশমিক ৯৬ শতাংশ।
২০১১-১২ অর্থবছরে তৈরি পোশাক খাত থেকে মোট রপ্তানি আয় হয়েছিলো এক হাজার ৯০৮ কোটি ডলার, যা ওই অর্থবছরের মোট রপ্তানি আয়ের ৭৮ দশমিক ৫১ শতাংশ।
তবে এসময়ে দেশের অন্যান্য প্রধান রপ্তানি পণ্য হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ, চা, কাঁচা পাট ও জাহাজ রপ্তানি আগের অর্থবছরের তুলনায় কমেছে।
এর মধ্যে জাহাজ রপ্তানি থেকে আয় ৮৭ দশমিক ৫৩ শতাংশ কমে হয়েছে মাত্র ৫৭ লাখ ডলার, যা আগের অর্থবছরে ছিলো ৪ কোটি ৬০ লাখ ডলার।
কাঁচা পাট রপ্তানি থেকে আয় ১৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ কমে ২৩ কোটি ডলার হয়েছে। চা রপ্তানির আয় ২৭ দশমিক ৮১ শতাংশ, আর চিংড়ি রপ্তানির ৩ দশমিক ৫৫ শতাংশ ও অন্যান্য হিমায়িত মাছ রপ্তানির আয় ৪৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ কমেছে।
তৈরি পণ্য হোম টেক্সটাইল রপ্তানি থেকে আয়ও ১২ দশমিক ৬৪ শতাংশ কমেছে।
শাকসবজি, ফলমুল, মসলা, শুকনো খাবার, ফার্মাসিউটিক্যালস পণ্য, চামড়াজাত পণ্য, কাঠ ও কাঠের পণ্য, কাগজ ও ফার্নিচার ইত্যাদি রপ্তানি বেড়েছে।
Navigation
[0] Message Index
Go to full version