শৈশবকালীন ত্রুটিপূর্ণ আচরণের প্রভাব সারা জীবন থেকে যাওয়ার আশঙ্কা প্রায় ১০ শতাংশ। পুরুষ ও নিম্ন আয়ের মানুষের ক্ষেত্রে এই হার বেশি। এরকম নেতিবাচক আচরণের খেসারত সমাজকেই দিতে হয়। মনোবিজ্ঞানীরা এসব তথ্য জানিয়েছেন। মিথ্যাচার ও প্রতারণায় অভ্যস্ত শিশুদের ভবিষ্যৎ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানীরা গবেষণা করেন। এতে অভিভাবকেরাও অংশ নেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট ফর সোশ্যাল রিসার্চের আইএসআর) গবেষক লুক হাইড বলেন, ছোট শিশুরা মিথ্যাচার বা প্রতারণার মতো বাজে অভ্যাস আয়ত্ত করলে মা-বাবা স্বভাবতই উদ্বিগ্ন হন।
আইএসআর রিসার্চ সেন্টার ফর গ্রুপ ডাইনামিকস আয়োজিত এক সম্মেলনে হাইড বলেন, মিথ্যাচার ও প্রতারণামূলক আচরণের অভিজ্ঞতা ও মস্তিষ্কের কার্যক্রমের সম্মিলিত প্রভাবে একজন মানুষের স্বাভাবিক শৈশব ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি কৈশোর ও তারুণ্যের মতো পর্যায়গুলো সংকটময় হয়ে উঠতে পারে। এএনআই।