ভিটামিন ডি এর অভাবে হাড় ক্ষয় থেকে শুরু করে শিশুদের রিকেটস, বড়দের অস্টিওপরোসিস এবং হাড় ও সন্ধির নানা রোগ হয়। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন,কেবল হাড় ক্ষয় রোধ করার জন্য নয়, হূদেরাগ, ডায়াবেটিস এমনকি ক্যানসারের মতো রোগ প্রতিরোধেও ভিটামিন ডি গুরুত্বপূর্ণ।
উৎস
খাবার পরিমাণ (আইইউ)
সামুদ্রিক মাছ (৩ আউন্স) ৩০০
গরুর কলিজা (৩ আউন্স) ৪২
ডিমের কুসুম (১টি) ৪১
দুধ (১ কাপ) ৯৮
দই (৬ আউন্স) ৮০
কমলার রস (৮ আউন্স) ১০০
কড লিভার তেল (১ চামচ) ১৩৬০
২০ ন্যানোগ্রাম পরিমাণ ভিটামিন ডি থাকতে হবে প্রতি মিলিলিটার রক্তে, যদি সুস্থ থাকতে চান।
এই মাত্রা পূরণ করতে হলে ৭০ বছর বয়স পর্যন্ত দরকার অন্তত দৈনিক ৬০০ ইউনিট এবং সত্তরোর্ধ্ব ব্যক্তিদের ৮০০ ইউনিট।
১০ টা থেকে বেলা তিনটার মধ্যে সপ্তাহে দুই দিন কেউ যদি অন্তত ৫ থেকে ৩০ মিনিট সূর্যালোক গায়ে মাখেন, তবে তা যথেষ্ট।
এসপিএফ ৮ সমৃদ্ধ সানস্ক্রিন ভিটামিন ডি পুরোটাই প্রতিহত করে। শহরের বায়ুদূষণ ব্যাহত করে ৬০%।
যাঁরা সারা দিন ঘরেই থাকেন, বিশেষ করে বয়স্ক ব্যক্তিরা ভিটামিন ডি-এর অভাবে ভোগেন।