Faculty of Humanities and Social Science > Law
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল সেইফ জোন(Digital Safe Zone)
Ferdousi Begum:
ডিএমপি উত্তরা ডিভিশনের পক্ষ থেকে নতুন সংযোজন ডিজিটাল সেইফ জোন। ডিজিটাল সেফ জোনের ধারনাটি সিসি ক্যামেরার এর বিপরীত। একটি নির্দিষ্ট স্থানে ৩৬০ ডিগ্রি ক্যামেরা বসিয়ে নোটিশবোর্ডের মাধ্যমে প্রকাশ্যে সেটিকে নিরাপদ স্থান হিসেবে তৈরি করার ধারণা থেকেই ডিজিটাল সেইফ জোনের উৎপত্তি।
উত্তরার গুরুত্বপুর্ন কিছু স্থানে এই ডিজিটাল সেফ জোন বসানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। এই স্থানগুলো হবে এমন যেখানে ট্রাফিক এবং স্ট্রীট ক্রাইম-দুটোই খুব বেশি আকারে হয়।এই অপরাধপ্রবন স্থানগুলোকেই অপরাধমুক্ত করে সেগুলোকে নিরাপদ এলাকা হিসেবে গড়ে তোলা হবে। কোনও নাগরিক উত্তরার ভেতরে আক্রান্ত হলে/বিপদে পড়লে এই স্থানে আশ্রয় নেবেন এবং ক্যামেরার সামনে মাথার উপর দু'হাত তুলবেন।ক্যামেরায় ২৪ ঘন্টা পর্যবেক্ষণ করা হবে এবং কাউকে বিপদে পড়তে দেখলে ৩-৫ মিনিট রেসপন্স টাইমের মধ্যে পুলিশ তার কাছে পৌঁছে যাবে।এখানে মাইক্রোফোন বসানো হবে যেখানে নাগরিক সরাসরি সুইচ অন করে পুলিশকে তাঁর বিপদের কথা বলতে পারবেন। শুধু তাই নয়, উত্তর/দক্ষিণ/পূর্ব/পশ্চিম-এই চারদিকে ১০০ মিটার করে মোটামুটি ৪০০ মিটার পর্যন্ত শক্তিশালী ক্যামেরার মাধ্যমে পর্যবেক্ষণে থাকবে। এই শক্তিশালী ক্যামেরার উপস্থিতির ফলে অপরাধপ্রবণ স্থান থেকে অপরাধ দূরীভূত হবে।
পরীক্ষামূলকভাবে উত্তরার হাউজবিল্ডিং এর সামনের চৌরাস্তায় সর্বপ্রথম একটি সেফ জোন স্থাপন করা হয়েছে।
Source: ASP Mashroof Hossain, DMP.
farzanamili:
good initiative by government, hopefully this new system will work :)
riaduzzaman:
Wao! Your source is ASP Mashroof Hossain, DMP. I am scared.
farzanamili:
me too. :D
Ferdousi Begum:
He is one of my acquaintances. Nothing to be worried about.
Navigation
[0] Message Index
[#] Next page
Go to full version