Faculties and Departments > Allied Health Science

কষ্ট থেকে হৃদরোগ

(1/1)

snlatif:
কেউ যদি মনে কষ্ট পুষে রাখেন এবং চিন্তায় পড়ে যান তাহলে তার হৃদপিন্ডে সমস্যা হতে পারে। এর জন্য অবশ্য উদ্বেগ আর অহেতুক টেনশন দূর করার চিকিৎসা করা জরুরি। কিন্তু উদ্বেগ বা চিন্তাকে দূরে রাখতে বললেই তা চলে যায় না। আমাদের চারপাশের নানা কর্মকাণ্ড এবং ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে চিন্তার উদ্ভব হয়। চিন্তা মানসিক স্বাস্থ্যকে নষ্ট করে। একদিকে চিন্তা থেকে মেন্টাল ডিসঅর্ডার বা মানসিক জটিলতা তৈরি হয়, অন্যদিকে এর মধ্য দিয়ে তৈরি হচ্ছে বুকের ব্যথা।

ব্যায়াম মানুষের চাপ বা স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। তবে চিন্তা যেমন বেশি করা ভালো নয়, ব্যায়ামও তেমনি বেশি করা ভালো নয়। বেশি ব্যায়াম মনের চাপ কমালেও শরীরের ওপর আবার চাপ তৈরি করতে পারে। সকালে ব্যায়াম সবচেয়ে ভালো। কারণ তা মনকে সারাদিন সতেজ রাখতে সাহায্য করে।

চা, কফি বা চকোলেট জাতীয় দ্রব্য মানুষের স্নায়ুকে উত্তেজিত করে। বেশিরভাগ মানুষ এসব না খেয়ে চলতেও পারে না। এগুলো যতটা কম গ্রহণ করা যায় ততই উদ্বেগ নিরসনে কার্যকর। চিনি হচ্ছে রিফাইন বা প্রক্রিয়াজাত কার্বোহাইড্রেট। এ ধরনের খাবার শরীরে সরাসরি বেশি গেলে তা উদ্বিগ্নতা বা উদ্বেগ বাড়াতে পারে। বেশি পরিমাণ ভিটামিন জাতীয় খাবার শরীরের মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। ভিটামিন সি চাপ কমায় এবং ভিটামিন বি নার্ভকে স্বাস্থ্যবান রাখে।

মাছের তেলে ওমেগা থ্রি আছে। অনেকের মতে, এটা অ্যান্টি-ডিপ্রেসনার বা মানসিক উদ্বিগ্নতার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে।

উদ্বেগ মানুষকে ভীত এবং দুর্বল করে দেয়, এ সময় কোনো কাজের মধ্যে ডুবে যাওয়া ভালো। কেউ যদি অপরাধ করে ফেলে তাহলে সে চিন্তিত হতে থাকে। তাহলে তার মনের মধ্যে অপরাধ বোধ এবং ভয় কাজ করতে থাকে। চিন্তা করা মানুষের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। তবে দুশ্চিন্তা মানুষের শরীরের ও মনের ক্ষতির কারণ। দুশ্চিন্তা কমিয়ে আনতে থাকুন। আনন্দে থাকুন, ভালো থাকুন।


সূত্রঃ:দেহ:: জীবনের ঠিকানা।

Masuma Parvin:
Very informative post.Thanks for sharing the post.

Narayan:
কথা সত্য কিন্তু কষ্ট তো থাকবেই... যতটা সম্ভব মানিয়ে চলা যায় ততই মঙ্গল।

Farhana Israt Jahan:
Thanks for the nice post..

Navigation

[0] Message Index

Go to full version