• গরমের দিনে সুতি কাপড়ের চেয়ে আরাম আর কোনো কাপড়েই নেই। বাজারে সুতি কাপড় যেমন হরেক রকমের পাওয়া যায়, তেমনি এর রয়েছে শত শত রং। তবে একটাই সমস্যা, এর রঙের স্থায়িত্ব। অনেক সুতি কাপড়ের রং থাকে কাঁচা। তাই ধুলেই পানির সাথে রং বেরিয়ে যায়। বিশেষ করে লাল, লালচে যেকোনো রং, নীল ইত্যাদি রঙের কাপড় থেকে রং উঠেই থাকে। তবে রঙের স্থায়িত্ব বাড়ানোরও উপায় রয়েছে। কী সেটা? জেনে খুবই সহজ উপায়টি।
সুতি কাপড়ের রঙের স্থায়িত্ব বাড়াতে আপনাকে যে জিনিসটি সাহায্য করবে তা হলো খাবার লবণ! ভাবছেন কী করে? আধা বালতি পানিতে ৩-৪ চা চামচ লবণ গুলে নিন। তারপর এতে কাপড়টি ভিজিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা। এরপর পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে ফেলুন। এতে কাপড় থেকে রং ওঠার সম্ভাবনা কমে যাবে
• গরমকাল মানেই পোকামাকড়ের উপদ্রব। আর এই পোকামাকড়ের মধ্যে পিঁপড়েটা একটু বেশিই নাছোড়বান্দা! আক্রমণ চালিয়ে বসে সব জায়গাতেই। চিনির বয়াম থেকে শুরু করে শুকনো খাবারের কৌটা, কাপড়ের আলমারি থেকে শুরু করে বিছানার তোষকে, সবখানেই আনাগোনা। আর রান্নাঘরে তো আছেই! পিঁপড়ার হাত থেকে বাঁচার জন্য স্প্রে, ব্লিচিং, ওষুধ কত কিছুই তো ব্যবহার করলেন, এবার ব্যবহার করুন ঘরোয়া দুটি জিনিস। কাজ করার নিশ্চয়তা শতভাগ!
পিঁপড়ার হাত থেকে নিস্তার পেতে যে দুটি জিনিস আপনাকে সাহায্য করবে সেগুলো হলো, হলুদের গুঁড়া আর লবঙ্গ। যেসব জায়গায় পিঁপড়ার আনাগোনা বেশি সেখানে ছড়িয়ে দিন হলুদের গুঁড়া। পিঁপড়া ভুলেও আসবে না। বিছানা আর কাপড়ে তো হলুদ গুঁড়ো দিতে পারবেন না, সেক্ষেত্রে কাজে আসবে লবঙ্গ। আলমারির ভেতরে, কাপড়ের ভাঁজে, বিছানার তোষকে কিছু লবঙ্গ ছড়িয়ে রাখুন। পিঁপড়া আসবে না।