Entertainment & Discussions > Cricket
Need more century
(1/1)
maruppharm:
যুব বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচেই শুভসূচনা করেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল। আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামের নার্সারি-২-এ আফগানিস্তানকে যুবারা হারিয়েছেন ১০ উইকেটে। নিজেদের প্রথম ম্যাচে ওপেনার সাদমান ইসলাম হাঁকিয়েছেন দুর্দান্ত এক শতক। তরুণ এ বাঁ-হাতি ব্যাটসম্যান টেলিফোনে দুবাই থেকে জানালেন নিজের বেড়ে ওঠার গল্প এবং চলতি যুব বিশ্বকাপ ও ভবিষ্যত্ পরিকল্পনা নিয়ে।
ক্রিকেটে যেভাবে বেড়ে ওঠা
ছেলেবেলায় বড় হয়েছি ঢাকার গোপীবাগে। ছোটবেলা থেকেই ক্রিকেটার হতে চেয়েছি। তবে ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্নটা মনে স্থায়ীভাবে গেড়ে বসে উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুলে সপ্তম শ্রেণীতে পড়ার সময়। ওই সময় থেকেই ক্রিকেটের সঙ্গে পুরোদমে জড়িয়ে পড়া। এরপর অনূর্ধ্ব ১৪, ১৫, ১৬, ১৮ ও ১৯ খেলেছি। প্রথম বিভাগে খেলেছি। এবার প্রথম বিভাগ ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ছিলাম।
প্রিয় ইনিংস
প্রিয় ইনিংস অনেক আছে। অনূর্ধ্ব-১৪ দলে একটা শতক ছিল। অনূর্ধ্ব-১৮-তেও বেশ কয়েকটি হাফ সেঞ্চুরি ছিল। তবে দেশের বাইরে গত অক্টোবরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওদের মাঠেই ৯৫ রানের ইনিংসটি খুব প্রেরণা দেয়। সেদিন ভালোই খেলছিলাম। কিন্তু সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ৫ রান দূরে থাকতেই হঠাত্ আউট হয়ে গেলাম। সত্যি বলতে কি, ওই সময় কিন্তু একদমই ‘নার্ভাসনেস’ কাজ করেনি। এমনকি ওই সিরিজে ৪৮, ৪৯ রানের দুটি ইনিংসও ছিল। এ ক্ষেত্রে ভাগ্যকে দোষা ছাড়া কি-ই বা করার আছে! দুই দলের মধ্যে আমারই সর্বোচ্চ রান ছিল (৭ ইনিংসে ২৫৯)।
ক্রিকেটে যাঁদের আদর্শ মানি
দেশের ভেতরে তামিম ইকবালকে আদর্শ মানি। এর মূল কারণ, তামিম বাঁ-হাতি ব্যাটসমান। ওনার শর্টগুলো ভীষণ মুগ্ধ করে। আন্তর্জাতিক মানের ব্যাটসম্যান। হয়তো শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে চলতি সিরিজে কিছু বাজে শট খেলে আউট হয়েছেন। মনে রাখতে হবে, একজন ব্যাটসম্যানের ভালো-খারাপ সময় যায়ই। এখন হয়তো খারাপ যাচ্ছে, দেখবেন তামিম ভাই দ্রুতই ছন্দ ফিরে পাবে। আর দেশের বাইরে আদর্শ কুমার সাঙ্গাকারা। কারণ তিনিও আমার মতোই বাঁ-হাতি! এর চেয়ে বড় কথা, তাঁর ক্ল্যাসিক ইনিংসগুলো ভীষণ অনুপ্রেরণা দেয়।
যুব বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে আমাদের পরিকল্পনা ম্যাচ বাই ম্যাচ ভালো খেলা। ফলে সামগ্রিক পরিকল্পনা এ মুহূর্তে বলা কঠিন। কোচের নির্দেশ অনুযায়ী, প্রতিটি ম্যাচ আমরা স্বাভাবিক খেলার চেষ্টা করব। সেটা করতে পারলে সাফল্য আপনা-আপনিই চলে আসবে। ব্যক্তিগতভাবে চেষ্টা থাকবে আরও শতক হাঁকানো। এমনিতেই দুবাইয়ের উইকেট যথেষ্ট ব্যাটিং সহায়ক। সেট হতে পারলে রান আসবে। আর পুরো দলের মানসিক অবস্থাও যথেষ্ট ইতিবাচক।
ক্রিকেটের বাইরে পছন্দের খেলা
ফুটবল অনেক জনপ্রিয় হলেও ক্রিকেটের বাইরে ব্যাডমিন্টন খেলা বেশি পছন্দ।
যে স্বপ্নের মায়াঞ্জন এঁকেছি চোখে
জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন প্রত্যেক ক্রিকেটারেরই থাকে। আমারও আছে। স্বপ্ন দেখি একদিন জাতীয় দলে খেলব। লাল-সবুজ জার্সি গায়ে মাঠে নামব।
Ifti:
Lets hope for the best !!!!
Navigation
[0] Message Index
Go to full version