Health Tips > Body Fitness

মাথাব্যাথা দূর করতে ৬টি প্রাকৃতিক খাবার

(1/1)

chhanda:
মাথাব্যাথার জন্য চট করে ওষুধ খাই আমরা। অনেকে ওষুধের ঝামেলায় না গিয়ে বাম জাতীয় মলম লাগান বা অন্যান্য কতো কিছু করেন। গবেষকরা বলছেন, প্রাকৃতিক খাবারই মাথাব্যাথার ওষুধ হিসেবে কাজ করতে পারে।

ছয়টি খাবারের তালিকা দিয়েছেন খাদ্য বিশারদরা। এসব খাবারের কার্যকারিতা প্রমাণে সন্তোষজনক নথিপত্র দেখানো না গেলেও এসবের মধ্যে মাথাব্যাথা নাশক উপাদান রয়েছে।

১. পালং শাক
সবুজ পাতাবহুল শাক-সবজির মধ্যে পালং জাতীয় শাক-সবজিতে প্রচুর পরিমাণে রিবোফ্লোবিন থাকে। এর এটি এক ধরনের ভিটামিন ‘বি’ যা মাইগ্রেনের ব্যাথার নাশক।

২. চর্বিবহুল মাছ
চর্বিবহুল মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড থাকে। এ উপাদানটি প্রদাহনাশকের কাজ করে যা ক্রনিক মাথাব্যাথার জন্য উপকারী।

৩. তরমুজ
গরমের দিনে রসালো তরমুজ প্রাণ জুড়ায়। এতে প্রচুর পরিমাণে পানি রয়েছে যা খাবার থেকে সংগৃহীত পানির ২০ শতাংশ প্রদান করে। তা ছাড়া এর সঙ্গে মিশে থাকে ম্যাগনেশিয়াম এবং পটাশিয়াম যা ডিহাইড্রেশনজনিত মাথাব্যাথার জন্য উপকারী।

৪. সেদ্ধ আলু
পটাশিয়াম মাথাব্যাথা দূর করার জন্য ভালো কাজ করে। এ উপাদানের জন্য আমরা কলার কথা বলি। কিন্তু জানেন কি, ছালসহ মাঝামাঝি সেদ্ধ একটি আলুতে ৯২৬ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম রয়েছে যা কলার দ্বিগুণ পরিমাণ।

৫. ক্যাফেইন
ক্যাফেইন মাথাব্যাথার জন্য দারুণ উপকারী। কফি থেকে গ্রহণ করতে পারবেন ক্যাফেইন। মাথাব্যথার সমস্যা পুরো দূর হয়ে যাবে যদি দিনে মোটামুটি ৫০০ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন খেতে পারেন, এ তথ্য দিয়েছে ওয়েবএমডি। এ পরিমাণ ক্যাফেইন পাঁচ কাপ কফি থেকে আসতে পারে।

৬. অ্যালমন্ড/কাঠ বাদাম
মাইগ্রেনের ব্যাথার জন্য ম্যাগনেশিয়াম ওষুধের কাজ করে। ২০১২ সালে প্রকাশিত জার্নাল অব নিউরাল ট্রান্সমিশনে বলা হয়, মাইগ্রেন প্রতিরোধে ম্যাগনেশিয়ামের কার্যকারিতার প্রমাণ মিলেছে। সহ্যের সীমার মধ্যে বা অতিরিক্ত ব্যথার জন্য ম্যাগনেশিয়াম উপকারী। আর এ জন্য প্রতিদিন ৮০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম গ্রহণের জন্য অল্প পরিমাণ অ্যালমন্ড/কাঠ বাদামই যথেষ্ট।

Navigation

[0] Message Index

Go to full version