Entertainment & Discussions > Life Style

মরুভূমিতে হঠাত্ ‘অলৌকিক’ হ্রদ!

(1/1)

maruppharm:
প্রচ্ছদআন্তর্জাতিক



 
মরুভূমিতে হঠাত্ ‘অলৌকিক’ হ্রদ!
অনলাইন ডেস্ক | আপডেট: ২৩:১০, আগস্ট ০১, ২০১৪
৩Like ৯
   
রহস্যময় হ্রদের সৃষ্টি হয়েছে তিউনিশিয়ার মরুভূমিতে। ছবি: দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট তিউনিশিয়ার মরুভূমিতে হঠাত্ করে একটি হ্রদের দেখা মিলেছে। তিন সপ্তাহ আগে প্রথম হ্রদটি কয়েকজন মেষপালকের চোখে পড়ে।

খরাপীড়িত তিউনিশিয়ার মরুভূমিতে হঠাত্ হ্রদের সৃষ্টি হওয়ায় দেশজুড়ে তোলপাড় চলছে। দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।

স্থানীয় কর্তৃপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে, এক হেক্টরের বেশি জায়গায় ব্যাপৃত হ্রদটিতে ১০ লাখ ঘনমিটারের বেশি পানি আছে। এর গভীরতা স্থান ভেদে ১০ থেকে ১৮ মিটার।

মরুভূমিতে এই হ্রদ কীভাবে সৃষ্টি হলো, তার ব্যাখা এখনো মেলেনি। এটির নাম দেওয়া হয়েছে গাফসা হ্রদ। এটাকে অনেকেই অলৌকিক হ্রদ বলে মনে করছেন। কেউ কেউ এটিকে আশীর্বাদ আবার কেউ কেউ অভিশাপ মনে করছেন।

মরুভূমিতে স্বচ্ছতোয়া জলের আধার। ছবি: দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট কর্তৃপক্ষ ওই পানিতে নামার বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করে দিয়েছে। এই হ্রদের পানি শুরুতে স্বচ্ছ স্ফটিক নীল ছিল। তবে পরে তা সবুজ রং ধারণ করে এবং সবুজ শ্যাওলা সৃষ্টি হতে থাকে। ছয় শতাধিক মানুষ এ পর্যন্ত ওই হ্রদে স্কুবা ডাইভ করেছে, জলকেলি খেলেছে।
হ্রদ সৃষ্টির কোনো সরকারি ব্যাখা দেওয়া হয়নি। কিন্তু কিছু ভূতত্ত্ববিদেরা বলছেন, ভূকম্পনের কারণে ভূগর্ভস্থ পানি উপরিভাগে উঠে এসে থাকতে পারে। তার ফলেই হয়তো হ্রদের সৃষ্টি হয়েছে।
ওই জায়গায় সাঁতার কাটতে কোনো নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়নি। তবে পানি দূষিত হওয়ার কিংবা পানিতে রাসায়নিক পদার্থ থাকার আশঙ্কায় কর্তৃপক্ষ তিউনিশিয়ানদের সতর্ক করে দিয়েছে।
স্থানীয় সাংবাদিক লাখদার সৌদ বলছেন, এই হ্রদের কাছেই ফসফেট-সমৃদ্ধ এলাকা, যেটা সাংঘাতিক রাসায়নিক বিক্রিয়া করতে পারে। তাই সত্যিই ওখানকার পানিতে ক্যানসারবাহী পদার্থ থাকার ঝুঁকি রয়েছে।
তিউনিশিয়া হলো বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম রাসায়নিক রপ্তানিকারী দেশ। গাফসা হলো বিশ্বের সর্ববৃহত্ ফসফেটের খনি।

mustafiz:
Important information.Thanks for sharing..

Navigation

[0] Message Index

Go to full version