তুলসি চা
তুলসি পাতার ব্যবহার অ্যাসিডিটি নিরাময়ে অনেক জনপ্রিয়। যখনই অ্যাসিডিটির সমস্যা দেখা দেবে তখন চট করে বানিয়ে নিন তুলসি চা। ২ কাপ পানিতে ৫/৬ টি তুলসি পাতা ফুটতে দিন। পানি ফুটে ১ কাপ পরিমাণ হয়ে এলে তা নামিয়ে গরম গরম পান করুন যন্ত্রণার উপশম হবে। চাইলে তুলসি পাতা চিবিয়েও খেয়ে নিতে পারেন, এতেও ফল পাবেন।
রসুন
কাঁচা রসুন খেলে পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে যায়। যার ফলে অ্যাসিডিটির সমস্যা খুব দ্রুত এবং সহজে দূর হয়ে যায়।
কলা
কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা পাকস্থলীর গা থেকে মিউকাস নিঃসরণ করতে সহায়তা করে। এই মিউকাস অ্যাসিডিটির সমস্যা তাৎক্ষণিকভাবে দূর করতে বেশ কার্যকরী।
ঠাণ্ডা দুধ
অ্যাসিডিটির সমস্যা তাৎক্ষণিকভাবে দূর করতে ঠাণ্ডা দুধের জুড়ি নেই। দুধের ক্যালসিয়াম পাকস্থলীতে পৌঁছে বাড়তি অ্যাসিড যা অ্যাসিডিটি তৈরি করে তা শোষণ করে নেয়। এবং বুক ও পেটের যন্ত্রণাদায়ক জ্বালা থেকে মুক্তি দেয়।
পুদিনা
পুদিনা পাতা পাকস্থলীর বাড়তি অ্যাসিডের সমস্যা থেকে খুব দ্রুত মুক্তি দিতে পারে এবং পরিপাকে সহায়তা করে অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি দেয়। তুলসি পাতার মতোই পুদিনা পাতার চা তৈরি করে কিংবা পুদিনা পাতা চিবিয়ে খেলেও অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে দ্রুত রেহাই পাওয়া যায়।
আদা
হজমে সমস্যা এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর করতে আদা অনেক প্রাচীনআমল থেকেই ব্যবহার হয়ে আসছে। আদা পাকস্থলীর গায়ে একধরণের প্রতিরক্ষা পর্দা তৈরি করে যার ফলে বাড়তি অ্যাসিডের কারণে অ্যাসিডিটির সমস্যা দ্রুত দূর হয়ে যায়।