Faculty of Science and Information Technology > Environmental Science and Disaster Management
অদৃশ্য বস্তুর দেখা মিলেছে!
(1/1)
rumman:
রাতে পরিষ্কার আকাশে চোখ মেলে তাকালে কোটি কোটি গ্রহ-নক্ষত্রের রাশি আমাদের সামনে যেন উপুড় হয়ে ধরা দেয়। মহাকাশ বিজ্ঞানীরা বলেন, আমরা যা দেখি তা হলো মহাজাগতিক বস্তুরাশির মাত্র ১০-১৫ শতাংশ। বাকি ৮৫ শতাংশ না কি আমাদের দৃষ্টিতে ধরা পড়ে না। এগুলোর নাম দেওয়া হয়েছে ডার্ক ম্যাটার তথা অদৃশ্য বস্তু। কিন্তু আদতে সেগুলো যে কী বস্তু, সেসব নিয়ে আছে কেবল তত্ত্ব। এবার নাকি বাস্তবেও সেসবের দেখা মিলেছে।
যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব লাইসেস্টারের একদল বিজ্ঞানীর দাবি, তাঁদের পর্যবেক্ষণে ধরা পড়া কণা অদৃশ্য বস্তুর। তাঁরা জানান, মহাশূন্যে স্থাপিত এক্সএমএম-নিউটন নামের এক দূরবীক্ষণ যন্ত্রে ধরা পড়েছে বিশেষ কণার অস্তিত্ব। এতে দেখা গেছে, সূর্য থেকে ধেয়ে আসা ওই কণা পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্রে আঘাত করার পর রঞ্জন রশ্মি তথা ফোটন কণায় পরিণত হচ্ছে। বিজ্ঞানীদের বিশ্বাস, ওই কণাটি আসলে ‘অ্যাক্সিয়ন’ কণা। অদৃশ্য বস্তুর অংশ হিসেবে বিবেচিত এই কণার অস্তিত্ব কেবল পদার্থবিজ্ঞানের তত্ত্বেই পাওয়া যায়। এখন বিজ্ঞানীরা বলছেন, তাত্ত্বিক এই কণাই এখন বাস্তবে খুঁজে পেয়েছেন তাঁরা। আর তাতে ভীষণ উচ্ছ্বসিত তাঁরা। কেননা এর আগ পর্যন্ত অদৃশ্য বস্তুর অস্তিত্ব নিয়ে যত তথ্য পাওয়া গেছে তার সবই শেষমেশ বিজ্ঞানীদের হতাশায় ডুবিয়েছে। কিন্তু এবার তাঁরা আশান্বিত হয়ে উঠেছেন। তাঁদের ধারণা, সূর্যের মতো নক্ষত্রগুলোই অদৃশ্য বস্তুর উৎস। এসব নক্ষত্রের কেন্দ্রে উৎপাদিত হয় অদৃশ্য বস্তুকণাগুলো। এসব বস্তুকণাই সৌরজগতের বস্তুপিণ্ডের ঘূর্ণনের ভারসাম্য রক্ষা করে। সূত্র : ডেইলি মেইল।
Navigation
[0] Message Index
Go to full version