Faculties and Departments > Life Science

অসুখ সারাতে জিহ্বায় শক!

(1/3) > >>

rumman:
দেহের বহিস্থ অংশে শক দেওয়ার রেওয়াজ থাকলেও বিজ্ঞানীরা এবার জিহ্বায় শক দিয়ে মাল্টিপল স্কে¬রোসিসের মতো জটিল কিছু রোগের বিস্তার থামিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছেন। প্রাথমিক পরীক্ষা শেষে দেখা গেছে, জিহ্বায় শক স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষত সারাতে অন্য যেকোনো ধরনের চিকিৎসার চেয়ে বেশি কার্যকর। যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন-ম্যাডিসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক দল স্নায়ুবিজ্ঞানী ১৪ সপ্তাহ ধরে রোগীর জিহ্বায় বৈদ্যুতিক শক পদ্ধতি ব্যবহার করে দেখেছেন, এর কার্যকারিতা অন্য ধরনের শক বা চিকিৎসার চেয়ে বেশি। মেরুদণ্ডে সমস্যাক্রান্ত কোনো কোনো রোগী ‘জিহ্বায় শক’ চিকিৎসা শেষে আবার হাঁটার ক্ষমতা অর্জন করেছে বলেও সায়েন্টিফিক আমেরিকা জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়।
সাধারণত পেশিতন্ত্র পুনর্গঠন করতে কিংবা মেরুদণ্ড ও অভ্যন্তরীণ হাড়ের ক্ষত সারাতে চিকিৎসকরা বৈদ্যুতিক শক পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকেন। মস্তিষ্কের জটিল কিছু অসুখ সারাতেও স্বল্প পরিমাণ বিদ্যুৎ প্রবাহের এ চিকিৎসা কাজে লাগে। ‘শক’ মূলত স্নায়ুতন্ত্রে প্রভাব বিস্তার করে মস্তিষ্কের সুনির্দিষ্ট কিছু কোষকে সচল করে তোলে, যা অভ্যন্তরীণ ক্ষত নির্মূল করে রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করে।
উইসকনসিন- ম্যাডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানিয়েছেন, মস্তিষ্কের সঙ্গে জিহ্বার সংযোগের ক্ষেত্র বিবেচনা করে তাঁরা শক দেওয়ার জন্য প্রত্যঙ্গটিকে উপযুক্ত বলে বিবেচনা করেছেন। ত্বকের অন্যান্য কোষের চেয়ে জিহ্বার কোষগুলো অধিক ক্ষিপ্রতায় মস্তিষ্কের সঙ্গে সংকেত আদান-প্রদান করে থাকে। ফলে জিহ্বায় দেওয়া অল্প বিদ্যুৎ দ্রুততার সঙ্গে মস্তিষ্কের প্রায় নিষ্ক্রিয় কোষগুলোকে জাগিয়ে তোলে এবং স্নায়ুর অসুখগুলোকে সারিয়ে তোলে। সূত্র : ডেইলি মেইল।
Source: http://www.kalerkantho.com/print-edition/last-page/2014/11/21/153564

shimo:
Nice post

drrizona:
Nice to know.

ayasha.hamid12:
good post...  :)

ummekulsum:
Interesting post...

Navigation

[0] Message Index

[#] Next page

Go to full version