Faculty of Science and Information Technology > Environmental Science and Disaster Management
প্লুটো রহস্যের কিনারা হচ্ছে
(1/1)
Tasnuva Anowar:
রহস্যময় বামন গ্রহ প্লুটোর রহস্য ভেদ করার দ্বারপ্রান্তে নাসার বিজ্ঞানীরা। প্লুটো পর্যবেক্ষণের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির পাঠানো নিউ হরাইজনস নভোযানটির ঘুম ভাঙছে আগামী মাসেই। এরপর টানা ছয় মাস প্লুটোকে পর্যবেক্ষণ করবে এই যানটি। ২০১৫ সালের ১৪ জুলাই প্লুটোর খুব কাছ দিয়ে উড়ে যাবে নিউ হরাইজনস। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে আইএএনএস।
নাসার এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আগামী বছরের জানুয়ারি থেকে ছয় মাসের জন্য প্লুটোর রহস্য জানার যে কর্মযজ্ঞ শুরু হতে যাচ্ছে, তার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া সম্পন্ন হয়ে গেছে।
নিউ হরাইজনস মিশনের পরিচালন ব্যবস্থাপক অ্যালিস বোম্যান জানিয়েছেন, ‘নিউ হরাইজনস যানটির সব ঠিকঠাক চলছে এবং গভীর মহাশূন্যের মধ্য দিয়ে নীরবে ছুটে যাচ্ছে। পৃথিবী থেকে ৩০০ কোটি মাইল দূরে পাড়ি দিচ্ছে এই নভোযানটি। বিশ্রামের পালা এবার শেষ হচ্ছে। এখন সময় এর জেগে ওঠার, কাজের। নিউ হরাইজনসের এখন ইতিহাস গড়ার সময়।’
২০০৬ সালের জানুয়ারি মাসে যাত্রা শুরু করার পর থেকে এক হাজার ৮৭৩ দিন হাইবারনেশন বা শীতনিদ্রায় কেটেছে তার। টানা ৩৬ থেকে শুরু করে ২০২ দিন পর্যন্ত শীতনিদ্রায় রেখে মাঝে মাঝে তাকে জাগানো হয়েছে।
এই সময়ে এই নভোযানের কম্পিউটার সিস্টেমের কোনো শক্তি ক্ষয় হয়নি।
নিউ হরাইজনের প্রধান গবেষক অ্যালান স্টার্ন বলেন, ‘আমরা প্রায় প্লুটোর দ্বারপ্রান্তে চলে এসেছি। ৬ ডিসেম্বরে ঘুম ভাঙছে নিউ হরাইজনসের।
গবেষকেরা দাবি করেছেন, ৭০ কোটি ডলার খরচ করে প্লুটো পর্যবেক্ষণের এই মিশন সফল হলে দীর্ঘদিনের রহস্যাবৃত প্লুটোর পর্দা উন্মোচিত হবে। ১৯৩০ সালের পর থেকে ছোট, অনুজ্জ্বল ও দূরের এই বামন গ্রহটি রহস্য তৈরি করে রেখেছে।
shimo:
Good post
Navigation
[0] Message Index
Go to full version