জীব বৈচিত্র্যে অনন্য ১০টি আশ্চর্যজনক দ্বীপপুঞ্জ

Author Topic: জীব বৈচিত্র্যে অনন্য ১০টি আশ্চর্যজনক দ্বীপপুঞ্জ  (Read 1038 times)

Offline Karim Sarker(Sohel)

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 521
  • Test
    • View Profile
১/ কিউবা :-
 কিউবা পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের বৃহত্তম ও পশ্চিমে অবস্থিত দ্বীপ। আশপাশের অনেকগুলো ছোট দ্বীপের সঙ্গে  মিলে কিউবা প্রজাতন্ত্র গঠিত হয়েছে। ক্যারিবীয় সাগর ও মেক্সিকো উপসাগরের মধ্য দিয়ে সব সমুদ্রপথের ওপর দেশটি অবস্থিত। কিউবা অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে বহিঃবিশ্বের সাথে বিছিন্ন হলেও এর রয়েছে অঢেল প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বিভিন্ন বিরল প্রজাতির বন্য প্রানী।ক্যারিবিয়ান জলাভুমির জাপাটায় রয়েছে অতি বিরল প্রজাতির কিউবিয়ান কুমির। এছাড়া কানিমার নদীতে আছে বিরল প্রজাতির কয়েকশ কাঁকড়া ও মাছ ।

২/ দক্ষিণ জর্জিয়া দ্বীপ :-
 এন্টার্কটিকা দ্বীপপুঞ্জ এর অন্তর্ভুক্ত। রয়েছে প্রানী বৈচিত্র্য। দক্ষিণ জর্জিয়া এর উপকূলীয় জলে ১৪৪৫ টি সামুদ্রিক প্রজাতির মাছ পাওয়া গেছে। আছে ক্রিমির মত উদ্ভট জীব, আইসফিস এবং সমুদ্র মাকড়সা। অন্য প্রানীদের মধ্যে পেঙ্গুইন উল্লেখযোগ্য।

৩/ গালাপাগোস :-
 দক্ষিন আমেরিকার সমুদ্র উপকুল হতে আনুমানিক এক হাজার কিলোমিটার পশ্চিমে ইকুয়েডর এর নিকটবর্তী আগ্নেয়শিলা দ্বারা গঠিত ভূমিখণ্ডের দ্বীপগুচ্ছ নিয়ে রহস্যময় যে দ্বীপগুলো পৃথিবীর বুকে দাঁড়িয়ে আছে তাই “গালাপাগোস” নামে পৃথিবীজুড়ে পরিচিত।এই দ্বীপ ভ্রমণে আসেন বিখ্যাট বিবর্তন বিজ্ঞানী ডারউইন। দ্বীপপুঞ্জে থাকার শেষ দিনগুলোতে ডারউইন ভাবতে শুরু করেছিলেন, একেক দ্বীপে ফিঞ্চ ও কচ্ছপের এই বৈচিত্র্য প্রজাতির পরিবর্তন সম্পর্কে নতুন ধারণার জন্ম দিতে পারে। ইংল্যান্ডে ফিরে এসে ডারউইন গালাপাগোস সহ ভ্রমণের সময় বিভিন্ন স্থান থেকে সংগৃহীত নমুনাগুলো অভিজ্ঞ জীববিজ্ঞানী ও ভূতত্ত্ববিদদের দ্বারা পরীক্ষা করিয়ে দেখতে পেলেন, গালাপাগোসের ফিঞ্চগুলো বিভিন্ন প্রজাতির এবং দ্বীপ অনুযায়ী তাদের বৈশিষ্ট্য অনেক ভিন্ন। এই তথ্যগুলোই ডারউইনকে তার প্রাকৃতিক নির্বাচন এর মাধ্যমে বিবর্তন প্রমাণের পথে এগিয়ে নিয়ে যায়। এ ধারণা থেকেই তিনি তার সবচেয়ে বিখ্যাত বই অন দি অরিজিন অভ স্পিসিস রচনা করেন ।

৪/ গালাপাগোস :-
 দক্ষিন আমেরিকার সমুদ্র উপকুল হতে আনুমানিক এক হাজার কিলোমিটার পশ্চিমে ইকুয়েডর এর নিকটবর্তী আগ্নেয়শিলা দ্বারা গঠিত ভূমিখণ্ডের দ্বীপগুচ্ছ নিয়ে রহস্যময় যে দ্বীপগুলো পৃথিবীর বুকে দাঁড়িয়ে আছে তাই “গালাপাগোস” নামে পৃথিবীজুড়ে পরিচিত।এই দ্বীপ ভ্রমণে আসেন বিখ্যাট বিবর্তন বিজ্ঞানী ডারউইন। দ্বীপপুঞ্জে থাকার শেষ দিনগুলোতে ডারউইন ভাবতে শুরু করেছিলেন, একেক দ্বীপে ফিঞ্চ ও কচ্ছপের এই বৈচিত্র্য প্রজাতির পরিবর্তন সম্পর্কে নতুন ধারণার জন্ম দিতে পারে। ইংল্যান্ডে ফিরে এসে ডারউইন গালাপাগোস সহ ভ্রমণের সময় বিভিন্ন স্থান থেকে সংগৃহীত নমুনাগুলো অভিজ্ঞ জীববিজ্ঞানী ও ভূতত্ত্ববিদদের দ্বারা পরীক্ষা করিয়ে দেখতে পেলেন, গালাপাগোসের ফিঞ্চগুলো বিভিন্ন প্রজাতির এবং দ্বীপ অনুযায়ী তাদের বৈশিষ্ট্য অনেক ভিন্ন। এই তথ্যগুলোই ডারউইনকে তার প্রাকৃতিক নির্বাচন এর মাধ্যমে বিবর্তন প্রমাণের পথে এগিয়ে নিয়ে যায়। এ ধারণা থেকেই তিনি তার সবচেয়ে বিখ্যাত বই অন দি অরিজিন অভ স্পিসিস রচনা করেন ।

৫/ বোর্নিও :-
 পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম দ্বীপ। বোর্নিও মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও ব্রুনেইয়ের মধ্যে বিভক্ত। দ্বীপটির মোট আয়তন ৭৫১,১০০ বর্গকিমি বা ২৯০,০০০ বর্গ মাইল। দ্বীপে বানর প্রজাতির স্তন্যপায়ী ১০টি প্রজাতি, ৩৫০ ধরনের পাখি, ১৫০ ধরনের সরিসৃপ ও উভচর ছাড়াও আছে ৬ হাজার প্রজাতির বিরল প্রজাতির উদ্ভিদ এবং প্রায় একশ এর বেশি কীটপতঙ্গ পাওয়া গেছে।

চলমান------
Md. Karim Sarker (Sohel)
Administrative Officer
Daffodil International University
Uttara Campus.
Ph-58952710, Ex-201
Mob-01847140030