Fair and Events > Telecom Fair

Telecommunication News

<< < (2/7) > >>

a.k.azad_cse:
এয়ারটেলের চুক্তি

ওয়ারিদ টেলিকম রূপান্তরিত হচ্ছে এয়ারটেলে
শাহিদ বাপ্পি: রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে ভারতের এয়ারটেলের প্রেসিডেন্ট অতুল বিন্দাল এ ষোষণা দেন। তিনি বলেন, দেশের মোবাইল ফোন গ্রাহকদের জন্য ওয়ারিদ ‘সারপ্রাইজ’ নিয়ে আসছে। দিনক্ষণ না জানালেও তিনি বলেন, এটাও টেলিফোন গ্রাহকদের জন্য ‘সারপ্রাইজ’। ফলে গ্রাহকদের জন্য সহনীয় খরচে বিশ্বমানের কথা বলা ও দ্রুতগতিতে তথ্য আদান-প্রদানের সেবা প্রদানে অবদান রাখতে সক্ষম হবে। এ দুটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে ভারতের মধ্যে রয়েছে নেটওয়ার্ক ডিজাইন, প্ল্যানিং, ইম্পি­মেন্টেশন এবং প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট। এছাড়াও অত্যাধুনিক বিজনেস অ্যাপ্লিকেশনের ব্যবহার বাড়ানোসহ গ্রামাঞ্চলে বিস্তৃত এলাকা জুড়ে মোবাইল সেবার সুবিধা দেয়া যাবে। এ অংশীদারিত্বের মাধ্যামে থ্রি-জি প্রযুক্তি ব্যবহার উপযোগী হয়ে ওঠবে।

  [ ]  2010-10-09

a.k.azad_cse:
সুমন মুস্তাফিজ: এ লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই তারা দেশের ১৪০টি টাওয়ারের (বিটিএস) সম্ভাব্যতা যাচাই করেছে। গ্রামাঞ্চলে অবস্থিত এ টাওয়ারগুলোতে বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকায় এগুলো ডিজেল জেনারেটরে পরিচালিত হচ্ছে। সোলার প্যানেলে বিদ্যুতায়ন হলে টাওয়ারগুলো জ্বালানি হিসেবে বছরে প্রায় ১২ লাখ লিটার পরিবেশ দূষণকারী ডিজেল রক্ষা করবে। চলতি বছরেই প্রকল্পটি শুরু হওয়ার কথা জানিয়ে গ্রমীণফোনের এক কর্মকর্তা বলেন, কোম্পানির সামাজিক দায়বদ্ধতা হিসেবে এটা করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে টেলিকম সেক্টরে সবুজায়নের শুভ সূচনা হবে।

মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন এমটব’র প্রেসিডেন্ট জাকিউল ইসলাম এ প্রসঙ্গে বলেন, দেশের বিদ্যুৎ ঘাটতি, জ্বালানি সংকট ও পরিবেশ দূষণের প্রেক্ষাপটে এটি নির্সন্দেহে ভালো পদক্ষেপ। এক্ষেত্রে তিনি সোলার এনার্জি কোম্পানিগুলোকে আরো সহজ ও সুলভে তাদের পণ্য সরবরাহের পরামর্শ দিয়েছেন।

[ অন্যান্য খবর ]  2010-10-09

a.k.azad_cse:
বছরের শেষ দিকে বাস্তবায়ন কাজ শুরু
ফিরোজ মান্না ॥ বিটিসিএল টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক উন্নয়নের ৬২২ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নিয়েছে। জাইকা ও সরকারের অর্থ সহযোগিতায় এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন কাজ শুরু হবে এ বছরের শেষ দিকে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে আইজিডবিস্নউ, আইসএঙ্ এবং আইআইজির ক্যাপাসিটি বৃদ্ধি করা হবে। একই সঙ্গে সারাদেশ অপটিক্যাল ফাইবারের আওতায় চলে আসবে। আইজিডবিস্নউ, আইসিএক্স ও আইআইজির ক্যাপাসিটি বৃদ্ধি করা হলে প্রতিদিন বৈধ পথে ৭ থেকে সাড়ে ৭ কোটি মিনিট কল আদান প্রদান হবে। তখন অনেকাংশে অবৈধ ভিওআইপি কমে যাবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য পরামর্শক নিয়োগ করার সব প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। পরামর্শকরা টেন্ডার ডকুমেন্ট তৈরি করবে। পরে টেন্ডার আহ্বান করা হবে। টেন্ডারে অংশ গ্রহণকারী কোম্পানিগুলোকে মূল্যায়ন করে কাজ দেয়া হবে। এই প্রকল্প বাসত্মবায়ন হলে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কাজ আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
প্রকল্পের পিডি অশোক কুমার জনকণ্ঠকে বলেন, টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেয়া হয় ২০০৬ সালে। জাপানী দাতা প্রতিষ্ঠান জাইকা এই প্রকল্পের অর্থ সহযোগিতা দেয়ার আশ্বাস দেয়। কিন্তু তখন তারা বিটিটিবিকে কোম্পানি করার শর্ত জুড়ে দিলে প্রকল্প বাসত্মবায়নের কাজ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। তত্ত্বাবধাযক সরকার বিটিটিবিকে কোম্পানি করার শর্ত জুড়ে দিলে প্রকল্প বাসত্মবায়নের কাজ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিটিটিবিকে ২০০৮ সালে ১ জুলাই বাংলাদেশ টেলি কমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেডে (বিটিসিএল) সালে কোম্পানিতে রূপ দেয়। নামকরণ করা হয় বিটিসিএর। তখন প্রকল্পটি বাসত্মবায়নের কোন উদ্যোগ নেয়নি সরকার। ২০০৯ সালে বর্তমান সরকার ৰমতায় আসার পর প্রকল্পটি বাসত্মবায়নের জন্য উদ্যোগ নেয়। জাইকা এই প্রকল্পে ৫০৭ কোটি টাকা সহযোগিতা দিতে রাজি হয়। সরকার এই প্রকল্পে ১১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে। এ বছরের শেষের দিকে প্রকল্পটি বাসত্মবায়ন কাজ শুরম্ন হবে। সূত্র জানিয়েছে, প্রকল্পটি বাসত্মবায়ন হলে সরকারের হাতে নেয়া কর্মসূচী ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কাজ দ্রম্নত এগিয়ে যাবে। তখন ইউনিয়ন পর্যায়ে ল্যান্ড টেলিফোন পেঁৗছে দেয়ার প্রকল্প বাসত্মবায়ন করা সহজ হবে। এ বছরের মধ্যে উপজেলা সদরের আশপাশের ইউনিয়নগুলোতে টেলিফোন এঙ্চেঞ্জ স্থাপন করার কথা রয়েছে। লাস্ট মাইল কানেটিভিটি প্রকল্পের আওতায় গ্রামের সাধারণ মানুষের কাছে টেলিফোন পেঁৗছে দেবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে হলে গ্রাম পর্যায়ে টেলিপোন যোগাযোগের কোন বিকল্প নেই। পর্যায়ক্রমে দেশের সব ইউনিয়নে টেলিফোন এঙ্চেঞ্জ স্থাপন হলে গ্রামের মানুষ বিশ্ব নেটওয়ার্কের আওতায় চলে আসবে। দেশের মানুষের হাতে টেলিফোন পেঁৗছে দিতে না পারলে বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলানো যাবে না। বিশ্বায়নের এই যুগে একজন মানুষ যেন নেটওয়ার্কের বাইরে না থাকে। এজন্য বিদেশী বিনিয়োগকে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। বিদেশী বিনিয়োগ হলে দেশের মানুষের কর্মসংস্থান হবে। এতে মাথাপিছু জিডিপি বাড়বে।
বর্তমানে বৈধ পথে প্রতিদিন ৫ থেকে সাড়ে ৫ কোটি মিনিট আনত্মর্জাতিক কল আদান-প্রদান হচ্ছে। টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক প্রকল্প বাসত্মবায়ন হলে প্রতিদিন ৭ থেকে সাড়ে ৭ কোটি মিনিট বৈধ কল আদান প্রদানের সম্ভাবনা রয়েছে। এতে অবৈধ ভিওআইপি (ভয়েজ ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল) অনেক কমে যাবে। অবৈধ ভিওআইপি কমে গেলে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব পাবে। তবে ৭ থেকে সাড়ে ৭ কোটি মিনিট কল বৈধ পথে আনতে হলে আইজিডবিস্নউ (ইন্টারনেট গেটওয়ে), আইসিএঙ্ (ইন্টার কানেকশন এঙ্চেঞ্জ) আইআইজির (ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে) ধারণৰমতা বাড়াতে হবে। এই ৰমতা বাড়াতে প্রকল্পটি হাতে নেয়া হয়েছে। অবৈধ ভিওআইপি বন্ধ করার জন্য বিটিআরসির সব উদ্যোগ ব্যর্থ হয়েছে বলে বিটিসিএলের পৰ থেকে বলা হয়েছে।
অবৈধ ভিওআইপি কল বন্ধ করতে সর্বোচ্চ পদৰেপ হিসেবে সরকার টেলিযোগাযোগের বিভিন্ন খাতে লাইসেন্স বৃদ্ধির ঘোষণা দিয়েছে। এতেও পরিস্থিতির তেমন কোন উন্নতি হয়নি। ভিওআইপি একটি প্রযুক্তি এবং সেটিকে মোকাবেলা করতে হবে প্রযুক্তি দিয়ে লাইসেন্স বৃদ্ধি করে এর সমাধান হবে ইন্টারন্যাশনাল লং ডিস্টেন্স সার্ভিসেস (আইএলডিটিএস) নীতিমালা সংশোধন করা হয়েছে। নীতিমালার মাধ্যমে ভিওআইপি উন্মুক্ত করা হবে। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আই এলডিটিএস নীতিমালা ঘোষণা করে আগেই ভিওআইপি উন্মুক্ত করা হয়েছে। বর্তমান সরকার কেবল নীতিমালা সংশোধন করেছে। নতুন সরকার ৰমতায় আসার পর সরকারের বিভিন্ন পর্যায় থেকে বলা হয়েছে জরম্নরী অবস্থায় তিন ক্যাটাগরিতে মাত্র ৬টি লাইসেন্স দিয়ে কিছু লোককে মনোপলি ব্যবসা করার সুযোগ দেয়া হয়েছে। এ কারণে সংশোধিত নীতিমালায় লাইসেন্স সংখ্যা বৃদ্ধি করা হচ্ছে।
বিটিআরসির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব) জিয়া আহামেদ জনকণ্ঠকে জানান, বিটিআরসির পৰ থেকে সব ধরনের লাইসেন্স দেয়ার গাইডলাইন তৈরি করে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এখন মন্ত্রণালয় সিদ্ধানত্ম নেবে কবে নাগাদ লাইসেন্স দেয়া হবে। তবে দ্রম্নতই লাইসেন্সগুলো দেয়া হতে পারে। সাবমেরিন কেবল, আইআইজি, আইসিএঙ্ ও আইজিডবিস্নউসহ অনেক লাইসেন্সের গাইড লাইন মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়া আছে। মন্ত্রণালয় যখন বলবে তখনই বিটিআরসি লাইসেন্স ইসু্য করবে। তিনি বলেন, এই প্রথম বিটিআরসি একটি চাটার্ট এ্যাকাউন্ট ফার্মকে নিয়োগ করা হয়েছে। এই ফার্মকে যখন তখন যে কোন অপাটরের হিসাব নিরীৰা করার জন্য পাঠানো হবে। এটা সফলভাবে করতে পারলে কোন অপারেটর রাজস্ব ফাঁকি দিতে পারবে না।


  [ ব্যবসা বাণিজ্য ]  2010-10-08

a.k.azad_cse:
                                                                              
বাংলাদেশে মোবাইল নম্বর পোর্টাবিলিটি (এমএনপি) বা ফোন নম্বর পরিবর্তন না করেই যেকোনো অপারেটরে যুক্ত হওয়ার সম্ভাব্যতা যাচাই করতে মোবাইল ফোন অপারেটর বাংলালিংক কার্যালয় পরিদর্শন করেছেন পাকিস্তান মোবিলিংকের অন্যতম শীর্ষ কর্মকর্তা শাহিদ কলিম। স্ট্র্যাটেজিক প্রজেক্টসের এই ডিরেক্টর সম্প্রতি বাংলাদেশ সফরে এসে বাংলালিংক শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করা ছাড়াও বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ রেগুলারিটি কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) জিয়া আহমেদের সঙ্গেও মতবিনিময় করেন।
বাংলাদেশে এমএনপির সম্ভাব্য প্রয়োগ সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে ধারণা বিনিময়ই ছিল তাঁর এই সফরের উদ্দেশ্য। টেলিকম সেক্টরে ১৮ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন শাহিদ কলিম ছয় বছর ধরে মোবিলিংকের গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করছেন। কারিগরি বিভিন্ন বিষয়সহ এমার্জিং টেকনোলজির ওপর তাঁর রয়েছে প্রচুর অভিজ্ঞতা।
বাংলালিংক জানায়, এমএনপি হচ্ছে একটি বহুমুখী কার্যপ্রক্রিয়া, যা একজন গ্রাহককে সেরা সুবিধা দিয়ে থাকে। সাধারণত একজন গ্রাহকের এক অপারেটর থেকে অন্য অপারেটরে পরিবর্তিত হওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় বাধা হচ্ছে, ব্যক্তিগত ফোন নম্বরের সঙ্গে তার দীর্ঘ সম্পর্ক। তাই অনেক ক্ষেত্রে অপারেটর পরিবর্তন প্রয়োজনীয় হলেও প্রিয় ফোন নম্বরের সঙ্গে দীর্ঘসূত্রতার কারণে অপারেটর পরিবর্তন করা হয়ে ওঠে না। শাহিদ কলিম বিটিআরসির চেয়ারম্যানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এমএনপির সুবিধাগুলো তুলে ধরে আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত এ পদ্ধতিকে অবশ্য পালনীয় নীতিমালার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা নিয়ে আলোচনা করেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।


[ ]  2010-10-09 

a.k.azad_cse:
                                                                      


হোটেল ওয়েস্টিনে গতকাল বাংলাদেশ ওয়ারিদ টেলিকমের বিশ্বমানের নেটওয়ার্ক স্খাপনের জন্য এরিকসনের হুয়াউয়ের সাথে ভারতীয় এয়ারটেলের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় : নয়া দিগন্ত
বিশ্বের নেতৃস্খানীয় টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান ‘ভারতি এয়ারটেল’ বাংলাদেশজুড়ে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির নেটওয়ার্ক স্খাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। এই উদ্যোগেরই অংশ হিসেবে মোবাইল টেলিফোন কোম্পানিটি এরিকসন ও হুয়াউইর সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষরের কথা ঘোষণা দিয়েছে। বাংলাদেশ সফরকারী এয়ারটেলে মোবাইল সার্ভিসের প্রেসিডেন্ট অতুল বিন্দাল গতকাল এই চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেন।
উল্লেখ্য, গত জানুয়ারি মাসে ওয়ারিদের ৭০ শতাংশ মালিকানা এই ভারতীয় এয়ারটেলই কিনে নেয়। আগামী ডিসেম্বর নাগাদ ওয়ারিদ নাম বদলিয়ে এয়ারটেল নামে এই কোম্পানিটি তাদের বাংলাদেশের যাত্রা শুরু করবে বলে জানা গেছে।
চুক্তি সম্পাদনের বিষয়টি জানানোর জন্য গতকাল গুলশানের এক হোটেলে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে এরিকসন বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রেসিডেন্ট ও কান্ট্রি ম্যানেজার পার-হেনরিক নেলসন, হুয়াউইর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ম্যাক্স ইয়াং ও ওয়ারিদ বাংলাদেশের ব্যবস্খাপনা পরিচালক ক্রিস টবি বক্তৃতা করেন।
বিন্দাল বলেন, এই চুক্তির মাধ্যমে ভারতীয় এয়ারটেল বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক স্খাপন ও সহনীয় খরচে সেবা প্রদান করে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্খার উন্নতিতে অবদান রাখতে সক্ষম হবে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা প্রদানের ক্ষেত্রে আমাদের ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গির সাথে ব্যবসায়িক সহযোগিতার লক্ষ্য প্রায় এক। এরিকসন ও হুয়াউইর সাথে অংশীদারিত্বের জন্য আমরা আনন্দিত, কেননা এর ফলে আমরা বাংলাদেশের গ্রাহকদের জন্য সহনীয় খরচে বিশ্বমানের কথা বলা ও দ্রুতগতিতে তথ্য আদান-প্রদানের সেবা প্রদান করতে সক্ষম হবো।
তিনি বলেন, আমরা মনে করি এর মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে কর্মসূচি হাতে নিয়েছে তা বাস্তবায়নে ভারতি একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। এক প্রশ্নে জবাবে বিন্দাল বলেন, বাংলাদেশে মোবাইল বাজার ‘ওভারহিটেড’ নয়, কারণ এখানে টেলি-ঘনত্ব এখন নিুপর্যায়ে রয়েছে। এ দেশের মানুষ এখনো বিশ্বমানের কথা বলা বা শোনার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাদের এই সুযোগ করে দেয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
ওয়ারিদ নাম পরিবর্তন করে কবে এয়ারটেল নিজ নামে এ দেশে তার কার্যক্রম শুরু করবে­ এ প্রশ্নের সুনির্দিষ্ট কোনো উত্তর দেননি বিন্দাল। অন্য এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শেয়ারবাজারে নিবìিধত হওয়ার কোনো পরিকল্পনা এয়ারটেলে এখন পর্যন্ত নেই।
এরিকসনের বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার পার-হেনরিক নেলসন বলেন, ভারতীয় এয়ারটেলের সাথে ১৫ বছরের ব্যবসায়িক সম্পর্ক এরিকসনের কাছে অনেক মূল্যবান। এবার বাংলাদেশে আমাদের অংশীদারিত্বের মাধ্যমে সেবার পরিধি গ্রামাঞ্চলে আরো বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দেবো এবং যাদের অনেকের কাছে প্রথমবারের মতো মোবাইল সেবা ও ইন্টারনেট ব্যবহারের অভিজ্ঞতা হবে।
এরিকসন ও হুয়াউইর সাথে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে যে চুক্তি হয়েছে টাকার অঙ্কে তার পরিমাণ কত? জানতে চাইলে ওয়ারিদ বাংলাদেশের ব্যবস্খাপনা পরিচালক ক্রিস টবি সাংবাদিকদের বলেন, আপাতত এই চুক্তির আকার সম্পর্কে কিছু বলা সম্ভব হচ্ছে না। জানা গেছে, এই চুক্তির মাধ্যমে আগামীতে এয়ারটেল (ওয়ারিদ) থ্রি-জি প্রযুক্তি ব্যবহারে উপযোগী হয়ে উঠবে নেটওয়ার্ক এবং এর ফলে ভবিষ্যতে তুলনামূলক কম সময়ে এই সেবার প্রচলন করা সম্ভব হবে। ভারতীয় এয়ারটেলের এশিয়া ও আফিন্সকাজুড়ে ১৯টি দেশে কার্যক্রম রয়েছে। ২০১০ আগস্ট পর্যন্ত এই টেলিফোন কোম্পানির মোট গ্রাহক সংখ্যা ছিল ১৮ কোটি ৮৯ লাখ।

 [ নগর মহানগর ]  2010-10-08

Navigation

[0] Message Index

[#] Next page

[*] Previous page

Go to full version