রেমিটেন্স :
চলতি অর্থবছরের (২০১৪-১৫) প্রথম ৯ মাসে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় রেমিটেন্স বেড়েছে ৭ দশমিক ২১ শতাংশ।
অন্যদিকে একক মাস হিসেবে সেপ্টেম্বরের পর থেকে রেমিটেন্স প্রবাহ কমলেও মার্চ মাসে তা বেশ কিছুটা বেড়েছে। আলোচ্য সময়ে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ফেব্রুয়ারির তুলনায় প্রায় ১২ শতাংশ বেশি রেমিটেন্স দেশে পাঠিয়েছেন।
চলতি অর্থবছরের (২০১৪-১৫) প্রথম ৯ মাসে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় রেমিটেন্স বেড়েছে ৭ দশমিক ২১ শতাংশ।
অন্যদিকে একক মাস হিসেবে সেপ্টেম্বরের পর থেকে রেমিটেন্স প্রবাহ কমলেও মার্চ মাসে তা বেশ কিছুটা বেড়েছে। আলোচ্য সময়ে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ফেব্রুয়ারির তুলনায় প্রায় ১২ শতাংশ বেশি রেমিটেন্স দেশে পাঠিয়েছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) দেশে ১ হাজার ১২৫ কোটি ২৪ লাখ ডলারের সমপরিমাণ রেমিটেন্স এসেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৪৯ কোটি ৫২ লাখ ডলার।
অর্থাৎ এই ৯ মাসে ৭৫ কোটি ৬৮ টাকা বা ৭.২১ শতাংশ বেশি রেমিটেন্স এসেছে।
এদিকে মার্চে ১৩৩ কোটি ২৪ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ রেমিটেন্স এসেছে। ফেব্রুয়ারিতে এর পরিমাণ ছিল ১১৮ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। সে হিসেবে আগের মাসের তুলনায় ১৪ কোটি ২৮ লাখ ডলার বা ১১ দশমিক ৫৪ শতাংশ বেশি রেমিটেন্স এসেছে। আর ২০১৪ সালের মার্চ মাসে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সের পরিমাণ ছিল ১২৮ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। সে হিসাবে চলতি বছরের মার্চ মাসে আগের বছরের মার্চের তুলনায় ৪ কোটি ৩৭ লাখ ডলার বা ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে গত কয়েক মাস ধরে রেমিটেন্স প্রবাহ কমলেও বর্তমানে সিটি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে। এ কারণে প্রবাসীরা মার্চ মাসে বেশি রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, মার্চে রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪৩ কোটি ৫২ লাখ ডলার; আগের মাসে যা ছিল ৩৭ কোটি ৫২ লাখ ডলার। বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১ কোটি ৭১ লাখ ডলার; যা ফেব্রুয়ারিতে ছিল ১ কোটি ৫৬ লাখ ডলার।
আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮৬ কোটি ৪০ লাখ ডলার; যা ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৭৭ কোটি ৩১ লাখ ডলার। এছাড়া মার্চে বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে আসা রেমিটেন্সের পরিমাণ ১ কোটি ৫৮ লাখ ডলার; যা আগের মাসে ছিল ১ কোটি ৪৬ লাখ ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) দেশে ১ হাজার ১২৫ কোটি ২৪ লাখ ডলারের সমপরিমাণ রেমিটেন্স এসেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৪৯ কোটি ৫২ লাখ ডলার।
অর্থাৎ এই ৯ মাসে ৭৫ কোটি ৬৮ টাকা বা ৭.২১ শতাংশ বেশি রেমিটেন্স এসেছে।
এদিকে মার্চে ১৩৩ কোটি ২৪ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ রেমিটেন্স এসেছে। ফেব্রুয়ারিতে এর পরিমাণ ছিল ১১৮ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। সে হিসেবে আগের মাসের তুলনায় ১৪ কোটি ২৮ লাখ ডলার বা ১১ দশমিক ৫৪ শতাংশ বেশি রেমিটেন্স এসেছে। আর ২০১৪ সালের মার্চ মাসে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সের পরিমাণ ছিল ১২৮ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। সে হিসাবে চলতি বছরের মার্চ মাসে আগের বছরের মার্চের তুলনায় ৪ কোটি ৩৭ লাখ ডলার বা ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে গত কয়েক মাস ধরে রেমিটেন্স প্রবাহ কমলেও বর্তমানে সিটি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে। এ কারণে প্রবাসীরা মার্চ মাসে বেশি রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, মার্চে রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৪৩ কোটি ৫২ লাখ ডলার; আগের মাসে যা ছিল ৩৭ কোটি ৫২ লাখ ডলার। বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১ কোটি ৭১ লাখ ডলার; যা ফেব্রুয়ারিতে ছিল ১ কোটি ৫৬ লাখ ডলার।
আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮৬ কোটি ৪০ লাখ ডলার; যা ফেব্রুয়ারিতে ছিল ৭৭ কোটি ৩১ লাখ ডলার। এছাড়া মার্চে বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে আসা রেমিটেন্সের পরিমাণ ১ কোটি ৫৮ লাখ ডলার; যা আগের মাসে ছিল ১ কোটি ৪৬ লাখ ডলার।
উৎস : বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।