ধারনা করা হয় প্রতি দুইজন মহিলার মধ্যে একজন হৃদরোগ অথবা স্ট্রোকে মৃতবরনের ঝুকির মধ্যে থাকে, যেখানে প্রতি ২৭ জন মহিলার মধ্যে একজন স্তন ক্যানসারে মৃত্যুর ঝুকিতে থাকে।
মহিলাদের হৃদ স্বাস্থ্য যে কতটা ঝুঁকিপূর্ণ একটি বিষয় এবং একে আর হালকাভাবে দেখার উপায় নেই। তা এই বর্তমান সময়েই শুধুমাত্র চিহ্নিত করা হচ্ছে। বিশ্বে হৃদরোগ নারী হত্যাকারীর তালিকার প্রথম স্থান দখল করে আছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক ভাবে এতি কতটা সাংঘাতিক একটি বিষয় তা সম্পর্কে অনেকেই অজ্ঞাত।
আপনি কিভাবে জানবেন যে আপনি ঝুকির সম্মুখীণ?
যদিও হৃদরোগের কোন নির্দিষ্ট বয়স নেই একজন মহিলা তার মধ্য বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুকিতে থাকে। মেনোপজ (Menopause) পর্বে পৌঁছানের সাথে সাথেই মহিলাদের হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা বহুগুন বেড়ে যায়। তাই আপনি হৃদরোগের ঝুকির মধ্যে রয়েছেন কিনা সেটি নির্ণয় করা অত্যাধিক গুরত্তপুর্ন। উপযুক্ত পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে হৃদরোগের প্রধান ৪টি লক্ষণ নির্ণয় করা সম্ভব।
কোলেস্টরল- সর্বাধিক বৈজ্ঞানিক ভাবে পরীক্ষিত ও সার্বজনীন স্বীকৃত হৃদরোগের লক্ষণ হল উচ্চ কোলেস্টরলের মতই গুরত্তপূর্ন ভুমিকা পালন করে থাকে। উচ্চ ট্রাইগিসারাইডস বা ফ্যাট লেভেল মহিলাদের হৃদরোগের অন্যতম কারন।
হেমোসিস্টেন -ভিটামিন বি এর অভাবে শরীরে হেমোসিস্টেন র পরিমান বৃদ্ধি পায়। এর ফলসরুপ মহিলাদের ধমনী ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং হৃদরোগের ঝুকির মাত্রা বেড়ে যায়। সি রিএ্যাক্টিভ প্রোটিন - এটি রক্তের প্রদাহ বাড়িয়ে দিয়ে হার্ট এ্যাটাক বা স্ট্রোকের সূচনা ঘটায়। প্রোটিন রক্ত প্রদাহের ঔষধের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
From: Cardio News (Cardio Care Specialized Hospital)