বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের কথা আমরা সবাই কম বেশি জানি। এটি পৃথাবীর বুকে সব চেয়ে রহস্যময়,অজানা ও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা। যা কিনা মৃত্যুপুরীতেও পরিণত হয়। যাকে নিয়ে কৌতুহলের কোন শেষ নেই।
বিজ্ঞানীরা কয়েক দশক থেকে এর উপর গবেষনা চালিয়ে আসছে। এজায়গার অজানা রহস্যগুলো উম্মচন করতে। কেন এই জায়গার উপর দিয়ে উড়ে যাওয়া উড়োজাহাজ এবং ভেসে যাওয়া নৌজাহাজ গুলো নিখোঁজ হয়ে যায়? এগুলো কে কেন আর খুজে পাওয়া যায় না? এগুলো কোথায় যায়?
এমনই অনেক না জানা প্রশ্নের উত্তর জানতে গবেষণা করা হয় এই জায়গা নিয়ে।
ড. রে এর করা এমনই এক গবেষণায় বেরিয়ে আসে পানির নিচে থাকা রহ্স্যময় ক্রিস্টাল পিরামিডের অস্তিত্ব। এটি আকারে মিশরের পিরামিডের চেয়েও বড়। এর উপর ভাগে দুটি বড় বড় ছিদ্র আছে যা দিয়ে পানি প্রবাহিত হয় এবং বড় বড় ঢেউ উৎপন্ন হয়ে সাগরের উপরি ভাগের পানির সাথে গিয়ে মেলে।
গবেষকেরা এই ঢেউ এর সাথে জাহাজ নিখোঁজ হওয়ার কোন সম্পর্ক থাকতে পারে কি না তা নিয়ে ভাবছেন। ১৯৬০ সালে প্রথব বার ড. রে এটি আবিস্কার করে। তবে ওসেনগ্রাফার ড. ভার্লাগ মেয়ের সোনার টেকনোলজি ব্যবহারকালে এটি কে পুনরায় আবিস্কার করেন। এই পিরামিড কবে কিভাবে এবং কেন তৈরি হয়েছিল তা এখনো জানা যায়নি। ২০১২ তে ফ্রান্স এবং অ্যামেরিকান গবেষকেরা এটা নিয়ে গবেষণা শুরু করে।