Faculty of Allied Health Sciences > Public Health
Plastic container may risk your life
(1/1)
rumman:
দামে সস্তা, বাহারি রংবেরঙের নকশা, ব্যবহার সহজ, সহজে নষ্ট হয় না- এমন বহু গুণের কারণে প্লাস্টিক পণ্যের কদর আজ ঘরে ঘরে। ফলে এর স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির বিষয়টি বেমালুম ভুলে বসে আছি আমরা অনেকেই। তবে সম্প্রতি বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, নিম্নমানের প্লাস্টিকের বাসন মাইক্রোওয়েভে ব্যবহার করলে, তা থেকে বাসা বাঁধতে পারে ইনসুলিনপ্রতিরোধী ডায়াবেটিসের মতো মারাত্মক রোগ। কেবল এ রোগটিই নয়; চিকিৎসকদের বক্তব্য, পুরনো, রং চটে যাওয়া প্লাস্টিকের পাত্রে খাবার নিয়ে নিয়মিত মাইক্রোওয়েভে যাঁরা গরম করে খান, তাঁদের বিভিন্ন ধরনের রোগের আশঙ্কা অনেক বেশি। বন্ধ্যত্বের সমস্যা দেখা দিতে পারে। রক্তচাপ বেড়ে যায়। শিশুর বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হতে পারে।
আর এর কারণ, প্লাস্টিক থেকে নির্গত হয় 'বিসফেনল এ' (বিপিএ) নামের এক ধরনের রাসায়নিক, যা শরীরের পক্ষে খুবই ক্ষতিকর। দেহের বিভিন্ন ধরনের হরমোনের কাজকর্ম পুরোপুরি গুলিয়ে দেয় রাসায়নিকটি। সম্প্রতি একাধিক গবেষণায় ডায়াবেটিসের বিষয়টি সামনে আসায় নড়ে বসেছেন এন্ডোক্রাইনোলজিস্টরা। এন্ডোক্রাইন সোসাইটির আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিতও হয়েছে এই গবেষণার ফলাফল।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, প্লাস্টিক নরম জিনিস। সেটি শক্ত করতে বিপিএ নামের রাসায়নিকটির প্রয়োজন। প্লাস্টিকের বাসনে তাই স্বাভাবিকভাবেই বিপিএর ব্যবহার বেশি। এ ছাড়া ওই রাসায়নিক প্লাস্টিকের পাইপ, সাবান তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। ডাক্তারদের মতে, ওই রাসায়নিকের বেশি প্রভাব পড়ে শিশুদের ওপর।
শুধু মাইক্রোওয়েভে প্লাস্টিকের বাসন ব্যবহার নয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বহুদিন ধরে প্লাস্টিকের বোতলে পানি খাওয়ারও বিরোধিতা করেছে। সংস্থাটি জানায়, বোতলের গা থেকে নিঃসৃত রাসায়নিক জলে মিশে রোগ ছড়াতে পারে। প্লাস্টিকের পানির বোতল ফ্রিজে রাখাটাও ক্ষতিকর। কারণ অতিরিক্ত ঠাণ্ডায়ও রাসায়নিকটি নির্গত হয়। বাজারে বোতলবন্দি যে পানি কিনতে পাওয়া যায়, অনেকেই সেই বোতল পরবর্তী সময়েও ব্যবহার করেন। সেটাও খুবই ক্ষতিকর। তবে বিশেষজ্ঞরা এও জানিয়েছেন, ভালো মানের প্লাস্টিকে এ ঝুঁকি তুলনামূলক কম।
সূত্র : আনন্দবাজার।
Source: http://www.kalerkantho.com/print-edition/last-page/2015/08/10/254580#sthash.OQ7GdcYy.dpuf
Md. Al-Amin:
Good for awareness.....
imran986:
Really good sharing
Navigation
[0] Message Index
Go to full version