শুরুটা ভালোই হয়েছিল বাংলাদেশের। তামিম ইকবাল আর তাঁর ‘পুরোনো সঙ্গী’ ইমরুল কায়েস চড়াও হওয়া শুরু করেছিলেন জিম্বাবুইয়ান বোলারদের ওপর। বিশেষ করে ইমরুলের ব্যাট থেকে তো আত্মবিশ্বাস ঠিকরে বেরোচ্ছিল। গত ম্যাচের নায়ক মুশফিকুর রহিমও আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে ব্যাক ফুটে ফেলে দিয়েছিলেন জিম্বাবুয়ে দলকে। কিন্তু হঠাৎই ছন্দপতন, প্রথম পাঁচ ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে কিছুটা পথভ্রষ্ট বাংলাদেশ।
রান খুব একটা খারাপ নয় (৩৫ ওভারে ১৬৪) কিন্তু উইকেটের কলামে ৫ সংখ্যাটিই মন খারাপ করিয়ে দিচ্ছে। উইকেটের একপ্রান্তে নিজেকে ভালোই জমিয়েছিলেন সাকিব আল হাসানের জায়গায় আজকের দলের সুযোগ পাওয়া ইমরুল। তাঁর ১১ তম ওয়ানডে ফিফটিটি তুলে নিয়েছেন দারুণ ডাকাবুকো মেজাজে। কিন্তু দলীয় ১৫১ রানের মাথায় ৭৬ রানে আউট হয়ে দিয়ে গেছেন তিনি। প্রায় দেড় বছর ফিফটি পাওয়ার পথে ৬টি চার এবং ৪টি ছক্কা মেরেছেন তিনি।
আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি পাওয়া মুশফিক আজ ২১ রানেই আউট হয়ে গেছেন। উইকেটে এখন আছেন সাব্বির রহমান এবং নাসির হোসেন।
জিম্বাবুয়ের হয়ে মূল হন্তারকের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনাশে পানিয়াঙ্গারা। তিনি তামিমের পর ফিরিয়েছেন লিটন দাসকে। গ্রায়েম ক্রেমারও ফিরিয়ে দিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ এবং মুশফিককে। আর ইমরুল ফিরে গেছেন শন উইলিয়ামসের বলে উচ্চাভিলাষী শট খেলতে গিয়ে।