Faculty of Allied Health Sciences > Public Health
হজমশক্তি বাড়াতে ঘি খান
(1/1)
Md. Fouad Hossain Sarker:
খাবারের স্বাদ-গন্ধ বৃদ্ধিতে রান্নায় বহুদিন ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে ঘি। এর কদর সর্বত্র। অনেকেই ঘি খেতে পছন্দ করলেও বর্তমান প্রজন্মের স্বাস্থ্য সচেতনরা এটাকে এড়িয়ে চলেন। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে খাঁটি ঘি কিন্তু খুবই স্বাস্থ্যকর। এতে ভিটামিন ‘এ’, ‘ডি’, ‘ই’ ও ‘কে’ রয়েছে। যা আলসার ও কোষ্ঠকাঠিন্য এবং স্বাস্থ্যকর চোখ ও ত্বকের চিকিৎসায় ভূমিকা রাখে। আবার হজম শক্তি বাড়িয়ে ওজন কমাতেও সাহায্য করে এই ঘি।
জেনে নিন ঘি- এর আরও নানা স্বাস্থ্য উপকারিতার কথা-
ওজন কমায়
ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব এনার্জি বাড়ায়। নিয়মিত এটি খেলে ওজনও কমে।
হজম ক্ষমতা বাড়ায়
ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে বাটাইরিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিড হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে খিদেও বেড়ে যায়।
মস্তিষ্কের সুরক্ষায়
মস্তিস্ক সুরক্ষায় ঘি খুব উপকারী। একাগ্রতা বাড়াতে ও স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতে ঘি খেতে পারেন। এটি একই সঙ্গে শরীর ও মন ভালো রাখে।
চোখের জ্যোতি বাড়াতে
চোখের জ্যোতি বাড়ানোর পাশাপাশি চোখের চাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে ঘি। কাজেই নিয়মিত এই খাবারটি খান।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
ঘি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার। এ উপাদানটি অন্যান্য খাবারের ভিটামিন ও মিনারেলের সঙ্গে মিশে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
হাড় মজবুতে
মাংসপেশীর সঙ্গে হাড়ের গঠন মজবুত করে ঘি এবং ঘি দিয়ে তৈরি খাবার। কাজেই এটি নিয়মিত খাওয়ার চেষ্টা করুন।
ত্বকের যত্নে ঘি
ত্বকের যত্মে ঘি খুব উপকারী। তাই সুন্দর থাকতে এবং চামড়া টানটান রাখতে নিয়মিত এটি খাওয়ার বিকল্প নেই।
কোলেস্টেরলের সমস্যা সমাধানে
কোলেস্টেরলের সমস্যা সমাধানে ঘি অনেক বেশি উপকারী। তবে যাদের উচ্চমাত্রায় কোলেস্টেরল রয়েছে, তাদের খাবারের তালিকায় ঘি না থাকাই শ্রেয়। এ খাবার গ্রহণে পরিমিত হতে হবে। একবারের বেশি খাওয়া যাবে না। দিনে ১০ থেকে ১৫ গ্রাম ঘি খাওয়া যেতে পারে।
- See more at: http://www.dainikamadershomoy.com/2016/02/09/72579.php#sthash.itJ76xe0.dpuf
nasima.nfe:
Thanks for the post. This is very informative to me as I like Ghee.
asitrony:
amazing !
effective information. thanks for sharing.
Thanks
Navigation
[0] Message Index
Go to full version