Educational > You need to know

Why does leap year happen?

(1/1)

rumman:



লিপ ইয়ার। যে বছর ফেব্রুয়ারি মাসে ২৯ দিন থাকে, সেই বছরটাকেই লিপ ইয়ার বলা হয়- আমরা অধিকাংশ মানুষ এটাই জানি। কিন্তু লিপ ইয়ারের গল্প এটুকু নয়।
বলতে পারো, লিপ ইয়ারের প্রয়োজনীয়তা কী?

আসলে আমরা বছর গণনা করি ৩৬৫ দিনে। কিন্তু পৃথিবীর সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করে আসতে ৩৬৫ দিনের কিছু বেশি সময় লাগে। এই সময়টা হলো ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড। অর্থাৎ, আমরা প্রতি বছরে কয়েক ঘণ্টা কম হিসাব করি। এই কয়েক ঘণ্টার তাহলে কী হবে?

এই ভাবনা থেকেই এসেছে লিপ ইয়ার। প্রতি চার বছরে আমাদের এই না হিসাব করা সময়টা মিলে প্রায় একদিন হয়ে যায়। সেজন্য চার বছর পর পর একটা বছরে একটা দিন বাড়তি হিসাব করা হয়। সেই বছরে থাকে ৩৬৬ দিন। এই বাড়তি দিনটাই হলো ২৯ ফেব্রুয়ারি। আর এরকম বছরকেই বলা হয় লিপ ইয়ার বা অধিবর্ষ।

এবার বলো তো, কোন কোন বছর লিপ ইয়ার হয়?

গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে যেই বছরগুলো ৪ দিয়ে বিভাজ্য, সেগুলোই লিপ ইয়ার বা অধিবর্ষ। তবে এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আছে। পৃথিবী সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করে আসতে ঠিক ৩৬৫.২৫ দিন নেয় না, কিছুটা কম সময় নেয়। তাই চার বছর পর পর বছরে একদিন বেশি হিসাব করলে প্রতি চারশ বছরে তিনদিন বেশি হয়ে যায়। এই সমস্যার সমাধান করতে যেসব বছর ১০০ দ্বারা বিভাজ্য, কিন্তু ৪০০ দ্বারা নয়- তাদের লিপ ইয়ার হিসেবে গণনা করা হয় না।

জানা হলো তো লিপ ইয়ারের গল্প?

২০১৬ সালটা কিন্তু লিপ ইয়ার, এবং আজ এই বছরের বিশেষ এবং অতিরিক্ত দিন- ২৯ ফেব্রুয়ারি। আবার এই দিনটা আসবে ঠিক চার বছর পর, ২০২০ সালে। তোমাদের সবাইকে এই বিশেষ বছরের বিশেষ দিনের শুভেচ্ছা।

Source: বাংলাদেশ সময়: ১২৩৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৯, ২০১৬

Anuz:
Informative............... :)

omarsharif:
ফেব্রুয়ারী মাসটা ৩০ দিনে করে ৩১ দিনওয়ালা মাস কমও হতে পারত। বিজ্ঞ বিজ্ঞানীদের ফেব্রুয়ারি মাস কেন এত অপছন্দ নাকি পছন্দ? :)

Navigation

[0] Message Index

Go to full version