রিল্যাক্সেশন: নুন পানিতে স্নান করলে শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকে, পেশী শিথিল হয়। ফলে আপনাকে রিল্যাক্সড রাখে।
ত্বক: লবণ পানিতে স্নান করলে শরীরে রোমকূপের মধ্যে দিয়ে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় খনিজ, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, পটাশিয়াম ত্বকে প্রবেশ করে। ফলে ত্বক স্বাস্থ্যজ্জ্বল দেখায়।
ডিটক্স: লবণ পানিতে স্নান শরীরের অতিরিক্ত টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে।
শরীর থেকে ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া ও টক্সিন সম্পূর্ণ দূর করে আপনাকে ঝরঝরে রাখে লবণ পানিতে স্নান।
বয়স: নিয়মিত লবণ পানিতে স্নান করলে ত্বকের বলিরেখা, বয়সের ছাপও দেরিতে পড়ে। আর্দ্রতা বজায় থাকায় চেহারায় গ্লো আসে।
আর্থারাইটিস: লবণ পানিতে স্নান করলে শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি কিছুটা মেটে। নিয়মিত এটা করলে বাতের ব্যথা কমে যায়।ফলে বয়স দেখতে অনেক কম
ইনফেকশন: লবণ পানির হিলিং গুণ রয়েছে। নিয়মিত নুন জলে স্নান করলে শরীরে ইনফেকশন, ত্বকের সমস্যা অনেকটাই দূরে রাখতে পারবেন
স্ট্রেস: শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে পেশী শিথিল করে। ফলে স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে। গরম কালে রোজ বাড়ি ফিরে লবণ পানিতে স্নান করলে অনেক হালকা লাগবে নিজেকে।
ইনসমনিয়া: বাড়ি ফিরে লবণ পানিতে গোসল করলে স্ট্রেস কমে, শরীর, মন হালকা লাগে। ফলে রাতে ঘুম ভাল হয়। অনিদ্রা দূরে থাকে।
এনার্জি: রাতে লবণ পানিতে গোসল করলে যেমন ইনসমনিয়া দূরে থাকে, সকালে নুন জলে স্নান করলে শরীর থেকে টক্সিন দূর হওয়ার ফলে কাজের এনার্জিও বাড়ে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: প্রতি দিন লবণ পানিতে স্নান শরীর থেকে টক্সিন দূর করে ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অনেকটা বেড়ে যায়।