General Category > Common Forum
কোরবানির মাংস গ্রহণে সতর্কতা
(1/1)
khyrul:
কোরবানি মানেই হলো রেড মিট বা লাল মাংসের সম্ভার এবং এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মুখোমুখি হওয়া। গরু, খাসি, ভেড়া, মহিষ, উট ও দুম্বার মাংসকে বলে রেড মিট বা লাল মাংস। আর এ মাংসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খারাপ কোলেস্টেরল, যা হৃৎপিণ্ডের প্রধান শত্রু। তাই কোরবানির মাংস গ্রহণে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে, নিতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ।
চর্বি বাদ দেওয়ার কৌশল :
পশু কোরবানির পর মাংস কাটার সময় চর্বি যতটা সম্ভব কেটে বাদ দেবেন।
* রান্নার আগে মাংস আগুনে ঝলসে নিলে কিছু চর্বি গলে পড়ে যায়।এভাবে মাংস চর্বিমুক্ত করা যেতে পারে।
* মাংস একটু হলুদ-লবণ দিয়ে সিদ্ধ করে রেফ্রিজারেটরে ঠাণ্ডা করলে কিছুটা চর্বি মাংস থেকে বেরিয়ে এসে জমাকৃত অবস্থায় থাকে। এ অবস্থায় বাড়তি চর্বিটুকু একটা চামচ দিয়ে অাঁচড়ে সহজে বাদ দেওয়া যায়।
* এ ছাড়া মাংসকে একটি র্যাক বা ছিদ্রযুক্ত পাত্রে রেখে অন্য একটি পাত্রের ওপর বসিয়ে চুলায় দিলে নিচের পাত্রে মাংসের ঝরে যাওয়া চর্বি জমা হবে। এ পদ্ধতিতে মাংস থেকে অনেক চর্বি খুব সহজেই বাদ দেওয়া সম্ভব।
কোলেস্টেরল ভাবনা :
কোরবানির মাংস খাওয়ার সময় অবশ্যই কোলেস্টেরলের কথা মনে রাখতে হবে।কারণ মন্দ কোলেস্টেরল নীরবে মৃত্যু ডেকে আনে। যাদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি কিংবা বিপদ সীমার কাছাকাছি তারা চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে মাংস খাবেন। যাদের বয়স ২৫ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে কিংবা ৩০ বছর বয়সের পর যাদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা ২০০-এর বেশি, তাদের রেড মিট বা লাল মাংস একেবারেই না খাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিচ্ছেন। তবে কোরবানিতে যেহেতু মাংস খাওয়ার রেওয়াজ রয়েছে। সুতরাং একটু বুঝে শুনে খেতে হবে। যারা হৃদরোগের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ এবং যাদের রক্তে কোলেস্টেরল বেশি তারা পশুর কলিজা, হৃৎপিণ্ড ও মগজ খেতে পারবেন না। একইভাবে ডিমের তৈরি যেকোনো খাবার তৈরির সময় কুসুম বাদ দিতে হবে। তাই এসব রোগীর ক্ষেত্রে পোলাও-বিরিয়ানির পরিবর্তে খিচুড়ি বেছে নেওয়া উত্তম।
সূত্র - বাংলাদেশ প্রতিদিন
Md. Al-Amin:
Prevention is better than cure..
Md. Nazmul Hasan:
hmm good
fahad.faisal:
Thanks a lot for the informative post.
Md. Al-Amin:
Thanks a lot for the post.
Navigation
[0] Message Index
Go to full version