DIU Activities > Permanent Campus of DIU
Day to day life at permanent campus.
(1/1)
Reza.:
দৃষ্টি এখানে আটকে যায় না। যে দিকে তাকানো যায় দেখা যায় বিশাল আকাশ। রুমের বিশাল জানালা দিয়ে প্রচুর আলো আসে। শীতকালে সূর্য হেলে যায়। তাই জানালা দিয়ে আসে সকালের রোদ। উত্তরা থেকে সকাল ৭ঃ৩০ মিনিটে ইউনিভারসিটি ট্রান্সপোর্ট ছেড়ে আসে। তাই প্রতিদিন ভোরেই উঠতে হয়। শুধু এইটুকুই আমাদের সারাদিনের কষ্টকর চ্যালেঞ্জ। তবে ক্যাম্পাসে পৌঁছালে মন ভালো হয়ে যায়। নিজেদের বসার, ক্লাসের, এমনকি খেলা ধুলা করার পর্যাপ্ত একোমোডেশন ব্যবস্থা এখানে। স্টুডেন্টরা ফুটবল, ক্রিকেট, গলফ, বাস্কেটবল খেলে। অনেক সময় বিশেষতঃ বিকালে কাজ শেষে অনেক ফ্যাকাল্টিও মাঠে খেলতে নেমে যায়। দুপুরে লাঞ্চের সময় টাটকা ও সুস্বাদু খাবার।
সব ফ্যাকাল্টি, কর্মকর্তা ও কর্মচারী পরিচিত তো অবশ্যই। নিজের ডিপার্টমেন্ট ছাড়াও অন্যান্য ডিপার্টমেন্টের স্টুডেন্টদেরও চেনা হয়ে যায়।
সব থেকে ভালো লাগে - এখানে কোন শব্দদূষণ নাই। নীরব গম্ভীর পরিবেশ মনোযোগ বাড়িয়ে দেয়। দুপুরের পর কর্মব্যস্ততা কমে গেলে কিছুটা নীরব হয় পরিবেশ। আবার বিকালে কিছুটা সরব হয়ে উঠে আমাদের ক্যাম্পাস। পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে যেমন নীরব হয় আমাদের ক্যাম্পাস - তেমন পরীক্ষা শেষে স্টুডেন্টদের পরিক্ষার আলোচনা করতে করতে ফিরে যাওয়া মনে করিয়ে দেয় আমাদের নিজেদের ছাত্র জীবনের স্মৃতির কথা।
দিন শেষে আবার বাড়ি ফেরার পালা। কারো ব্যক্তিগত কাজ থাকলে হয়ত দুপুরের ট্রান্সপোর্টে বাসায় চলে যায়। বাকিরা যায় বিকালে। বিকালেও ট্রান্সপোর্ট সময় মত রেডি থাকে। আমরাও বিরুলিয়া, মিরপুর বেড়িবাঁধ, দিয়াবাড়ি পার হয়ে ফিরে চলি উত্তরায় যার যার বাসায়।
ভালো লাগে এই মনোমুগ্ধকর পরিবেশ। ভালো লাগে আমাদের এই স্থায়ী ক্যাম্পাস।
Anuz:
মনোমুগ্ধকর পরিবেশ ............
Navigation
[0] Message Index
Go to full version