Faculty of Engineering > Textile Engineering
বৈশ্বিক তুলার দরবৃদ্ধির পূর্বাভাস আইসিএসির
(1/1)
naser.te:
From বাংলা অ্যাপারেল ডেস্ক
ইন্টারন্যাশনাল কটন অ্যাডভাইজরি কমিটি (আইসিএসি) বৈশ্বিক তুলার দরবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে। সামনের দিনগুলোয় পণ্যটির বৈশ্বিক মজুদ আরো কমতে পারে— এমন আশঙ্কায় তুলার দাম বাড়তির দিকে থাকতে পারে।
আইসিএসি ২০১৬-১৭ মৌসুমে বৈশ্বিক তুলার দর পাউন্ডপ্রতি ১ সেন্ট বেড়ে ৭৪ সেন্টে লেনদেন হওয়ার কথা জানিয়েছে। ২০১৫-১৬ মৌসুমে একই পরিমাণ পণ্য ৭০ সেন্টে বিক্রি হয়েছিল। অন্যদিকে ২০১৪-১৫ মৌসুমে প্রতি পাউন্ড তুলা ৭১ সেন্টে বিক্রি হয়েছিল। আইসিএসি চলতি মাসের প্রতিবেদনে তুলার বৈশ্বিক মজুদের পূর্বাভাসে সংশোধন এনেছে। ২০১৬-১৭ মৌসুমে বৈশ্বিক তুলার মজুদ কমে দাঁড়াতে পারে ১ কোটি ৮০ লাখ টনের নিচে, যা পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। ২০১৫-১৬ মৌসুম শেষে বৈশ্বিক তুলার মজুদ দাঁড়ায় ১ কোটি ৯১ লাখ ৪০ হাজার টনে। এর আগের মৌসুমে পণ্যটির মজুদ দাঁড়িয়েছিল ২ কোটি ২২ লাখ টনে, যা রেকর্ড সর্বোচ্চ। চলতি মৌসুমে বৈশ্বিক তুলার উৎপাদন প্রত্যাশার চেয়ে কমতে পারে ১ লাখ ৪০ হাজার টন।
তুলার অন্যতম ভোক্তা দেশ চীন। দেশটির বাজারে পণ্যটির সরবরাহ কমায় সরকারিভাবে মজুদে থাকা তুলা বিক্রি হচ্ছে। আইসিএসির তথ্যমতে, চলতি বছরের মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মজুদে থাকা ২০ লাখ টন তুলা বিক্রি হয়েছে। ২০১৬-১৭ মৌসুমে চীনে ১৫ শতাংশ কমে ৯৬ লাখ টন তুলা মজুদের প্রত্যাশা করা হচ্ছে, যা পাঁচ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম। চীনে রেকর্ড তুলা মজুদ হয় ২০১৪-১৫ মৌসুমে। ওই সময় দেশটিতে পণ্যটি মজুদের পরিমাণ ছিল ১ কোটি ২৯ লাখ টন।
মজুদ কমায় চলতি মৌসুমে চীনে তুলা আমদানি থাকবে বাড়তির দিকে। আইসিএসি ২০১৬-১৭ মৌসুমে চীন ৯ লাখ ৮০ হাজার টন তুলা আমদানি করতে পারে, যা আগের মৌসুমের চেয়ে ২০ হাজার টন বেশি। গত পাঁচ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো চীনে পণ্যটির আমদানি থাকবে বাড়তির দিকে, যা বিশ্বব্যাপী পণ্যটির লেনদেন বাণিজ্য পুনরুদ্ধারে সহায়তা করবে।
২০১৫-১৬ মৌসুমে বাংলাদেশের তুলা আমদানি চীনের কাছাকাছি পর্যায়ে পৌঁছেছিল। চলতি মৌসুমে ১০ শতাংশ বেড়ে বাংলাদেশের তুলা আমদানি দাঁড়াতে পারে ১২ লাখ টনে, যা ভিয়েতনামের চেয়ে বেশি। চলতি মৌসুমে ভিয়েতনামে ১৫ শতাংশ বেড়ে তুলার আমদানি দাঁড়াতে পারে ১১ লাখ টনে।
বিশ্বে তুলা রফতানিকারক অন্যতম দেশ যুক্তরাষ্ট্র। আইসিএসি ২০১৬-১৭ মৌসুমে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৬ শতাংশ বেড়ে ২৫ লাখ টন তুলা রফতানি হতে পারে বলে জানিয়েছে। দেশটিতে পণ্যটির উৎপাদন বাড়ায় চলতি মৌসুমে রফতানিযোগ্য তুলার উদ্বৃত্তের পরিমাণ বাড়ার প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এদিকে আইসিএসির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের (ইউএসডিএ) দেয়া পূর্বাভাসের মিল নেই। কেননা ইউএসডিএ ২০১৬-১৭ মৌসুমে দেশটি থেকে ২৬ লাখ ১০ হাজার টন তুলা রফতানির পূর্বাভাস দিয়েছে। অন্যদিকে একই সময় দেশটিতে ৩৫ লাখ টন তুলা উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে।
maisalim2008:
Shorbonash!!
smriti.te:
:(
asitrony:
We have to prepare for the challenge before.
informative post.
Thanks for sharing!!!
maisalim2008:
Jata obstha!
Navigation
[0] Message Index
Go to full version