A story of learning

Author Topic: A story of learning  (Read 2563 times)

Offline rumman

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1020
  • DIU is the best
    • View Profile
A story of learning
« on: February 04, 2017, 04:20:35 PM »
একফোঁটা মধু মাটিতে পড়ে আছে!
পাশ দিয়ে ছোট্র একটি পিপীলিকা যাচ্ছিল!
মধুর ঘ্রাণ নাকে ঢুকতেই থমকে দাঁড়াল!
ভাবলো একটু মধু খেয়ে নেই!
তারপর না হয় সামনে যাবো!
এক চুমুক খেলো! বাহ্! খুব মজা তো!
আর একটু খেয়ে নেই! আরেক চুমুক খেলো!
তারপর সামনে চলতে লাগলো!
হাটতে হাটতে ঠোঁটে লেগে থাকা মধু চেটে চেটে খাচ্ছিল!
ভাবলো,এত মজার মধু আরেকটু খেয়ে নিলে কি হয়?
আবার পিছনে ফিরলো!
পূর্বে মধুর একপাশ থেকে খেয়েছিল!
এবার চিন্তা করলো ভিতরে মনে হয় আরও মজা!
এবার আস্তে আস্তে বেয়ে বেয়ে মধু ফোঁটার উপরে উঠে গেল!
বসে বসে আরামছে মধু খাচ্ছে!
খেতে খেতে এক পর্যায়ে পেট ফুলে গেল!
ঐ দিকে আস্তে আস্তে পা দুটো মধুর ভিতরে ঢুকে যাচ্ছে!
তখনই হঠ্যাৎ টনক নড়লো তার!
কিন্তু কতক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে!
মধু থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নেয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চলছে!
কিন্তু নাহ্! মধুতে তার সমস্ত শরীর মাখামাখি অবস্থা!
অনেক চেষ্টা করেও নিজেকে আর উদ্ধার করতে সক্ষম হলো না!
নাকে মুখে মধু ঢুকে দম বন্ধ হয়ে যেতে লাগল!
অবশেষে.. পিপীলিকাটি মধুর ভিতরে আটকে পড়েই মৃত্যু বরণ করল!!
এই বিশাল বড় দুনিয়াটাও এক ফোটা মধুর মত!
যে এই মধুর পাশে বসে হালাল ও অল্পতে তুষ্ট থাকবে সেই বেঁচে গেল!
আর যে এই স্বাদের মধ্যে ডুব দিতে গিয়ে হালাল-হারাম বাচ-বিচার না করে শুধু খেয়েই গেল,আরেকটু আরেকটু করতে করতে একদিন সে এর মায়াজালে আটকা পড়েই মারা যাবে!
তখন আর কেউই উদ্ধার করতে পারবে না!
ধ্বংস অনিবার্য!
তার দুনিয়া ও আখেরাত দু'টোই শেষ!
হে আল্লাহ্ তুমি আমাদেরকে এই দুনিয়ার ভালাবাসায় অন্ধ করে দিওনা! আমাদেরকে হালাল-হারাম বেছে চলার তাওফিক দান করুন... আমিন!!
Md. Abdur Rumman Khan
Senior Assistant Registrar

Offline shafayet

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1024
  • Test
    • View Profile
Re: A story of learning
« Reply #1 on: March 13, 2017, 07:44:19 PM »
Thanks for sharing :)

Offline mominur

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 442
    • View Profile
Re: A story of learning
« Reply #2 on: March 14, 2017, 10:23:53 AM »
Nice post...................
Md. Mominur Rahman

Assistant Professor
Department of Textile Engineering
Faculty of Engineering
Daffodil International University

Offline Mahiuddin Ahmed

  • Full Member
  • ***
  • Posts: 101
    • View Profile
Re: A story of learning
« Reply #3 on: April 09, 2017, 07:58:05 PM »
Learned.... :)
Lecturer in Physics
Department of General Educational Development
Daffodil International University

Offline Sharminte

  • Sr. Member
  • ****
  • Posts: 352
  • Test
    • View Profile
Re: A story of learning
« Reply #4 on: May 12, 2017, 10:54:51 PM »
nice one !
Sharmin Akter
Lecturer
Department of Textile Engineering
Permanent Campus
Email: sharmin.te@diu.edu.bd

Offline rumman

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1020
  • DIU is the best
    • View Profile
Re: A story of learning
« Reply #5 on: July 11, 2017, 10:49:21 AM »

হযরত মুসা (আঃ) এর জামানার চমৎকার একটি
ঘটনা।
হযরত মুসা (আঃ) একবার আল্লাহ্
তায়া'লা কে জিজ্ঞেস করলেন,
হে আল্লাহ্!
জান্নাতে আমার সাথে কে থাকবে?
জবাবে বলা হলো,ওমুক কসাই !
জবাবে কসাইয়ের নাম শুনে মুসা (আঃ)
খুবই আশ্চর্য হলেন।
অনেক খোঁজ করার
পর মুসা (আঃ) তাকে বের করলেন।
দেখলেন, কসাই গোস্ত বিক্রিতে ব্যস্ত!
সবশেষে কসাই একটুকরো গোস্ত একটি
কাপড়ে মুড়িয়ে নিলেন।
অতঃপর বাড়ির দিকে রওয়ানা হলেন।
মুসা (আঃ) তাঁর সম্পর্কে আরো জানার জন্যে
অনুমতি নিয়ে পিছুপিছু তাঁর বাড়ি গেলেন।
কসাই বাড়ি পৌঁছে গোস্ত রান্না করলেন।
অতপর রুটি বানিয়ে তা গোস্তের ঝোলে
মেখে নরম করলেন।
তারপর ঘরের ভিতরের কামরায় প্রবেশ
করে শয়নরত এক বৃদ্ধাকে উঠিয়ে বসালেন ।
তারপর তার মুখে টুকরো টুকরো রুটি পুরে
দিতে লাগলেন।
খাওয়ার পর বৃদ্ধা কি যেন কানেকানে বললেন।
অমনি কসাই মুচকি হাসলেন।
দূর থেকে মুসা (আঃ) সব-ই দেখছিলেন।
কিন্তু, কিছুই বুঝলেন না।
মুসা (আঃ)বৃদ্ধার পরিচয় এবং মুচকি হাসার
বিষয়টি কসাইকে জিজ্ঞেস করলেন।
কসাই বললেন, ওনি আমার মা
আমি বাজার থেকে আসার পর সর্বপ্রথম
আমার মাকে রান্না করে খাওয়াই।
আর, মা খাওয়ার পর খুশি হয়ে আমার
কানের কাছে এসে আল্লাহ্ তায়া'লার কাছে
এই বলে দোআ করেন, "আল্লাহ্ তায়া'লা
তোমাকে বেহেস্ত দান করুক এবং মুসা (আঃ)
এর সাথে রাখুক"!
আমি এই দোআ শুনে এই ভেবে মুচকি হাসি
যে, কোথায় মুসা (আঃ)আর কোথায় আমি।
ইশ সে কত ভাগ্যবান সে কত দামি হয়ে গেল
মায়ের খেদমত করার জন্য।
ইয়া আল্লাহ আমাদের মন মানষিকতা, সেই
কসাইয়ের মত করে দাও,
আল্লাহ তায়া'লা যেন আমাদের মা বাবার খেদমত
করার তাওফীক দান করুন।
"আমিন"
Md. Abdur Rumman Khan
Senior Assistant Registrar

Offline rumman

  • Hero Member
  • *****
  • Posts: 1020
  • DIU is the best
    • View Profile
Re: A story of learning
« Reply #6 on: August 09, 2017, 01:01:34 PM »
■ ঘটনাটি পড়ে দেখুন ! জানার আছে অনেক কিছুই....
মালেক বিন দীনার ছিলেন ইরাকের বিখ্যাত এক আলেম। একবার তিনি বিশাল এক মাহফিলে বক্তব্য দিতে দাঁড়াতেই এক শ্রোতা বললেন, আপনার বক্তব্য শুরু করার আগে একটি প্রশ্নের জবাব দিন।
মালেক বিন দীনার প্রশ্ন করার অনুমতি দিলেন। বয়স্ক শ্রোতা বললেন প্রায় দশ বছর আগে আপনাকে মাতাল অবস্হায় পড়ে থাকতে দেখেছি। আপনি সে অবস্হা থেকে কিভাবে ফিরে এলেন? এবং ওয়াজ করার জন্য এখানে এলেন ?
মালেক বিন দীনার কিছুক্ষণ মাথা নিচু করে রইলেন। তারপর বললেন। ঠিক বলেছেন, আমিই সেই ব্যক্তি। শুনুন তাহলে আমার কাহিনী-
এক কদরের রাতে মদের দোকান বন্ধ ছিলো দোকানীকে অনুরোধ করে এক বোতল মদ কিনলাম বাসায় খাবো এই শর্তে। বাসায় ঢুকলাম। ঢুকেই দেখি আমার স্ত্রী নামায পড়ছে। আমি আমার ঘরে চলে গেলাম। টেবিলে বোতলটা রাখলাম। আমার তিন বছরের শিশু মেয়েটা দৌড়ে এলো। টেবিলে সাথে ধাক্কা খেলো আর তখনি মদের বোতলটি পড়ে ভেঙে গেলো। আমার অবুঝ মেয়েটি খিলখিল করে হাসতে লাগলো।
ভাঙা বোতল ফেলে দিয়ে আমি ঘুমিয়ে গেলাম। সে রাতে আর মদ খাওয়া হলোনা। পরের বছর আবার লাইলাতুল ক্বদর এলো। আমি আবার এক বোতল মদ নিয়ে বাড়ি ফিরে এলাম। বোতলটা টেবিলে রাখলাম। হঠাৎ বোতলের দিকে তাকাতেই বুক ভেঙে কান্না এলো। তিন মাস হলো আমার শিশু কন্যাটি মারা গেছে । মদের বোতলটা বাইরে ফেলে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। স্বপ্নে দেখছি এক বিরাট সাপ আমায় তাড়া করছে। এতো বড়ো মোটা সাপ আমি জীবনে কখনও দেখিনি। আমি ভয়ে দৌড়াচ্ছি। এমন সময় এক দুর্বল বৃদ্ধকে দেখলাম। বৃদ্ধ বলল, আমি খুব দুর্বল এবং ক্ষুধার্ত। এ সাপের সাথে আমি পারবোনা। তুমি এই পাহাড়ের ডানে উঠে যাও। পাহাড়ে উঠেই দেখি দাউ দাউ আগুন জলছে। আর পেছনেই এগিয়ে আসছে সাপ।
বৃদ্ধের কথা মতো ডানে ছুটলাম। দেখলাম সুন্দর এক বাগান। বাচ্চারা খেলছে। গেটে দারোয়ান। দারোয়ান বললো, বাচ্চারা দেখতো এ লোকটিকে? একে সাপটা খেয়ে ফেলবে নয়তো আগুনে ফেলে দেবে। দারোয়ানের কথায় বাচ্চারা ছুটে এলো। তার মাঝে আমার মেয়েটাও আছে। মেয়েটা আমায় ডান হাত জড়িয়ে রেখে তার বাম হাতে সাপটাকে থাপ্পর দিলো। অমনি সাপ চলে গেলো। আমি অবাক হয়ে বললাম, মা তুমি কত ছোট আর এত বড় সাপ তোমায় ভয় পায়? মেয়ে বললো, আমি জান্নাতি মেয়ে, জাহান্নামের সাপ আমাদের ভয় পায়।
বাবা ঐ সাপকে তুমি চিনতে পেরেছো? আমি বললাম না মা। আমার মেয়ে বললো বাবা ওতো তোমার নফস। নফসকে এতো বেশী খাবার দিয়েছো যে সে এমন বড় আর শক্তিশালী হয়েছে। সে তোমাকে জাহান্নাম পর্যন্ত তাড়িয়ে এনেছে। বললাম, পথে এক দুর্বল বৃদ্ধ তোমাকে এখানে আসার পথ বলে দিয়েছে। সে কে? মেয়ে বললো, তাকেও চেনোনি? সে তোমার রুহ। তাকে তো কোনদিন খেতে দাওনি। তাই না খেয়ে দুর্বল হয়ে কোনো মতে বেঁচে আছে। আমার ঘুম ভেঙে গেলো।
সেইদিন থেকে আমার রূহকে খাদ্য দিয়ে যাচ্ছি আর নফসের খাদ্য একদম বন্ধ করে দিয়েছি। চোখ বুঝলেই নফসের সেই ভয়াল রূপ দেখতে পাই। আর দেখি রূহকে। আহা কতো দুর্বল হাঁটতে পারেনা। ঝরঝর করে কেঁদে ফেললেন মালিক বিন দীনার ।
তাই আসুন, নিজের নফস কে হেফাজত করি । নয়তো চিরস্থায়ী ঠিকানা হবে জাহান্নাম। মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুন....আমিন।
Md. Abdur Rumman Khan
Senior Assistant Registrar