IT Help Desk > ICT

চাঁদে বসেই অনলাইন শপিং!

(1/1)

faruque:
চাঁদে বসেই অনলাইন শপিং!



অনলাইন শপিং এবার চাঁদের মাটিতেই হচ্ছে! চাঁদে জিনিসপত্র উড়িয়ে নিয়ে যেতে চেয়ে সম্প্রতি নাসার কাছে আবেদন করেছেন আমাজন চিফ জেফ বেজস। নাসা সায় দিলে এবং সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০২০ সাল থেকেই তার কাজ শুরু করবে আমাজন। জরুরি যন্ত্রপাতি থেকে দৈনন্দিন ব্যবহারের জিনিসপত্র এমনকি খাবার, সব কিছুই চাঁদে পৌঁছে দেবে আমাজন।

জেফ জানান, চাঁদের সাউথ পোল মানুষের বসবাসের উপযোগী। প্রকৃত বসবাসের উপযুক্ত করে তোলার জন্যই তাঁর এই প্রয়াস। বসবাস করতে গেলে যে সমস্ত উপকরণ প্রয়োজন তার সবটাই আগে থেকে চাঁদে পৌঁছে দিতে চাইছে আমাজন। একটি স্পেসক্র্যাফ্ট করে এই সমস্ত জিনিস পাঠানোর কথা ভাবা হয়েছে। এবং সেটি এমন ভাবেই ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে যে কোনও রকেটের সঙ্গে তাকে জুড়ে দেওয়া যায়! তাকে উড়িয়ে নিয়ে যেতে পারবে নাসার স্পেস লঞ্চ সিস্টেমও। সব মিলিয়ে একসঙ্গে ১০ হাজার পাউন্ড ভারী জিনিসপত্র বয়ে নিয়ে যেতে পারবে এই স্পেসক্র্যাফ্ট। আমাজনের নিজস্ব এরোস্পেস ফার্ম ব্লু অরিজিন থাকবে এর দায়িত্বে। তবে কি এবার থেকে বাড়ির মতো চাঁদে বসেও অনলাইন শপিং চালানো যাবে? তা এখনও স্পষ্ট করেনি আমাজন। বিষয়টি এখনও ভাবনাচিন্তার পর্যায়েই রয়েছে বলে জানিয়েছেন জেফ। খুব তাড়াতাড়ি হয়তো সে সুবিধাও পেতে পারেন ‘চাঁদে’ বসবাসকারী আমাজন গ্রাহকেরা।

চাঁদে সাধারণ মানুষকে নিয়ে যেতে তোড়জোড় অনেক আগেই শুরু হয়ে হয়েছে। ‘স্পেস-এক্স’-এর ‘ফ্যালকন-হেভি’ রকেটে চড়ে চাঁদে পাড়ি দেওয়ার জন্য ইতিমধ্যে আগাম বুকিংও সেরে ফেলেছেন দুই ব্যক্তি। তাদের নাম-ঠিকানাও জানানো হয়নি। তা ছাড়া চাঁদ নিয়ে বিজ্ঞানীদের অনেক পরিকল্পনা রয়েছে। ভবিষ্যতে এ সব দিক মাথায় রেখেই আমাজন চিফের এই সিদ্ধান্ত। এর জন্য অর্থ খরচ করতেও তিনি রাজি বলে জানিয়েছেন। সূত্র: আনন্দবাজার।

Navigation

[0] Message Index

Go to full version