সুখের খোঁজে সমীকরণ: আব্দুল্লাহ জায়েদ
সম্প্রতি পিএনএএস জার্নালে নিজেদের গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছেন এই ‘সুখ সমীকরণের’ বিজ্ঞানীরা। কেউ নিজের মেজাজ সামলাতে পারেন না, আবার কেউ অল্পতেই সুখী হন। একজন মানুষের চিন্তাধারায় যে বিষয়গুলো প্রভাব ফেলে, সেগুলো সমীকরণের অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।কে কখন রেগে যাবেন, আর কে কখন খুশি হবেন এই বিষয়গুলো নাকি আগে থেকেই বলে দিতে পারবে সমীকরণটি। এ বিষয়ে গবেষণা প্রতিবেদনের প্রধান গবেষক ড. রব রাটলেজ বলেন, “অতীতের সিদ্ধান্তগুলো সমীকরণের অন্তর্ভূক্ত করে কে কখন খুশি হবেন সে ব্যাপারে আমরা ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারছি একদম সঠিকভাবে।” সমীকরণটি তৈরিতে ২৬ ব্যক্তির উপর গবেষণা চালিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গবেষণার জন্য পুরস্কারের আশায় আংশিক হলেও বিপজ্জনক কাজে অংশ নিয়েছে ওই ২৬ ব্যক্তি। আর প্রতিবার কাজের শেষে তারা কতটা খুশি সে ব্যাপারেও ডেটা সংগ্রহ করেছেন বিজ্ঞানীরা। এরপর ওই সমীকরণটি ১৮০ ব্যক্তির উপর প্রয়োগ করে এর কার্যক্ষমতা সম্পর্কে নিশ্চিত হন বিজ্ঞানীরা।