Health Tips > Protect your Health/ your Doctor
থাইরয়েড সুস্থ রাখার খাবার
(1/1)
arifsheikh:
গলায় অবস্থিত এই গ্রন্থি থেকে তৈরি রস শারীরিক বৃদ্ধি ও কর্মতৎপরতাকে প্রভাবিত করে। আর এই গলগ্রন্থি সুস্থ রাখতে চাই প্রয়োজনীয় পুষ্টি।
স্বাস্থবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে জানানো হয়, প্রজাপতি আকৃতির এই গ্রন্থি গলার ভেতর সামনের দিকে অবস্থিত। শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজ যেমন- তাপমাত্রা, শ্বাস-প্রশ্বাস, হৃদ-কম্পন, শরীরের ওজন এমনকি নারীদের রজঃচক্র নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
স্বাস্থ্যকর খাবার আমাদের বিপাক প্রক্রিয়াকে সুস্থ রাখে। তাই সঠিক খাবার খাওয়ার মাধ্যমে এই থাইরয়েড গ্রন্থিও সুস্থ রাখা সম্ভব।
দই: এটা ভিটামিন ডি এবং প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ যা থাইরয়েডের সুস্থতা রক্ষা করে। থাইরয়েডের অসমতা প্রতিরোধে সহায়তাকারী ভালো ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য রক্ষা করতে দই সাহায্য করে।
জলপাইয়ের তেল: শরীরের যাবতীয় কর্মকাণ্ড ঠিকভাবে চলতে ও ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে স্বাস্থ্যকর তেল খাওয়া প্রয়োজন। সঠিক ধরনের চর্বি ও তেল খাওয়া হলে বিপাকক্রিয়া বৃদ্ধি করে, ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে এবং অতিরিক্ত ক্যালরি খরচ করতে সাহায্য করে।
জলপাইয়ের তেল অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা বিভিন্ন রোগ যেমন- ক্যানসার, অস্টিওপোরোসিসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং রক্তে সেরোটোনিন (এক ধরনের হরমোন যা সন্তুষ্টির সঙ্গে সম্পৃক্ত) বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
গ্রিন টি: আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা শরীর থেকে চর্বি কমায়। এছাড়াও যকৃতের চর্বি কমিয়ে সক্রিয়তা বাড়াতে সাহায্য করে, ফলে বিপাক বৃদ্ধি পায়। ভালো ফলাফলের জন্য দৈনিক দুএক কাপ গ্রিন টি পান করুন।
আয়োডিন সমৃদ্ধ খাবার: ডিম, পালংশাক, রসুন এবং তিলের বীজের পাশাপাশি সামুদ্রিক সবজি এবং মাছ খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে আয়োডিনের চাহিদা পূরণ হবে।
সেলেনিয়াম: এই অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট কোষের ক্ষতি হওয়া থেকে রক্ষা করে। এর পরিমাণ বাড়াতে খাদ্য তালিকায় মাশরুম, মাংস, সুর্যমুখীর বীজ এবং সয়াবিন যোগ করুন।
জিংক: থাইরেয়েড সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। ডাল, আখরোট, শষ্য, কাঠবাদাম প্রতিদিনকার খাবারের যুক্ত করে জিংকের চাহিদা মেটানো সম্ভব।
লৌহ: তাই ঝিনুক, ডাল, কুমড়ার বীজে রয়েছে প্রচুর ‘আয়রন’। যা থাইরয়েডের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
Navigation
[0] Message Index
Go to full version